বিনোদন
মুশতাক-তিশার ভিডিও সরাতে আইনি নোটিশ
আলোচিত দম্পতি খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও সিনথিয়া ইসলাম তিশাকে জ্ঞানপাপী, ভণ্ড, কু-শিক্ষিত, সমাজ বিরোধী, যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী, তরুণ প্রজন্ম ধ্বংসকারী, প্রতারক ও সভ্যতা বিরোধী লোক বলে মন্তব্য করে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন অ্যাডভোকেট মো. তানভীরুল ইসলাম।
নোটিশে তিনি বলেন, সমাজকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এই সমাজের হাজার বছরের ঐতিহ্য, কৃষ্টি কালচার ও সভ্যতাকে কলঙ্কিত করে বয়সের বড় ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও, বিয়ে-শাদী করে একসঙ্গে বিয়ের পূর্বের অসামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন কনটেন্ট/ভিডিও তৈরি করছেন এবং বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ছাড়াও প্রিন্টিং ও ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করছেন।
এতে তরুণ প্রজন্মকে অসামাজিক, নোংরা ও যৌন উত্তেজক কর্মকাণ্ডে প্রলুব্ধ করছে, যা এই দেশের ফৌজদারি আইনে অপরাধ বলে যোগ করেন তিনি।
দৃশ্যমান এসব প্রকাশনা, ভিডিও ও সাক্ষাৎকার রয়েছে তা তুলে নিতে কিংবা ডিলিট করতে বলা হয়েছে। ডিলিট না করা হয় এবং ভবিষ্যতে মুশতাক-তিশা দম্পতির এরূপ অসামাজিক, যৌন উত্তেজক, নোংরা কনটেন্ট/ভিডিও/সাক্ষাৎকার প্রকাশ করলে সাইবার সিকিউরিটি আইন, ২০২৩ ও দেশের প্রচলিত সংশ্লিষ্ট আইনের অধীনে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীর অভিভাবক ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জাকির হোসাইনের পক্ষে অ্যাডভোকেট মো. তানভীরুল ইসলাম গত বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এ আইনি নোটিশ প্রেরণ করেন।
খন্দকার মুশতাক আহমেদ ঢাকার মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য এবং ওই প্রতিষ্ঠানটির একাদশ শ্রেণির ছাত্রী সিনথিয়া ইসলাম তিশা।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
সংগীতশিল্পী সুজেয় শ্যাম আর নেই
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী সুজেয় শ্যাম আর নেই। বরেণ্য এই সংগীতশিল্পী গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন মেয়ে রুপা মঞ্জুরী শ্যাম। সুজেয় শ্যামের বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
দীর্ঘদিন ধরেই ক্যানসারে ভুগছিলেন সুজেয় শ্যাম। সম্প্রতি তাঁর হৃদ্যন্ত্রে ‘পেসমেকার’ বসানো হয়। পরে প্রবীণ এই শিল্পীর শরীরের ভেতরে সংক্রমণ হয়। সংক্রমণ পরে রক্তে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া ডায়াবেটিসও ছিল অনিয়ন্ত্রিত। কিডনির সমস্যাও ছিল। রাত ২টা ৫০ মিনিটের দিকে তিনি মারা যান।
সুজেয় শ্যামের সুর করা গানগুলোর মধ্যে ‘রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি’, ‘রক্ত চাই রক্ত চাই’, ‘আহা ধন্য আমার জন্মভূমি’, ‘আয় রে চাষি মজুর কুলি’, ‘মুক্তির একই পথ সংগ্রাম’, ‘শোন রে তোরা শোন’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
একাত্তরে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শেষ গান এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর প্রথম গানটির সুর করেছিলেন সুজেয় শ্যাম।
গীতিকার শহীদুল আমিনের লেখা ‘বিজয় নিশান উড়ছে ওই’ গানটির সুর ও সংগীত পরিচালনা করেন তিনি। সংগীতে অবদানের জন্য তিনি ২০১৮ সালে একুশে পদক এবং এর আগে ২০১৫ সালে পান শিল্পকলা পদক।
সুজেয় শ্যাম ১৯৪৬ সালের ১৪ মার্চ সিলেট জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা অমরেন্দ্র চন্দ্র শাহ ছিলেন ‘ইন্দ্রেশর-টি’ নামের একটি চা–বাগানের মালিক। তাঁর শৈশব কেটেছে সিলেটের চা–বাগানে। দশ ভাইবোনের মধ্যে সুজেয় ছিলেন ষষ্ঠ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
চলে গেলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেতা জামাল উদ্দিন
একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রখ্যাত অভিনয়শিল্পী জামাল উদ্দিন হোসেন মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার কানাডার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় মারা যান তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
তিন সপ্তাহ ধরে কানাডার ক্যালগেরির রকিভিউ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন জামাল উদ্দিন।
জামাল উদ্দিন হোসেনের ছেলে ক্যালগেরির মাউন্ট রয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তাশফিন হোসেন তার বাবার মৃত্যুর বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি জামাল উদ্দিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কানাডায় ছেলে তাশফিনের কাছে বেড়াতে যান। সেখানে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দিলে তাকে রকিভিউ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে জামাল উদ্দিনকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
