পুঁজিবাজার
এনআরবি ব্যাংকের আইপিওতে প্রায় ৪ গুণ আবেদন

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়ায় থাকা এনআরবি ব্যাংক লিমিটেডের আইপিওতে প্রায় ৪ গুণ আবেদন জমা পড়েছে। শেয়ারবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলন করতে চলা চতুর্থ প্রজন্মের এই ব্যাংকটিতে আবেদন পড়েছে ৩৬০ কোটি টাকার। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা উত্তোলনের লক্ষ্যে গত ২৮ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের আবেদন জমা নেওয়া হয়। তাতে দেখা গেছে, ১০০ কোটি টাকার বিপরীতে ৩৬০ কোটি ৫৩ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে। যা কোম্পানিটির চাহিদার চেয়ে ৩ দশমিক ৬০ গুণ আবেদন।
ব্যাংকটির তথ্য মতে, দেশে বসবাসকারী বিনিয়োগকারীদের থেকে প্রায় ৪ গুণ অর্থাৎ ৭০ কোটি টাকার বিপরীতে ২৭৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে। পাশাপাশি, প্রবাসী বাংলাদেশি আবেদনকারীরা ৫ কোটি টাকার বিপরীতে আবেদন করেছে মোট ২৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকার। যা কোম্পানির প্রত্যাশার চেয়ে প্রায় ৫ গুণ বেশি। এছাড়া, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এনআরবি ব্যাংকের আইপিওতে তাদের জন্যে বরাদ্দকৃত ২৫ কোটি টাকার বিপরীতে ৬২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার আবেদন করেছে।
এনআরবি ব্যাংকের আইপিওতে বিনিয়োগকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ব্যাংকটি জানায়, এনআরবি ব্যাংকের আইপিওতে ইনভেস্টরদের রেকর্ড পরিমাণ সাবস্ক্রিপশন ব্যাংকটির প্রতি পূর্ণ আস্থারই বহিঃপ্রকাশ। এনআরবি ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের এই আস্থা ও সমর্থনকে পুঁজি করে ভবিষ্যতে আর্থিক খাতে এর বাজার উপস্থিতি বৃদ্ধি করতে সচেষ্ট থাকবে এবং গ্রাহকদের ও বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদানে অবিচল থাকবে।
পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্য গত বছরের ৯ নভেম্বর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮৮৭তম সভায় ব্যাংকটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ ব্যাংকটি সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয়, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
অর্থসংবাদ/এমআই

পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ পাঠিয়েছে দুই কোম্পানি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। কোম্পানি দুটি হচ্ছে- সি পার্ল বিচ এবং আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানি দুটি সমাপ্ত হিসাববছরের নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে এবং বোনাস লভ্যাংশ সিডিবিএলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছে।
গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য আইপিডিসি ফাইন্যান্স ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছিলো। এরমধ্যে ৫ শতাংশ নগদ এবং বাকি ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ। আর ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত সমাপ্ত সময়ের জন্য সি পার্ল ০৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছিলো।
এসএম
পুঁজিবাজার
প্রিমিয়ার লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯১টির দর কমেছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেডের। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ১০ পয়সা বা ৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ কমেছে। যার ফলে ডিএসইর দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান নিয়েছে এই কোম্পানির শেয়ার।
দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ ওয়েল্ডিংয়ের দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ। আর ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ফ্যামিলিটেক্স, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, তুংহাই নিটিং, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচুয়াল ফান্ড, ড্রাগন সোয়েটার এবং শিপিয়ার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৮টির দর বেড়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস পিএলসির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) কোম্পানিটির দর আগের দিনের তুলনায় ১০ টাকা ৬০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়েছে। যার ফলে ডিএসইর দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান করে নিয়েছে কোম্পানিটির শেয়ার।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা রহিমা ফুডের শেয়ার দর বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আর ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ দর বৃদ্ধি হওয়ায় শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এপেক্স স্পিনিং, সি পার্ল বিচ, টেকনো ড্রাগস, বাংলাদেশ ল্যাম্পস, রূপালী ব্যাংক, স্টাইলক্রাফট এবং বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) কোম্পানিটির ১৬ কোটি ৪১ লাখ ৭৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ০১ লাখ ৩১ হাজার টাকার। আর ১৪ কোটি ৯৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ব্র্যাক ব্যাংক, বিচ হ্যাচারি, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, ওরিয়ন ইনফিউশন, সিটি ব্যাংক, লাভেলো আইসক্রিম এবং খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
এসএম
পুঁজিবাজার
সূচকের উত্থানে লেনদেন ছাড়ালো ৬০০ কোটি টাকা

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। সেই সঙ্গে টাকার অংকের লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে ৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৮ জুলাই) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৫ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৮১ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ২ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে ১০৮৩ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ২ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৮৭৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ৬০১ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৫৭৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৮টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৯১ কোম্পানির দর কমেছে। পাশাপাশি ৪৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর ছিলো অপরিবর্তিত।
এসএম