কর্পোরেট সংবাদ
নারী উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করবে ব্র্যাক ব্যাংক-ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি

দেশের তৃণমূল নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসায় সফল হতে সাহায্য করার লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি একটি উদ্যোক্তা অ্যাক্সিলারেটর প্রোগ্রাম চালু করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে।
ব্যাংকের ‘তারা’ সেগমেন্টের উদ্যোগে ‘উদ্যোক্তা ১০১’ শিরোনামের এই নিবিড় প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করতে এ দুটি প্রতিষ্ঠান একসাথে কাজ করবে। ‘তারা’ হচ্ছে নারী গ্রাহকদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের একটি বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেগমেন্ট।
‘উদ্যোক্তা ১০১’ হল নারী উদ্যোক্তাদের জন্য একটি সার্টিফিকেশন কোর্স, যার জন্য ন্যূনতম এক বছরের ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা প্রয়োজন। সম্ভাবনাময় নারী ব্যবসায় মালিকদের ব্যবস্থাপনা এবং উদ্যোক্তা-দক্ষতা উন্নয়নবিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে এই প্রোগ্রামটি তাঁদের ব্যবসায়কে টেকসই এবং সম্প্রসারিত করতে সহায়তা করবে।
ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. লুৎফর রহমান ২৪ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন হেড অব কমিউনিকেশনস ইকরাম কবীর, হেড অব স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ অ্যান্ড ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস জাকিরুল ইসলাম, হেড অব উইমেন অন্ট্রপ্রেনর সেল খাদিজা মরিয়ম এবং বিজনেস ট্রান্সফরমেশন অ্যান্ড প্রোডাক্টের সিনিয়র ম্যানেজার মো. কায়সার হাসান।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এস.এম. মাহবুব উল হক মজুমদার, অ্যাকাডেমিক অ্যাফেয়ার্সের ডিন প্রফেসর ড. মোস্তফা কামাল, ফ্যাকাল্টি অব বিজনেস অন্ট্রপ্রেনরশিপের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাসুম ইকবাল এবং রেজিস্ট্রার ড. মোহাম্মদ নাদির বিন আলী।
‘উদ্যোক্তা ১০১’ নারী উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় সম্পদ ও আর্থিক শিক্ষার সুযোগ দেওয়ার মাধ্যমে তাঁদের আর্থিক ও ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করবে। নিজেদের ব্যবসায়িক জ্ঞান এবং দক্ষতা কাজে লাগানোর মাধ্যমে নারী ব্যবসায়ীরা তাঁদের ব্যবসায়কে পুনরুজ্জীবিত করতে, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারবে।
তিন মাসব্যাপী এই প্রশিক্ষণ সেশনে এসব নারী উদ্যোক্তারা বিজনেস প্লান, রেকর্ডকিপিং, অ্যাকাউন্টিং, ট্যাক্সেশন, কমপ্লায়েন্স, এইচআর ম্যানেজমেন্ট, অপারেশনস অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট, ই-বিজনেস, ইম্পোর্ট-এক্সপোর্ট ম্যানেজমেন্টসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করবেন।
ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, ব্র্যাক ব্যাংক সবসময়ই বাংলাদেশে এসএমই ব্যবসায়কে সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, এই অ্যাক্সিলারেটর প্রোগ্রামের মাধ্যমে এসএমই এবং নারী উদ্যোক্তাদের তাঁদের ব্যবসায়ের সমৃদ্ধিতে সহায়তা করা। আমরা চাই ক্রমবর্ধমান নারী ব্যবসায়ীরা তাঁদের উদ্যোক্তা-স্বপ্ন বাস্তবায়নে এই কোর্সটির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করুক। আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে এই উদ্যোগকে আরও সম্প্রসারিত করে দেশের প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষের কাছেও পৌঁছে যাওয়া।
ব্র্যাক ব্যাংকের সাথে এই চুক্তির বিষয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. লুৎফর রহমান বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এই পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা নতুন উদ্যোক্তাদের তাঁদের ব্যবসায়িক উন্নয়নে সহযোগিতা করতে পারব। বর্তমান বিশ্বে একটি ব্যবসায় পরিচালনা করতে যে যে দক্ষতার প্রয়োজন, সেগুলোর সমারোহে আমরা একটি সমৃদ্ধ মডিউল প্রস্তুত করেছি। এই উদ্যোগে আমাদের নলেজ পার্টনার করার জন্য আমরা ব্র্যাক ব্যাংককে ধন্যবাদ জানাই। দেশের নারীদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন ও নারীর ক্ষমতায়নে এই উদ্যোগের অংশ হতে পেরে আমরা সত্যিই অনেক গর্বিত।

কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি উন্নয়নে ইউসিবি ও প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর নতুন উদ্যোগ

কৃষি আমাদের দেশের প্রাণ, আর এ খাতের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই গুরুত্ব বুঝে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) এবং কৃষি-প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো লিমিটেড একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটি এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যার মাধ্যমে তারা একসাথে কৃষিখাতে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন সমাধান নিয়ে কাজ করবে। এর মাধ্যমে কৃষকের দক্ষতা বাড়বে এবং ফসলের উৎপাদনও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অংশীদারিত্বে ইউসিবি ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে আর প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো প্রযুক্তিগত দিকগুলো সামলাবে। এতে করে দেশের কৃষি খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
চুক্তিতে ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম আজম ফারুক স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের আরও অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা প্রযুক্তি ও অর্থের সাহায্যে আরও ভালোভাবে চাষ করতে পারবে, যা দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কর্পোরেট সংবাদ
কোরবানির পশু কেনা ও হাসিল পরিশোধ সহজ হয়েছে বিকাশ পেমেন্টে

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে ২৭টি পশুর হাটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে কেনা যাচ্ছে কোরবানির পশু। ক্যাশ টাকা বহন এবং ছেঁড়া বা জাল টাকার ঝুঁকি এড়িয়ে দেশজুড়ে এই হাটগুলোতে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এবছর হাটের তালিকায় ঢাকার গাবতলী, বছিলা, ভাটারা, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট হাট, দিয়াবাড়ি হাট, পোস্তগোলা হাট, চট্টগ্রামের সাগরিকা, বিবিরহাট, মইজ্জারটেক, বরিশালের দপদপিয়া হাট, রাজশাহীর সিটি হাট, রংপুরের লালবাগ, সিলেটের কাজী বাজারসহ ২৭ টি পশুর হাটে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনা যাচ্ছে।
শুধু তাই নয়, যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন, উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের নির্দিষ্ট স্থানে দেয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন ক্রেতারা।
হাটের পাশাপাশি এখন অনেকেই অনলাইনেই কোরবানির পশু কেনেন। অনলাইনে কোরবানির পশু কেনার ক্ষেত্রেও বিকাশ পেমেন্ট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন ক্রেতারা।
উল্লেখ্য, ঈদ উপলক্ষ্যে বিকাশ-এ এখন দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ ইন (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত), সেন্ড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) ও অ্যাড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) এর লিমিটও বেড়েছে! তাই এই ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো প্রয়োজনে, বিকাশ-এ আরও বেশি লেনদেন করতে পারছেন নিশ্চিন্তে। এই পরিবর্তিত লিমিট চলবে ৯ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে সমঝোতা

সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলির সংগঠন চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) যৌথ উদ্যোগে একটি উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইভেন্টে বাংলাদেশ সফরে আসা শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে।
চীনা ব্যবসায়ীদের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহে যৌথ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সহযোগিতার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংক ও সিইএবি’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বাজারে চীনা ব্যবসায়ের প্রসারে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং সিইএবি’র সেক্রেটারি জেনারেল কোয়াংচো চং।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ এবং সিইএবি’র প্রেসিডেন্ট হান কুন। উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ চীনা ও বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে।
কর্পোরেট সংবাদ
সেরা ৯ শাখা-উপশাখাকে পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলো এনআরবিসি ব্যাংক

২০২৪ সালের পারফরম্যান্স বিবেচনায় তিন ক্যাটাগরিতে সেরা ৯ শাখা ও উপশাখাকে আওয়ার্ড প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনফারেন্সে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কার্যকর সেবা, সেবার মান ও সামগ্রিক কর্মদক্ষতার মানদন্ডে নগর শাখা, গ্রামীণ শাখা এবং উপশাখা এই তিন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়। নগর শাখা ক্যাটাগরিতে টঙ্গী শাখাকে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই ক্যাটাগরিতে মিরপুর শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং হাতিরপুল শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
গ্রামীণ শাখার মধ্যে রুহিতপুর শাখা প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড, চারাবাগ শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং রূপপুর শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। উপশাখা ক্যাটাগরিতে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রামপুরা উপশাখা, গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রায়পুর উপশাখা এবং সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে দাগনভুঁইয়া উপশাখা।
অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, এই পুরস্কার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোর ধারাবাহিক কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ব্যাংকের এই সেবাকেন্দ্রগুলো নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে কাজ করেছে এবং সেবার মান বজায় রেখেছে। এসময় তিনি বিজয়ী শাখা-উপশাখাগুলোর ম্যানেজারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং সর্বক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম ও মো. আশরাফুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আবেদিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভা সঞ্চালনায় ছিলেন কার্যকরী সভাপতি শাহ জাহান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি এস. এফ. এম. মুনির হোসেন, সহ সভাপতি মজিবুর রাহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছানোয়ার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
কাফি