পুঁজিবাজার
ডিএসইর ফিক্স সার্টিফিকেশন পেলো চার ব্রোকারেজ হাউজ

ডোরিন ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড, ইনোভা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আইল্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড এবং মিকা সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ফিক্স সার্টিফিকেশন দেওয়া হয়েছে।
রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ডিএসই ট্রেনিং একাডেমিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চার ব্রোকারেজ হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন দেওয়া হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের উপ মহাব্যবস্থাপক সাইয়িদ মাহমুদ জুবায়ের।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসই’র প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা সাত্বিক আহমেদ শাহ, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খায়রুল বাসার আবু তাহের মোহাম্মদ, জেনারেল ম্যানেজার মো. ছামিউল ইসলাম এবং আইসিটি ডিভিশনের উপ মহাব্যবস্থাপক হাসানুল করিম, ডোরিন ক্যাপিটালের গ্রুপ সিএফও মো. মেহেদী হাসান, ইনোভা সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভুইয়া, আইল্যান্ড সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহিউদ্দীন আহমেদ এবং মাইকা সিকিউরিটিজের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াসিফ জামান।
এসময় ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান বলেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের যে সেন্ট্রাল অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ওএমএস) রয়েছে সেখানে নির্দিষ্ট কিছু ফিচার কাঠামো রয়েছে। এটা সকল ব্যবহারকারীর জন্য সমান। ব্রোকার হোস্টেড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমসের (ওএমএস) মাধমে একজন ব্রোকার তার বিনিয়োগকারীদের নিজের সুবিধামত ভ্যালু এডেড সার্ভিস নিশ্চিত করতে পারে। আমাদের নতুন টেকনোলজির ব্যবহারের জন্য দক্ষ কর্মীবাহীনী গড়ে তুলতে হবে। ব্রোকারেজ হাউজগুলো যদি পর্যায়ক্রমে এপিআই সংযোগের মাধ্যমে নিজস্ব ওএমএস চালু করে তাহলে গ্রাহক সেবার মান অধিকতর উন্নতি হবে৷ যা পুঁজিবাজার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ড. তারিকুজ্জামান আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার প্রত্যয়ের সাথে তাল মিলিয়ে পুঁজিবাজারে সার্বিক উন্নয়নে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের বিশেষ অঙ্গীকার৷ সে লক্ষ্যেই দেশের পুঁজিবাজারকে ডিজিটাল পুঁজিবাজার থেকে স্মার্ট পুঁজিবাজার হিসেবে গড়ে তোলা হবে। আমরা সব সময় মনে করি শেয়ারবাজার যদি তার প্রাথমিক লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে চায়, সেক্ষেত্রে উন্নত ডিজিটালাইজেশনের বিকল্প কিছু নেই। এ বিষয়টি প্রথম থেকেই আমরা গুরুত্ব দিয়ে আসছি৷ ফিক্স সার্টিফিকেশনের এই বিষয়টি আমাদের অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং একটি দক্ষ পুঁজিবাজার গড়ে উঠবে৷
এর আগে মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের মহাব্যবস্থাপক মো. ছামিউল ইসলাম স্বাগত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, এই প্রথমবারের মতো একজন নতুন ট্রেকহোল্ডার নিজস্ব ওএমএসর মাধ্যমে ট্রেড পরিচালনা করতে যাচ্ছে, যা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ২০২১ সাল থেকে এপিআই ভিত্তিক BHOMS চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করে। এরই প্রেক্ষিতে ৫২টি ব্রোকারেজ হাউজ নাসডাক ম্যাচিং ইঞ্জিনে এপিআই সংযোগ নিয়ে নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে লেনদেন করার জন্য ডিএসইতে আবেদন করে। ইতোমধ্যে ৯টি ব্রোকারেজ হাউজ ফিক্স সার্টিফিকেশন গ্রহণ করেছে এবং ৬টি ব্রোকার হাউজ নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে লেনদেনও শুরু করেছে৷
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা সাত্বিক আহমেদ শাহ বলেন, আজকের এই চারটি ব্রোকার হাউজের ফিক্স সার্টিফিকেশন প্রদানের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি শুধুমাত্র সার্টিফিকেট প্রদান নয়; বরং এটি উত্কর্ষ, উদ্ভাবনের প্রতি নিরলস অঙ্গীকার এবং একটি বিকশিত বাজারের ল্যান্ডস্কেপে এগিয়ে থাকার নিরলস সাধনার প্রতীক।
তিনি আরও বলেন, আসুন আমরা বাংলাদেশের পুঁজিবাজার সম্প্রসারণের জন্য সহযোগিতা, উদ্ভাবন এবং প্রযুক্তি উন্নয়নে ভূমিকা রাখি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সব সময় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং বাজারের সকল অংশগ্রহণকারীদের উন্নতির জন্য একটি অনুকুল পরিবেশ প্রদানের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ফিক্স সার্টিফিকেশন প্রাপ্ত ব্রোকারেজ হাউজের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। পরে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামানের কাছ থেকে সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন ডোরিন ক্যাপিটালের গ্রুপ সিএফও মো. মেহেদী হাসান, ইনোভা সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভুইয়া, আইল্যান্ড সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহিউদ্দীন আহমেদ এবং মাইকা সিকিউরিটিজের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াসিফ জামান।
অনুষ্ঠানের সমাপনি বক্তব্যে ডিএসইর প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ রেগুলেটরি বিষয়ক সব ধরণের সহযোগীতার আশ্বাস প্রদান করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
মিডল্যান্ড ব্যাংকের আয় বেড়েছে ৩৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএ) হয়েছে ১৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ১২ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৩২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৬ টাকা ৬৫ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ২৮ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ২৯ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ২৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানূয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৮০ পয়সা।
আলোচিত সময়ে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ১ টাকা ৩৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ১৩ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৬৮ টাকা ৪০ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
উত্তরা ব্যাংকের আয় বেড়েছে ১১৫ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি উত্তরা ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ১১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ৬৮ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৬৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৫ টাকা ৮০ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৩ টাকা ৭৫ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে

পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক পতনের ফলে প্রতিনিয়ত পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। এই অবস্থায় যদি দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হয়, তাহলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহরূপ নিতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মার্চেন্ট ব্যাংকাররা।
সোমবার (১২ মে) বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) আয়োজিত এক গুরুত্বপূর্ণ মতবিনিময় সভায় এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন তারা। বিএমবিএ’র সেক্রেটারী জেনারেল মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম (এফসিএমএ) সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএমবিএ’র সভাপতি মাজেদা খাতুন। এতে বিএমবিএ’র সহ-সভাপতি, মহাসচিব, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বিএমবিএ সভাপতি মাজেদা খাতুন ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সরকারের প্রতি পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল ও বিনিয়োগবান্ধব করতে জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
আজকের এই সভায় পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি, বিশেষ করে মার্চেন্ট ব্যাংকের নেগেটিভ ইক্যুইটি, আনরিয়ালাইজড লস এবং বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। অংশগ্রহণকারীরা অভিমত ব্যক্ত করেন যে, চলমান বাজার পরিস্থিতিতে নেগেটিভ ইক্যুইটি একটি গুরুতর সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। যা মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সভায় উপস্থিত সদস্যরা গত ২৪ এপ্রিল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কর্তৃক ইস্যুকৃত চিঠিতে উল্লেখিত নেগেটিভ ইক্যুইটি সমন্বয়ের সময়সীমা ও কর্ম পরিকল্পনার উপর আলোচনা করেন এবং মার্চেন্ট ব্যাংকের নেগেটিভ ইক্যুইটি আগামী ৫ বছরের মধ্যে পর্যায় ক্রমে সমন্বয় করতে সময় বৃদ্ধির জন্য বিএসইসির কাছে আবেদন করার বিষয়ে সবাই সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে উপনিত হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিটি ব্যাংকের ইপিএস অপরিবর্তিত

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান সিটি ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
সোমবার (১২ মে) অনুষ্ঠিত ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। সিটি ব্যাংক সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৮ পয়সা। গত বছরও একই সময়ে ব্যাংকটির ৬৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
আলোচিত সময়ে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ১০ টাকা ৫৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ১০ টাকা ৬১ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৫ টাকা ৩৩ পয়সা।
এসএম