গণমাধ্যম
অতিরিক্ত আইজিপি হলেন সাবেক সংবাদকর্মী কৃষ্ণ পদ রায়
![অতিরিক্ত আইজিপি হলেন সাবেক সংবাদকর্মী কৃষ্ণ পদ রায় ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/02/সাবেক-সিএমপি-কমিশনার-কৃষ্ণ-পদ-রায়.jpg)
অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) পদে পদোন্নতি পেয়েছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়। তিনি ১৯৯৫ সালে ১৫তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ পুলিশে নিয়োগ পান। এর আগে ঢাকায় ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের স্টাফ রিপোর্টার পদে বেশ কিছুদিন দায়িত্ব পালন করেন।
রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জননিরাপত্তা বিভাগ পুলিশ-১ শাখার উপসচিব মো. মাহাবুব রহমান শেখের সই করা এক আদেশে এ পদোন্নতি দেওয়া হয়।
একই আদেশে আরও ৯ জনকে অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন— ঢাকা পুলিশ টেলিকমের উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক এ কে এম শহিদুর রহমান ও বশির আহম্মদ, ঢাকা ট্রেনিং ড্রাইভিং স্কুলের কমান্ড্যান্ট মো. ময়নুল ইসলাম, ঢাকা স্পেশাল সিকিউরিটি এন্ড প্রটেকশন ব্যাটালিয়নের উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক গোলাম কিবরিয়া, ঢাকা অপরাধ তদন্ত বিভাগের উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক কুসুম দেওয়ান, ঢাকা পুলিশ অধিদপ্তরের উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. আনোয়ার হোসেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ কেম এম হাফিজ আক্তার ও ড. খ. মহিদিউদ্দিন এবং রংপুর রেঞ্জের উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. আবদুল বাতেন।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৩০ জুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়কে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হিসেবে পদায়ন করা হয়।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের হালিতলা গ্রামের গোপাল চন্দ্র রায় এবং রমা রানী রায়ের প্রথম সন্তান কৃষ্ণ পদ রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। পুলিশে তার কর্মজীবন শুরু হয় বগুড়ায়।
শেরপুর ও চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কৃষ্ণ পদ রায়। এরপর চট্টগ্রাম মেট্রোপিলিটন পুলিশের (সিএমপি) সহকারী কমিশনার পদে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা জোনের ডেপুটি কমিশনার, ডিবি পুলিশের ডেপুটি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কৃষ্ণ পদ রায়।
পরবর্তীতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) হিসেবে দায়িত্ব পালনকাল করেন কৃষ্ণ পদ রায়। ডিআইজি পদমর্যাদায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ক্রাইম ও অপারেশন পদেও দায়িত্ব পালন করেন। গত বছরের ৭ নভেম্বর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার পূর্ণ দায়িত্ব পান তিনি।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
গণমাধ্যম
রামপুরায় বিটিভির কার্যালয়ে আগুন
![রামপুরায় বিটিভির কার্যালয়ে আগুন ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/BTV-bangladesh-television1.jpg)
রাজধানীর রামপুরায় বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) ক্যানটিন, রিসিপশন ও গাড়িতে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে সঠিক তথ্য না প্রচার করা ও সরকারের পক্ষে নিউজ করার অভিযোগ তুলে এ হামলা চালায় দুষ্কৃতকারীরা।
বিটিভির ক্যান্টিন, রিসিপশন ও গাড়িতে আগুন দেয় তারা। বাড্ডায় চলে দফায় দফায় সংঘর্ষ। এদিকে মিরপুর-১০ এ কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। এর মধ্যেই গোলচত্বর পুলিশ বক্সে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে।
এর আগে দুপুর ১২টার দিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এ সময় শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। এরপরই পুলিশের সঙ্গে যোগ দেন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা।
কিন্তু পরক্ষণেই শিক্ষার্থীরা আবার মিছিল নিয়ে ফায়ার সার্ভিসের দিক থেকে এলে পুলিশ আবার সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ায়শেল নিক্ষেপ করে। এরপরই শুরু হয় সংঘর্ষ। এ সময় শিক্ষার্থীরা ধাওয়া দিলে ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গসংগঠনের কর্মীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
বর্তমানে পুলিশ ও শিক্ষার্থীরা মুখোমুখি অবস্থানে আছেন এবং থেমে থেমে সংঘর্ষ হচ্ছে।
