আইন-আদালত
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান আবু আহমেদ

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নতুন চেয়ারম্যান হয়েছেন বিচারপতি মো. আবু আহমেদ জমাদার। তিনি একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পাশাপাশি গত সাত বছর ধরে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসা বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামকে হাইকোর্ট বিভাগে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মঙ্গলবার এই রদবদলের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়।
এতদিন ট্রাইব্যুনালের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসা বিচারপতি মো. আবু আহমেদ জমাদার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পাওয়ায় তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে নতুন সদস্য করা হয়েছে অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএলে) থাকা জেলা ও দায়রা জজ এএইচএম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়াকে। পিআরএল বাতিল করে তাকে ট্রাইব্যুনালের সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। ট্রাইব্যুনালের অপর সদস্য বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম তার পদে বহাল রয়েছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে প্রত্যাবর্তন করবেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কর্মরত থাকাকালে পাওয়া সব নিরাপত্তা সুবিধাসহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য সুবিধা বিধি অনুযায়ী অব্যাহত থাকবে।
ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে কর্মরত একজন বিচারপতির সমমর্যাদার বেতন-ভাতা এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাবেন।
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারে ২০১০ সালের ২৫ মার্চ বিচারপতি নিজামুল হককে চেয়ারম্যান, বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীর ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ এ কে এম জহির আহমেদকে সদস্য করে গঠন করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এরপর আরও তিনজনকে যোগ করে প্রথম ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ টি এম ফজলে কবীরকে চেয়ারম্যান করে ২০১২ সালের ২৩ মার্চ দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়। তিন সদস্যের দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই বিচারক হন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এবং ট্রাইব্যুনালের নিবন্ধক মো. শাহীনুর ইসলাম। বিচারপতি ফজলে কবীরের স্থলে প্রথম ট্রাইব্যুনালে সদস্য করা হয় বিচারপতি আনোয়ারুল হককে।
অর্থসংবাদ/এমআই

আইন-আদালত
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন তারেক-জুবাইদা

দুদকের দায়ের করা অবৈধ সম্পদের মামলায় জুবাইদা রহমানের সঙ্গে তার স্বামী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাজার রায় বাতিল করে তাদের খালাস দিয়েছে হাইকোর্ট।
জুবাইদার করা আপিল মঞ্জুর করে বিচারপতি খসরুজ্জামানের একক হাই কোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ রায় দেয়। জজ আদালতএ মামলায় তারেক রহমানকে ৯ বছর এবং জুবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল।
আদালত বলেছে, আইন অনুযায়ী জুবাইদা রহমানকে নোটিস না দিয়েই এ মামলা দায়ের করেছিল দুদক, যা ‘আইনসম্মত হয়নি’।
অভিযোগ দায়ের থেকে এ মামলার পুরো প্রক্রিয়াকে ‘বিদ্বেষপূর্ণ’ বলেছে হাই কোর্ট। সে কারণে আপিল না করলেও তারেক রহমানের সাজার রায় বাতিল করে তাকেও খালাস দেওয়া হয়েছে।
জুবাইদার পক্ষে আদালতে শুনানি করেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
আইন-আদালত
খালাস পেলেন জামায়াত নেতা এ টি এম আজহার

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে সর্ব্বোচ আদালত এ রায় দেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে সর্ব্বোচ আদালত এ রায় দেন।
মঙ্গলবার (২৭ মে) সকালে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
এই রায়ের ফলে জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তিতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের বেঞ্চ ৮ মে আপিলের ওপর শুনানি শেষে রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেছিলেন।
এর আগে, গত ২২ এপ্রিল আজহারুলের করা আপিল পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য ৬ মে দিন ধার্য করা হয়। ধার্য তারিখে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। ৬ মে আপিলকারীর পক্ষে আইনজীবী শুনানি করেন। শুনানি নিয়ে সেদিন আপিল বিভাগ ৮ মে দিন রাখেন। এর ধারাবাহিকতায় সেদিন শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগে রায়ের জন্য ২৭ মে দিন রাখেন।
আদালতে আপিলকারীর পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির শুনানি করেন, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সৈয়দ মো. রায়হান উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক ও প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম শুনানিতে অংশ নেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন তিনি।
এই আপিলের ওপর শুনানি শেষে আজহারুলের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ রায় দেন। ২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর তা পুনর্বিবেচনা চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করেন আজহারুল। এই পুনর্বিবেচনার আবেদনের শুনানি শেষে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি লিভ মঞ্জুর করে আদেশ দেন আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে পাশাপাশি দুই সপ্তাহের মধ্যে আপিলের সংক্ষিপ্তসার জমা দিতে বলা হয়। পরে আপিলের সংক্ষিপ্তসার জমা দেওয়া হয়। এই আপিলের ওপর শুনানি শেষে এখন রায় হতে যাচ্ছে। আজহারুল বর্তমানে কারাগারে আছেন।
কাফি
আইন-আদালত
জামায়াত নেতা আজহারের আপিলের রায় আজ

