রাজধানী
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। তবে এ তালিকায় দশম স্থানে রয়েছে রাজধানীর ঢাকা। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৭টা ৫৩ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকার সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বায়ুদূষণ তালিকায় দশম অবস্থানে থাকা ঢাকার স্কোর ছিল ১৫৬। এ স্কোর ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয়। চলতি মাসে টানা দুই দিন ঢাকার বায়ু ছিল দুর্যোগপূর্ণ। এ ছাড়া বেশির ভাগ দিনই ছিল অস্বাস্থ্যকর।
একিউআই বা বায়ুমান নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)। একিউআই সূচক ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে নগরবাসীর স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব পড়তে পারে, বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীরা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে পারেন।
একিউআই সূচক ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ তা জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়। একিউআই সূচক ৩০১ থেকে ৫০০ বা তারও বেশি হলে বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করা হয়। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে তথ্য দেয় এবং কী ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
শনিবার বন্ধ রাজধানীর যেসব মার্কেট-দর্শনীয় স্থান
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার রাজধানীর যেসব এলাকার দোকানপাট, শপিং সেন্টার ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে, তা এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চানখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, দোলাইপাড়, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
নয়াবাজার, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, আজিমপুর সুপার মার্কেট, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন।
যে দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে
শিশু একাডেমি ও জাদুঘর শুক্র এবং শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
জুরাইনে ব্যাটারি রিকশাচালকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ
ঢাকার জুরাইনে রেললাইন অবরোধ করে আজ বুধবার বেলা ১১ টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ করেছেন চালকেরা। এ সময় পুলিশের সঙ্গে রিকশাচালকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়েছে। ব্যাটারি রিকশা বন্ধের প্রতিবাদ ও সড়কে চলতে দেওয়ার দাবিতে তাঁরা এই অবরোধ করেন।
রেললাইন অবরোধের কারণে বেলা ১১টা থেকে থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ এবং ঢাকা থেকে খুলনা ও রাজশাহীগামী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ বলছে, বেলা পৌনে একটার দিকে দুই শতাধিক ব্যাটারি রিকশাচালক জুরাইন রেলক্রসিং অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। এ সময় তাঁরা রেললাইনের প্রতিবন্ধক নামিয়ে দেয়। এতে আশপাশের সড়কগুলোতে যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা একটার দিকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের বুঝিয়ে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে। তবে রিকশাচালকেরা রেললাইনে বিক্ষোভ করতে থাকেন।
এ সময় রিকশাচালক ও পুলিশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়া হয়। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে চালকদের সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে ও লাঠিপেটা করে চালকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়েছে এবং লাঠিপেটা করতে বাধ্য হয়েছে। বেলা দেড়টার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেছে।
ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, বেলা ১১ টা থেকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ এবং পদ্মাসেতু হয়ে রাজশাহী ও খুলনাগামী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ট্রেন নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী ও খুলনা থেকে ঢাকায় আসার পথে আটকে আছে। পুলিশের পরামর্শ পাওয়ার পর আবার ট্রেন চলাচল শুরু হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ শুক্রবার
সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে কেনাকাটা কিংবা ঘুরতে বের হন। কিন্তু গিয়ে যদি দেখেন মার্কেট বন্ধ, তাহলে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। তাই বাসা থেকে বের হওয়ার আগে জেনে নিন শুক্রবার (২২ নভেম্বর) রাজধানীর কোন কোন এলাকায় দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
বাংলাবাজার, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শ্যামবাজার, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজীরবাগ, দোলাইপাড়, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, দয়াগঞ্জ, স্বামীবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, ওয়ারী, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারী বাজার, চাঁনখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
আজিমপুর সুপার মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠ বাজার, চকবাজার, বাবুবাজার, নয়াবাজার, কাপ্তানবাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাঁটারা, বড় কাঁটারা হোলসেল মার্কেট, শারিফ ম্যানসন, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
‘এতোগুলো পরিবার কী করে খাবে, কী করে চলবে?’
ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নিয়েছেন অটোরিকশা চালকরা। সড়ক অবরোধ করে তারা আন্দোলন করছেন।
এসময় আন্দোলনরত অটোরিকশা চালকরা বলেন, এতোগুলো পরিবার কী করে খাবে, কী করে চলবে? অটোরিকশা বন্ধ করে এতগুলো পরিবার কি সরকার চালাবে?।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
ঢাকার সড়কে অটোরিকশা চালকদের অবরোধ, বন্ধ যান চলাচল
ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নিয়েছেন অটোরিকশা চালকরা। সড়ক অবরোধ করে তারা আন্দোলন করছেন। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে যান চলাচল। তাতে ভোগান্তিতে পড়েছেন মানুষজন।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে আগারগাঁও, মহাখালী, মোহাম্মদপুর, ডেমরা এলাকায় অটোরিকশা চালকরা সড়ক বন্ধ করে দেন।
গত ১৯ নভেম্বর (মঙ্গলবার) ঢাকা মহানগর এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।
আদালতের ওই নির্দেশনার পর পরের দিন বুধবার (২০ নভেম্বর) রাজধানীর দয়াগঞ্জ মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন রিকশাচালকরা। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে রিকশাচালকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। রিকশাচালকরা ওইদিন কয়েক ঘণ্টা রাজধানীর কাজীপাড়া ও শেওড়াপাড়া এলাকার মধ্যবর্তী স্থানে আন্দোলন করেন। তাতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা।