টেলিকম ও প্রযুক্তি
আইটি খাতে ৫ বছরে ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আনা হবে: পলক

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, আগামী ৫ বছরে দেশে আইটি বা আইটিইএস খাতে ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আনা হবে। তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের জন্য এখন সবচেয়ে আকর্ষণীয় গন্তব্য বাংলাদেশ। গত সাত বছরে বাংলাদেশকে বিনিয়োগ আকর্ষণ করে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আনা সম্ভব হয়েছে।
গত সাত বছরে বাংলাদেশকে বিনিয়োগ আকর্ষণ করে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আনা সম্ভব হয়েছে বলে জানান পলক।
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর গুলশান ক্লাবে বাংলাদেশের প্রথম এবং সর্ববৃহৎ শ্রমিকদের ওয়েলবিং প্ল্যাটফর্ম আপনের ইনভেস্টমেন্ট অ্যানাউন্সমেন্ট শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান, স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ, আপন বাজার সিইও সাইফ রশিদ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে আমাদের আইসিটি খাত থেকে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় হচ্ছে এবং ২০ লাখ তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এ খাতে আগামী পাঁচ বছরে ৫ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় এবং আরও নতুন ১০ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে তিনি জানান।
আইসিটির গুরুত্ব উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, আইসিটি এখন অক্সিজেনের মতো কাজ করছে। আইসিটির কাজ হচ্ছে সকলকে সহযোগিতা করা। তিনি বলেন, আমরা যেমন চোখে অক্সিজেন দেখি না, আমরা গ্রহণ করি, তেমনি আইসিটি চোখে দেখা যাচ্ছে না, সমাজে বিরাট পরিবর্তন আনছে এবং মানুষের জীবনকে সহজ করছে।
পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজিব আহমেদ জয়ের সঠিক দিকনির্দেশনা এবং পরামর্শে আমরা খুব অল্প সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ পেয়েছি। তিনি বলেন, ইন্টারনেট আছে বলেই ইন্টারনেট নির্ভর আপন বাজার অ্যাপ ৩২টি কোম্পানিতে ১৪ লাখ শ্রমিকরা ব্যবহার করার সুযোগ পাচ্ছে।
আপন বাজার অ্যাপের প্রতিটি কাজে ক্রিয়েটিভ এবং ইনোভেটিভ রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রি-সিড রাউন্ডে বিদেশি এবং স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ পেয়েছে। আপনের যাত্রা কেবল শুরু, এটি অনেক দূর এগিয়ে যাবে। তারা ট্যালেন্ট ও প্রযুক্তি দিয়ে বাংলাদেশের বাজারে বিপ্লব ঘটাবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

টেলিকম ও প্রযুক্তি
গণপরিবহনে নারীর নিরাপত্তায় ‘হেল্প’ অ্যাপ চালু

ঢাকায় গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে চালু হয়েছে ‘হেল্প’ নামের একটি মোবাইল অ্যাপ। এই অ্যাপে দেওয়া নারীর প্রতি যেকোনো সহিংসতা ওই ঘটনার প্রাথমিক তথ্য হিসেবে গণ্য হবে।
শনিবার (১৫ মার্চ) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীর গণপরিবহনে কোনো নারী সহিংসতার শিকার হলে তাৎক্ষণিক সহায়তা চাইতে পারবেন, জরুরি সেবা নিতে পারবেন এবং ঘটনাটি রিপোর্ট করতে পারবেন।
প্রাথমিকভাবে এই প্রকল্প রাজধানীর বছিলা থেকে সায়েদাবাদ সড়কে বাস্তবায়ন করা হবে। মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে সায়েদাবাদ পর্যন্ত চলাচলকারী বাসে কিউআর কোড স্থাপন ও এই অঞ্চলে অবস্থানরত স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় সহিংসতার শিকার নারীরা এই সেবা নিতে পারবেন।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের দ্য ডেইলি স্টার ভবনের হলরুমে অ্যাপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি বলেন, ‘হেল্প’ অ্যাপে দাখিলকৃত নারীর প্রতি যেকোনো সহিংসতা এখন থেকে ওই ঘটনার প্রাথমিক তথ্য হিসেবে গণ্য হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘নারী ও শিশুদের ওপর যেকোনো ধরনের সহিংসতা পীড়াদায়ক। অনেক ক্ষেত্রেই এসব ঘটনার শিকার ব্যক্তিরা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানাতেও দ্বিধা বোধ করেন। তা ছাড়া তাদের অভিভাবকরাও নানা কারণে ঘটনাগুলো গোপন রাখেন।’
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘গৃহকর্মীরা আমাদের সমাজে সবচেয়ে বেশি নিগৃহীত।
অনেক সময় তারাও শ্লীলতাহানির শিকার হন। সুনাগরিক হিসেবে গৃহকর্মীদের থাকার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা আমাদের কর্তব্য।’
ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের সভাপতি রেজোয়ানুল হকের সভাপতিত্বে এই অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেনবাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। এ ছাড়া ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজনরাও উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
স্টারলিংকের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে বাংলাদেশি কোম্পানি

