Connect with us

জাতীয়

প্রধানমন্ত্রীর আস্থার প্রতিদান দিতে চান নতুন প্রতিমন্ত্রীরা

Published

on

শপথ
বেশ উচ্ছ্বসিত নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রীরা। সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার পর মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন তারা। প্রধানমন্ত্রীর এই আস্থার প্রতিদান কাজের মাধ্যমে দিতে চান বলে জানিয়েছেন নতুন প্রতিমন্ত্রীরা। শুক্রবার বঙ্গভবনে সাত প্রতিমন্ত্রী শপথ নিয়ে মুখোমুখি হন গণমাধ্যমের। তারা এসময় নিজেদের অভিব্যক্তি তুলে ধরেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমার ওপর আস্থা রেখে প্রধানমন্ত্রী পাঁচবার মনোনয়ন দিয়েছেন। আমি আমার দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে কারও মুখের দিকে তাকাবো না। আমি দেশের মানুষের কল্যাণে যা করতে হয় করবো। আমাকে শ্রম ও কর্মসংস্থানের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে আমার কিছু অভিজ্ঞতা আছে। আমি পাঁচ বছর স্থায়ী কমিটিতে ছিলাম। এখানে ২০৩০ সালের মধ্যে তিন কোটি কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা আছে। এই প্রজেক্টটা খুবই জরুরি। এ ব্যাপারে কাজ করতে হবে।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া নাহিদ ইজাহার খান বলেন, সংসদে এবার আমি দ্বিতীয়বার। প্রধানমন্ত্রী এবারও আমাকে নিয়ে আসছেন। উনি আমার ওপরে যে আস্থাটা রেখেছেন, আমাকে যে নতুন দায়িত্ব দিয়েছেন সেটা আমি শতভাগ পূর্ণ করতে চেষ্টা করবো।
অর্থ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, সংসদে বিভিন্ন দায়িত্ব আমি গত ১০ বছর ধরে পালন করছি। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সভাপতি ছিলাম। প্রধানমন্ত্রী দ্বাদশ সংসদেও কাজ করার সুযোগ দিয়েছেন। আরও কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। এখন যে চ্যালেঞ্জই থাকুক, প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে নির্দেশনা পাবো। অনেক বিজ্ঞ লোকজন সঙ্গে থাকবেন। উনাদের নির্দেশনায় কাজ করতে পারবো। আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে কাজ করবো।
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের দায়িত্ব পাওয়া প্রতিমন্ত্রী আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, নিশ্চয়ই এটা আমার জন্য সৌভাগ্য। প্রধানমন্ত্রীর আস্থা আমি রাখবো। সর্বোচ্চ আনুগত্য দেখিয়ে কাজ করবো। প্রধানমন্ত্রী আমার ওপর যে আস্থা রেখেছেন তা দায়িত্ব পালনে শতভাগ রাখতে পারবো বলে আমি বিশ্বাস করি।
শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া সামসুন্নাহার চাঁপা বলেন, আমি নেত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ, আমার আসলে এটা খুবই ভালো লাগার বিষয়। আমি নিজে নেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ দিয়ে কাজ করে যাবো। ব্যক্তিগতভাবে কাজকে খুব পছন্দ করি।
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বঙ্গভবনে তাদের শপথ পড়ান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। শপথ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্য, সংসদ সদস্যসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পর ১২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীসহ ৩৭ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠন করে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ২৫ মন্ত্রী ও ১১ প্রতিমন্ত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করে এ সরকার। দুই মাস না পেরুতেই সেই মন্ত্রিসভায় যুক্ত হলেন আরও সাত সদস্য। এতে সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা দাঁড়ালো ৪২-এ।
শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরাকান আর্মিই বড় সমস্যা: তৌহিদ হোসেন

Published

on

শপথ

দূতাবাসের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরাকান আর্মি বড় সমস্যার জায়গা। বাংলাদেশ না পারছে তাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করতে, না পারছে তাদেরকে এড়িয়ে যেতে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ফরেন সার্ভিস ডে উপলক্ষে কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি।

বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বিদেশগামীদের ৮০ শতাংশ সমস্যা ঢাকা থেকে সৃষ্টি আর ২০ শতাংশ গন্তব্য দেশে গিয়ে। দূতাবাসে লোকবল কম থাকলেও প্রবাসীদের ১০০ শতাংশ সমস্যা সমাধান করতে হয়।

তিনি বলেন, প্রবাসীদের সমস্যা সবার আগে সমাধান করতে হবে। দূতাবাসের সীমাবদ্ধতা থাকলেও মানুষকে আগে সেবা দিতে হবে।

