পুঁজিবাজার
সপ্তাহজুড়ে ১৮৯ প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

সপ্তাহজুড়ে সমাপ্ত প্রথম ও দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ১৮৯ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে-
রেনাটা লিমিটেড: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ টাকা ৬৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭ টাকা ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৬ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ১৮ টাকা ২৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৭৭ টাকা ২৩ পয়সা।
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ০৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৯২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ২১ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৫ টাকা ৭২ পয়সা।
প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২ টাকা ৪৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬০ টাকা ৯৫ পয়সা।
অগ্নি সিস্টেমস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩১ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৬৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৫৩ পয়সা।
ন্যাশনাল টি: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ১৪ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪০ টাকা ৪০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ১ টাকা ৬৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৮ টাকা ৫৯ পয়সা।
কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৪৬ পয়সা।
আনলিমা ইয়ার্ন: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ০৭ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ০৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৩৬ পয়সা।
ন্যাশনাল পলিমার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি একত্রিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ০৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি একত্রিত আয় হয়েছে ১ টাকা ০১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ০৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির একত্রিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৯ টাকা ৬৭ পয়সা।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ০৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৮ টাকা ৩৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৭ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ১৭ টাকা ০৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১৭ টাকা ৪৮ পয়সা।
এপেক্স ট্যানারি: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৯৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ৭১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩ টাকা ৪৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫০ টাকা ৩৫ পয়সা।
মীর আক্তার হোসেন: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি একত্রিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ০৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫০ টাকা ৫৯ পয়সা।
বঙ্গজ লিমিটেড: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৭ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১২ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ১০ পয়সা।
তাল্লু স্পিনিং মিলস লিমিটেড: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৯ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৪৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯৭ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৯৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৮৬ পয়সা।
মিথুন নিটিং: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন সংক্রান্ত তথ্য জানিয়েছে। কোম্পানিটি চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) শেয়ার প্রতি আয় বা লোকসানের তথ্য প্রকাশ করেনি। এই বিষয়ে কোম্পানিটি জানিয়েছে-
২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর থেকে কোম্পানিটির উৎপাদন বন্ধ রয়েছে, যার তথ্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এবং বিনিয়োগকারীদের জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (সিইপিজেড) কর্তৃপক্ষ কোম্পানিকে দেওয়া প্লটের বরাদ্দ ও চুক্তি বাতিল করে। এছাড়া কোম্পানির সম্পদ নিলামে তোলার নোটিস দেওয়া হয়।
এরপর ২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর বিএসইসি কোম্পানির কার্যক্রম খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করে। যার রিপোর্ট এখনো প্রকাশ করা হয়নি। এই রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয়, ক্যাশ ফ্লো ও এনএভি প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬১ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২ টাকা ৬০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৭ টাকা ৩৮ পয়সা।
এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৬০ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৪৩ পয়সা।
অলিম্পিক এক্সেসরিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৭ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১৩ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৩৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ২১ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৭০ পয়সা।
আর্গন ডেনিমস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪ পয়সা। গত ছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ০৩ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৩ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৪ টাকা ৫৭ পয়সা।
পদ্মা অয়েল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ টাকা ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৮ টাকা ৯২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৬ টাকা ৫৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ১৬ টাকা ১৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল টাকা পয়সা।
ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৭০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৯০ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ৯২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ১০ টাকা ৫৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১০২ টাকা ৫৯ পয়সা।
বেঙ্গল উইণ্ডসর: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৩১ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৫ টাকা ৭৩ পয়সা।
শমরিতা হসপিটাল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১৮ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ৩১ পয়সা আয় হয়েছিল।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫০ টাকা ২৪ পয়সা।
আজিজ পাইপস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৯৮ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ২ টাকা ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৮ টাকা ৯৯ পয়সা।
ইভিন্স টেক্সটাইল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি একত্রিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১০ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি একত্রিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ২৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির একত্রিত শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১২ টাকা ৫৩ পয়সা।
এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯২ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৩৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ৩ টাকা ৮৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির একত্রিত শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৮৮ টাকা ৯৪ পয়সা।
