অর্থনীতি
ভারতে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন বেড়েছে

দেশের বাইরে গিয়ে বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ডে বিভিন্ন পণ্য ও সেবা কিনতে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচ করে কয়েকটি দেশে। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ভারত। গত ডিসেম্বর প্রতিবেশী দেশটিতে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশিরা ১১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা খরচ করেছেন।
বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ প্রতি মাসে ভারতে ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য যান। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটিতে বাংলাদেশিদের ভ্রমণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ কারণে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হচ্ছে ভারতে। গত ডিসেম্বর প্রতিবেশী দেশটিতে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশিরা ১১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা খরচ করেছেন, যা নভেম্বরে ছিল ৮৭ কোটি টাকা। একইভাবে বাংলাদেশিরা ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে ক্রেডিট কার্ডে খরচ করেছেন ৭৩ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা নভেম্বরে ছিল ৭৩ কোটি ১০ লাখ টাকা। আর মধ্যপ্রাচ্যের দেশ আরব আমিরাতে বাংলাদেশিরা ডিসেম্বরে ক্রেডিট কার্ডে খরচ করেছেন ৫৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা নভেম্বরে ছিল ৪১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারসংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিভাগ ক্রেডিট কার্ড ইস্যুকারী দেশের ৪৩টি ব্যাংক ও ১টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তথ্য নিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। মাসভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রতিবেদনটিতে দেশের অভ্যন্তরে ও বিদেশে বাংলাদেশি নাগরিকদের এবং দেশের ভেতরে বিদেশি নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের তথ্য তুলে ধরা হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিদেশিরা বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে যে অর্থ খরচ করেন, তার তিন গুণের বেশি অর্থ বাংলাদেশিরা খরচ করেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। গত ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশে ঘুরতে আসা বা বসবাসরত বিদেশিরা ক্রেডিট কার্ডে ১৮৪ কোটি টাকা খরচ করেছেন। একই সময়ে বাংলাদেশিরা বিদেশে গিয়ে ক্রেডিট কার্ডে ৫৭৯ কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করেছেন।
গত ডিসেম্বরে দেশ-বিদেশে ক্রেডিট কার্ডে খরচের পরিমাণ আগের মাসের তুলনায় বেড়েছে। তবে কমেছে দেশে বিদেশিদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার। যেমন ডিসেম্বরে বিদেশিরা বাংলাদেশে এসে ক্রেডিট কার্ডে খরচ করেন ১৮৪ কোটি টাকা, যা নভেম্বরে ছিল ১৯৪ কোটি টাকায়। অন্যেদেক বাংলাদেশিরা বিদেশে গিয়ে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বাড়িয়েছে। ডিসেম্বরে বিদেশে গিয়ে বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ডে খরচ করেছেন ৫৭৯ কোটি টাকা, যা নভেম্বরে ছিল ৪৮৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক মাসে বিদেশে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশিদের খরচ ৯২ কোটি টাকা বা ১৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, একজন বাংলাদেশি নাগরিক বিদেশে গিয়ে প্রতি বছর ১২ হাজার ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করতে পারেন। এ অর্থ কার্ডের মাধ্যমে খরচ করতে পারেন, আবার বিদেশে যাওয়ার সময় নগদ ডলারও সঙ্গে করে নিয়ে যেতে পারেন। তবে কার্ডের মাধ্যমে ডলার পেমেন্ট করতে গেলে একবারে সর্বোচ্চ ৩০০ ডলার পর্যন্ত খরচ করার সুযোগ রয়েছে।
কার্ব মার্কেট বা খোলা বাজারে নগদ ডলারের দাম বেশি থাকায় কার্ডের মাধ্যমে ডলার পেমেন্টে গ্রাহকেরা আগ্রহী হচ্ছেন উল্লেখ করে এ কর্মকর্তা বলেন, এখন দেশের কার্ব মার্কেট থেকে নগদ ডলার কিনতে গেলে ১২২ থেকে ১২৪ টাকার মতো খরচ করতে হয়। সেখানে অধিকাংশ ব্যাংকেই ১১৪-১১৫ টাকায় ইলেকট্রনিক ডলার কিনে কার্ডের মাধ্যমে খরচ করা যায়। এসব কারণে কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্টে সবাই আগ্রহী হচ্ছে।
দেশে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার
বিদেশের পাশাপাশি দেশেও ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার গত ডিসেম্বরে বেড়েছে। গত ডিসেম্বরে দেশে ক্রেডিট কার্ডে খরচ হয়েছে ২ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা। নভেম্বরে খরচ হয়েছিল ২ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা সেই হিসেবে এক মাসে দেশের অভ্যন্তরে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে খরচ ১৩৪ কোটি টাকা বেড়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি
দুইদিনের ব্যবধানে কমলো স্বর্ণের দাম

