Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্রে তরুণদের সম্পদ বৃদ্ধির মূল চালিকা শক্তি পুঁজিবাজার

Published

on

সিএসই

করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার পর থেকে আমেরিকায় প্রজন্ম বয়স্কদের তুলনায় তরুণদের অনেক দ্রুত সম্পদ বেড়েছে। নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভের একটি জরিপ অনুযায়ী, ২০১৯ সালের প্রথম ত্রৈমাসিক এবং ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের মধ্যে ৪০ বছরের কম বয়সী আমেরিকানদের মোট সম্পদ ৮০ শতাংশ বেড়ে সাড়ে ৯ লাখ কোটি ডলার হয়েছে। এ সম্পদ বৃদ্ধি পুরনো প্রজন্মের তুলনায় অনেক বেশি। ৪০-৫৪ বছর বয়সী আমেরিকানদের সম্পদ একই সময়ের মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ বেড়েছে এবং ৫৫ বছরের বেশি বয়সীদের সম্পদ ৩০ শতাংশ বেড়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জরিপ মতে, তরুণ প্রজন্মের জন্য সম্পদ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে চালিকা হিসেবে কাজ করেছে পুঁজিবাজার। ৪০ বছরের কম বয়সী আমেরিকানরা ২০১৯ সাল থেকে তাদের আর্থিক সম্পদ ৫০ শতাংশ বাড়িয়েছে। আর ৫৫ বা তার বেশি বয়সীরা সম্পদ ২০ শতাংশ বাড়াতে পেরেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জরিপে জানানো হয়, মহামারী চলাকালীন তরুণ প্রজন্ম প্রচুর উদ্দীপনা পেয়েছে। তারা শেয়ার কেনার জন্য পুঁজি ব্যবহার করেছে। ৪০ বছরের কম বয়সীদের জন্য করপোরেট ইকুইটি (কোম্পানির মালিকানা) এবং মিউচুয়াল ফান্ড (স্টক, বন্ড ও স্বল্পমেয়াদি ঋণ) ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে আর্থিক সম্পদের ২৫ শতাংশ বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। যার অবদান ২০১৯ সালে ছিল ১৮ শতাংশ। এটা অন্যান্য প্রজন্মের তুলনায় দ্রুততম বৃদ্ধি।

বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, অনূর্ধ্ব-৪০ গোষ্ঠীটি অন্যান্য প্রজন্মের তুলনায় ইকুইটি পোর্টফোলিওতে অনেক বেশি প্রবৃদ্ধি করতে পেরেছে।”এ সময়ের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল আর্থিক সম্পদের শ্রেণী তৈরি করতে পেরেছে তরুণরা। তাদের আর্থিক সম্পদ ও সামগ্রিক সম্পদ বৃদ্ধি নতুন রেকর্ড করেছে।৷তরুণরা বয়স্কদের তুলনায় উচ্চ হারে ঝুঁকিপূর্ণ অর্থনৈতিক খাতে বিনিয়োগ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

একজন বিশ্লেষক জানিয়েছেন, প্রতিটি প্রজন্ম বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সম্পদ বাড়িয়ে থাকে। এখনো ৪০ বছরের কম বয়সীরা অন্যান্য প্রজন্মের তুলনায় সবচেয়ে দরিদ্র। তাদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৯ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার, যা ৪০-৫৫ বছর বয়সীদের মোট সম্পদের (২৯ লাখ কোটি ডলার) একটি ভগ্নাংশ। আর ৫৫ বছরের বেশি বয়স্কদের সম্পদের পরিমাণ ১০৪ ট্রিলিয়ন ডলার।

যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও আন্তর্জাতিক উন্নয়নের সহযোগী অধ্যাপক রব গ্রুইজটারসের নেতৃত্বে করা একটি জরিপে দেখা গেছে, ৩৫ বছর বয়সে বুমার প্রজন্মের (১৯৫৪-৬৪ সালের মধ্যে জন্ম) তুলনায় মিলেনিয়াল প্রজন্মের (১৯৮১-৯৬ সালের মধ্যে জন্ম) সম্পদের পরিমাণ ৩০ শতাংশ কম ছিল। ওই বয়সে বুমারদের হাতে ছিল ৬৩ হাজার ১০০ ডলার আর মিলেনিয়ালদের হাতে ছিল ৪৮ হাজার ডলার।

