Connect with us

লাইফস্টাইল

অগ্নিকাণ্ডে ধোঁয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন যেভাবে

Published

on

মামুন এগ্রো

ভয়াবহ এক আতঙ্গের নাম আগুন। যেকোনো সময় ঘটে যায় ভয়াবহ এ দুর্ঘটনা। যেকোনো অগ্নিকাণ্ডে আগুনে পুড়ে যতটা মৃত্যু হয়, তার চেয়ে বেশি মৃত্যু হয় ধোঁয়ার কারণে শ্বাস বন্ধ হয়ে। আগুন লাগার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। অনেক সময় দেখা যায় আমাদের অবহেলা জনিত কারণে ঘটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। তবে বেশিরভাগ অগ্নিকাণ্ড ঘটছে বৈদ্যুতিক ত্রুটি কিংবা গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের কারণে। তাই অগ্নিকাণ্ড থেকে বাঁচতে এখন সবার আগে যেটা প্রয়োজন, সেটা হলো আমাদের সচেতনতা।

চলুন জেনে নিই আগুন লাগলে নিজেকে ধোঁয়া থেকে রক্ষা করবেন কিভাবে-

কোথাও আগুন লাগলে প্রথমেই সেখান থেকে নিরাপদ দূরত্বে যেতে চেষ্টা করুন। আগুন লাগা ভবনে ইমারজেন্সি ডোর থাকলে সেটা দিয়ে বের হওয়ার চেষ্টা করুন। সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামুন। ভুলেও লিফট ব্যবহার করবেন না।

আতঙ্কিত হওয়া চলবে না- আগুন লাগলে ভয় না পেয়ে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করুন। কারণ ভয়ে আতঙ্কিত হয়ে গেলে হার্টবিট বেড়ে যায়। যা থেকে হার্টফেল হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অন্য দিকে জোরে জোরে শ্বাস নেয়ার ফলে আগুন থেকে বর্জিত নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড আমাদের নিশ্বাসে অতিরিক্ত মাত্রায় মিশে যায়। যা থেকে শ্বাসরোধ হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ধোঁয়া থেকে দূরে যান- আগুনের ধোঁয়ার ভেতরে আটকা পড়লে মুখ না ঢেকে বের হতে যাবেন না। আবার হেঁটেও বের হবেন না। ধোঁয়ার ভেতর থেকে নিচু হয়ে বা হামাগুড়ি দিয়ে কিংবা গড়াতে গড়াতে বের হতে হবে। তা না হলে ধোঁয়ার বিষাক্ত গ্যাস চোখে-মুখে গিয়ে বিপদ বাড়াতে পারে। আগুনের ধোঁয়া থেকে নির্গত নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড গ্যাস বিষাক্ত তাই যতটা সম্ভব ধোঁয়া থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। এটি চোখে মুখে গেলে প্রাণহানির আশঙ্কা থাকে।

ভেজা কাপড়ে মুখ ঢাকুন- আগুনে আটকা পড়লে শুধু নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিন। মুখ দিয়ে শ্বাস নেবেন না। এ সময় কাপড় বা তোয়ালে ভিজিয়ে তা দিয়ে মুখ ঢেকে রাখুন। প্রয়োজনে তোয়ালে দাঁত ও ঠোঁট দিয়ে চেপে রাখুন। এটি আপনাকে নাক দিয়ে শ্বাস নিতে সাহায্য করবে।

জানালা খুলে দিন- ধোঁয়া দেখা গেলে জানালা ভেঙ্গে দেবেন না। যদি দেখেন জানালার দিকে আগুন বা ধোঁয়া নেই তাহলে তা খুলে তাজা বাতাস নেয়ার চেষ্টা করুন শ্বাস নেওয়ার জন্য।

আপনার কাপড়ে যদি আগুন লেগে যায়- এমন পরিস্থিতিতে সঙ্গে সঙ্গে মেঝেতে শুয়ে পড়ুন। এবার মেঝেতে সারা শরীর গড়াগড়ি করতে থাকুন যতক্ষণ না আগুন নিভে যায়। এরকম করলে আগুন দ্রুত নিভে যাবে। গড়াগড়ি খাওয়ার সময় হাত দিয়ে মুখ ঢেকে নেবেন যেন আগুনের আভা মুখে এসে না লাগে। আগুন লাগলে লাফালাফি করবেন না। এতে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে যায়।