এদিকে, ইসিবি চত্বরেও মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছেন পুলিশ ও শিক্ষার্থীরা। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করলে পুরো এলাকা ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে যায়। এ সময় শিক্ষার্থীরা কিছুটা পিছু হটলেও পরে আবার তারা সংগঠিত হয়ে ফিরে আসেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ কাল
![জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ কাল ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/grenade-attack1.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংবাদ সংগ্রহের সময় ২২ সাংবাদিক হামলা, রক্তাক্ত জখমের শিকার হয়েছেন। এ তথ্য জানিয়ে এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। আজ বুধবার এক যৌথ বিবৃতিতে দুই সংগঠনের নেতারা এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকদের ওপর হামলা-নির্যাতনের প্রতিবাদে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে বিএফইউজে ও ডিইউজে। বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী ও ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম কর্মসূচিতে সবাইকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সূত্র উদ্ধৃত করে বিবৃতিতে বলা হয়, পুলিশ, ছাত্রলীগ ও আন্দোলনরত ছাত্রদের হাতে শাহবাগসহ বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকেরা হামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছেন। শাহবাগে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সময় টিভির জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক ত্বোহা খান তামিম ও রাশেদ বাপ্পী, ভিডিও জার্নালিস্ট সামছুল আরেফিন, সুমন সরকার, সালাউদ্দিন আল মামুন আহত হন। সোম ও মঙ্গলবার সময় সংবাদের চিত্রসাংবাদিক নিজাম উদ্দিন, সময় সংবাদের রংপুরের রিপোর্টার রেদওয়ান হিমেল ও চিত্রসাংবাদিক তারিকুল ইসলাম, বগুড়ার রিপোর্টার আবদুল আউয়াল, সময় টিভি অনলাইনের দুই প্রতিবেদক মহির মারুফ ও আবু সাঈদ নিশানও হামলার শিকার হন।
এ ছাড়া মঙ্গলবার রাতে শিক্ষার্থী, ছাত্রলীগ ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষের সময় একুশে টিভির জুবায়ের আহমেদ, বণিক বার্তার মেহেদি মামুন, দৈনিক বাংলার আবদুর রহমান, জনকণ্ঠের ওয়াজহাতুল ওয়াস্তি, বাংলা ট্রিবিউনের এস এম তাওহীদ, সময়ের আলোর মুকফিকুর রিজওয়ান, দ্য সাউথ এশিয়ান নিউজের সাকিব আহমেদ, যুগান্তরের মোসাদ্দেকুর রহমান এবং বাংলা ট্রিবিউনের স্টাফ রিপোর্টার আরমান ভূঁইয়া। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আহত হন জনকণ্ঠের বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার মোতাহার হোসেন ও পত্রিকার চিত্রসাংবাদিক সুমন্ত চক্রবর্তী।
বিবৃতিতে বলা হয়, সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রতিনিয়ত সাংবাদিকেরা পুলিশ ও সরকারি দলের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের হাতে নির্মম নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। কোটা সংস্কার আন্দোলনেও তাঁরা পুলিশ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের টার্গেটে পরিণত হচ্ছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনে তাঁদের ওপর আক্রমণ খুবই উদ্বেগের।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
সাংবাদিকদের ওপর হামলায় বিএফইউজের গভীর উদ্বেগ
![সাংবাদিকদের ওপর হামলায় বিএফইউজের গভীর উদ্বেগ ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/BFUJ1.jpg)
সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)। বুধবার (১৭ জুলাই) বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক ও মহাসচিব দীপ আজাদ এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন,সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে সৃষ্ট পরিস্থিতির সংবাদ সংগ্রহে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকরা হামলার শিকার হচ্ছেন। সাংবাদিকরা হামলার শিকার হওয়ার ঘটনায় সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন বিএফইউজে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
তারা বলেন, আন্দোলন কর্মসূচির সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গত কয়েক দিনে দেশের নানা স্থানে সাংবাদিকরা হামলার শিকার হচ্ছেন। গণমাধ্যমের ক্যামেরা গাড়ি ভাঙচুর করা হচ্ছে। পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকদের হামলার শিকার হওয়া কোনোভাবেই সাংবাদিক সমাজ মেনে নেবে না। আমরা এ সব ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার পূর্বক বিচারের দাবি জানান তারা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
সাংবাদিকদের ওপর হামলায় সম্পাদক পরিষদের উদ্বেগ