রংপুর ফাউন্ড্রী: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৯৯ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ২ টাকা ১৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির একত্রিত শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩১ টাকা ৯৩ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছিল ২৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ২০ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল সোনালি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছিল ১৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ১৫ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছিল ১৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৪৭ পয়সা।
জাহিন স্পিনং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ০৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ০৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪ টাকা ৮৯ পয়সা।
লাভেলো: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির নিট ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১২ টাকা ৫১ পয়সা।
কোহিনূর ক্যামিকেলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ৬৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৫ টাকা ৬৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬০ টাকা ৯৫ পয়সা।
সিলভা ফার্মা: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ৬৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৫ টাকা ৬৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬০ টাকা ৯৫ পয়সা।
সামিট অ্যালায়েন্স: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ৮৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩২ টাকা ৮১ পয়সা।
গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) লোকসান হয়েছে ২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) লোকসান হয়েছে ৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৯০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪৩ টাকা ৮৬ পয়সা।
শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৮০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৪০ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ১১ পয়সা।
বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩ টাকা ৬০ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৭ টাকা ৩৫ পয়সা।
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৭৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ৬৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৬ টাকা ০২ পয়সা।
কেডিএস এক্সেসরিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৪৪ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৬পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৬ টাকা ০৯ পয়সা।
আইসিবি: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩০ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৪৪ পয়সা লোকসান দিয়েছে। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৫৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৯ টাকা ৩৬ পয়সা।
এডিএন টেলিকম: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ০১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩০ টাকা ৩৬ পয়সা।
কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) লোকসান ছিল ২০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৭ টাকা ৯৬ পয়সা।
বিএসআরএম স্টিল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৯০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ১১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৭৪ টাকা ৯৪ পয়সা।
শাইন পুকুর সিরামিক: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩১ টাকা ২১ পয়সা।
গোল্ডেন হারভেস্ট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০১ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ২৮ পয়সা।
ভিএফএস থ্রেড ডাইং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৭ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২০ টাকা ১৪ পয়সা।
বারাকা পাওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫৬ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৩৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২২ টাকা ২২ পয়সা।
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭০ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৬ টাকা ৭৮ পয়সা।
শাহজিবাজার পাওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৩ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৩৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৯১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪০ টাকা ০৯ পয়সা।
পাওয়ার গ্রিড: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৫ টাকা ৫১ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) লোকসান হয়েছে ২৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩ টাকা ৯৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৬৫ টাকা ৭৫ পয়সা।
ক্রাউন সিমেন্ট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৪৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৯৯ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৭৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৬৩ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫৪ টাকা ৯৯ পয়সা।
মেট্রো স্পিনিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪৭ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৯৮ পয়সা।
অর্থাৎ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৭৩ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৪৬ পয়সায়।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫ টাকা ৬৮ পয়সা।
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪৯ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ৭৯ পয়সা।
ন্যাশনাল টিউবস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩১ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বার ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১৩ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৫০ টাকা ৪১ পয়সা।
সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২১ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৯৭ পয়সা।
জেনেক্স ইনফোসিস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ২০ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ২ টাকা ৫৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৭৫ পয়সা।
ম্যাকসন্স স্পিনিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৯২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৭৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ১৯ পয়সা।
মালেক স্পিনিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৫৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ৬৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫০ টাকা ৮৩ পয়সা।
সাভার রিফ্র্যাকটরিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ১ টাকা ৬০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৬ টাকা ১ পয়সা।
সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ৬০ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৮২ পয়সা।
এমজেএল বাংলাদেশ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৪ টাকা ১৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৪ টাকা ৩২ পয়সা।
বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৮২ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ২৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৩ টাকা ৬৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪৪ টাকা ২২ পয়সা।
ইস্টার্ন ক্যাবলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২১ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ২৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪৪ টাকা ৯৮ পয়সা।