রুম বন্ধ- আগুনের ধোঁয়া রুমে সহজে ছড়িয়ে পড়তে পারবে না সেজন্য রুমের দরজা বন্ধ করে দিন। দরজার নিচে ও উপরে কাপড় ভিজিয়ে তা দিয়ে দরজার ফাঁকা অংশ বন্ধ করে দিন।

হামাগুড়ি দিন- বের হওয়ার কোনো পথ পেলে হামাগুড়ি দিয়ে বেরোনোর চেষ্টা করুন। এতে মেঝের সতেজ বাতাস আপনাকে শ্বাস নিতে সাহায্য করবে। দরজা খোলার আগে হাত দিয়ে তা ধরে দেখুন। গরম লাগলে খুলবেন না। বুঝবেন দরজার ওপাশে আগুন আছে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

দ্রুত হাঁটলে কমবে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনের ঝুঁকি

Published

on

মামুন এগ্রো

হাঁটার গতি বাড়ালে হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব—এমনটাই জানিয়েছে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা।

মঙ্গলবার ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা ধীরগতিতে হাঁটেন তাঁদের তুলনায় মাঝারি গতিতে হাঁটাদের মধ্যে হৃৎস্পন্দনের অনিয়মজনিত সমস্যার ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ কম। আর দ্রুত হাঁটার ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি কমে ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত।

গবেষণায় যে অনিয়মগুলোর কথা বলা হয়েছে, তা হলো অ্যারিদমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হলো অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বা এ-ফিব, যেখানে হৃৎযন্ত্রের উপরের অংশে (অ্যাট্রিয়া) অনিয়মিত ও দ্রুত গতিতে স্পন্দন শুরু হয়।

ব্র্যাডি-অ্যারিদমিয়া হলো অত্যন্ত ধীরগতির হৃৎস্পন্দন, যেখানে হার্টরেট প্রতি মিনিটে সাধারণত ৬০-এর নিচে নেমে যায় (যেখানে স্বাভাবিক হার ৬০ থেকে ১০০)। আর ভেনট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া ঘটে হৃৎযন্ত্রের নিচের অংশে (ভেনট্রিকল) খুব দ্রুত স্পন্দনের ফলে।

গবেষকদের মতে, হাঁটার গতি যত বেশি, হৃৎযন্ত্র তত ভালোভাবে কাজ করতে পারে এবং অনিয়মিত স্পন্দনের ঝুঁকি ততটাই কমে যায়।

গবেষণাটির জ্যেষ্ঠ লেখক, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডা. জিল পেল বলেন, ‘হাঁটা এমন এক শারীরিক কার্যকলাপ, যা সবার নাগালে রয়েছে। এতে জিমে যাওয়ার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কেনার প্রয়োজন নেই—শুধু দরজা খুলে হাঁটা শুরু করলেই হয়।’

২০২৪ সালের এক গবেষণার বরাতে তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে (এ-ফিব) ভুগছেন। যদিও অন্যান্য অ্যারিদমিয়ার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, সাধারণভাবে এই সমস্যাগুলো হৃৎরোগ, স্ট্রোক এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যার জন্য ওষুধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা আগেভাগেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে পারি।’

তিনি আরও জানান, হাঁটার গতি ও হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আগে মাত্র একটি গবেষণা হয়েছে, তাও ছিল শুধু একধরনের অ্যারিদমিয়াকে ঘিরে। তবে আগের গবেষণাগুলো থেকে জানা গেছে, হাঁটার গতি হৃৎরোগসহ অন্যান্য শারীরিক জটিলতার সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। সেই ধারাবাহিকতায় তারা জানতে চেয়েছেন, হাঁটার গতি হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকির ক্ষেত্রেও একইভাবে কার্যকর কি না।