![সাংবাদিকদের ওপর হামলায় সম্পাদক পরিষদের উদ্বেগ ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/Editors-council.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংবাদ সংগ্রহের সময় সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। আজ মঙ্গলবার সম্পাদক পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদের সই করা এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়। একই সঙ্গে সরকার, সব ছাত্রসংগঠন ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানানো হয়।
গত দুই দিনে অন্তত ২৫ জন সাংবাদিক আহত বা হামলার শিকার হয়েছেন বলে উল্লেখ করে সম্পাদক পরিষদের বিবৃতিতে বলা হয়, সাংবাদিকেরা তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচির খবর সংগ্রহ এবং তা জনগণের সামনে উপস্থাপন করেন। এ দায়িত্ব পালনে তাঁদের ওপর আক্রমণ বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া খুবই উদ্বেগের।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া খবরের তথ্য তুলে ধরে সম্পাদক পরিষদ গত দুই দিনে (১৫ ও ১৬ জুলাই) দেশের বিভিন্ন স্থানে আহত সাংবাদিকদের নাম উল্লেখ করেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বণিক বার্তার প্রতিনিধি মেহেদী মামুন, দৈনিক বাংলায় আবদুর রহমান, বাংলাদেশ টুডের জোবায়ের আহমেদ, সময়ের আলোর মুশফিকুর রিজওয়ান, বিডিনিউজ২৪ ডটকমের হাসিবুর রহমান, দৈনিক জনকণ্ঠ–এর ওয়াজহেতুল ইসলাম, ইত্তেফাক প্রতিনিধি আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল ও একটি অনলাইন পোর্টালের সাকিব আহমেদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আহত ব্যক্তিরা হলেন দ্য ডেইলি স্টার–এর আলোকচিত্রী প্রবীর দাস, প্রথম আলোর আলোকচিত্রী দীপু মালাকার, জনকণ্ঠ–এর আলোকচিত্রী সুমন্ত চক্রবর্তী, পত্রিকাটির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মোতাহার হোসেন, ভোরের পাতার পুলক রাজ ও আমার সংবাদের মিরাজ উদ্দিন।
চট্টগ্রামের ষোলশহরে আহত হন সারাবাংলাডটনেটের আলোকচিত্রী শ্যামল নন্দী, দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যুরোপ্রধান রুনা আনসারি। দিনাজপুরে সময় টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন শিমুল ও বিজয় টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন মোস্তফা এবং বগুড়ায় যমুনা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার ও ব্যুরোপ্রধান মেহেরুল সুজন, দৈনিক করতোয়ার আলোকচিত্রী সফিকুল ইসলাম, ইত্তেফাক–এর আলোকচিত্রী বিমু রহমান ও গাজী টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন এনামুল হক প্রমুখ আহত হন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
বিটিভির তিন জেলা প্রতিনিধিকে বাদ দেওয়ার নির্দেশ
![বিটিভির তিন জেলা প্রতিনিধিকে বাদ দেওয়ার নির্দেশ ডিএসই](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/07/BTV-bangladesh-television1.jpg)
বাংলাদেশ টেলিভিশনের সিলেট, চুয়াডাঙ্গা ও চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধিকে বাদ দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। পাশাপাশি সরকারি এ চ্যানেলটিকে মানসম্মত অনুষ্ঠান পরিবেশন করার সুপারিশ করেছে কমিটি।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) জাতীয় সংসদ ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চতুর্থ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কমিটির সভাপতি কাজী কেরামত আলী সভাপতিত্ব করেন। এ সময় কমিটির সদস্য আলী আজম, আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী, মো. আফজাল হোসেন, মো. আবদুচ ছালাম এবং ফরিদা ইয়াসমিন উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বাংলাদেশ টেলিভিশনকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার জন্য মানসম্মত অনুষ্ঠান পরিবেশন করতে বলা হয়। পাশাপাশি অন্যান্য বেসরকারি চ্যানেলগুলোর সঙ্গে বিজ্ঞাপন রেটের তুলনামূলক চিত্র ও বিটিভি থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পেশ করা প্রস্তাব যাচাই-বাছাই করে কমিটি পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপনের সুপারিশ করে।
বৈঠকে বিটিভির জেলা প্রতিনিধিদের ব্যাপারে কমিটিতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয় এবং সিলেট, চুয়াডাঙ্গা ও চাঁদপুর জেলার প্রতিনিধি পরিবর্তনের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ সময় বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ এর চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত পর্যালোচনা করা হয় এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতাকে কেন্দ্র করে সব ধরনের ডকুমেন্টস স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য সুপারিশ করা হয়।
এমআই