রেমিট্যান্সের ব্যাপারে তৌহিদ হোসেন বলেন, ১৯৮০ এর দশকে এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি ছিল। এখন (বর্তমান) ৬০ বিলিয়ন ডলার, যেখানে কিছুটা হলেও দূতাবাসের ভূমিকা আছে। এ ছাড়া সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এক কোটি প্রবাসী দেশে রেমিট্যান্স পাঠান।

এ সময় তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বৈশ্বিক জনমত সৃষ্টিতে ফরেন সার্ভিসের কর্মকর্তারা কলকাতা থেকে কাজ শুরু করেছিলেন। ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল তখন ৬৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে কলকাতায় ডেপুটি হাইকমিশন গঠন হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

নয় মাসে এক আকাশ ভালোবাসা পেয়েছি: প্রেস সচিব

Published

on

শপথ

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের ক্ষমতায় আসে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, যার নেতৃত্বে রয়েছেন নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সরকারের প্রেস সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান সাংবাদিক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শফিকুল আলম।

প্রায় নয় মাস দায়িত্ব পালনের পর নিজের ফেসবুক পেজে এক আবেগঘন স্ট্যাটাসে আজ তিনি তুলে ধরেছেন তার অভিজ্ঞতা ও প্রাপ্তি।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম লেখেন, গত নয় মাসে আমি কী অর্জন করেছি: এক চিমটি ঘৃণা, একমুঠো অবিশ্বাস ও এক আকাশ ভালোবাসা।

শফিকুল আলমের এই স্ট্যাটাস ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই মন্তব্য করছেন, একজন মুখপাত্র হিসেবে তার প্রকাশভঙ্গি প্রশংসনীয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ভারতে মুসলিম নির্যাতনের প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ

Published

on

শপথ

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস ও মুসলিম নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) জুমার নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ প্রতিবাদ জানায় সংগঠনটি।

এসময় বক্তারা বলেন, গুজরাটের কসাই মোদী একের পর এক মুসলিমদের অধিকার খর্ব করছে। তারা মুসলমানদের ঘর-বাড়ি ভেঙে দিছে। তাদের জন্মস্থান থেকে উচ্ছেদ করছে। সর্বশেষ ওয়াকফ বিল পাস করে ভারতে মুসলমানদের অধিকার খর্ব করছে। এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে সমগ্র ভারতে মুসলিমরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাদের হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এসব নির্যাতনের তীব্র নিন্দা জানাই। এক হিন্দুত্ববাদী সরকার আমাদের ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে। এর পরিণতি ভারতকে ভোগ করতে হবে।

বক্তারা আরও বলেন,গাজাকে আজ পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্ত আমাদের বিজয় গাজাতেই হবে। ইসরায়েল তাদের পাপের ফল ভোগ করবে। আমরা আরব বিশ্বকে বলবো, আপনারা মাঠে নামুন। সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইহুদিদের মোকাবিলা করুন। বিশ্ব মুসলমান একত্র হলে ইহুদিসহ মুসলমানদের শত্রুরা নিশ্চয় পরাজিত হবে।

এসময় জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেন, বিগত ৬ সপ্তাহ ফিলিস্তিনে কোনো সহায়তাও ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এই মুহূর্তে সারা দুনিয়ার জন্য ইসরায়েল একটি বিষফোঁড়া। পৃথিবীতে সভ্যতা প্রতিষ্ঠা করতে হলে ইসরায়েলকে থামাতে হবে। বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। এদেশের কোনো দোকানে ইসরায়েলের পণ্য চলতে পারে না।

তিনি বলেন, মসজিদ মাদরাসা বন্ধ করে দেওয়াই ভাততের এজেন্ডা। তাই বিতর্কিত ওয়াকফ বিল ভারতে আর চলতে দেওয়া যাবে না। আমরা হয়তো দেখে যেতে পারবো না তবে ভারত একসময় মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

প্রবাসীদের সমস্যা সবার আগে সমাধান করতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

Published

on

শপথ

কর্মীদের বিদেশ পাঠানোর ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশ থেকেই তৈরি হয়। পরে সৃষ্ট সমস্যা দূতাবাসকে সামলাতে হয় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ফরেন সার্ভিস ডে উপলক্ষে কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দূতাবাসের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, প্রবাসীদের সমস্যা সবার আগে সমাধান করতে হবে। দূতাবাসের সীমাবদ্ধতা থাকলেও মানুষকে আগে সেবা দিতে হবে।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কর্মীদের বিদেশ পাঠানোর ক্ষেত্রে ৮০ ভাগ সমস্যা দেশ থেকেই তৈরি হয়। পরে সৃষ্ট সমস্যা সামলাতে হয় দূতাবাসকে। সুতরাং প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা দিয়েই কর্মী পাঠানো গেলে প্রবাসীদের সমস্যা কম হবে। একইসঙ্গে মিশনগুলোর ওপর চাপ কমবে।