টেলিভিশন ও মঞ্চনাটকের একসময়ের ব্যস্ত অভিনয়শিল্পী জামাল উদ্দিন সত্তরের দশকের মাঝামাঝি মঞ্চনাটকে অভিনয় শুরু করেন। নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের এই সদস্য পরে টেলিভিশন নাটক এবং চলচ্চিত্রেও কাজ করেন। সাত বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করছিলেন তিনি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
শিল্পকলা একাডেমি আইন সংস্কারের উদ্যোগ
আর্থিক ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা নিশ্চিতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। সেজন্য আইন সংস্কারের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জনসংযোগ বিভাগ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি দেশের শিল্পকলা চর্চা ও গবেষণার একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। যা সংবিধিবদ্ধ আইন ও প্রবিধানমালার মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক ড. সৈয়দ জামিল আহমেদের তত্ত্বাবধানে একাডেমি আরও গতিশীলভাবে এগিয়ে যাবে। তাই একাডেমি কর্মকর্তা, শিল্পী ও কর্মচারীরা মনে করেন। এরই মধ্যে মহাপরিচালক ঘোষণা দিয়েছেন বিগত দিনগুলোতে যেভাবে কার্যক্রম সম্পাদিত হয়েছে তার বিষয়ে আইন ও বিধি অনুসরণ করে আর্থিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা হবে।
এ কারণে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের নিকট বিশেষ অডিট সম্পন্ন করার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে। সার্বিক তথ্যাদি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। এছাড়া প্রশাসনিক নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে ইনভেন্টরির মাধ্যমে কয়েকজন কর্মকর্তার কক্ষে অনুষ্ঠান আয়োজন সংক্রান্ত যে অর্থ পাওয়া গেছে তা একাডেমির ফান্ডে জমা দেওয়া হয়েছে এবং এ বিষয়ে কোনো অসঙ্গতি আছে কি না তা অভ্যন্তরীণ রিভিউ কমিটির মাধ্যমে যাচাই বাছাই হচ্ছে। যেকোনো অনিয়ম দুর্নীতি প্রমাণিত হলে আইন ও প্রবিধানমালা অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এছাড়া বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন ও প্রবিধানমালার দুর্বলতার কারণে প্রতিষ্ঠান যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেই বিষয়টি জরুরি বিবেচনায় এরই মধ্যে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন সংস্কারের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রবিধানমালা সংশোধনে কমিটি গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন ১৯৮৯ সংস্কার, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পরিষদ পুনর্গঠন, একাডেমির কাজ ও ক্ষমতার গঠনমূলক সংশোধনের লক্ষ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রের শিল্পী ও শিল্পসমালোচকদের সাথে এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে এরই মধ্যে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ফলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি সবার সহযোগীতায় জনবান্ধব, বহু দল ও মতের অন্তর্ভুক্তিমূলক একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গবেষণা, চর্চা ও সংরক্ষণের মাধ্যমে শেকড়ের সন্ধান করবে এবং বাংলাদেশের শিল্পকলার বৈচিত্র্যকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার প্রয়াস চালিয়ে যাবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
আমার মেয়ে জামাইয়ের দিকে চোখ দিবি না, সাবাকে শাওন
অভিনেত্রী, নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবা, ব্যক্তিজীবনে দুজনেই বেশ ভালো বন্ধু। সোশ্যাল মিডিয়ায় কিংবা বাস্তব জীবনে, তাদের খুনসুটি নজর এড়ায় না ভক্তদের।
এবারও যেমন এড়ালো না। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের পুরোনো বিভিন্ন স্ট্যাটাস শেয়ার করছেন অভিনেত্রী সোহানা সাবা। যেখানে কখনো সরকারের সমালোচনা আবার কখনো সমাজের বিভিন্ন অসংগতি নিয়ে কথা বলতে দেখা গেছে আসিফ নজরুলকে।
সেসব পোস্ট শেয়ার করে সোহানা সাবা লিখেছেন, ‘আজকাল স্যারের ফেসবুক পেজ ঘুরে দেখতে খুব ভালো লাগে। আমি তার ফ্যানগার্ল।’
সেই পোস্টের কমেন্টবক্সে এসে মন্তব্য করেছেন অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন। যেখানে সোহানা সাবাকে উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছেন, আমার মেয়ে জামাইয়ের দিকে চোখ দিবি না, খবরদার!