গবেষণায় যুক্তরাজ্যের ৫ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনযাত্রা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২০০৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ৪০ থেকে ৬৯ বছর বয়সীদের এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের হাঁটার গতি তিন ভাগে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন—ধীর (প্রতি ঘণ্টায় ৪.৮ কিমি-এর কম), মাঝারি (৪.৮–৬.৪ কিমি) এবং দ্রুত (৬.৪ কিমি-এর বেশি)।

১৩ বছরের অনুসরণকালীন সময়ে অংশগ্রহণকারীদের ৯ শতাংশের মধ্যে অ্যারিদমিয়া দেখা গেছে।

পেল জানান, ‘আমাদের হাতে ৪ লাখ ২০ হাজার মানুষের স্বয়ংপ্রকাশিত তথ্য থাকলেও প্রায় ৮২ হাজার অংশগ্রহণকারীর অ্যাকসেলরোমিটার ডেটাও ছিল। এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল এমন স্মার্ট ডিভাইস থেকে, যা ব্যবহারকারীর হাঁটার গতি পরিমাপ করে।

তিনি বলেন, ‘ওই ডিভাইসের তথ্য থেকে দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১৫ মিনিট মাঝারি গতিতে (প্রতি ঘণ্টায় ৩ থেকে ৪ মাইল) হাঁটলেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।’

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই সুফল সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ৬০ বছরের নিচে, উচ্চ রক্তচাপ বা একাধিক দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন—এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে। এছাড়া নারীদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে।

ড. পেল বলেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ নারীরা পুরুষদের তুলনায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে কম আক্রান্ত হলেও, একবার আক্রান্ত হলে তাদের হৃৎরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা পুরুষদের চেয়ে বেশি থাকে।’

এ গবেষণায় অংশ নেননি, তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই মেডিকেল সেন্টারের স্মিড হার্ট ইনস্টিটিউটের প্রিভেন্টিভ কার্ডিওলজির পরিচালক কার্ডিওলজিস্ট ড. মার্থা গুলাটি বলেন, এই গবেষণা আগের অনেক গবেষণার ফলাফলকেই আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। তিনি নিজেও অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ঝুঁকি কমাতে শারীরিক কর্মকাণ্ডের উপকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন।

ড. গুলাটি বলেন, ‘এই গবেষণা আরও একবার দেখিয়ে দিল—হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে একটি কার্যকর প্রতিরোধমূলক উপায় হলো দ্রুত গতিতে হাঁটা।’

গবেষণার শুরুতে যাদের কোনো ধরনের হৃৎরোগ ছিল না, কেবল তাদের তথ্যই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এরপরও গবেষকরা মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে আরও হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।

ড. জিল পেল বলেন, এই ধরনের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় সবসময়ই আশঙ্কা থাকে যে, ধীরগতিতে হাঁটা মানুষরা হয়তো আগেই কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত, আর সে কারণেই ধীরে হাঁটছেন।

তবে এ ধরনের আশঙ্কা কমাতে গবেষকরা শুরুতেই নিশ্চিত হন, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কেউ যেন পূর্বে কোনো ধরনের হৃৎরোগ বা রক্তনালির রোগে আক্রান্ত না থাকেন। তবুও পেল মনে করেন, এখন সময় এসেছে আরও এক ধাপ এগোনোর—এবার দরকার হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা। অর্থাৎ, যারা ধীরে হাটেন, তাদের একাংশকে বলা হবে হাঁটার গতি বাড়াতে, আর বাকিদের বলা হবে আগের মতোই হাঁটতে—এর ফলাফল তুলনা করলেই স্পষ্ট হবে সম্পর্কের প্রকৃতি।

নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর দ্য প্রিভেনশন অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ-এর কার্ডিওভাসকুলার ফিটনেস ও নিউট্রিশনের পরিচালক ড. শন হেফরন বলেন, অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের সঙ্গে একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় জড়িত—যেমন হৃৎরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতা। যদিও তিনি গবেষণায় যুক্ত ছিলেন না, তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন।

