জাতীয়
মানুষকে যেন বিচারহীনতায় কষ্ট পেতে না হয়: প্রধানমন্ত্রী

আমার দেশের মানুষ যেন ন্যায়বিচার পায় এবং দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং অর্থনৈতিক-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার সুনিশ্চিত হয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত ‘দক্ষিণ এশিয়ার একবিংশ শতাব্দীর সাংবিধানিক আদালত: ভারত-বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমার দেশের মানুষ যেন ন্যায়বিচার পায় এবং দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং অর্থনৈতিক-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার সুনিশ্চিত হয়। বাংলাদেশ যেন এগিয়ে চলে এবং ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব যেন চিরস্থায়ী হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া নানা উদ্যোগ তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা সরকারের আসার পর থেকে মানুষ যাতে ন্যায়বিচার পায়, তার জন্য আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন শুরু করি।
শেখ হাসিনা বলেন, মানবাধিকারের কথা শুনি, ন্যায় বিচারের কথা শুনি। সেই ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার কি আমাদের ছিল না? আমি অনেকবারই হাইকোর্টে গিয়েছি, অনেক অনুষ্ঠানে গেছি। আমি যখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করি, আমি বারবার এই প্রশ্নটাই করেছি, বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে। আমরা বিচার পাব না?
তিনি বলেন, আমরা যারা ১৫ আগস্ট আপনজন হারিয়েছি, আমরা বঞ্চিত থাকব। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করার পরে, অর্থাৎ আমাকেই ক্ষমতায় আসতে হলো ন্যায় বিচার পাওয়ার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নতিটা হচ্ছে, সেটা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলে এবং একটা স্থিতিশীল পরিবেশ আছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। আজকে এটা প্রমাণিত সত্য যে, মানুষের জীবনে ন্যায় বিচার প্রাপ্তি, আর্থ-সামাজিক উন্নতি, এটা একমাত্র হতে পরে যখন মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করার সুযোগ হয় এবং দেশটা উন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে পারে।
আওয়ামী লীগ সরকারই বিচার বিভাগ ও নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করেছে বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সংবিধানে তো বিচার পাওয়ার অধিকার সকলেই আছে কিন্তু সেখানে আমাদের প্রশ্ন যে, আমরা কি অপরাধ করেছিলাম? ১৯৮১ সালে ছয় বছর আমাকে প্রবাসে থাকতে হয়, কারণ তখনকার মিলিটারি ডিকটেটর আমাকে আসতে দেবে না দেশে। রেহানাকেও আসতে দেবে না এবং তার পাসপোর্টটাও রিনিউ করতে দেয়নি।
তিনি বলেন, সেই অবস্থায় আমাকে যখন আওয়ামী লীগের সভাপতি আমার অবর্তমানে নির্বাচিত করা হয়, এক রকম জোর করে—জনগণের সমর্থন নিয়েই আমি দেশে ফিরে আসি। আমি যখন আমার বাবা-মা, ভাইয়ের হত্যার বিচারের জন্য মামলা করতে যাই, সেখানে মামলা করা যাবে না। ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স দিয়ে খুনিদের বিচারের হাত থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এটা কেমন ধরনের কথা?
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা আইনের শাসনের অবমাননা: প্রেস উইং

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে প্রতিদিনই বাড়ছে ইসরায়েলি হামলার তীব্রতা। এতে দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। এ অবস্থার প্রতিবাদে ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বের হওয়া বিক্ষোভ মিছিল থেকে কেএফসি, পিৎজা হাট ও বাটার শোরুমসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। সংঘটিত এসব সহিংস ও বেআইনি ঘটনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সকালে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এসব হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা জননিরাপত্তা এবং আইনের শাসনের অবমাননা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এখন পর্যন্ত এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কমপক্ষে ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে দুটি মামলাও দায়ের করা হয়েছে। সেসব মামলার তদন্ত চলছে এবং নিন্দনীয় এই কাজের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে আরও মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে পুলিশ সোমবার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো জড়িতদের শনাক্ত করতে বিক্ষোভের সময় ধারণ করা ভিডিও ফুটেজগুলো পর্যালোচনা করছে। এই সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞের জন্য দায়ী সবাইকে গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
সবশেষে বলা হয়, তদন্তে সহায়তা করতে পারে এমন তথ্য যাদের কাছে আছে, তাদের সহযোগিতার জন্য আমরা আহ্বান জানাই। পাশাপাশি যারা সমাজের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তাদেরকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর-লুটপাটের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেপ্তার

গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে দোকান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় জড়িত ৪৯ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সকালে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, গতকাল সোমবার সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন শহরে দোকান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত ৪৯ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে এবং পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।
এআইজি এনামুল হক সাগর আরও বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে সেসব প্রতিষ্ঠানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।
এর আগে সোমবার রাতে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন শহরে দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দোষীদের গ্রেফতারের নির্দেশ দেন।
আইজিপি বলেছেন, আমাদের কাছে হামলাকারীদের ভিডিও ফুটেজ রয়েছে। তাদের শনাক্ত করা হচ্ছে এবং অতিদ্রুত গ্রেফতার করা হবে। পুলিশ টিম এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার কোনো আইনসম্মত প্রতিবাদে বাধা দেয় না। তবে প্রতিবাদের নামে কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বরদাশত করা হবে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট লাগবে হজযাত্রীদের

চলতি বছর হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষার সাতটি রিপোর্ট সঙ্গে আনার সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সোমবার (৭ এপ্রিল) এ সংক্রান্ত জরুরি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
এতে বলা হয়, সরকারের নির্বাচিত মেডিকেল সেন্টারে ২০২৫ সালের সব হজযাত্রীকে টিকা নেওয়ার আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক সুপারিশকৃত সাতটি স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট (৩ মাসের মধ্যে সম্পন্ন) সঙ্গে নিতে হবে।
যেসব রিপোর্ট সঙ্গে আনতে সুপারিশ করা হয়েছে- Urine R/M/E, Random Blood Sugar (RBS), X-Ray Chest P/A view (রিপোর্টসহ), ECG (রিপোর্টসহ), Serum Creatinine, Complete Blood Count (CBC with ESR) ও Blood Grouping and Rh Typing।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে বিষয়টি অতি জরুরি। এ ছাড়া যে কোনো তথ্যের জন্য ১৬১৩৬ নম্বরে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
প্রসঙ্গত, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে। এবার হজে বাংলাদেশ থেকে ৮৭ হাজার ১০০ জন হজযাত্রী হজ পালন করবেন। তার আগে, আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি ফিলিপাইন সরকারের পূর্ণ সমর্থন

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে ফিলিপাইন সরকার। সোমবার (৭ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত নিনা পি. ক্যাংলেট ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট বংবং মার্কোস এবং ফিলিপাইনবাসীর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে পূর্ণ সমর্থনের কথা জানান।
সাক্ষাতে বাংলাদেশ ও ফিলিপাইনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়। বিশেষ করে, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ এবং বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়।
কৃষি ও শিক্ষা খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা উভয় পক্ষ গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেন এবং ভবিষ্যতে ফিলিপাইন-বাংলাদেশ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে গাজা: ইলিয়াস কাঞ্চন

দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলায় গাজা মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নিরাপদ সড়ক চাই’র (নিসচা) চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন।
সোমবার (৭ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গণশক্তি সভার আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলায় গাজাজুড়ে নিহত নারী-শিশুদের আর্তনাদে বাতাস ভারী হয়ে গেছে। যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে গত ১৮ মার্চ থেকে গাজায় ফের হামলা শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী। নতুন করে গাজায় শুরু করা হামলায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছে ৩ হাজারের বেশি। এ নিয়ে গত ১৭ মাসের যুদ্ধে গাজায় নিহতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছে লক্ষাধিক। সেই সঙ্গে গাজায় লাখ লাখ ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।
তিনি বলেন, গাজায় ১৫ জন জরুরি সেবাকর্মী হত্যার বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাদের দায় স্বীকার করেছে। তাছাড়া গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে সবচেয়ে বেশি লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে শিশুরা। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ১৭ হাজারেরও বেশি শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। আজ সময় এসেছে বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধভাবে এই দখলদারদের প্রতিরোধ করতে হবে।
গণশক্তি সভার সভাপতি সাংবাদিক সাদেক রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতা তাজুল ইসলাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতা সাখাওয়াত হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতা লিটন এরশাদ, সাবেক কর কমিশনার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, ড.কাজী মনিরুজ্জামান, বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট শাহ মোহাম্মদ মাহফুজুল হক, ড. মো. হুমায়ুন কবির, বিশিষ্ট কলামিস্ট ক্যাপ্টেন অব. জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক ছাত্রনেতা খন্দকার মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব মোহাম্মদ আবু হানিফ, নিরাপদ সড়ক চাই এর যুগ্ম সম্পাদক গনি মিয়া বাবুল, নিরাপদ সড়ক চাই এর সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমান, গণ মুক্তিযোটের কো চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন, অধ্যাপক মেহেদী হাসান, বিশিষ্ট গবেষক আলাউদ্দিন কামরুল,বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী রুহুল আমিন, আ ফ ম ইউসুফ প্রমূখ।