কর্পোরেট সংবাদ
বার্জার পেইন্টস ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের মধ্যে চুক্তি

বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের (বার্জার পেইন্টস) লোকাল পেমেন্টকে স্বয়ংক্রিয় করতে তাদের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ।
হোস্ট-টু-হোস্ট (এইচ-টু-এইচ) সলিউশন বার্জার পেইন্টসকে কোনোবাহ্যিক হস্তক্ষেপ ছাড়াই তাদের এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং (ইআরপি) সিস্টেম থেকে সরাসরি ডোমেস্টিক পেমেন্টগুলোকে প্রক্রিয়াধীন করবে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-ই বাংলাদেশের প্রথম ব্যাংক যারা গ্রাহকদের নগদ ব্যবস্থাপনা ডিজিটাইজ করার জন্য হোস্ট-টু-হোস্ট ইন্টিগ্রেশন বাস্তবায়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। বর্তমানে দেশের বৃহত্তম পেইন্ট প্রস্তুতকারক বার্জার পেইন্টস এই সুবিধার আওতাধীন।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের হোস্ট-টু-হোস্ট সলিউশন ব্যাংক ও কর্পোরেট সিস্টেমগুলোকে একত্রিত করে প্রক্রিয়াগুলোকে স্বয়ংক্রিয় করে। এতে করে সিস্টেমগুলো অধিক কর্মদক্ষ ও উৎপাদনশীল হয়ে উঠে এবং মূলধন ব্যবস্থাপনায় কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও, এটি ব্যাংক এবং গ্রাহকদের মধ্যে উচ্চ ভলিউমে ডেটা স্থানান্তরের জন্য একটি নিরাপদ স্বয়ংক্রিয় সমাধান। অত্যাধুনিক এই হোস্ট- টু-হোস্ট সংযোগে পেমেন্ট রিপোর্টগুলো গ্রাহকদের পছন্দের ফাইল ফর্ম্যাট, নেটওয়ার্ক প্রোটোকল ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সাজানো থাকে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের হেড অব ট্রানজ্যাকশন ব্যাংকিং লুৎফুল আরেফিন খান বলেন, বর্তমানের বৈশ্বিক অর্থনীতির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই নিত্যনতুন উদ্ভাবন ও এর অভিযোজনযোগ্যতার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড অত্যাধুনিক ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সলিউশনের মাধ্যমে গ্রাহক পরিষেবার তুষ্টি অর্জনে প্রতিশ্রতিবদ্ধ। আমাদের গ্রাহকদের বিস্তৃত ব্যবসায়িক পরিচালনার ক্ষেত্রে হোস্ট-টু-হোস্ট কানেক্টিভিটি ত্রুটি ও ঝুঁকি কমিয়ে ডিজিটাল সংযোগের মাধ্যমে নিরাপদ সেবা প্রদান করে থাকে। ডিজিটাল ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট যাত্রায় আমাদের উপর ভরসা রাখার জন্য বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড-কে আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং ভবিষ্যতেও একসাথে কাজ করতে আমরা আশাবাদী।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার ও ডিরেক্টর সাজ্জাদ রহিম চৌধুরী বলেন, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ সবসময়ই আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক অংশীদার। হোস্ট-টু-হোস্ট হলো আমাদের পেমেন্ট এবং রিপোর্টিংকে সহজতর করার জন্য একটি কার্যকরী সমাধান। আমাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমগুলোকে আরও দক্ষ, সুরক্ষিত ও সাশ্রয়ী করতে আমরা এই নতুন সমাধানটি ব্যবহার করব। গ্রাহকসেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য আমি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।
উত্তরায় বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের হেড অফিসে হোস্ট-টু-হোস্ট কানেক্টিভিটি উদ্বোধনের জন্য একটি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ এবং বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘ ১১৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক জাতির কল্যাণে, অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণে, এবং পরিবেশ রক্ষার মাধ্যমে দেশের বাণিজ্য ও উন্নয়ন যাত্রার দীর্ঘস্থায়ী গর্বিত অংশীদার। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মিটাতে ডিজিটাল অফার, অত্যাধুনিক পণ্য এবং বেসপোক সমাধানসহ নানা ব্যবস্থা নিয়ে আসে।
দেশের বাজারে বার্জার পেইন্টসের প্রবেশের ফলে বিশ্বব্যাপী পেইন্ট শিল্পের ২৫০ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা অর্জনে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। কয়েক দশক ধরে, বার্জার বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় পেইন্ট সলিউশন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান যা ডেকোরেটিভ পেইন্টস থেকে শুরু করে শিল্প, সামুদ্রিক এবং পাউডার আবরণ পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে বৈচিত্র্য এনেছে।

কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি উন্নয়নে ইউসিবি ও প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর নতুন উদ্যোগ