বাংলাদেশে গ্রাউন্ড আর্থ স্টেশন স্থাপনের লক্ষ্যে মার্কিন টেলিকম জায়ান্ট স্টারলিংকের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে বেশ কয়েকটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান। যার অংশ হিসেবে মার্কিন টেলিকম পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে বাংলাদেশ সফর করছে এবং এরই মধ্যে স্টারলিংকের সঙ্গে একাধিক প্রতিষ্ঠান যৌথ অংশীদারত্বে কাজ করার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এই অংশীদারত্বের আওতায় মহাকাশে স্পেস বরাদ্দ, নির্মাণ সহায়তা এবং চলমান অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
স্টারলিংক প্রতিনিধিদলের সফরের ফলে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের আগ্রহী ক্ষেত্রগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছে। কিছু ক্ষেত্রে দেশীয় প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব সম্পদ ব্যবহারে সহায়তা দেবে, আবার কিছু ক্ষেত্রে স্টারলিংক হাইটেক পার্কের জমি ব্যবহারের বিষয়টি বিবেচনা করছে।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, লোকেশন নির্ধারণ এবং বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনা চলমান রয়েছে।
ফয়েজ আহমদ আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, স্টারলিংক বাংলাদেশের শহর ও প্রত্যন্ত অঞ্চল, উত্তরাঞ্চল এবং উপকূলীয় এলাকাগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন ও উচ্চগতির ইন্টারনেট নিশ্চিত করবে, যা লোডশেডিং বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের বাঁধা থেকে মুক্ত থাকবে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি নিরবচ্ছিন্ন এবং উচ্চমানের সেবা নিশ্চিত করবে। যেহেতু বাংলাদেশে টেলিকম-গ্রেড ফাইবার নেটওয়ার্কের কভারেজ সীমিত এবং অনেক দূরবর্তী এলাকায় এখনো লোডশেডিং সমস্যা রয়েছে, স্টারলিংক আমাদের উদ্যোক্তা, ফ্রিল্যান্সার, এনজিও এবং এসএমই ব্যবসায়ীদের দৈনন্দিন কার্যক্রম এবং ডিজিটাল অর্থনৈতিক উদ্যোগকে ত্বরান্বিত করবে।’
তিনি জানান, ‘আমরা আগামী ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংকের সঙ্গে যৌক্তিক একটি মডেল বাস্তবায়নের চেষ্টা চালিয়ে যাব।’
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ১৯ ফেব্রুয়ারি এক চিঠিতে মার্কিন শীর্ষ ব্যবসায়ী ও স্পেসএক্স-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান এবং দেশে স্টারলিংক স্যাটেলাইট সেবা চালুর আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টার উদ্ধৃতি দিয়ে ফয়েজ আহমেদ জানান, বাংলাদেশ সফরের মাধ্যমে তিনি দেশের তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাবেন, যারা এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির অন্যতম প্রধান সুবিধাভোগী হবেন।
অধ্যাপক ইউনূস তাঁর হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে নির্দেশ দেন যেন তিনি স্পেসএক্স দলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করেন, যাতে আগামী ৯০ কর্মদিবসের মধ্যে বাংলাদেশে স্টারলিংক চালুর জন্য প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করা যায়।
উল্লেখ্য, গত ১৩ ফেব্রুয়ারি, প্রধান উপদেষ্টা স্পেসএক্স, টেসলা এবং এক্স-এর প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের সঙ্গে দীর্ঘ টেলিফোন আলোচনা করেন, যাতে ভবিষ্যৎ সহযোগিতা ও বাংলাদেশে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালুর বিষয়ে অগ্রগতি অর্জন করা যায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
বিশ্বজুড়ে ফেসবুকে হঠাৎ বিভ্রাট

বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকে হঠাৎ বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফেসবুকে বিভ্রাটের কথা জানিয়েছেন ব্যবহারকারীরা।
এদিন ডেস্কটপ কম্পিউটারে ফেসবুক ব্যবহার করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন ব্যবহারকারীরা। প্ল্যাটফর্মটিতে ঢোকার চেষ্টা করলে উইন্ডোতে ‘সরি, সামথিং ওয়েন্ট রং’ লেখা দেখাচ্ছিল।
তবে, ফেসবুকের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীদের থেকে তেমন কোনো সমস্যার কথা শোনা যায়নি।
ডেস্কটপে ফেসবুকে ঢুকতে না পেরে অনেকেই তার স্ক্রিনশট নিয়ে আরেক সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে শেয়ার করেছেন। তারা জানতে চেয়েছেন, ফেসবুকের সার্ভার আবারও ডাউন হয়েছে কি না।
ডাউনডিটেক্টর ডটকমের তথ্যমতে, বাংলাদেশে সকাল ৯টা পর্যন্ত অন্তত ৯৭ জন ফেসবুক ব্যবহারকারী এ বিভ্রাটের কথা ওয়েবসাইটটিকে জানিয়েছেন।
একই সময়, যুক্তরাষ্ট্রে সমস্যার কথা জানিয়েছেন ১৬ হাজারের বেশি ফেসবুক ব্যবহারকারী। ভারতেও দেড় শতাধিক মানুষ ফেসবুকের সমস্যার কথা জানিয়েছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
এখন থেকে ফেসবুক লাইভ ভিডিও সংরক্ষণ করা যাবে ৩০ দিন