এখনো রিয়েল এস্টেট খাত অনেক মিলেনিয়াল ও জেনারেশন জেড (১৯৯৭-২০১২ সালের মধ্যে জন্ম) ক্রেতার নাগালের বাইরে। তবে এ দুই প্রজন্মের কাছে পুঁজিবাজার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাত হয়ে উঠেছে। পুঁজিবাজার রেকর্ড উচ্চতার কাছাকাছি চলে যাওয়ায় তরুণ ও বয়স্ক প্রজন্মের মধ্যে সম্পদের ব্যবধান ক্রমাগত কমতে থাকবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

জরিপে বলা হয়েছে, ‘‌আমরা দেখতে পেয়েছি তরুণদের মধ্যে দ্রুত সম্পদ বৃদ্ধির ফলে গত চার বছরে বয়সভিত্তিক সম্পদের বৈষম্য কমেছে।’

কাফি

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

Published

on

সিএসই

রাশিয়ার কামচাতকা অঞ্চলে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের পরই ওই অঞ্চলে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তবে এখনো কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহাতের খবর পাওয়া যায়নি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা ৫৮ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার (৬.২১ মাইল)। ভূমিকম্পের পর ৫ দশমিক ৮ পর্যন্ত মাত্রার পরপর কয়েকটি আফটারশক অনুভূত হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে রাশিয়ার জরুরি অবস্থা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ২।

কামচাতকার গভর্নর ভ্লাদিমির সলোদভ জানিয়েছেন, সব জরুরি পরিসেবাগুলোকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে এবং রুশ কর্তৃপক্ষ সুনামি সতর্কতা জারি করেছে।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, উপদ্বীপের উপকূলের বিভিন্ন স্থানে ৩০ থেকে ৬২ সেন্টিমিটার (১ থেকে ২ ফুট) উচ্চতার সুনামির ঢেউ আঘাত হেনেছে।

ভূমিকম্পের পর মার্কিন জাতীয় আবহাওয়া পরিষেবা এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় সুনামি সতর্কতা কেন্দ্র আলাস্কার কিছু অংশে সুনামির সতর্কতা জারি করে। তবে কিছুক্ষণ পরে সতর্কতা প্রত্যাহার করা হয়।

জাপানসহ অন্যান্য দেশকেও সম্ভাব্য সুনামির জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এর প্রভাব প্রশান্ত মহাসাগরজুড়ে ছড়িয়ে পড়বে এবং হাওয়াইয়ের বাসিন্দাদেরও প্রস্তুত থাকতে সতর্ক করা হয়েছে।

পেত্রোপাভলোভস্ক-কামচাতকার জনসংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৮১ হাজার। শহরটি কুরিল-কামচাতকা আর্কের ওপর অবস্থিত, যা জাপানের হোক্কাইডো থেকে কুরিল দ্বীপপুঞ্জ এবং কামচাটকা উপদ্বীপের প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূল বরাবর ২,১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।

কুরিল-কামচাটকা আর্ক বিশ্বের অন্যতম ভূমিকম্প-সক্রিয় অঞ্চল। এই অঞ্চলে গত সপ্তাহে কমপক্ষে দুটি ৭ মাত্রার বেশি ভূমিকম্প হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ

Published

on

সিএসই

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত গাজা আর হাজারো নিরীহ ফিলিস্তিনির করুণ পরিণতি দেখে এবার মুখ খুলছে বিশ্বের শীর্ষ ধনী দেশ লুক্সেমবার্গ। দেশটি জানিয়েছে, চলতি মাসেই তারা ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম দ্য জেরুসালেম পোস্ট জানিয়েছে, লুক্সেমবার্গের প্রধানমন্ত্রী লুক ফ্রিডেন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেভিয়ার বেত্তেল তাদের দেশের সংসদীয় কমিশনকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জানা গেছে, চলতি মাসের শেষ দিকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলাকালে লুক্সেমবার্গ আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে। একই সময়ে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, বেলজিয়াম সহ আরও কয়েকটি পশ্চিমা দেশও একই পদক্ষেপ নিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এরইমধ্যে বিশ্বের প্রায় ৭৫% দেশের (প্রায় ১৪৭টি রাষ্ট্র) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এবার ধনী ও প্রভাবশালী পশ্চিমা দেশগুলোও সেই তালিকায় যুক্ত হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্য এবং বেলজিয়াম—এই দেশগুলোও শর্তসাপেক্ষে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ভাবছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য আলোচনা শুরু