তিনি বলেন, যারা দ্রুত হাঁটেন তারা সাধারণত পুরুষ, তুলনামূলক কম দরিদ্র এলাকায় থাকেন, তাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর হয় এবং ওজনও কম থাকে। এ ছাড়া, তাদের হাতের মুঠোর শক্তি বেশি, কোমরের পরিধি কম, শরীরে প্রদাহ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বা ব্লাড সুগার—এসব বিপাকজনিত ঝুঁকিও কম থাকে।

তবে ড. হেফরনের মতে, ব্র্যাডি অ্যারিদমিয়া ও ভেন্ট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া তুলনামূলকভাবে কম সুস্পষ্ট এবং এগুলোর সঙ্গে জীবনযাত্রার ধরন ও অভ্যাসের সম্পর্ক তেমন শক্ত নয়, যতটা অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তিনি বলেন, সবগুলো অ্যারিদমিয়াকে একসঙ্গে বিবেচনা করাটা গবেষণায় একটি ব্যতিক্রমধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি।

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, হাঁটার গতি বাড়ালে যে উপকার মেলে, তার এক-তৃতীয়াংশের পেছনে কাজ করে কোলেস্টেরল, গ্লুকোজ ও রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা—যা হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

তবে ডা. গুলাটি মনে করেন, হাঁটার গতি যাই হোক, শুরুটা হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ধীরে হাঁটাই প্রথম ধাপ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়বে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় যে ফল

Published

on

মামুন এগ্রো

বেল একটি পুষ্টিকর ও উপকারী ফল। কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবেই বেল শরীরের জন্য উপকারী। পাকা বেলের শরবত সুস্বাদু এবং এটি একটি সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে পাওয়া এই ফল শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করে এবং তাপমাত্রা কমানোর কাজ করে।

বেলের বাইরের অংশ শক্ত হলেও এটির ভিতরের অংশ অত্যন্ত মিষ্টি। এর উপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

শরীর ঠান্ডা রাখে বেল ফলের প্রাকৃতিক শীতল প্রভাব শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এতে উপস্থিত পানি ডিহাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে।

পুষ্টিগুণে ভরপুর বেল ফল ভিটামিন সি, প্রোটিন, বিটা-ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

হাড় মজবুত করে বেলের ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়া ক্ষতজনিত রক্তক্ষরণ কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি বেল ফলটি হজমের জন্য উপকারী এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেও কার্যকর।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বেলে উপস্থিত ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং শক্তির জোগান দেয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ভাত খেলেও বাড়বে না ওজন

Published

on

মামুন এগ্রো

ভাত বাঙালির প্রিয় খাবার। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য ভাত খাওয়া পুরোপুরি বন্ধ করে দেন। পুষ্টিবিদের মতে, সঠিক পদ্ধতিতে ভাত খেলে ওজনও বাড়বে না পাশাপাশি স্বাস্থ্যও থাকবে ভালো।

রান্নার পদ্ধতি
ভাত রান্নার সময় যদি শুধুমাত্র চাল ধুয়ে চুলায় বসানো হয়, তবে স্টার্চ বের হয় না।

কিন্তু যদি চাল আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে, সেই পানি ফেলে নতুন পানিতে ভাত রান্না করা হয়, তাহলে প্রথমেই কিছু পরিমাণ স্টার্চ বের হয়ে যায়। এর ফলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমে যায়। প্রেশার কুকারে রান্না করা ভাত কম স্বাস্থ্যকর।

খাওয়ার পদ্ধতি
ভাতকে ডাল, ভাজি, তরকারি, সালাদ ইত্যাদির সঙ্গে মেশালে এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) কমে যায়।

কারণ এসব খাবারে প্রচুর ফাইবার ও প্রোটিন থাকে। শুধু লবণ দিয়ে ফ্যান-ভাত খেলে জিআই কমবে না।

