জাতীয়
সরকার উৎখাত করতে বিএনপি বিডিআর বিদ্রোহ ঘটিয়েছিল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে আওয়ামী লীগের জয়লাভের পর ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি বিডিআর বিদ্রোহ ঘটিয়েছিল বলে অভিযোগ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে আওয়ামী লীগই বিডিআর বিদ্রোহ ঘটিয়েছিল। তার এ কথার পরিপ্রেক্ষিতে ড. হাছান মাহমুদ উল্লিখিত অভিযোগ করেন।
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে আগরতলা প্রেসক্লাব প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময়ের আগে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রিজভী সাহেবের এই বক্তব্য টেলিভিশনে শুনেছি, অনলাইনে দেখেছি। এই বক্তব্য আমার কাছে ‘পাগলের প্রলাপ’ মনে হয়েছে।
তিনি বলেন, বিপুল রায় নিয়ে ২০০৮ সালের ৬ জানুয়ারি আমরা (আওয়ামী লীগ) সরকার গঠন করি। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৩ আসন পেয়ে সরকার গঠন করে। বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি আসন। এরকম বিপুল রায় পেয়ে সরকার গঠন করার পর এমন জঘন্য ঘটনা কেন ঘটাবে সরকার?
হাছান মাহমুদ বলেন, সেদিন আওয়ামী পরিবারের সদস্যরাই বেশি নিহত হয়েছিলেন। এমনকি তৎকালীন আইজিপির জামাতাও নিহত হন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রশ্ন তোলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুপুরের আগে ঘুম থেকে জাগেন না। কিন্তু, সেদিন খালেদা জিয়া কোন কারণে সকালেই ঘুম থেকে উঠে ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের হলেন? তার গতিবিধি সন্দেহজনক ছিল। এতে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিএনপি যে সরাসরি যুক্ত, সেটিই প্রমাণিত। অতএব, রুহুল কবির রিজভীর বক্তব্য পাগলের প্রলাপ।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তাদের দুর্নীতি-লুটপাটের কারণে পরপর চারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। তাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দুর্নীতির মামলায় সাক্ষ্য দিতে এফবিআই বাংলাদেশে এসেছিল। বিএনপি নেতা মঈন খান হয়ত এসব কথা ভুলে গেছেন।
মার্কিন উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা সফল হয়েছে, উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি তাদের সঙ্গে দেখা করেছে সেগুলো নিয়ে আমরা মাথা ঘামাতে চাই না। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক যাতে নতুন উচ্চতায় নেওয়া যায়, এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
পরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আগরতলা প্রেসক্লাবের প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধি দলে ছিলেন—জয়ন্ত ভট্টাচার্য, সৈয়দ সাজ্জাদ আলী, রমাকান্ত দে, কামাল চৌধুরী, রঞ্জন রায়, অভিষেক দে, সুরজিৎ পাল, মনিষ লোদ, অভিষেক দেববর্মা, প্রণব সরকার, সুপ্রভাত দেবনাথ, দেভাশিস মজুমদার এবং সুমন দেবরায়।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি ফিলিপাইন সরকারের পূর্ণ সমর্থন

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে ফিলিপাইন সরকার। সোমবার (৭ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত নিনা পি. ক্যাংলেট ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট বংবং মার্কোস এবং ফিলিপাইনবাসীর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে পূর্ণ সমর্থনের কথা জানান।
সাক্ষাতে বাংলাদেশ ও ফিলিপাইনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়। বিশেষ করে, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ এবং বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়।
কৃষি ও শিক্ষা খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা উভয় পক্ষ গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেন এবং ভবিষ্যতে ফিলিপাইন-বাংলাদেশ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে গাজা: ইলিয়াস কাঞ্চন

দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলায় গাজা মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নিরাপদ সড়ক চাই’র (নিসচা) চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন।
সোমবার (৭ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গণশক্তি সভার আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলায় গাজাজুড়ে নিহত নারী-শিশুদের আর্তনাদে বাতাস ভারী হয়ে গেছে। যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে গত ১৮ মার্চ থেকে গাজায় ফের হামলা শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী। নতুন করে গাজায় শুরু করা হামলায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছে ৩ হাজারের বেশি। এ নিয়ে গত ১৭ মাসের যুদ্ধে গাজায় নিহতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছে লক্ষাধিক। সেই সঙ্গে গাজায় লাখ লাখ ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।
তিনি বলেন, গাজায় ১৫ জন জরুরি সেবাকর্মী হত্যার বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাদের দায় স্বীকার করেছে। তাছাড়া গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে সবচেয়ে বেশি লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে শিশুরা। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ১৭ হাজারেরও বেশি শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। আজ সময় এসেছে বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধভাবে এই দখলদারদের প্রতিরোধ করতে হবে।
গণশক্তি সভার সভাপতি সাংবাদিক সাদেক রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতা তাজুল ইসলাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতা সাখাওয়াত হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতা লিটন এরশাদ, সাবেক কর কমিশনার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, ড.কাজী মনিরুজ্জামান, বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট শাহ মোহাম্মদ মাহফুজুল হক, ড. মো. হুমায়ুন কবির, বিশিষ্ট কলামিস্ট ক্যাপ্টেন অব. জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক ছাত্রনেতা খন্দকার মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব মোহাম্মদ আবু হানিফ, নিরাপদ সড়ক চাই এর যুগ্ম সম্পাদক গনি মিয়া বাবুল, নিরাপদ সড়ক চাই এর সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমান, গণ মুক্তিযোটের কো চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন, অধ্যাপক মেহেদী হাসান, বিশিষ্ট গবেষক আলাউদ্দিন কামরুল,বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী রুহুল আমিন, আ ফ ম ইউসুফ প্রমূখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
১২ এপ্রিল ঢাকার রাজপথে বিক্ষোভ করবেন আজহারি