একদিনের ব্যবধানে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ১৩৭ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৮১১ টাকা।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৬৩ হাজার ৯৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৭৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ২৬৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে
বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে, যা শুক্রবার (৯ মে) থেকেই কার্যকর।
এর আগে, সবশেষ গত ৬ মে সোনার দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ৩ হাজার ৬৬২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭৪ হাজার ৯৪৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
১৭ ও ২৪ মে খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ১১ ও ১২ জুন বুধ ও বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। একই সঙ্গে দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে শনিবার ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখতে বলা হয়েছে। ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে (এনবিএফআই) এই নির্দেশনা মানতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এ বিষয়ে নির্দেশনা নিয়েছে।
আগামী ১৭ মে (শুক্রবার) ও ২৪ মে (শুক্রবার) তারিখে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ খোলা থাকবে। পবিত্র হজ উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক বন্ধ মিলিয়ে টানা ছুটি পড়ে যাওয়ায় গ্রাহকদের আর্থিক সেবা নিশ্চিত করতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোর সব ব্যবসা কেন্দ্র, শাখা ও বুথ আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ১১ ও ১২ জুন যথাক্রমে বুধবার ও বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে এবং দাপ্তরিক কাজের স্বার্থে ১৭ মে ও ২৪ মে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে খোলা থাকবে।
ফাইন্যান্স কোম্পানি আইন, ২০২৩ এর ৪১ (২) (ঘ) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব: গভর্নর

মূল্যস্ফীতির হার ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব। টাকা ছাপালে অনেক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা যাবে। কিন্তু তাতে মূল্যস্ফীতি কমবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) দুপুরে বাংলা একাডেমিতে আয়োজিত ব্যাংকার-এসএমই নারী উদ্যোক্তা সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
গভর্নর বলেন, সংবিধান নারীকে সমান অধিকার দিলেও বাস্তবে তা নেই। কাগুজে স্বাধীনতা দিয়ে এগিয়ে যাওয়া যাবে না। এজন্য অর্থনৈতিক স্বাধীনতা দরকার। এ সময় নারীদের ঋণ সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, নারীদের ভিন্ন ভাবে দেখলে হবে না। পিছিয়ে পড়া থেকে তাদের রক্ষা করার উপায় নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। প্রত্যেকেরই হাইস্কুল পর্যন্ত পড়ালেখা করা উচিত। এ সময় মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এদিকে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার থেকে নারী উদ্যোক্তা সমাবেশ, পণ্য প্রদর্শনী ও মেলা শুরু হলো। যা চলবে আগামী রোববার (১১ মে) পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা চলবে। মেলাটি সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
অর্থনৈতিক উন্নয়ন সব সরকারের প্রথম এজেন্ডা হওয়া উচিত: বিডা চেয়ারম্যান

অর্থনৈতিক উন্নয়ন সব সরকারের প্রথম এজেন্ডা হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সামগ্রিক যে উন্নয়ন লক্ষ্যের দিকে আমরা এগোচ্ছি, তার মূল অংশই চট্টগ্রাম। অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য চট্টগ্রাম বন্দর একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। সেজন্য এই বন্দরকে আমরা যত বেশি বিশ্বমানের করতে পারব, তত বেশি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি হবে।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) বেলা পৌনে ১২টায় চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি দুবাইয়ের জেবেল আলী বন্দর পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, জেবেল আলী বন্দরের এক মহিলার সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা খুব আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেন বন্দর অপারেশনে। এখানে (চট্টগ্রাম বন্দর) একটি স্লটে তিন কিংবা চারটি কন্টেইনার রাখা যায়। কিন্তু তারা এমন টেকনোলজি ব্যবহার করছে যে, ওখানে (জেবেল আলী) জায়গা সংকুলানের জন্য ১৬টি পর্যন্ত কন্টেইনার একটি স্লটে রাখা যাচ্ছে।
তিনি বলেন, আমাদের পরিকল্পনার মধ্যমণি হচ্ছে চট্টগ্রাম। আমরা বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে যেখানে নিয়ে যাওয়ার চিন্তা করছি, তা চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম বন্দরকে ঘিরেই। এজন্য এই বন্দরকে আরও এফিশিয়েন্ট করতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
হাজার হাজার কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেছেন, আমাদের লক্ষ্য বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান। এপি মুলার ৬০টি দেশে পোর্ট অপারেট করে। তারা বাংলাদেশে টার্মিনাল করলে হাজার হাজার কর্মসংস্থান হবে।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) সকাল ৯টায় পতেঙ্গা লালদিয়া টার্মিনাল এলাকা পরিদর্শনে আসেন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা ইতিহাস তৈরির সুযোগ আছে। বাংলাদেশকে ম্যানুফেকচারিং হাব করা সরকারের লক্ষ্য। লালদিয়া গ্রিন পোর্ট হবে। ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। বিষয়টি খুবই সিরিয়াসলি ট্র্যাক করার চেষ্টা করছি।
এসময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম ও উপ প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে। পোর্ট ক্যাপাসিটি এখন লিমিটেড। ছয় গুণ করার পরও ভিয়েতনামের ধারে কাছেও যাব না। তাই এক্সপার্ট প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া। যাতে কম জায়গায় বেশি অপারেশন করা যায়।
এরপর বে টার্মিনাল প্রকল্প এলাকা এবং চট্টগ্রাম বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম পরিদর্শন করেন তিনি। দুপুরে রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম বে ভিউতে ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেবেন।
বিকেলে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে প্রেস ব্রিফিং করবেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম।
এসএম