ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রমজানে স্কুল-কলেজ খোলা থাকলেও পুরো মাস বন্ধ মাদরাসা
রমজান মাসে স্কুল-কলেজ ১৫ দিন এবং প্রাথমিক স্কুল ১০ দিন খোলা থাকলেও পুরো মাস বন্ধ থাকবে মাদ্রাসা। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশোধিত শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী পুরো রমজান মাস বন্ধ থাকবে সরকারি ও বেসরকারি (স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী, দাখিল, আলিম, ফাজিল ও কামিল) মাদ্রাসা।
রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের মাদ্রাসা ও কারিগরি বিভাগের উপসচিব হাসিনা আক্তার স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের সংশোধিত ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি প্রকাশ করা হয়।
মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনটি প্রকাশ করা হয়।
এতে বলা হয়, আসন্ন রমজানে সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং সরকারি ও বেসরকারি কলেজগুলোতেও শ্রেণি কার্যক্রম সচল রাখার নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। তবে পুরো রমজান ছুটি পাচ্ছেন মাদ্রাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। প্রজ্ঞাপনে ৭ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৩০ দিন ছুটির কথা উল্লেখ রয়েছে। সে অনুযায়ী পুরো রমজান মাস ছুটি পাচ্ছেন তারা।
এর আগে বৃহস্পতিবার শিক্ষা ও প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আসন্ন রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আংশিক খোলা থাকবে। এর মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল-কলেজ ও সরকারি-বেসরকারি উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ের কলেজগুলো রমজানের প্রথম ১৫ দিন এবং প্রাথমিক পর্যায়ের স্কুল রমজানের প্রথম ১০ দিন খোলা থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২ নভেম্বর
গুচ্ছের অধীনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ভর্তিকৃত স্নাতক ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের আগামী ২ নভেম্বর থেকে ক্লাস শুরু হবে। বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ মেধা তালিকা থেকে প্রাথমিক নিশ্চয়ন করা শিক্ষার্থীদের আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে চূড়ান্ত কার্যক্রম শেষ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ যে সকল শিক্ষার্থী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ মেধা তালিকা থেকে প্রাথমিক ভর্তি নিশ্চয়ন করেছে সে সকল শিক্ষার্থীর আগামী ৭ অক্টোবর থেকে ১০ অক্টোবর অফিস চলাকালিন (সকাল ৯টা হতে বিকাল ৪টা পর্যন্ত) সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
এছাড়াও ১০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকলেও ভর্তি কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল অফিস খোলা থাকবে।
এমআই/সাকিব
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ও স্মারকলিপি দিয়েছে সরকারি প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমন্বয় পরিষদ।
রবিবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অনুষ্ঠিত এই কর্মসূচিতে রাজধানীর মিরপুর থানার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শতাধিক সহকারী শিক্ষক অংশ নেন।
মানববন্ধনে শিক্ষক নেতারা অভিযোগ করে বলেন, একই যোগ্যতায় অনেকেই ১০ম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। অথচ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েও তারা তৃতীয় শ্রেণির গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। এটা স্পষ্টতই একটা বড় বৈষম্য।
উচ্চ মাধ্যমিক এবং ডিপ্লোমা পাসের যোগ্যতায় নার্সরা জাতীয় পে-স্কেলের ১০ম গ্রেড পাচ্ছেন দাবি করে তারা বলেন, একইভাবে উচ্চ মাধ্যমিকসহ ৪ বছরের ডিপ্লোমা যোগ্যতায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকতারা ১০ম গ্রেড, পুলিশের এসআইরা স্নাতক যোগ্যতায় ১০ম গ্রেড এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা একই শিক্ষাগত যোগ্যতায় ১০ম গ্রেড পাচ্ছেন।
মানববন্ধনে শিক্ষক নেতারা আরও বলেন, ৯ বছর আগে ২০১৫ সালে সর্বশেষ যে জাতীয় পে-স্কেল ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই পে-স্কেলেও প্রাথমিক শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার হয়। কিন্তু এই সময়ে যে হারে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, তাতে প্রাথমিক শিক্ষকরা সংসার চালাতে গিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন।
এসময় মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে মিরপুর থানার প্রধান সমন্বয়ক মো. লুৎফর রহমানের নেতৃত্বে শিক্ষকদের একটি প্রতিনিধি দল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আব্দুল হাকিম বরাবর একটি স্মারকলিপি দেন। স্মারকলিপি গ্রহণ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শিক্ষকদের গ্রেড বৈষম্য দ্রুত নিরসনের আশ্বাস দেন।
কর্মসূচিতে সমন্বয়কদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, এ কে এম ইলিয়াস আল মাহমুদ, রাবেয়া বাসরী, শফিউল আলম চৌধুরী, মুস্তাফিজুর রহমান, মো. জাকির হোসেন, এম এ মান্নান, এ কে এম আসাদুজ্জামান, রিনা আক্তার, দিলরুবা জাহান, আফরোজা বেগম, তাছলিমা হক, রবিউন নাহার তমা, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, শায়লা আশরাফ, আদিল বিন এফসারুল হক প্রমুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
শিক্ষা প্রশাসনে বড় রদবদল