খাওয়ার সময়
ভাত খাওয়ার সেরা সময় দুপুর। রাতে ভাত কম খাওয়াই ভালো।

কারণ রাতে শরীরের নড়াচড়া কম থাকে এবং কার্বোহাইড্রেটের বিপাক কম হয়। তবে সবচেয়ে ভালো সময় হলো জিম বা শরীরচর্চার পর ভাত খাওয়া। কারণ তখন শরীর আরো বেশি ক্যালোরি বার্ন করে।

কত পরিমাণ খেতে হবে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে দিনে ৩০ গ্রাম চালের ভাত রান্না করা উচিত, যা এক কাপের সমান। এতে প্রায় ১৫০-১৭০ কিলোক্যালোরি থাকে।

ভাতের উপকারিতা
ভাত ভিটামিন বি, ফলিক অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়ামের ভালো উৎস। এটি অন্ত্র ও ত্বকের জন্য উপকারী। বাজারে বিভিন্ন ধরনের চাল পাওয়া যায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর কালো চাল। বাদামি চাল যা ফাইবারে সমৃদ্ধ এবং লাল চাল যার প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এসব চাল ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। ভাত খেতে হবে কিন্তু সঠিক পদ্ধতিতে, তবেই তা শরীরের জন্য উপকারী।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা

Published

on

মামুন এগ্রো

কাঁচা আম গ্রীষ্মকালের একটি অতি জনপ্রিয় ফল। আমাদের শৈশবের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয় যখন আমরা এই টাটকা, রসালো ফলটিকে মরিচ ও লবণ দিয়ে খাই। কাঁচা আমের নাম শুনলেই মুখে পানি চলে আসে। কাঁচা আম যে শুধু মজার তাই নয়, বেশ পুষ্টি সমৃদ্ধও।

বাজারে এখন কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। দামও নাগালেই। তাই আজকে আমরা কাঁচা আমের উপকারিতা জেনে নিব।
শরীর শীতল রাখতে সহায়ক

গ্রীষ্মে গরমের তীব্রতা কমাতে এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখতে কাঁচা আমের রস দারুণ কাজ করে।

এটি শরীরের প্রয়োজনীয় মিনারেল এবং সোডিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখে, যা ঘাম ঝরানোর ফলে হারিয়ে যায়। তাই এটি শরীরকে শীতল রাখতে সহায়ক।

হজম সমস্যা নিরাময়
কাঁচা আম হজম সমস্যা সমাধানে কার্যকরী। এটি হজম রসের উৎপাদন বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, অজীর্ণতা, অ্যাসিডিটি, গ্যাস্ট্রিক এবং বমি বমি ভাবের মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক
কাঁচা আমে থাকা বিটা-ক্যারোটিন এবং ফাইবার হৃদরোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কোলেস্টেরল কমাতে, রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

যকৃৎ (লিভার) স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী
কাঁচা আম যকৃৎ পরিষ্কার করতে সহায়ক এবং এটি তেল শোষণের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি গোপন বাইল অ্যাসিডের স্রাব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে যা টক্সিন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

মুখের স্বাস্থ্য
কাঁচা আম মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কার্যকর।

এটি দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়া কমাতে এবং দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়ক। পাশাপাশি খাওয়া থেকে দুর্গন্ধ দূর করতেও সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কাঁচা আমে প্রচুর ভিটামিন সি ও এ থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়ক। এটি ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যও উন্নত করে এবং শরীরকে নানা ধরণের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

অতিরিক্ত খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পরিমিত পরিমাণে কাঁচা আম বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উপকারী। তবে বেশি পরিমাণে কাঁচা আম খেলে বদহজম, পেটে ব্যথা, আমাশয় এবং গলা জ্বালা হতে পারে। মনে রাখবেন, কাঁচা আম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি পান করবেন না কারণ এটি জ্বালা বাড়ায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে খেজুর খাওয়া কি উপকারী?

Published

on

মামুন এগ্রো

খেজুরকে বলা হয় প্রাকৃতিক মিষ্টি। এর সুস্বাদু স্বাদের পাশাপাশি, খেজুর প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে ভরপুর যা একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা দেয়। তবে অনেকে মনে করে যে খেজুর শীতের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত, তাদের ধারণা এটি তাপ উৎপন্ন করে এবং শরীরকে উষ্ণ করে। কিন্তু এটা কি সত্য?