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৯৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২ টাকা ৯৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৭৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৫ টাকা ২৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৯ টাকা ৮৮ পয়সা।
রহিমা ফুড করপোরেশন: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৪৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৮৪ পয়সা।
দেশবন্ধু পলিমার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১০ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩১ টাকা ৪১ পয়সা।
এসকে ট্রিমস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৬৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৮৯ পয়সা।
সোনারগাঁ টেক্সটাইল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৭৯ পয়সা।
গ্রামীন ওয়ান : স্কিম টু: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ২১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২১ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৩৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৭৭ পয়সা।
এসইএমএল আইবিবিএল শারিয়াহ ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ২ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ১৬ পয়সা।
আইসিবি এমপ্লোয়ি প্রোভিডেন্ট মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১২ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ১৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৪০ পয়সা।
প্রাইম ব্যাংক ফাস্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৬ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ১৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৬৮ পয়সা।
ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১০ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ১৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৫৩ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১০ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ১২ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ০৩ পয়সা।
আইএফআইএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড-ওয়ান: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১৪ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ২০ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৩৬ পয়সা।
প্যাসিফিক ডেনিমস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ০৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৬৪ পয়সা।
মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৫০ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৮৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৬২ পয়সা।
তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩২ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৫৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩০ টাকা ৮৫ পয়সা।
রংপুর ডেয়ারি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৭৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৬ টাকা ৭৮ পয়সা।
জিবিবি পাওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২৭ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৫৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২০ টাকা ৩২ পয়সা।
ফারইস্ট নিটিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৫২ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৩১ পয়সা।
ডেফোডিল কম্পিউটারস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৯ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩ টাকা ৯১ পয়সা।
বিডিকম অনলাইন: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৪৫ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৭৭ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫ টাকা ৬৬ পয়সা।
নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৭৭ পয়সা।
অর্থবছর প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ০৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪১ টাকা ৩৩ পয়সা।
জেনারেশন নেক্সট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ৬২ পয়সা।
সায়হাম টেক্সটাইল মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৬২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২২ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৩১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪২ টাকা ১১ পয়সা।
ডরিন পাওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছির ১ টাকা ২৩ পয়সা।
চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৮৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫২ টাকা ৯৪ পয়সা।
এস্কয়ার নিট কম্পোজিট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৫৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ছিল ৮১ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৬৪ টাকা ২০ পয়সা।
উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৫৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৭২ টাকা ৩৯ পয়সা।
এসিআই লিমিটেড: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরে দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬ টাকা ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৬ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির লোকসান হয়েছে ৮ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ৭৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা ৯৭ পয়সা।
মুন্নু এগ্রো: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলল ৫২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৩ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৩৩ টাকা ৩৪ পয়সা।
কুইন সাউথ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা।গত বছর একই সময়ে ছিল ২৫ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫ টাকা ৫২ পয়সা।
ইনফর্মেশন টেকনোলজি কনসালট্যান্ট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৬৩ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ০৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৯ টাকা ৪২ পয়সা।
বেস্ট হোল্ডিংস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫৮ টাকা ১৪ পয়সা।
জেএমআই সিরিঞ্জস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩২ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৯৭ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৫ টাকা ৫১ পয়সা।
জেএমআই হসপিটাল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৫২ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৩ টাকা ২৮ পয়সা।
হামিদ ফেব্রিক্স: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ০৪ হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩৭ টাকা ৫০ পয়সা।
আফতাব অটোমোবাইলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০২ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫০ টাকা ৮২ পয়সা।
সিভিও পেট্রোক্যামিকেল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১২ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৭৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৯ টাকা ৭৪ পয়সা।
ওয়াটা কেমিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫৩ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৬১ টাকা ৫১ পয়সা।
এসিআই ফর্মুলেশন: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৪৯ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৩৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ০৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৬৬ টাকা ৪১ পয়সা।
সি পার্ল বিচ রিসোর্ট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ২৩ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৭৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৫০ পয়সা।
আনোয়ার গ্যালভানাইজিং: রিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৫ টাকা ১৫ পয়সা।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৪২ টাকা ৭৪ পয়সা।
