কর্পোরেট সংবাদ
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও মেটলাইফের ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু

মেটলাইফ বাংলাদেশের সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ইনস্যুরেন্স সেবা দিতে যৌথভাবে কাজ করবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। রোববার (৩ মার্চ) রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ সংক্রান্ত চুক্তি সই করা হয়। চুক্তির আলোকে মেটলাইফের তিনটি পণ্যসেবা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য চালু করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমতি সাপেক্ষে বালাদেশে প্রথমবারের মতো ব্যাংকাসুরেন্স উদ্বোধন করলো স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও মেটলাইফ। এখন থেকে মেটলাইফের তিনটি ইনস্যুরেন্স সুবিধা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক থেকেই গ্রাহকেরা গ্রহণ করতে পারবেন। তিন পণ্যের প্রথমটির নাম দেওয়া হয়েছে মেটলাইফ থ্রি পেমেন্ট প্ল্যান (এম৩পিপি), দিত্বীয়টি মেটলাইফ চাইল্ড এডুকেশন পেমেন্ট প্ল্যান (এমসিইপিপি) এবং সবশেষটি হলো মেটলাইফ রিটায়ারমেন্ট।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী নাসের এজাজ বিজয় বলেন, বাংলাদেশে সিইও হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমি ব্যাংকাস্যুরেন্সের পক্ষে কাজ করছি। কারণ, স্থানীয়ভাবে ইনস্যুরেন্স মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ০.৪১ শতাংশ, যা কিনা বিমা খাতের ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনাকে নির্দেশ করে। ব্যাংকাস্যুরেন্সের মাধ্যমে আমাদের প্রশিক্ষিত ও সার্টিফাইড সহকর্মীরা আমাদের বিশ্বস্ত ক্লায়েন্ট ও গ্রাহকদের জন্য ওয়ান-স্টপ আর্থিক সেবা দেবে। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, আর্থিক সুরক্ষা এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনাসহ ব্যাংকাস্যুরেন্স বিভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু হিসেবে কাজ করবে। অধিকহারে ব্যাংকাস্যুরেন্স গ্রহনের ফলে ঝুঁকি বহুমুখীকরণ, কম প্রিমিয়াম, পুঁজিবাজারের উন্নয়ন এবং সামগ্রিক জিডিপি বৃদ্ধি পাবে।
তিনি জানান, বাংলাদেশে ব্যাংকাস্যুরেন্স বাস্তবায়নে মেটলাইফের সাথে অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। কারণ আগামী ২০৩১ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী বিমা খাতের আকার হবে দ্বিগুন।
মেটলাইফ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সাথে আমাদের ব্যাংকাস্যুরেন্স কার্যক্রম বাংলাদেশে গ্রাহকের ক্রমবর্ধমান চাহিদা দায়িত্বের সাথে পূরণ ও বিমার ব্যাপারে আস্থা দৃঢ় করার জন্য আমাদের দীর্ঘমেয়াদী প্রয়াসের প্রতিফলন। আমি বিশ্বাস করি যে, ব্যাংকাস্যুরেন্স আর্থিক নিরাপত্তার একটি কার্যকর পদ্ধতি হিসাবে আবির্ভূত হবে। কারণ এটি ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য মেটলাইফের বিশ্বস্ত বিমার সুরক্ষা নিয়ে জীবনের নানা পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা আরো সহজ করবে।
সহনশীলতা ও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির অসাধারণ যাত্রায় একটি অবিচল অংশীদার হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ১১৯ বছর ধরে বিস্তৃত অঙ্গীকারের উত্তরাধিকারকে সমর্থন করে। এই নতুন অফারটি বাংলাদেশের খুচরা ব্যাংকিং শিল্পকে রূপান্তরিত করতে ব্যাংকের উত্তরাধিকারে আরেকটি ‘প্রথম’ যোগ করেছে। স্টান্ডার্ড চার্টার্ড এদেশে শুধু প্রথম ক্রেডিট কার্ড চালুই নয়, সেই সাথে প্রথম এটিএম, ইন্টারনেট ব্যাংকিং সমাধান এবং বাংলাদেশে একটি স্বয়ংক্রিয় ২৪ ঘন্টা কল সেন্টারও প্রথম চালু করেছিল।
এছাড়া, মেটলাইফ দেশের শীর্ষস্থানীয় বিমা কোম্পানি। যারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সঞ্চয় ও বিনিয়োগ এবং অবসরগ্রহনসহ বিভিন্ন প্রয়োজনের জন্য বিস্তৃত পরিসরে বিমা সমাধান অফার করে। মেটলাইফের গ্রাহকের দাবি নিষ্পত্তির অসামান্য রেকর্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে মেটলাইফ ২ হাজার ৯৮১ কোটি টাকার দাবি নিষ্পত্তি করে। বিগত ৬ বছরে নিষ্পত্তি করা দাবির সংখ্যা ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বেশি।
অর্থসংবাদ/এমআই

কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি উন্নয়নে ইউসিবি ও প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর নতুন উদ্যোগ

কৃষি আমাদের দেশের প্রাণ, আর এ খাতের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই গুরুত্ব বুঝে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) এবং কৃষি-প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো লিমিটেড একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটি এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যার মাধ্যমে তারা একসাথে কৃষিখাতে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন সমাধান নিয়ে কাজ করবে। এর মাধ্যমে কৃষকের দক্ষতা বাড়বে এবং ফসলের উৎপাদনও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অংশীদারিত্বে ইউসিবি ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে আর প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো প্রযুক্তিগত দিকগুলো সামলাবে। এতে করে দেশের কৃষি খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
চুক্তিতে ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম আজম ফারুক স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের আরও অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা প্রযুক্তি ও অর্থের সাহায্যে আরও ভালোভাবে চাষ করতে পারবে, যা দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কর্পোরেট সংবাদ
কোরবানির পশু কেনা ও হাসিল পরিশোধ সহজ হয়েছে বিকাশ পেমেন্টে

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে ২৭টি পশুর হাটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে কেনা যাচ্ছে কোরবানির পশু। ক্যাশ টাকা বহন এবং ছেঁড়া বা জাল টাকার ঝুঁকি এড়িয়ে দেশজুড়ে এই হাটগুলোতে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এবছর হাটের তালিকায় ঢাকার গাবতলী, বছিলা, ভাটারা, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট হাট, দিয়াবাড়ি হাট, পোস্তগোলা হাট, চট্টগ্রামের সাগরিকা, বিবিরহাট, মইজ্জারটেক, বরিশালের দপদপিয়া হাট, রাজশাহীর সিটি হাট, রংপুরের লালবাগ, সিলেটের কাজী বাজারসহ ২৭ টি পশুর হাটে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনা যাচ্ছে।
শুধু তাই নয়, যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন, উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের নির্দিষ্ট স্থানে দেয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন ক্রেতারা।
হাটের পাশাপাশি এখন অনেকেই অনলাইনেই কোরবানির পশু কেনেন। অনলাইনে কোরবানির পশু কেনার ক্ষেত্রেও বিকাশ পেমেন্ট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন ক্রেতারা।
উল্লেখ্য, ঈদ উপলক্ষ্যে বিকাশ-এ এখন দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ ইন (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত), সেন্ড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) ও অ্যাড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) এর লিমিটও বেড়েছে! তাই এই ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো প্রয়োজনে, বিকাশ-এ আরও বেশি লেনদেন করতে পারছেন নিশ্চিন্তে। এই পরিবর্তিত লিমিট চলবে ৯ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে সমঝোতা

সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলির সংগঠন চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) যৌথ উদ্যোগে একটি উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইভেন্টে বাংলাদেশ সফরে আসা শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে।
চীনা ব্যবসায়ীদের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহে যৌথ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সহযোগিতার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংক ও সিইএবি’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বাজারে চীনা ব্যবসায়ের প্রসারে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং সিইএবি’র সেক্রেটারি জেনারেল কোয়াংচো চং।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ এবং সিইএবি’র প্রেসিডেন্ট হান কুন। উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ চীনা ও বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে।
কর্পোরেট সংবাদ
সেরা ৯ শাখা-উপশাখাকে পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলো এনআরবিসি ব্যাংক

২০২৪ সালের পারফরম্যান্স বিবেচনায় তিন ক্যাটাগরিতে সেরা ৯ শাখা ও উপশাখাকে আওয়ার্ড প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনফারেন্সে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কার্যকর সেবা, সেবার মান ও সামগ্রিক কর্মদক্ষতার মানদন্ডে নগর শাখা, গ্রামীণ শাখা এবং উপশাখা এই তিন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়। নগর শাখা ক্যাটাগরিতে টঙ্গী শাখাকে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই ক্যাটাগরিতে মিরপুর শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং হাতিরপুল শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
গ্রামীণ শাখার মধ্যে রুহিতপুর শাখা প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড, চারাবাগ শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং রূপপুর শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। উপশাখা ক্যাটাগরিতে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রামপুরা উপশাখা, গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রায়পুর উপশাখা এবং সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে দাগনভুঁইয়া উপশাখা।
অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, এই পুরস্কার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোর ধারাবাহিক কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ব্যাংকের এই সেবাকেন্দ্রগুলো নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে কাজ করেছে এবং সেবার মান বজায় রেখেছে। এসময় তিনি বিজয়ী শাখা-উপশাখাগুলোর ম্যানেজারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং সর্বক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম ও মো. আশরাফুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আবেদিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভা সঞ্চালনায় ছিলেন কার্যকরী সভাপতি শাহ জাহান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি এস. এফ. এম. মুনির হোসেন, সহ সভাপতি মজিবুর রাহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছানোয়ার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
কাফি