জাতীয়
গণমাধ্যমকে আরো শক্তিশালী করতে প্রস্তুত সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

গণমাধ্যমকে আরো শক্তিশালী ও মজবুত ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠা করতে সরকার প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
আজ শুক্রবার (১ মার্চ) বিকেলে চাঁদপুর প্রেসক্লাব চত্বরে প্রেসক্লাবের ২০২৪ সালের কার্যনির্বাহী পরিষদের অভিষেক অনুষ্ঠান উদ্বোধন করার সময় এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহাদাত হোসেন শান্তর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি, বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ও টিভি টুডের প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল, চাঁদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওচমান গণি পাটোয়ারী, চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদীপ্ত রায়, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বশির আহমেদ, দৈনিক যুগান্তরের যুগ্ম সম্পাদক ও ঢাকা পোস্টের সম্পাদক মহিউদ্দিন সরকার, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান জুয়েলসহ আরো অনেকে।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অণুজীববিজ্ঞানী ড. সেঁজুতি সাহা, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী মো. দেলোয়ার হোসেন মজুমদার এবং জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকার কবির বকুলকে অনুষ্ঠানে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যম এখন শিল্প। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও বিকাশ ছাড়া গণতন্ত্র পূর্ণতা পাবে না। এরকম বাস্তবতায় সরকার গণমাধ্যমকে পূর্ণাঙ্গভাবে সকল সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছে। গণমাধ্যমকে আরো শক্তিশালী অবস্থায় মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠা করতে সরকার প্রস্তুত। সে ক্ষেত্রে সরকার সাংবাদিকদের কাছ থেকে একই ধরনের সহযোগিতা চায়।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, গণমাধ্যম ও সরকারের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করা এবং গণমাধ্যম শিল্পকে আরো শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর জন্য আমরা চেষ্টা করতে পারি। গণমাধ্যম কীভাবে সরকার বা কর্তৃপক্ষের জন্য সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে জবাবদিহি আনতে পারে, এমনকি সমালোচনা করতে পারে, সে কাজগুলোও আমরা করতে পারি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত নয়: নাহিদ

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত নয়। এ সপ্তাহের শেষদিকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে এবং যোগদান করলে উপদেষ্টা পদ থেকে পদত্যাগ করেই যোগ দেব।
আজ সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে তিন দিনের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ডিসি সম্মেলনে বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে। তার মধ্যে একটি হলো বিভিন্ন প্রেস ক্লাবের গ্রুপিং। আমরা জানিয়েছি যে প্রেস কাউন্সিলের সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে ছড়ানো গুজব নিয়ে কথা হয়েছে।
তিনি বলেন, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগেই কিছু মিডিয়া দলে যোগদানের বিষয়ে খবর ছাপিয়েছে। আমার মনে হয়েছে কাজটি ঠিক হয়নি।
আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত আসার আগে অনুমানভিত্তিক নিউজ করা ঠিক না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দূষণরোধে শিল্পকারখানাগুলোকে দায়িত্ব নিতে হবে: রিজওয়ানা

পরিবেশ দূষণরোধে শিল্পকারখানাগুলোকে দায়িত্ব নিতে হবে এবং তাদের পুনর্বাসন পরিকল্পনার প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘বাংলাদেশে সিসা দূষণ হ্রাসের সক্ষমতা উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, শুধু সরকারের ওপর নির্ভর করলে হবে না, শিল্পকারখানাকে নিজ দায়িত্বে দূষণরোধে কাজ করতে হবে। শিল্প বন্ধ করা উদ্দেশ্য নয় বরং তাদের ছাড়পত্র গ্রহণে বাধ্য করা এবং পুনর্বাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা জরুরি। পরিবেশগত ছাড়পত্রে নিয়মিত পুনর্বাসন কার্যক্রমের শর্ত সংযুক্ত করা উচিত, যাতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক সহযোগী, বিশেষ করে ফ্রান্সের সহায়তায় পরিবেশ অধিদপ্তর এখন একটি সময়সীমাবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা তৈরি করতে পারে। সব দূষণকারী শিল্পের বিরুদ্ধে একসঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব না হলেও যেগুলোর পরিবেশগত ছাড়পত্র নেই, সেগুলোর বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে। এ সময় তিনি একটি দূষণ পুনর্বাসন তহবিল গঠনের প্রস্তাব দেন, যেখানে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা দেবে। সফল পুনর্বাসনের পর তা ফেরত দেওয়া হবে। আর ব্যর্থ হলে সরকার ওই অর্থ দিয়ে পরিচ্ছন্নতার কাজ করবে।
উপদেষ্টা বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-কে মাল্টি স্টেকহোল্ডার স্টিয়ারিং কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানান, যাতে সিসাযুক্ত ব্যাটারির পরিবর্তে লিথিয়াম ব্যাটারি ব্যবহারে কর নীতির পরিবর্তন সহজ হয়। সিসা দূষণের স্বাস্থ্যঝুঁকি তুলে ধরতে চিকিৎসকদেরও এ কমিটিতে রাখা উচিত- বলেন তিনি। পাশাপাশি বাংলাদেশ মান নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠান (বিএসটিআই)-কে দূষণ নিয়ন্ত্রণের মানদণ্ড দ্রুত নির্ধারণের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান সভাপতিত্ব করেন। ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুই বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক শেখ সাইদুল হক, আইসিডিডিআরবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ, ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মায়া ভ্যানডেনেন্ট, পিওর আর্থ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক মিতালী দাস এবং ইয়ুথনেট গ্লোবালের এক্সিকিউটিভ কো-অর্ডিনেটর সোহানুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
একযোগে ৪ জেলার এসপিকে প্রত্যাহার