ই-জেনারেশন: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩৮ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২২ টাকা ৬৯ পয়সা।
মনোস্পুল পেপার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬১ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৩৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ১৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫৬ টাকা ৫৫ পয়সা।
মুন্নু সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১১ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৮০ টাকা ৪৭ পয়সা।
সাফকো স্পিনিং মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭১ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭ টাকা ৪৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৮ টাকা ৫০ পয়সা।
ইনটেক: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১৯ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৩৪ পয়সা।
একমি ল্যাবরেটরিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৫২ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৭৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৪৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১১২ টাকা ৫৭ পয়সা।
পেপার প্রসেসিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৯১ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৪৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩৭ টাকা ৯৩ পয়সা।
বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৫৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ৩৭ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭ টাকা ৭৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৮ টাকা ৭০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৮৯ টাকা ৭১ পয়সা।
আলিফ ম্যানুফেকচারিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৩ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৫ টাকা।
এম.এল ডাইং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ০৪ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৩ টাকা ১৯ পয়সা।
আর.এন. স্পিনিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১০ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ১৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৫২ পয়সা।
আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩৯ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ০৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৭৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৪ টাকা ২৭ পয়সা।
ফার ক্যামিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ১৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩২ টাকা ৫৪ পয়সা।
আমরা নেটওয়ার্ক: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ২৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩৯ টাকা ৩৯ পয়সা।
আমরা টেকনোলজিস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৮ পয়সা।
অ্যাডভেন্ট ফার্মা: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৯ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বার ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৬৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৫০ পয়সা।
ইউনাইটেড পাওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৭১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৪ টাকা ৮৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭ টাকা ৮৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৯ টাকা ৮৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫৩ টাকা ৬ পয়সা।
ড্রাগন সোয়টার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৮ পয়সা ।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৮ টাকা ২৪ পয়সা।
এপেক্স ফুটওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৫৪ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৭৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২১৭ টাকা ৯২ পয়সা।
ডেল্টা স্পিনার্স: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২ টাকা ৭১ পয়সা।
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৩৬ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৯৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৮ টাকা ১৬ পয়সা।
ফার্মা এইডস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ টাকা ২২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৭৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১০ টাকা ৯০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০১ টাকা ১৮ পয়সা।
সিলকো ফার্মাসিটিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৬৪ পয়সা।
তিতাস গ্যাস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৯৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭১ টাকা ৯১ পয়সা।
ডোমিনেজ স্টিল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ১২ পয়সা।
আমান ফীড: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৫০ পয়সা।
ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৮ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৯১ পয়সা।
রিলায়েন্স ওয়ান দা ফার্স্ট স্কিম অব রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১০ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৩১ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৪৫ পয়সা।
ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফিন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৯ পয়সা।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ তারিখে বাজারমূল্যে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ১০ টাকা ২১ পয়সা।
ইফাদ অটোস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১৩ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৬৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৬ টাকা ৯৪ পয়সা।
অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ২৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ২ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১টাকা ৯৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫ টাকা ৩ পয়সা।
জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৯৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৯ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ২৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১৮ টাকা ৭৭ পয়সা।
নাভানা সিএনজি: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি একত্রিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৪ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি একত্রিত আয় হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩১ টাকা ২৩ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২৬ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৫১ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৩ পয়সা।
ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১৯ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৪৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৬৬ পয়সা।
ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২৮ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৫১ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৭৩ পয়সা।
ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২৭ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৩৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ০৬ পয়সা।
এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৪২ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৬৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৯৯ পয়সা।
আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২৭ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৫০ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৮৬ পয়সা।