খেজুর কি শরীরের ওপর উষ্ণতার প্রভাব ফেলে?

আসলে তা নয়। খেজুর আসলে প্রকৃতিতে শীতল, যা গ্রীষ্মের খাবারের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত সংযোজন। এটি ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, আয়রন, ভিটামিন বি৬ এবং ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন ছাড়াই পুষ্টির বৃদ্ধি করে। খেজুর খাওয়ার পরে যদি কেউ উষ্ণতা অনুভব করে তা এর শুষ্ক, ডিহাইড্রেটেড প্রকৃতির কারণে।

খেজুর খাওয়ার পরে ডিহাইড্রেশন কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন

খেজুর খাওয়ার পরে যদি আপনি তৃষ্ণার্ত বা ডিহাইড্রেশন অনুভব করেন, তাহলে মাখনের সঙ্গে এটি মিশিয়ে খেতে পারেন। খেজুর কেটে সামান্য মাখন যোগ করে খাবেন। এই মিশ্রণটি বাত এবং পিত্তের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা অতিরিক্ত রক্তপাত, অর্শ এবং তৃষ্ণার মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

গরমে খেজুর খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় কী?

মাল্টার রসের সঙ্গে খেজুর খেতে পারেন। মাল্টার ভিটামিন সি এবং খেজুরের আয়রনের মিশ্রণ পুষ্টির শোষণ বাড়াতে কাজ করবে। উষ্ণ আবহাওয়ায় খেজুর উপভোগ করার আরেকটি উপায় হলো কয়েক ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে সকালে প্রথমে খাওয়া।

খেজুরের প্রাকৃতিক মিষ্টিতার কারণে এটি দিয়ে সহজেই শেক তৈরি করা যায়। স্বাস্থ্যকর, চিনি-মুক্ত পানীয় তৈরি করতে আপনার প্রিয় ফলের সঙ্গে মিশিয়ে খেজুরের শেক তৈরি করে খান। এতে গরমে পানিশূন্যতাও অনেকটা দূর হবে।

খেজুর কেক, রুটি, কুকিজ এবং পাইতে প্রাকৃতিক মিষ্টি যোগ করে। বেক করার আগে এগুলো কেটে নিন এবং আপনার ব্যাটারে মিশিয়ে নিন। এতে খেতে যেমন সুস্বাদু হবে তেমনই বাড়তি পুষ্টিও যোগ হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

মামুন এগ্রো মামুন এগ্রো
পুঁজিবাজার12 hours ago

পুঁজিবাজারের মূল মার্কেটে আসতে প্রস্তুত মামুন এগ্রো

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দেশের পুঁজিবাজারে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে এসএমই মার্কেটে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানি মামুন এগ্রো প্রোডাক্টস...

মামুন এগ্রো মামুন এগ্রো
পুঁজিবাজার12 hours ago

লোকসান বেড়েছে সিঙ্গার বাংলাদেশের

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের...

মামুন এগ্রো মামুন এগ্রো
পুঁজিবাজার14 hours ago

অতালিকাভুক্ত-তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর ব্যবধান ১০ শতাংশ চায় বিএসইসি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে মৌলভিত্তিসম্পন্ন, লাভজনক ও স্বচ্ছ কোম্পানি আনতে তালিকাভুক্ত এবং অতালিকাভুক্ত কোম্পানির করহারের ব্যবধান নূন্যতম ১০...

মামুন এগ্রো মামুন এগ্রো
পুঁজিবাজার14 hours ago

হাইডেলবার্গ ম্যাটারিয়েলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের প্রতিষ্ঠান হাইডেলবার্গ ম্যাটারিয়েলস বাংলাদেশ পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের...

মামুন এগ্রো মামুন এগ্রো
পুঁজিবাজার14 hours ago

‘রাশেদ কমিশনের ৮ মাসে যা ক্ষতি হয়েছে ১৫ বছরেও তা হয়নি’

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারনের দাবিতে...