শাওনের সেই মন্তব্যের জবাবে সাবা লিখেছেন. ‘আপু, আমি স্যারের ফ্যানগার্ল মাত্র’। দুজনেই যে মজার ছলে মন্তব্য করেছেন সেটা বুঝতে কষ্ট হয়নি ভক্তদের।
যদিও এর আগে এক স্ট্যাটাসে আসিফ নজরুলকে নিয়ে নিজের আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন শাওন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব পাওয়ার পরে পুরোনো একটি স্ট্যাটাস শেয়ার করে অভিনেত্রী জানান, তিনি আসিফ নজরুলকে আশাবাদী।
প্রসঙ্গত, মেহের আফরোজ প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের দ্বিতীয় স্ত্রী। হুমায়ূন আহমেদের প্রথম ঘরের সন্তান অভিনেত্রী শিলা আহমেদকে বিয়ে করেছেন আসিফ নজরুল। সেই দিক থেকে সম্পর্কে শাওনের জামাতা হন এই অধ্যাপক।
যে কারণে নিজের জামাতাকে নিয়েই সোহানা সাবার পোস্টে মন্তব্য করতে দেখা গেল এই অভিনেত্রীকে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
দুই হাজার রুপি কেজিতে বাংলাদেশের ইলিশ কিনলেন তসলিমা নাসরিন
কয়েকদিন আগেই ভারতে পৌঁছেছে বাংলাদেশের রপ্তানি করা ইলিশ। পশ্চিমবঙ্গ থেকে শুরু করে দেশটির বিভিন্ন মাছের আড়তে পাওয়া যাচ্ছে পদ্মার ইলিশ। এরই মাঝে আলোচিত এ মাছ কিনেছেন আলোচনার শীর্ষে থাকা ভারতে নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন।
২২ কিলোমিটার দূরের গন্তব্যে পৌঁছে চড়া দাম দিয়ে কাঙ্ক্ষিত এ মাছ কিনেছেন তিনি। এ সময় উচ্ছ্বসিত চেহারায় জোড়া ইলিশ হাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবিও প্রকাশ করেছেন তিনি।
ক্যাপশনে দেশের এ মাছ কেনার জন্য দূরত্ব ও চড়া দামের হিসাব দিতেও ভোলেননি আলোচিত-সমালোচিত এ লেখক। তসলিমা নাসরিন লিখেছেন, ‘২২ কিলোমিটার দূরে মাছের আড়তে গিয়ে বাংলাদেশের ইলিশ কিনলাম আজ। ২০০০ রুপি পার কিলো।’
লেখকের পোস্টের মন্তব্যের ঘরে শুরু হয়েছে নানা বিতর্ক। কেউ প্রশ্ন তুলছেন ইলিশের দাম নিয়ে কেউবা লেখকের দেশপ্রীতি নিয়ে।
বাংলাদেশের ইলিশ নিয়ে বরাবরই ব্যাপক আগ্রহ থাকে ভারতীয় ক্রেতাদের। তাই সেখানকার মাছের বাজারেও চড়া দামে বিক্রি হয় বাঙালিদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকা এই মাছটি। এর আগে দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিভিন্ন রপ্তানিকারকের আবেদনের ভিত্তিতে বাংলাদেশ থেকে ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমোদন দেওয়া হয়। তারই ধারাবাহিকতায় কয়েক ধাপে ভারতে বাংলাদেশের ইলিশ পৌঁছায়।
কাফি