ফেসবুক তাদের লাইভ ভিডিও সংরক্ষণ নিয়মে পরিবর্তন এনেছে। যেখানে এখন থেকে লাইভ ভিডিওগুলো মাত্র ৩০ দিন সংরক্ষিত থাকবে। তারপর তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলা হবে।
এর আগে, লাইভ ভিডিওগুলো অনির্দিষ্টকালের জন্য সংরক্ষিত রাখা যেত। তবে আজ থেকে ৩০ দিনের বেশি পুরোনো সব লাইভ ভিডিও মুছে ফেলার জন্য চিহ্নিত করা হবে।
তবে, ফেসবুক জানিয়েছে যে পুরোনো লাইভ ভিডিও মুছে ফেলার আগে ব্যবহারকারীরা একটি নোটিফিকেশন পাবেন। যেখানে ৯০ দিন সময় দেওয়া হবে পুরোনো ভিডিও সংরক্ষণ, স্থানান্তর বা রূপান্তর করার জন্য।
কীভাবে ব্যবহারকারীরা তাদের লাইভ ভিডিও সংরক্ষণ করতে পারবেন?
ব্যবহারকারীদের জন্য ফেসবুক তিনটি বিকল্প রেখেছে—
ডাউনলোড করা: ব্যবহারকারীরা নিজেদের লাইভ ভিডিওগুলো নিজেদের ডিভাইসে সংরক্ষণ করতে পারবেন।
ক্লাউড স্টোরেজে স্থানান্তর করা: ভিডিওগুলো Google Drive বা Dropbox-এর মতো ক্লাউড স্টোরেজে ট্রান্সফার করা যাবে।
রিল-এ রূপান্তর করা: ব্যবহারকারীরা চাইলে লাইভ ভিডিওর গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো ফেসবুক রিলসে রূপান্তর করে সংরক্ষণ করতে পারবেন।
ফেসবুকের নতুন নীতির কারণ কী?
ফেসবুক তাদের এক ব্লগ পোস্টে বলেছে, এই পরিবর্তন আমাদের স্টোরেজ নীতিকে ইন্ডাস্ট্রির স্ট্যান্ডার্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করবে এবং ফেসবুকের লাইভ ভিডিওর অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করবে।
যদি ব্যবহারকারীরা আরও সময় চান, তাহলে তারা ভিডিও মুছে ফেলার সময় ৬ মাস পর্যন্ত পেছাতে পারবেন। তবে যদি ৬ মাসের মধ্যে কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়া হয়। তাহলে ফেসবুক স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলো মুছে ফেলবে এবং পরে তা পুনরুদ্ধার করার কোনো উপায় থাকবে না।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
মোবাইল অপারেটরদের নতুন করে তরঙ্গ বরাদ্দ দেবে বিটিআরসি

নিলামের মাধ্যমে চলতি অর্থবছরেই মোবাইল অপারেটরদের জন্য নতুন করে তরঙ্গ বরাদ্দ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এমদাদ উল বারী।
আজ মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে স্পেকট্রাম ব্যবস্থাপনা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়ামের উদ্বোধন শেষে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, এই মুহূর্তে অপারেটররা ৭০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডে ২৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পাবে। এর মাধ্যমে তৃণমূলের গ্রাহকরা আরও উন্নত সেবা পাবেন। যার ফলে কল ড্রপ ও নেটওয়ার্কের জটিলতা কাটবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, একেক দেশের চাহিদা এবং যোগান একেক রকম হয়। বাংলাদেশের তরঙ্গের খরচ স্থানীয় চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে দর নির্ধারণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, তিন দিনের সিম্পোজিয়ামে আইটিইউয়ের গাইডলাইন অনুযায়ী ভবিষ্যত তরঙ্গ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, ১৮-২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনদিনব্যাপী সিম্পোজিয়ামের ১২টি সেশনে আয়োজক বাংলাদেশসহ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান, আফগানিস্তান, মালদ্বীপ, ইরান, অস্ট্রেলিয়া, মঙ্গোলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, কোরিয়া, মায়ানমার, ভিয়েতনাম, ভানুয়াতু, টোঙ্গো ও লাওসের টেলিযোগাযোগ ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক রেগুলেটরি সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সহযোগী সদস্য হিসেবে দেশি-বিদেশি মোবাইল অপারেটর ও টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ নেবেন
কাফি