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের আপিলের ওপর আজ রায় ঘোষণা করবেন আপিল বিভাগ।
মঙ্গলবার (২৭ মে) আপিল বিভাগের কার্যতালিকার শুরুতেই মামলাটি রাখা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির বেঞ্চ এই রায় দেবেন।
রায় উপলক্ষে আপিল বিভাগে জামায়াতের শীর্ষ নেতারা এবং সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে। আজহারের পক্ষে প্রধান আইনজীবী শিশির মনির জানিয়েছেন, তারা খালাসের আশা করছেন।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে এ টি এম আজহারকে মৃত্যুদণ্ড দেন। পরের বছর ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি তিনি রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন।
দীর্ঘ শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ ট্রাইব্যুনালের দেয়া মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখে। এরপর রায়ের পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন করেন আজহারুল ইসলাম।
রিভিউ শুনানি শেষে ২০২৪ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি আদালত নতুন করে আপিল শুনানির নির্দেশ দেন। এটি একমাত্র মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা, যেখানে রিভিউর পর্যায়ে এসে ফের আপিল শুনানির সুযোগ দেওয়া হয়।
এ টি এম আজহারকে ২০১২ সালের ২২ আগস্ট ঢাকার মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর থেকেই তিনি কারাগারে রয়েছেন।
এই মামলার রায় ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এখন সবাই অপেক্ষা করছে দেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলার চূড়ান্ত রায়ের জন্য।
আইন-আদালত
বিচারপতি মানিক আর নেই

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুল হুদা মানিক (৮২) আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রবিবার রাত সাড়ে ১১টায় ঢাকায় ইব্রাহীম মেমোরিয়াল কার্ডিয়াক হাসপাতালে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি ইন্তেকাল করেন।
সোমবার জোহরবাদ গোপালগঞ্জ কোর্ট মসজিদ প্রাঙ্গণে শামসুল হুদা মানিকের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বিকালে গ্রামের বাড়ি টুঙ্গিপাড়া উপজেলার গিমাডাঙ্গা রাবেয়া খাতুন হাফেজিয়া মাদ্রাসা মাঠে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তার লাশ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী বিচারপতি শামসুল হুদা মানিক ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন সংগঠক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ৮০-এর দশকে দীর্ঘদিন তিনি পর্যায়ক্রমে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর তিনি গোপালগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে তিনি হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে অবসর গ্রহণের পরে তিনি দীর্ঘদিন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আইন-আদালত
নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ধারার বৈধতা নিয়ে রিট খারিজ

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালত বলেছেন, এই সুপারিশ এখনও বাস্তবায়ন হয়নি। এটা প্রি-ম্যাচিউড। সুপারিশ সরকার বাস্তবায়ন করলে রিটকারী চাইলে আদালতে আসতে পারবেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রওশন আলী। কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফাওজিয়া করিম ফিরোজ।
গত ১৯ মে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধত্যা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।
এর আগে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ও সাংঘর্ষিক বিষয় পর্যালোচনর জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। সু্প্রিম কোর্টের আইনজীবী রওশন আলী এ রিট দায়ের করেন।
আইনজীবী বলেন, ‘উইমেন রিফর্ম কমিশন রিপোর্ট, ২০২৫’-এর অধ্যায় ৩, ৪, ৬, ১০, ১১ এবং ১২-এ অন্তর্ভুক্ত সুপারিশসমূহ ইসলামী শরীয়তের বিধানসমূহের পরিপন্থি, জনগণের ধর্মীয় অনুভূতির পরিপন্থি এবং বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায়, এই বিষয়ে রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে।
‘উইমেন রিফর্ম কমিশন রিপোর্ট, ২০২৫’- এই রিপোর্টটি ৩১৮ পৃষ্ঠাব্যাপী এবং সম্প্রতি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত ও আলোচিত হয়েছে। রিপোর্টের বিভিন্ন সুপারিশ ইসলামী শরীয়ত, আমাদের সংবিধান এবং দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মূল্যবোধের সঙ্গে সরাসরি সাংঘর্ষিক।
প্রথমত, রিপোর্টের অধ্যায় ১১-তে পুরুষ ও নারীর জন্য সমান উত্তরাধিকার (equal inheritance) দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে, যা সরাসরি কোরআনের সুরা নিসা (৪:১১)-এর পরিপন্থি।
দ্বিতীয়ত, রিপোর্টে বহুবিবাহ নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব এসেছে, যা ইসলামী শরীয়তে অনুমোদিত একটি বিধান এবং সংবিধানের ৪১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ধর্মচর্চার অধিকার ক্ষুণ্ণ করে।
তৃতীয়ত, “My Body, My Choice” স্লোগানকে অন্ধভাবে সমর্থন দিয়ে শরীয়তের ওপর ভিত্তি না রেখে নৈতিকতার সীমা অতিক্রম করার চেষ্টা করা হয়েছে।
চতুর্থত, যৌনকর্মকে (sex work) বৈধ পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যা ইসলামি মূল্যবোধ এবং সংবিধানের ২(ক) ও ২৬ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।
পঞ্চমত, রিপোর্টে লিঙ্গ পরিচয় (gender identity) এবং ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ে যে ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, তা শরীয়তবিরোধী এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
রিটে তিনটি মন্ত্রণালয় এবং উইমেন রিফর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান বিবাদী করা হয়েছে।
কাফি