মামুন এগ্রো মামুন এগ্রো
পুঁজিবাজার14 hours ago

রাশেদ মাকসুদকে দিয়ে বিনিয়োগকারীদের ওপর স্টিমরোলার চালাচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারনের দাবিতে...

মামুন এগ্রো মামুন এগ্রো
পুঁজিবাজার15 hours ago

মুনাফায় রানার অটোমোবাইলস

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি রানার অটোমোবাইলস পিএলসি গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তরিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০  
মামুন এগ্রো
জাতীয়28 minutes ago

নতুন করে দরিদ্র হতে পারে দেশের ৩০ লাখ মানুষ

মামুন এগ্রো
আন্তর্জাতিক40 minutes ago

ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করলো পাকিস্তান

মামুন এগ্রো
জাতীয়42 minutes ago

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কর্মীদের বিআরইবির সতর্কবার্তা

মামুন এগ্রো
জাতীয়46 minutes ago

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

মামুন এগ্রো
আন্তর্জাতিক53 minutes ago

এলওসিতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে গোলাগুলি

মামুন এগ্রো
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের ১২ জোন ও ৮ কর্পোরেট শাখার ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

মামুন এগ্রো
অর্থনীতি11 hours ago

প্রয়োজনীয় সংস্কারেই দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে: বিশ্বব্যাংক

মামুন এগ্রো
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

মামুন এগ্রো
অর্থনীতি12 hours ago

এশিয়া অঞ্চলে এডিবির ৪০ বিলিয়ন ডলার উন্নয়ন সহায়তা

মামুন এগ্রো
জাতীয়12 hours ago

পারভেজ হত্যা: সেই দুই তরুণী আটক

মামুন এগ্রো
জাতীয়28 minutes ago

নতুন করে দরিদ্র হতে পারে দেশের ৩০ লাখ মানুষ

মামুন এগ্রো
আন্তর্জাতিক40 minutes ago

ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করলো পাকিস্তান

মামুন এগ্রো
জাতীয়42 minutes ago

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কর্মীদের বিআরইবির সতর্কবার্তা

মামুন এগ্রো
জাতীয়46 minutes ago

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

মামুন এগ্রো
আন্তর্জাতিক53 minutes ago

এলওসিতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে গোলাগুলি

মামুন এগ্রো
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের ১২ জোন ও ৮ কর্পোরেট শাখার ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

মামুন এগ্রো
অর্থনীতি11 hours ago

প্রয়োজনীয় সংস্কারেই দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে: বিশ্বব্যাংক

মামুন এগ্রো
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

মামুন এগ্রো
অর্থনীতি12 hours ago

এশিয়া অঞ্চলে এডিবির ৪০ বিলিয়ন ডলার উন্নয়ন সহায়তা

মামুন এগ্রো
জাতীয়12 hours ago

পারভেজ হত্যা: সেই দুই তরুণী আটক

মামুন এগ্রো
জাতীয়28 minutes ago

নতুন করে দরিদ্র হতে পারে দেশের ৩০ লাখ মানুষ

মামুন এগ্রো
আন্তর্জাতিক40 minutes ago

ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করলো পাকিস্তান

মামুন এগ্রো
জাতীয়42 minutes ago

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কর্মীদের বিআরইবির সতর্কবার্তা

মামুন এগ্রো
জাতীয়46 minutes ago

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

মামুন এগ্রো
আন্তর্জাতিক53 minutes ago

এলওসিতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে গোলাগুলি

মামুন এগ্রো
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের ১২ জোন ও ৮ কর্পোরেট শাখার ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

মামুন এগ্রো
অর্থনীতি11 hours ago

প্রয়োজনীয় সংস্কারেই দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে: বিশ্বব্যাংক

মামুন এগ্রো
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

মামুন এগ্রো
অর্থনীতি12 hours ago

এশিয়া অঞ্চলে এডিবির ৪০ বিলিয়ন ডলার উন্নয়ন সহায়তা

মামুন এগ্রো
জাতীয়12 hours ago

পারভেজ হত্যা: সেই দুই তরুণী আটক