Published

on

সিএসই

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চড়া হারে শুল্ক বসানোর পর দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য আলোচনা মঙ্গলবার আবার শুরু হলো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারত সরকারিভাবে জানিয়েছে, দুই দেশের প্রধান আলোচকরা আবার কথা শুরু করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক বসানোর পর যে পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে, সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার চেষ্টা করা হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে আমদানি-রপ্তানিতে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মার্কিন প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ায় সহকারী বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ।

ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিব রাজেশ আগরওয়াল বলেছেন, আমরা ভবিষ্যৎ বাণিজ্যের স্পষ্ট ছবি পেতে চাই। তাই এই আলোচনা হচ্ছে। এই আলোচনা শুধু মঙ্গলবারই হওয়ার কথা। এই আলোচনার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে ঠিক হবে দুই দেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিক পর্যায়ের আলোচনা কবে শুরু হবে।

রাজেশ আগরওয়াল বলেছেন, মঙ্গলবার দুই দেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে বাণিজ্য আলোচনা হচ্ছে না। আমরা অবশ্যই বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা করবো। তবে আমরা দেখবো, ভবিষ্যতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি সম্ভব কিনা।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যে তথ্য দিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, জুলাই মাসে ভারতীয় পণ্যের রপ্তানি ৮১০ কোটি ডলার থেকে কমে ৬৮৬ কোটি ডলারে হয়েছে।

ভারতে যিনি এবার মার্কিন রাষ্ট্রদূত হতে চলেছেন, সেই সার্জিও গোর সেনেটে বলেছেন, ভারতীয় বাণিজ্যমন্ত্রীকে যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

রাজেশ আগরওয়াল বলেছেন, এই বিষয়েও কথা হতে পারে। তবে বাণিজ্য ছাড়া অন্য কোনো বিষয় নিয়ে কোনো কথা হবে না।

ভারতে বণিকসভা ফিকি-র সাবেক পরামর্শদাতা অঞ্জন রায় বলেছেন, এখন যা অবস্থা তাতে শুল্ক বসানোর ফলে দুই দেশের কিছুটা অসুবিধা হবে ঠিকই, তবে অর্থনীতিতে খুব বড় ধাক্কা লাগবে না। কারণ, এখন যে শুল্ক বসানো হয়েছে তা পণ্যের উপর। সার্ভিস সেক্টর বা পরিষেবা ক্ষেত্রে কিছু হয়নি। আর এই ক্ষেত্রের উপর যদি আঘাত আসে, তাহলে ভারতের অর্থনীতিতে তার বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। আমেরিকাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

অঞ্জন রায় মনে করেন, এখন শুল্কের জন্য বস্ত্র থেকে শুরু করে ভারতের কয়েকটি ক্ষেত্রে ধাক্কা লাগবে। তবে তা সামলে নেওয়ার ক্ষমতা ভারতের আছে।

তার মতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন এমন এক ব্যক্তি, যিনি পরমুহূর্তে কী করবেন তা কেউ জানেন না। তিনি আজ এককথা বলছেন, একরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কাল অন্য সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তিনি আনপ্রেডিকটেবল। সেজন্যই এই আলোচনায় কতটা ফল হবে তা আগে থেকে বলা যাচ্ছে না।

অঞ্জন রায় কিছুদিন আগে আমেরিকা থেকে ফিরেছেন। তিনি মনে করেন, সেখানকার সাধারণ মানুষের মধ্যে এই শুল্ক নিয়ে মাথাব্যথা খুব কম। যদি জিনিসের দাম বাড়ে বা পরিষেবা দামী হয়, বেকার মানুষের সংখ্যা বেড়ে যায়, তখন তারা ক্ষুব্ধ হতে পারে। না হলে বাণিজ্য চুক্তি, শুল্ক নিয়ে তারা মাথায় ঘামায় না।

প্রবীণ সাংবাদিক শরদ গুপ্তা বলেছেন, যে পরিস্থিতিতে আলোচনা হচ্ছে, তা অনুকূল পরিবেশ নয়। দুই দেশের মধ্যেই একটা সন্দেহের পরিবেশ আছে। ভারত একটা রেডলাইন টেনে দিয়েছে। তারা রাশিয়ার তেল কেনা বন্ধ করবে না। তারা কৃষি ও ডেয়ারি ক্ষেত্রকে খুলে দেবে না। তারপরেও আলোচনা সফল হতে পারে, যদি ট্রাম্প চান এবং মোদী কিছু ক্ষেত্রে শুল্কে ছাড় দেন। সেটা পরের কথা। তবে আলোচনা শুরু হয়েছে, এটাই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা কাতারের আমিরের