শিক্ষা প্রশাসনে বড় ধরনের রদবদল এনেছে সরকার। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সচিব, সদস্য, উৎপাদন নিয়ন্ত্রক, ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশির) কলেজ শাখার উপ-পরিচালকসহ বেশ কয়েকটি পদে নতুন কর্মকর্তারা দায়িত্ব পেয়েছেন।
রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমীনের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এনসিটিবির সচিব পদে দায়িত্ব পেয়েছেন শাহ মুহাম্মদ ফিরোজ আল ফেরদৌস। তিনি এর আগে একই প্রতিষ্ঠানের প্রশাসন শাখার উপসচিব ছিলেন। অন্যদিকে প্রশাসন শাখার উপসচিব পদে দায়িত্ব পেয়েছেন সহযোগী অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম।
মাউশির প্রশাসন শাখার সহকারী পরিচালক পদে দায়িত্ব পেয়েছেন সহকারী অধ্যাপক মো. খালিদ হোসেন। এছাড়া মাউশির মাধ্যমিক শাখা-২-এর শিক্ষা কর্মকর্তা তরিকুল ইসলামকে বরগুনা সরকারি কলেজে পদায়ন করা হয়েছে।
একইসঙ্গে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির (নায়েম) প্রশিক্ষণ বিশেষজ্ঞ পদে দায়িত্ব পেয়েছেন সহকারী অধ্যাপক মো. আরফিুল ইসলাম। বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর ডিএলপি চিফ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান। পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিপ্তরের উপ-পরিচালকের দায়িত্বে সহযোগী অধ্যাপক মো. ওয়াজকুরনী ও সহযোগী অধ্যাপক শাহানুর কবির। সহকারী শিক্ষা পরিদর্শকের নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন সিকান্দার আলী। এ ছাড়াও নায়েমের প্রশিক্ষণ বিশেষজ্ঞ পদে দায়িত্ব পেয়েছেন সহকারী অধ্যাপক মো. রবিউল আউয়াল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিশ্বসেরা বিজ্ঞানীদের তালিকায় ঢাবির ১০ শিক্ষক
অসাধারণ গবেষণাকর্মের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ জন শিক্ষক ২০২৪ সালে বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় স্থান পেয়েছেন।
রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও নেদারল্যান্ডসভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘এলসেভিয়ার’ বিজ্ঞানীদের এই তালিকা প্রকাশ করে। প্রকাশনা, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশন এবং অন্যান্য সূচকের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীদের এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
এই মর্যাদাপূর্ণ তালিকায় থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা হলেন- গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. নেপাল চন্দ্র রায়, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস্ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রাকিবুল হক, সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কাউসার আহাম্মদ, ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মতিন উদ্দিন আহমেদ, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট-এর অধ্যাপক ড. এম রেজাউল ইসলাম, ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ফেরদৌস, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তাছলিম উর রশিদ এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ মো. মাহামুদুল ইসলাম।
এছাড়া এই তালিকায় থাকা বেশ কয়েকজন গবেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের তালিকায় স্থান পাওয়ায় শিক্ষকদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এই স্বীকৃতি শুধুমাত্র শিক্ষকদের অসাধারণ অর্জনকে তুলে ধরে না, বরং এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানচর্চার বিকাশ এবং শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতিরও প্রতিফলন ঘটায়।
এই অর্জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বৃদ্ধি এবং শিক্ষা ও গবেষণার উৎকর্ষ সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনে ৮ নতুন মুখ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) প্রশাসনের ৮টি পদে নতুন করে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
জানা যায়, শেখ হাসিনা আবাসিক হলের নতুন প্রভোস্ট হিসেবে আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে এম শামসুল হক সিদ্দিকী, বেগম খালেদা জিয়া আবাসিক হলের প্রভোস্ট হিসেবে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. জালাল উদ্দিন, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আবাসিক হলের প্রভোস্ট হিসেবে আল-কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশেদুজ্জামান, সাদ্দাম হোসেন আবাসিক হলের প্রভোস্ট হিসেবে বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ নিয়োগ পেয়েছেন।
এছাড়া ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. মো ওবায়দুল ইসলাম, পরিবহন প্রশাসক হিসেবে আল-কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আই.আই.ই.আর-এর পরিচালক হিসেবে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান খান এবং অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালকের অর্থ ও হিসাব বিভাগের উপ-পরিচালক মো. আনার পাশা নিয়োগ পেয়েছেন।
উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি আবাসিক হলের প্রভোস্ট ও পরিবহন প্রশাসক, আই.আই.ই.আর, অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালকরা পদত্যাগ করেন। আজ ৪টি আবাসিক হলের প্রভোস্টসহ ৩টি গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তবে ২ টি আবাসিক হলে এখনো নিয়োগ দেয়া হয়নি।
এমআই/সাকিব