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে আগামী ১২ এপ্রিল (শনিবার) ঢাকায় সশরীরে বিক্ষোভ করবেন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারি।
সোমবার (৭ এপ্রিল) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় এ কথা জানান তিনি।
ভিডিও বার্তায় আজহারি বলেছেন, প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশের আয়োজনে ফিলিস্তিনের গাজায় সংগঠিত শতাব্দীর বর্বরোচিত গণহত্যার প্রতিবাদে ‘মার্চ ফর গাজা’ শিরোনামে এক বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণজমায়েতের আয়োজন করা হচ্ছে। আগামী ১২ এপ্রিল (শনিবার) শাহবাগ থেকে শুরু হয়ে মানিক মিয়া এভিনিউয়েতে গিয়ে এই মার্চটি শেষ হবে। ইনশাআল্লাহ আমি নিজে সশরীরে এই বিক্ষোভ সমাবেশে উপস্থিত থাকব। আপনারাও দলে দলে যোগদান করুন।
তিনি আরও বলেন, মানবতার পক্ষে, ন্যায়ের পক্ষে, গাজাবাসীদের পক্ষে দল-মত-জাতি-পেশা নির্বিশেষে এই বিক্ষোভে অংশগ্রহণের জন্য সবাইকে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
এর আগে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে আজ (সোমবার) বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘নো ওয়ার্ক-নো স্কুল’ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
২২ বিষয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণ ইসির

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ২২টি কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই কর্মপরিকল্পনার মধ্যে দু-একটি ছাড়া বাকিগুলো আগামী অক্টোবরের মধ্যে শেষ করবে ইসি।
সোমবার (৭ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা জানান, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ, রাজনৈতিক দল ও পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন, আইন-বিধি সংস্কার, ভোটার তালিকা ও ভোটকেন্দ্র স্থাপনসহ প্রাথমিকভাবে ২২টি বিষয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন। দু-একটি বিষয় ছাড়া সবগুলো কাজ আগামী অক্টোবরের মধ্যে সমাপ্ত করার পরিকল্পনা ইসি সচিবালয়ের।
এর আগে ইসি জানায়, ডিসেম্বর টাইমলাইন করেই এগিয়ে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। ডিসেম্বর সামনে রেখেই যেন শিডিউল ঘোষণা করতে পারে সেই হিসেবে এগিয়ে যাচ্ছে কমিশন। রাজনৈতিক দল তাদের মতো করে কথা বললে নির্বাচন কমিশন বাস্তবতা মেনে কাজ করছে। ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন করতে গেলে যে যৌক্তিক সময় লাগবে সেই সময়ে শিডিউল ঘোষণা করা হবে। নির্বাচন কমিশন কারও সুবিধা-অসুবিধা বিবেচনায় নেবে না বলে জানায় সংস্থাটি।
যেসব বিষয় নিয়ে কাজ করবে কমিশন- অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ, নির্বাচনী আইনের সংস্কার, বিধিমালা ও নীতিমালা সংশোধন, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা হালনাগাদ, ভোট কেন্দ্র স্থাপন, নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন, পর্যবেক্ষক এবং সাংবাদিক নীতিমালা প্রণয়নসহ পর্যবেক্ষক সংস্থা নিবন্ধন, বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের অনুমতি সংক্রান্ত কার্যক্রম, নির্বাচনী দ্রব্যাদি সংগ্রহ, বিভিন্ন প্রকার ম্যানুয়াল নির্দেশিকা পোস্টার পরিচয়পত্র ইত্যাদি মুদ্রণ, স্বচ্ছ ব্যালট বক্স ও নির্বাচনী দ্রব্যাদি ব্যবহার উপযোগীকরণ, নির্বাচনী বাজেট প্রস্তুত বাজেট বরাদ্দ সংক্রান্ত কার্যক্রম ফলাফল প্রদর্শন প্রচার ও প্রকাশ বিষয়ক ব্যবস্থা গ্রহণ, ডিজিটাল মনিটর স্থাপন ও যন্ত্রপাতি সংযোজন, আন্তঃমন্ত্রণালয় যোগাযোগ ও সভা বিষয়ক কার্যক্রম, নির্বাচনের জন্য জনবল ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক কার্যক্রম, প্রশিক্ষণ ও ব্রিফিং, প্রচার ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম, রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে প্রচারণা, টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা সুসংহতকরণ, বেসরকারি প্রাথমিক ফলাফল প্রচার সংক্রান্ত কার্যাবলী, আইসিটি সহায়তা সংক্রান্ত কার্যক্রম এবং নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পদক্ষেপ নেওয়া হবে, যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বাড়বে: প্রেস সচিব

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি বাড়বে, কমবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, প্যানিক হওয়ার কিছু নেই। আমরা বারবার বলছি যে আমরা এমন কিছু পদক্ষেপ নেবো যাতে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়বে, কমবে না।
সোমবার (৭ এপ্রিল) রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে প্রেস ব্রিফিংকালে গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, ৬ এপ্রিল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ভালো সভা হয়। সেখানে বিজিএমই’র সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান, বিকেএমইএ নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমসহ অন্যদের মধ্যে তপন চৌধুরী, নাসিম মঞ্জুর, লুবানা হক উপস্থিত ছিলেন। তাদের আশ্বস্ত করা হয় সরকারের পক্ষ থেকে যে সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তাতে রপ্তানি বরং বাড়বে, কমবে না।
মার্কিন প্রেসিডেন্টকে দেওয়া চিঠি একটি বড় মেসেজ বলে তিনি উল্লেখ করেন।