কক্সবাজার, যশোর, নীলফামারী ও সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপারকে একদিনের মধ্যে ঢাকায় ‘রিপোর্ট’ করতে বলেছে পুলিশ সদর দপ্তর। পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, এরকম নির্দেশের অর্থ হচ্ছে তাদের দায়িত্বস্থল থেকে প্রত্যাহার করে নিয়ে আসা।
চার এসপি হলেন- কক্সবাজারের মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ, যশোরের মো. জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ, নীলফামারীর মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম ও সুনামগঞ্জের আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) ইনামুল হক সাগর বলেন, চারজনকে হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে বলা হয়েছে। তাদের আগামীকালই (মঙ্গলবার) রিপোর্ট করতে হবে।
সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি (প্রশাসন) কাজী মো. ফজলুল করীমের স্বাক্ষরিত পৃথক চিঠিতে বলা হয়, পরবর্তী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার নিকট দায়িত্বভার হস্তান্তর করে আপনি ১৮ ফেব্রুয়ারি পুলিশ হেডকোয়র্টার্স, ঢাকায় রিপোর্ট করবেন। যথাযথ কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে এই স্মারক জারি করা হল।
এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, গুরুতর অভিযোগের ক্ষেত্রে এভাবে এসপিদের ডেকে আনা হয়। এটা একরকম তাদের প্রত্যাহার করে নিয়ে আসা, যেহেতু পরবর্তী কর্মকর্তার কাছে দায়িত্বভার হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এনআইডির সার্ভার থেকে সরাসরি আর কেউ তথ্য পাবে না: মহাপরিচালক

কোনো প্রতিষ্ঠানকে আর নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সার্ভার থেকে সরাসরি নাগরিকদের তথ্য যাচাই করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনআইডি) মহাপরিচালক (ডিজি) এ এস এম হুমায়ুন কবির।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এনআইডির প্রধান কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের এ কথা জানান তিনি।
এনআইডির ডিজি বলেন, আগে ব্যক্তির নাম ও জন্মতারিখ দেওয়ার পর চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এনআইডির তথ্যগুলো চলে যেত, এরপর তারা যাচাই করত। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তথ্য যাচাই অনলাইনের মাধ্যমে করে দেব। নাম ও জন্মতারিখ দেওয়ার পর ম্যাচ অথবা নো ম্যাচের মাধ্যমে তাদের এনআইডির তথ্য যাচাই করে দেব আমরা।
তথ্য যাচাইয়ের জন্য সিস্টেমে অনুরোধ পাঠাতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এগুলোর মধ্যে আমরা কোনটি ভুল কোনটি সঠিক, তা বলে দেব। চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর সুপারিশ অনুযায়ী আমরা ব্যক্তির ছবি দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করেছি। এ ক্ষেত্রে ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যক্তির ছবিও দেখতে পাবেন। আমরা বলেছি, এটা দেওয়া সম্ভব।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, বিশেষ অভিযোগের কারণে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের সঙ্গে আমরা এনআইডি সেবা চুক্তিটি বাতিল করেছি। পরে জানতে পারি অনলাইনে বিভিন্ন সংস্থা ও ব্যক্তি এনআইডি নিয়ে কাজ করে। আমাদের টেকনিক্যাল টিম এটি খুঁজতে শুরু করে।
কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে অনুমানের ভিত্তিতে আমাদের টিম যাওয়ার পর দেখতে পায়, সেখান থেকে তথ্য ফাঁস হচ্ছে। সেগুলো আমরা বন্ধ করেছি।
এনআইডির তথ্য ফাঁস ঠেকাতে আমরা চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডেকেছি এবং তাদের মতামত গ্রহণ করে কিভাবে তথ্যগুলোকে আরো সুরক্ষিত রাখা যায় এ নিয়ে আলোচনা করেছি।
তথ্য ফাঁস রোধের বিষয়ে তিনি বলেন, সেবা গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নজরদারির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ জন্য আমরা একটি টিম করে দেব।
সেখানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং নিরাপত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও থাকবেন। ওনারা যেকোনো সময়, যেকোনো প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ওই প্রতিষ্ঠানের সিস্টেম চেক করতে পারবেন। যাতে ওই সিস্টেমের কোথাও কোনো ত্রুটি থাকলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়।
তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স লাগবে বলেও জানান প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আগামী নির্বাচন শতভাগ নিরপেক্ষ হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আগামী নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার কিংবা সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের কোনো ভূমিকা থাকবে না। এটি হবে শতভাগ নিরপেক্ষ নির্বাচন। এ নির্বাচনে কেউ বাড়তি কোনো সুবিধা পাবেন বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ইছাপুরা সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৩৩তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, রাজনীতিবিদরা শিক্ষকদের সম্মান দিতে চান না। শুধু নির্বাচন এলে তারা শিক্ষকদের পেছনে ঘোরেন। দেশে শিক্ষার প্রসার ঘটেছে কিন্তু মান বাড়েনি।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জামাল হোসেন মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা আক্তারসহ অনান্যরা অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।