রেমিটেন্সের ব্যাপারে তৌহিদ হোসেন বলেন, ১৯৮০ এর দশকে এক বিলিয়ন ডলার রফতানি ছিল। এখন (বর্তমান) ৬০ বিলিয়ন ডলার, যেখানে কিছুটা হলেও দূতাবাসের ভূমিকা আছে। এছাড়া সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এক কোটি প্রবাসী দেশে রেমিটেন্স পাঠান।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরাকান আর্মি বড় সমস্যার জায়গা। বাংলাদেশ না পারছে তাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করতে, না পারছে তাদেরকে এড়িয়ে যেতে।

এ সময় তিনি আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বৈশ্বিক জনমত সৃষ্টিতে ফরেন সার্ভিসের কর্মকর্তারা কলকাতা থেকে কাজ শুরু করেছিলেন। ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল তখন ৬৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে কলকাতায় ডেপুটি হাইকমিশন গঠন হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

পররাষ্ট্রনীতি হবে একান্তভাবে বাংলাদেশের স্বার্থনির্ভর

Published

on

শপথ

প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেছেন, একটি প্রতিবেশীকে খুশি রাখতে গিয়ে আরেকজন থেকে দূরে থাকার নীতি একটি স্বাধীন দেশের পররাষ্ট্রনীতি হতে পারে না।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের জন্য অতীতের সমস্যা কাটিয়ে ভবিষ্যতের মঙ্গল চিন্তা করে একসঙ্গে কাজ করার সম্ভবত এখন সময় এসেছে।

আজ, ১৮ এপ্রিল (শুক্রবার) সকালে ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এমন কথা বলেন।

ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, আমরা এমন একটি প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলাম, বাংলাদেশ কি এখন পাকিস্তানপন্থি পররাষ্ট্রনীতির দিকে ঝুঁকছে? প্রশ্নটি মোটেই আমাদের বিস্মিত করেনি। সব সময় কিছু মানুষ থাকবে যারা বাংলাদেশের স্বাধীন পরিচয়ে বিশ্বাস করতে চায় না।

তিনি বলেন, আমাদের জবাব ছিল স্পষ্ট। অতীতে যাই ঘটুক না কেন, এখন থেকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হবে একান্তভাবে বাংলাদেশের স্বার্থনির্ভর ও প্রো-বাংলাদেশ।

পাকিস্তানের বেসামরিক সমাজ, গণমাধ্যম ও বুদ্ধিজীবী মহলের অনেকেই মনে করেন যে, ক্ষমাপ্রার্থনা একটি সদিচ্ছা ও সৌজন্যের প্রতিফলন হতো। কিন্তু পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সামরিক আমলাতন্ত্র বরাবরই এ ধারণার বিপক্ষে থেকেছে, ফলে আজও আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চাওয়া হয়নি।

ডেপুটি সেক্রেটারি আরও লেখেন, বাংলাদেশ পাকিস্তানের কাছ থেকে সম্পদ বণ্টনের বিষয়টিও উত্থাপন করেছে। যেটি পূর্ববর্তী সরকারগুলো এড়িয়ে চলেছিল এবং আলোচনার পরিবর্তে বিচ্ছিন্নতাকে প্রাধান্য দিয়েছিল। একটি হিসাবে, ১৯৭৪ সালের হিসাবে বাংলাদেশের দাবি করা অর্থের পরিমাণ ছিল অন্তত ৪.৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই হিসাব তৈরি হয়েছিল অভ্যন্তরীণ মূলধন সৃষ্টি, বৈদেশিক ঋণ নিষ্পত্তি এবং বৈদেশিক সম্পদের ধারণার ভিত্তিতে।

এছাড়া ১৯৭০ সালের নভেম্বরে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বিদেশি দেশ/সংস্থাগুলোর দেওয়া প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত দাবি রয়েছে বাংলাদেশের। এই অর্থ যুদ্ধের সময় ঢাকা থেকে পাকিস্তানের স্টেট ব্যাংকের লাহোর শাখায় স্থানান্তর করা হয়।

‘আটকে পড়া পাকিস্তানিদের’ প্রত্যাবাসনও দুই দেশের সম্পর্কের অন্যতম একটি অন্তরায়। অতীতে পাকিস্তান প্রায় ১,২৫,০০০ নাগরিককে ফেরত নিয়েছে, কিন্তু এখনো প্রায় ৩,২৫,০০০ মানুষ বাংলাদেশের ১৪টি জেলার ৭৯টি ক্যাম্পে বসবাস করছেন।

এ বিষয়গুলোই মূলত বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে বারবার বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সম্ভবত এখন সময় এসেছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের জন্য অতীতের সমস্যা কাটিয়ে ভবিষ্যতের মঙ্গল চিন্তা করে একসঙ্গে কাজ করার। একটি প্রতিবেশীকে খুশি রাখতে গিয়ে আরেকজন থেকে দূরে থাকার নীতি একটি স্বাধীন দেশের পররাষ্ট্রনীতি হতে পারে না।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

শপথ শপথ
পুঁজিবাজার17 minutes ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন। ডিএসই সূত্রে এ...