কৃষি আমাদের দেশের প্রাণ, আর এ খাতের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই গুরুত্ব বুঝে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) এবং কৃষি-প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো লিমিটেড একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটি এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যার মাধ্যমে তারা একসাথে কৃষিখাতে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন সমাধান নিয়ে কাজ করবে। এর মাধ্যমে কৃষকের দক্ষতা বাড়বে এবং ফসলের উৎপাদনও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অংশীদারিত্বে ইউসিবি ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে আর প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো প্রযুক্তিগত দিকগুলো সামলাবে। এতে করে দেশের কৃষি খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
চুক্তিতে ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম আজম ফারুক স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের আরও অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা প্রযুক্তি ও অর্থের সাহায্যে আরও ভালোভাবে চাষ করতে পারবে, যা দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কর্পোরেট সংবাদ
কোরবানির পশু কেনা ও হাসিল পরিশোধ সহজ হয়েছে বিকাশ পেমেন্টে

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে ২৭টি পশুর হাটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে কেনা যাচ্ছে কোরবানির পশু। ক্যাশ টাকা বহন এবং ছেঁড়া বা জাল টাকার ঝুঁকি এড়িয়ে দেশজুড়ে এই হাটগুলোতে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এবছর হাটের তালিকায় ঢাকার গাবতলী, বছিলা, ভাটারা, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট হাট, দিয়াবাড়ি হাট, পোস্তগোলা হাট, চট্টগ্রামের সাগরিকা, বিবিরহাট, মইজ্জারটেক, বরিশালের দপদপিয়া হাট, রাজশাহীর সিটি হাট, রংপুরের লালবাগ, সিলেটের কাজী বাজারসহ ২৭ টি পশুর হাটে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনা যাচ্ছে।
শুধু তাই নয়, যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন, উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের নির্দিষ্ট স্থানে দেয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন ক্রেতারা।
হাটের পাশাপাশি এখন অনেকেই অনলাইনেই কোরবানির পশু কেনেন। অনলাইনে কোরবানির পশু কেনার ক্ষেত্রেও বিকাশ পেমেন্ট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন ক্রেতারা।
উল্লেখ্য, ঈদ উপলক্ষ্যে বিকাশ-এ এখন দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ ইন (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত), সেন্ড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) ও অ্যাড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) এর লিমিটও বেড়েছে! তাই এই ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো প্রয়োজনে, বিকাশ-এ আরও বেশি লেনদেন করতে পারছেন নিশ্চিন্তে। এই পরিবর্তিত লিমিট চলবে ৯ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে সমঝোতা

সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলির সংগঠন চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) যৌথ উদ্যোগে একটি উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইভেন্টে বাংলাদেশ সফরে আসা শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে।
চীনা ব্যবসায়ীদের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহে যৌথ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সহযোগিতার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংক ও সিইএবি’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বাজারে চীনা ব্যবসায়ের প্রসারে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং সিইএবি’র সেক্রেটারি জেনারেল কোয়াংচো চং।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ এবং সিইএবি’র প্রেসিডেন্ট হান কুন। উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ চীনা ও বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে।
কর্পোরেট সংবাদ
সেরা ৯ শাখা-উপশাখাকে পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলো এনআরবিসি ব্যাংক

২০২৪ সালের পারফরম্যান্স বিবেচনায় তিন ক্যাটাগরিতে সেরা ৯ শাখা ও উপশাখাকে আওয়ার্ড প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনফারেন্সে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কার্যকর সেবা, সেবার মান ও সামগ্রিক কর্মদক্ষতার মানদন্ডে নগর শাখা, গ্রামীণ শাখা এবং উপশাখা এই তিন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়। নগর শাখা ক্যাটাগরিতে টঙ্গী শাখাকে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই ক্যাটাগরিতে মিরপুর শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং হাতিরপুল শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
গ্রামীণ শাখার মধ্যে রুহিতপুর শাখা প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড, চারাবাগ শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং রূপপুর শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। উপশাখা ক্যাটাগরিতে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রামপুরা উপশাখা, গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রায়পুর উপশাখা এবং সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে দাগনভুঁইয়া উপশাখা।
অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, এই পুরস্কার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোর ধারাবাহিক কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ব্যাংকের এই সেবাকেন্দ্রগুলো নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে কাজ করেছে এবং সেবার মান বজায় রেখেছে। এসময় তিনি বিজয়ী শাখা-উপশাখাগুলোর ম্যানেজারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং সর্বক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম ও মো. আশরাফুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আবেদিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভা সঞ্চালনায় ছিলেন কার্যকরী সভাপতি শাহ জাহান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি এস. এফ. এম. মুনির হোসেন, সহ সভাপতি মজিবুর রাহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছানোয়ার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
কাফি