Published

on

সিএসই

কাতারের রাজধানী দোহায় শুরু হয়েছে আরব-ইসলামিক সম্মেলন। দখলদার ইসরায়েল দোহায় সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের নেতাদের লক্ষ্য করে হামলা চালানোর পর মুসলিম নেতারা এক জোট হয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সম্মেলনে কথা বলেন। এতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা দেন তিনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাতারি আমির বলেন, কাতারে ইসরায়েলি ‘বর্বর’ হামলার নিন্দা জানিয়েছে আরব বিশ্ব। এ হামলার বিরুদ্ধে এবং নিজেদের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় কাতার যে আইনি ব্যবস্থা নেবে সেটিকে সমর্থন জানাবে তারা।

ইসরায়েলি হামলার বিরুদ্ধে কঠোর এবং দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এছাড়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে দ্বিচারিতা পরিহার করে ইসরায়েল যেসব অপরাধ করেছে সেগুলোর বিচার করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। কাতারের আমির বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের এখনই দ্বিচারিতা পরিহার করার সময়। এছাড়া ইসরায়েল যেসব অপরাধ করেছে তাদের সেগুলোর জন্য বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।

গাজা যুদ্ধ প্রসঙ্গে কাতারের আমির বলেন, ইসরায়েলের জানা উচিত ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে তারা যে গণহত্যামূলক যুদ্ধ শুরু করেছে, মাতৃভূমি থেকে জোরপূর্বক তাদের উচ্ছেদের যে চেষ্টা ইসরায়েল চালাচ্ছে সেটি সফল হবে না, তারা যতই মিথ্যা যুক্তি দিক।

এছাড়া দখলদার ইসরায়েল বারবার গাজা যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করছে বলেও জানান তামিম বিন হামাদ আল থানি। তিনি বলেন, ইসরায়েলি সরকার প্রস্তাবের পর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধের পরিধি বাড়াচ্ছে। এই অঞ্চলের মানুষ এবং ইসরায়েলিদের ঝুঁকিতে ফেলে করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

নেপালে আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৭২

Published

on

সিএসই

নেপালে চলতি সপ্তাহের দুর্নীতিবিরোধী সহিংস বিক্ষোভে কমপক্ষে ৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে রবিবার জানিয়েছে দেশটির সরকার। একই সময়ে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন অন্তর্বর্তী সরকারও তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সরকারের প্রধান সচিব একনারায়ণ আরিয়াল এক বিবৃতিতে জানান, নিহত হয়েছে ৭২ জন এবং ১৯১ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দেশটিতে সরকারের পতনের পর তৈরি হওয়া পরিস্থিতির পূর্ণ চিত্র ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।

নিহতরা মূলত সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা, দুর্নীতি ও দুর্বল শাসনব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলাকালে পুলিশের দমন ও পীড়নে প্রাণ হারায়।

পরিস্থিতি মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) আরো ভয়াবহ রূপ নেয়। ক্ষুব্ধ জনতা সংসদ ভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। এরপরই প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি পদত্যাগ করেন। তখনই সেনাবাহিনী রাস্তায় নামে ও নিয়ন্ত্রণ নেয়।

নেপালের সেনাবাহিনী শুক্রবার জানিয়েছে, বিক্ষোভ চলাকালে লুট হওয়া ১০০টির বেশি বন্দুক তারা উদ্ধার করেছে। এর আগে বিক্ষোভকারীদের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র হাতে ঘুরতে দেখা যায়।

পুলিশের মুখপাত্র বিনোদ ঘিমিরে এএফপিকে বলেন, সহিংসতার সময় দেশজুড়ে একাধিক কারাগার থেকে পালানো প্রায় ১৩ হাজার ৫০০ কয়েদির মধ্যে শুক্রবার পর্যন্ত ১২ হাজার ৫৩৩ জন এখনও পলাতক।

নিহতদের মধ্যে জেল পালানো কয়েকজন কয়েদিও ছিলেন। পালানোর সময় বা পরবর্তীতে তারা নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছেন।
এদিকে জেল থেকে পালানো অনেকে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করলেও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বেশিরভাগ কয়েদিকে আটক করেছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সিএসই সিএসই
পুঁজিবাজার15 hours ago

বড় বিনিয়োগকারীদের মুনাফার তথ্য চেয়ে সকালে সিএসইর চিঠি, বিকেলে না

গত ২০২৪–২৫ অর্থবছরে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে ৫০ লাখ টাকা বা তার বেশি মূলধনি মুনাফা অর্জন করেছে, এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের...