শপথ শপথ
পুঁজিবাজার18 hours ago

সপ্তাহজুড়ে পতন, কমেছে লেনদেন ও বাজার মূলধন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১৩ এপ্রিল তেকে ১৭ এপ্রিল) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের...

শপথ শপথ
পুঁজিবাজার19 hours ago

প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।...

শপথ শপথ
পুঁজিবাজার2 days ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না বিডি ফাইন্যান্স

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের...

শপথ শপথ
পুঁজিবাজার2 days ago

সেনা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ১০৭ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক...

শপথ শপথ
পুঁজিবাজার2 days ago

আইডিএলসির ২০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ...

শপথ শপথ
পুঁজিবাজার2 days ago

সরকার পুঁজিবাজারের সমস্যা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করছে: প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সরকার পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কার নিশ্চিত করতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছে বলে...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০  
শপথ
পুঁজিবাজার17 minutes ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

শপথ
রাজধানী33 minutes ago

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা, বাতাস অস্বাস্থ্যকর

শপথ
টেলিকম ও প্রযুক্তি1 hour ago

১৪০ কোটি অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ফেসবুক

শপথ
আবহাওয়া2 hours ago

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

শপথ
সারাদেশ2 hours ago

রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়ে বাংলাদেশি যুবক নিহত

শপথ
রাজনীতি2 hours ago

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

শপথ
রাজধানী2 hours ago

শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

শপথ
অর্থনীতি12 hours ago

প্রতীক গ্রুপকে সুবিধা দিয়ে চাকরি হারালেন এনবিআরের দুই কর্মকর্তা

শপথ
সারাদেশ12 hours ago

এখন কেউ চাইলেই ইমামকে বহিষ্কার করতে পারবে না: ধর্ম উপদেষ্টা

শপথ
অন্যান্য13 hours ago

মগবাজার ও শান্তিনগরে জামাতের গণসংযোগ

শপথ
পুঁজিবাজার17 minutes ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

শপথ
রাজধানী33 minutes ago

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা, বাতাস অস্বাস্থ্যকর

শপথ
টেলিকম ও প্রযুক্তি1 hour ago

১৪০ কোটি অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ফেসবুক

শপথ
আবহাওয়া2 hours ago

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

শপথ
সারাদেশ2 hours ago

রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়ে বাংলাদেশি যুবক নিহত

শপথ
রাজনীতি2 hours ago

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

শপথ
রাজধানী2 hours ago

শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

শপথ
অর্থনীতি12 hours ago

প্রতীক গ্রুপকে সুবিধা দিয়ে চাকরি হারালেন এনবিআরের দুই কর্মকর্তা

শপথ
সারাদেশ12 hours ago

এখন কেউ চাইলেই ইমামকে বহিষ্কার করতে পারবে না: ধর্ম উপদেষ্টা

শপথ
অন্যান্য13 hours ago

মগবাজার ও শান্তিনগরে জামাতের গণসংযোগ

শপথ
পুঁজিবাজার17 minutes ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন

শপথ
রাজধানী33 minutes ago

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা, বাতাস অস্বাস্থ্যকর

শপথ
টেলিকম ও প্রযুক্তি1 hour ago

১৪০ কোটি অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ফেসবুক

শপথ
আবহাওয়া2 hours ago

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

শপথ
সারাদেশ2 hours ago

রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়ে বাংলাদেশি যুবক নিহত

শপথ
রাজনীতি2 hours ago

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

শপথ
রাজধানী2 hours ago

শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

শপথ
অর্থনীতি12 hours ago

প্রতীক গ্রুপকে সুবিধা দিয়ে চাকরি হারালেন এনবিআরের দুই কর্মকর্তা

শপথ
সারাদেশ12 hours ago

এখন কেউ চাইলেই ইমামকে বহিষ্কার করতে পারবে না: ধর্ম উপদেষ্টা

শপথ
অন্যান্য13 hours ago

মগবাজার ও শান্তিনগরে জামাতের গণসংযোগ