পুঁজিবাজার
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের কর্মীদের নিয়ে বিআইসিএমের পুঁজিবাজার বিষয়ক প্রশিক্ষণ

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট (বিআইসিএম) লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের কর্মকর্তা ও বিনিয়োগকারীদের নিয়ে ‘ফান্ডামেন্টালস অব ক্যাপিটাল মার্কেট’ বিষয়ক মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম আয়োজন করেছে।
শনিবার (০২ মার্চ) বিকেলে এই প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামের ১ম ব্যাচের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের (সিএমএসএফ) চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি মো. নজিবুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও পরিচালক খন্দকার সাফফাত রেজা।
বিআইসিএম’র নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ড. মোহাম্মদ তারেকের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিআইসিএমের প্রভাষক ফাইমা আক্তার।
এর আগে, লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও বিআইসিএম ‘সার্টিফিকেট কোর্স অন ফান্ডামেন্টালস অব ক্যাপিটাল মার্কেট’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য ০২ বছরের একটি ট্রেইনিং সার্ভিস এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর করে। উক্ত প্রোগ্রামের প্রথম ব্যাচের প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামটি আজ সম্পন্ন হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিএমএসএফ’র চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি মো. নজিবুর রহমান বলেন, বিআইসিএম সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি পুঁজিবাজারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত পেশাজীবীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ আয়োজন করে থাকে। বিআইসিএম কর্তৃক আয়োজিত এ ধরনের প্রশিক্ষণ সংশ্লিষ্টদের পেশাগত জ্ঞান আরো সমৃদ্ধ করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও পরিচালক খন্দকার সাফফাত রেজা বলেন, পুঁজিবাজারে কমোডিটি এক্সচেঞ্জসহ অনেক নতুন প্রোডাক্ট আসছে। এসব প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নাই। এ ধরনের প্রশিক্ষণ আয়োজন করার জন্য তিনি বিআইসিএমকে ধন্যবাদ জানান।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ ইউনুস বলেন, জীবনের যেকোনো কাজে প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। প্রশিক্ষণের যেমন কোন বিকল্প নাই, ঠিক তেমনি ক্যাপিটাল মার্কেটের মত গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব অপরিসীম।
সভাপতির বক্তব্যে ড. মোহাম্মদ তারেক বলেন, ২০৪১ এর ভিশন অর্জনের জন্য পুঁজিবাজারের ভূমিকা অপরিসীম। এক্ষেত্রে পুঁজিবাজার বিষয়ক শিক্ষার জন্য জন্য বিআইসিএম নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে বিআইসিএমের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) নাজমুছ সালেহীন ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামের সমাপনী দিনে বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন বিআইসিএমের সহকারী অধ্যাপক ও বিনিয়োগ শিক্ষা প্রোগ্রামের সমন্বয়কারী কাশফীয়া শারমিন ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের আইসিটি ডিভিশনের উপ-মহাব্যবস্থাপক এ এন এম হাসানুল করিম। এসময় ইনস্টিটিউটের প্রভাষক মো. আদনান আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২ শতাংশ

বিদায়ী সপ্তাহে (১০ আগস্ট-১৪ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ২ শতাংশ কমেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১০.৪১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১০.২৩ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.১৮ পয়েন্ট বা ২ শতাংশ কমেছে।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে এআইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড

বিদায়ী সপ্তাহে (১০ আগস্ট-১৪ আগস্ট) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি কোম্পানির মধ্যে ২৭৪ কোম্পানির দর কমেছে। আলোচ্য সময়ে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে এআইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, সপ্তাহজুড়ে ফান্ডের ইউনিট দর কমেছে ১৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৪.৭০ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা এসইএমএলএলইসি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর কমেছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ। ফান্ডটির সমাপনী মূল্য ছিল ৬.৯০ টাকা। তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৬.৯০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ১১.২৭ শতাংশ, রিজেন্ট টেক্সটাইলের ১০.৫৩ শতাংশ, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ১০.৪২ শতাংশ, নূরানী ডাইংয়ের ৯.৬৮ শতাংশ, উত্তরা ফাইন্যান্সের ৯.৫৮ শতাংশ, পিপলস লিজিংয়ের ৯.৫২ শতাংশ এবং এসইএমএলএফবিএসএল গ্রোথ ফান্ডের৯.০৯ শতাংশ দর কমেছে।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক

বিদায়ী সপ্তাহে (১০ আগস্ট-১৪ আগস্ট) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন করা ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ৯৯টির শেয়ারদর বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ারদর বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, সমাপ্ত সপ্তাহে কোম্পানিটির আগের সপ্তাহের তুলনায় শেয়ারদর বেড়েছে ৩৬ দশমিক ৩১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৯৭.৬০ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো সুকুকের শেয়ার দর বেড়েছে ২০ দশমিক ৪১ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৫৯.০০ টাকা। আর তালিকায় তৃতীয় স্থানে ডমিনেজ স্টিলের শেয়ার দর বেড়েছে ১৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ১৪.৮০ টাকা।
তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৮.৫৩ শতাংশ, সমতা লেদারের শতাংশ, আইএসএনের ১৬.৮২ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ১৬.৭৮ শতাংশ, লিগ্যাছি ফুটওয়্যারের ১৬.২৬ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ১৬.১৪ শতাংশ এবং আনোয়ার গ্যালভেনাইজিংয়ের ১৫.২৮ শতাংশ দর বেড়েছে।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

বিদায়ী সপ্তাহে (১০ আগস্ট থেকে ১৪ আগস্ট) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির গড়ে ৪২ কোটি ০৬ লাখ টাকার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬.১০ শতাংশ। এর ফলে কোম্পানিটি লেনদেনের শীর্ষে অবস্থান করছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের ২২ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ৩.৩২ শতাংশ।
আর তৃতীয় স্থানে থাকা সিটি ব্যাংকের ১৭ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২.৫০ শতাংশ।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের ১৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, মালেক স্পিনিংয়ের ১৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা, রহিমা ফুডের ১২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা, এশিয়াটি ল্যাবরেটরিজের ১২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, সী পার্ল রিসোর্টের ১১ কোটি ০৫ লাখ টাকা, খান ব্রাদার্সের ১১ কোটি ০১ লাখ টাকা এবং সোনালী পেপারের ১০ কোটি ৪৮ লাখ টাকার।
কাফি
পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানালো রিলায়েন্স ওয়ান ফান্ড

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রিলায়েন্স ওয়ান মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটধারীদের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফান্ডটির ট্রাস্টি কমিটি। সিদ্ধান্ত অনুসারে, গত ৩০জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ফান্ডের ইউনিটধারীরা কোনো লভ্যাংশ পাবেন না। আলোচিত বছরে ফান্ডটি নিট লোকসান করায় লভ্যাংশ না দেওয়ার এ সিদ্ধান্ত নেয় কমিটি।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) অনুষ্ঠিত ফান্ডের ট্রাস্টি কমিটির বৈঠকে আলোচিত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনার পর লভ্যাংশের এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সর্বশেষ বছরে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি ৩১ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছরই ইউনিট প্রতি ৪০ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচিত সময়ে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫৫ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ৪০ পয়সা ছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে ক্রয়-মূল্যের ভিত্তিতে ফান্ডের প্রতিটি ইউনিটের সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ১১ টাকা,যা বাজারমূল্যে ছিল ১০ টাকা ৪৭ পয়সা। ফান্ডটির সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে এইমস অব বাংলাদেশ অ্যাসেট লিমিটেড।