সিএসই সিএসই
পুঁজিবাজার23 hours ago

ব্লকে ৩০ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৩০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ৩০কোটি ৫...

সিএসই সিএসই
পুঁজিবাজার23 hours ago

আইপিও প্রক্রিয়া সহজ করতে কাজ করছে ডিএসই: চেয়ারম্যান

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেছেন, আমরা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ নিজেদেরকে ইতিবাচক পরিবর্তনের চেষ্টা করছি। আইপিও প্রক্রিয়া সহজীকরণের...

সিএসই সিএসই
পুঁজিবাজার24 hours ago

সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড...

সিএসই সিএসই
পুঁজিবাজার24 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইউসিবি

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি...

সিএসই সিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

লেনদেনের শীর্ষে খান ব্রাদার্স

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে খান ব্রাদার্স পি.পি. ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।...

সিএসই সিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

সূচকের পতনে কমেছে লেনদেনও

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। একই সঙ্গে টাকার অংকে...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
সিএসই
জাতীয়17 minutes ago

চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

সিএসই
অর্থনীতি29 minutes ago

স্বস্তি ফেরেনি সবজি-পেঁয়াজে, মাছ-মুরগির দামও চড়া

সিএসই
অন্যান্য2 hours ago

শরীয়তপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, ব্যবসায়ী আহত

সিএসই
জাতীয়3 hours ago

টেকনাফের গহীন পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

সিএসই
অর্থনীতি3 hours ago

জুলাইয়ে বাণিজ্য ঘাটতি কমে ৫৪ কোটি ডলার

সিএসই
খেলাধুলা3 hours ago

এক নজরে সুপার ফোরে বাংলাদেশের সূচি

সিএসই
আন্তর্জাতিক5 hours ago

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

সিএসই
রাজনীতি5 hours ago

সাত বিভাগীয় শহরে জামায়াতের বিক্ষোভ কর্মসূচি আজ

সিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

সিএসই
অর্থনীতি5 hours ago

তিন মাসে বিদেশি ঋণ বাড়লো ৭ বিলিয়ন ডলার

সিএসই
জাতীয়17 minutes ago

চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

সিএসই
অর্থনীতি29 minutes ago

স্বস্তি ফেরেনি সবজি-পেঁয়াজে, মাছ-মুরগির দামও চড়া

সিএসই
অন্যান্য2 hours ago

শরীয়তপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, ব্যবসায়ী আহত

সিএসই
জাতীয়3 hours ago

টেকনাফের গহীন পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

সিএসই
অর্থনীতি3 hours ago

জুলাইয়ে বাণিজ্য ঘাটতি কমে ৫৪ কোটি ডলার

সিএসই
খেলাধুলা3 hours ago

এক নজরে সুপার ফোরে বাংলাদেশের সূচি

সিএসই
আন্তর্জাতিক5 hours ago

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

সিএসই
রাজনীতি5 hours ago

সাত বিভাগীয় শহরে জামায়াতের বিক্ষোভ কর্মসূচি আজ

সিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

সিএসই
অর্থনীতি5 hours ago

তিন মাসে বিদেশি ঋণ বাড়লো ৭ বিলিয়ন ডলার

সিএসই
জাতীয়17 minutes ago

চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

সিএসই
অর্থনীতি29 minutes ago

স্বস্তি ফেরেনি সবজি-পেঁয়াজে, মাছ-মুরগির দামও চড়া

সিএসই
অন্যান্য2 hours ago

শরীয়তপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, ব্যবসায়ী আহত

সিএসই
জাতীয়3 hours ago

টেকনাফের গহীন পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

সিএসই
অর্থনীতি3 hours ago

জুলাইয়ে বাণিজ্য ঘাটতি কমে ৫৪ কোটি ডলার

সিএসই
খেলাধুলা3 hours ago

এক নজরে সুপার ফোরে বাংলাদেশের সূচি

সিএসই
আন্তর্জাতিক5 hours ago

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

সিএসই
রাজনীতি5 hours ago

সাত বিভাগীয় শহরে জামায়াতের বিক্ষোভ কর্মসূচি আজ

সিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

সিএসই
অর্থনীতি5 hours ago

তিন মাসে বিদেশি ঋণ বাড়লো ৭ বিলিয়ন ডলার