ইউনিক হোটেল এন্ড রিসোর্ট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৭ টাকা ৩৯ পয়সা।
সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামী মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৩৭ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ৪৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৮০ পয়সা।
সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২০ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি ছিল ২৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৯৮ পয়সা।
সায়হাম কটন মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৯ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৬ টাকা ৪১ পয়সা।
বাংলাদেশ অটোকারস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১৫ পয়সা।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭ টাকা ২৫ পয়সা।
মুন্নু ফেব্রিক্স: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৫ টাকা ৪৮ পয়সা।
বসুন্ধরা পেপার মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫৫ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৭৯ টাকা ০১ পয়সা।
মেঘনা সিমেন্ট মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৬২ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৫ টাকা ৮৮ পয়সা।
এটলাস বাংলাদেশ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৫৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮২ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪৭ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১১৫ টাকা।
মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৪৬২ টাকা। গত বছর একই সময়ে ০.৫৭১ টাকা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৯৯৪ টাকা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিলো ১ টাকা ১৬ পয়সা।
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৯২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৭৮ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১২ টাকা ৬৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১১ টাকা ৯৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩২ টাকা ৭ পয়সা।
স্কয়ার টেক্সটাইল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৯২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৮২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৮ টাকা ৯৮ পয়সা।
ফাইন ফুডস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৮১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০১৯ টাকা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১০ টাকা ৮০ পয়সা।
স্যালভো ক্যামিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৭ টাকা ৯২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৩৭ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৯৯ টাকা ৯৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬ টাকা ১৯ পয়সা।
ফু-ওয়াং ফুডস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১০ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৪ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৪১ পয়সা।
লিগাসি ফুটওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১৭ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৭৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ৪ পয়সা।
ওরিয়ন ইনফিউশন: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪০ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ০৩ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৫৩ পয়সা।
কনফিডেন্স সিমেন্ট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৫০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬১ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ২৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ২২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৫ টাকা ২০ পয়সা।
ওরিয়ন ফার্মা: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১ টাকা ২৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৮৯ টাকা ৬৯ পয়সা।
স্টাইলক্রাফট: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৫০ পয়সা।
তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৮৬ পয়সা
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৭২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯২ টাকা ৭৫ পয়সা।
গোল্ডেন সন: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ১৬ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির সমন্বিত লোকসান ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৩৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৭৬ পয়সা।
শাশা ডেনিম: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৭৭ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৩ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪০ টাকা ৪৭ পয়সা।
ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৩ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ২৭ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩ টাকা ০১ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ৭৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫০ টাকা ৮০ পয়সা।
ম্যাক পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৯১ পয়সা লোকসান দিয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ২৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬১ পয়সা লোকসান করেছে। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৭২ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ২০ টাকা ৫০ পয়সা।
এস.এস. স্টিল লিমিটেড: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ পয়সা। গত বছরও একই সময়ে ১ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ২ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩ টাকা ৮৯ পয়সা।
ন্যাশনাল ফিড মিল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৭ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ৫৩ পয়সা।
খুলনা পাওয়ার: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ২ টাকা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ২৩ পয়সা।
দেশ গার্মেন্টস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৪৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৩৫ পয়সা।
যমুনা অয়েল: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ টাকা ৮৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৯ টাকা ২৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৮ টাকা ৪৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ১৫ টাকা ২৭ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২৩ টাকা ৯৪ পয়সা।
দুলামিয়া কটন স্পিনিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৪৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ৩৯ টাকা ৬০ পয়সা।
হাওয়া ওয়েল টেক্সটাইলস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৪৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ৩ টাকা ৩৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৭ টাকা ৬৫ পয়সা।
ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোডস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিলো ৫৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩ টাকা ০১ পয়সা।
জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিস: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৩০ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৯৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিলো ২ টাকা ৪৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ১৫ পয়সা।
আমান কটন ফাইবার্স: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ০২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ২৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪ টাকা ০৫ পয়সা।
পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২৮ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ৪৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৪ পয়সা।
এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩৭ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ৫৩ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ১১ পয়সা।
পিএইচপি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩৪ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ৫৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৪ পয়সা।
ইবিএল এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ৫৮ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ১৭ পয়সা।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৯ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ১৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ১১ পয়সা।
এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৬ পয়সা।
এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইউনিট প্রতি লোকসান ছিল ১৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ১৫ পয়সা।
রেনউইক যজ্ঞেশ্বর: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর,-ডিসেম্বর,২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশি প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির লোকসান দিন দিন বেড়েই চলছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৬০ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান বেড়েছে।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১৪ টাকা ৯০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ১০ টাকা ৫৭ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১০১ টাকা ৮১ পয়সা।
ঢাকা ডাইং এন্ড ম্যা্নুফ্যাকচারিং: পরিচালনা পর্ষদ দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটি লাভ থেকে লোকসানে জড়িয়েছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ৪৬ পয়সা।
আরামিট সিমেন্ট লিমিটেড: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটি লোকসানে রয়েছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৮৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৫ টাকা ৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৭ টাকা ৮৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ৭ টাকা ৬৯ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ১২ টাকা ৩৩ পয়সা।
আরামিট পিএলসি: গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটি লোকসানে রয়েছে। চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫৭ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ১০ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৩-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৯৫ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২ টাকা ২৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪০ টাকা ৩৭ পয়সা।

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারকে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের উৎস করতে যৌথ কমিটির সভায় আলোচনা

পুঁজিবাজার উন্নয়নের লক্ষ্যে গঠিত যৌথ কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার ( ০১ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের মূল ভবনে কমিটির জ্যেষ্ঠতম সদস্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. এজাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সকাল ১১ টায় সভাটি আরম্ভ হয়। সভায় বিশেষত অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সমন্বিত ও যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের প্রধান উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারকে উৎসাহিতকরণের বিষয়ে সভায় গঠনমূলক আলোচনা হয়।
সভায় কমিটির সদস্যবৃন্দ- বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (ডিএমডি) মো. ইস্তেকমাল হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (গবেষণা) মো. আব্দুল ওয়াহাব, বিএসইসির পরিচালক মো. আবুল কালাম, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ফরিদ আহমেদ, বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মো. ইকবাল হোসেইন এবং কমিটির সদস্য সচিব বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্মপরিচালক মো. রেজাউল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় ও দিক নিয়ে আলোচনা হয়। সভায় পুঁজিবাজারের উন্নয়নের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ‘দেশের বৃহৎ কোম্পানিসমূহ দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের ক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণের পরিবর্তে পুঁজিবাজারে বন্ড বা শেয়ার ছেড়ে পুঁজি সংগ্রহ করে, সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ’ শীর্ষক নির্দেশনা বাস্তবায়নের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কার্যপরিধি নির্ধারণ করে পুঁজিবাজার উন্নয়নের লক্ষ্যে গঠিত যৌথ কমিটির কাজের পদ্ধতি প্রণয়ন এবং পরবর্তী করণীয় সংক্রান্ত বিষয়ে উক্ত সভায় আলোচনা হয়েছে। বিশেষত অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সমন্বিত ও যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের প্রধান উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারকে উৎসাহিতকরণের বিষয়ে সভায় গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৯ জুন প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা বাস্তবায়নের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সভাপতিত্বে বিএসইসি চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের প্রতিনিধির সমন্বয়ে উক্ত যৌথ কমিটি গঠিত হয়েছে।
সরকার ও দেশের অর্থনীতির নিয়ন্ত্রকসংস্থাদ্বয়ের সমন্বয়ের গঠিত উক্ত কমিটির কার্যক্রম, উদ্যোগ ও পদক্ষেপ আগামীতে দেশের পুঁজিবাজার উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে বিএসইসি আশা করে।
এসএম
পুঁজিবাজার
ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন আসাদুর রহমান

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পেয়েছেন মোহাম্মদ আসাদুর রহমান। ভারপ্রাপ্ত এমডি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের আগে আসাদুর রহমানকে ডিএসই বোর্ড থেকে প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
সোমবার (৩০ জুন) ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদকে ধন্যবাদ জানাই, আমাকে এ পদে দায়িত্ব পালনে মনোনীত করার জন্য। আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছে, সেটা সঠিকভাবে ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতে চেষ্টা করব।
জানা গেছে, দেশের শীর্ষ এই পুঁজিবাজারে নেতৃত্ব সংকট কাটিয়ে সাময়িক স্থিতিশীলতা আনতেই এ পদক্ষেপ নিয়েছে ডিএসই।
এর আগে, ডিএসইর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) সাত্তিক আহমেদ শাহ অস্থায়ীভাবে ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব পালন করছিলেন। তবে তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ ২৯ জুন শেষ হওয়ায় পদটি পুনরায় শূন্য হয়ে যায়। পরবর্তীতে সার্বিক দিক বিবেচনা করে আসাদুর রহমানকে ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
তথ্য মতে, ডিএসইর পূর্ণকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদটি ২০২৪ সালের মে মাস থেকে শূন্য রয়েছে। তখনকার এমডি এ টি এম তারিকুজ্জামান পদত্যাগ করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার হিসেবে যোগ দেন। এরপর থেকেই ডিএসইর শীর্ষ নেতৃত্বে অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
চলমান নেতৃত্ব সংকট নিরসনে গত বছরের নভেম্বরে ডিএসই তিনটি শীর্ষ নির্বাহী পদ- ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা এবং প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা- পূরণের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল। তবে এখন পর্যন্ত নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি।
ডিমিউচুয়ালাইজেশনের পর থেকে এখন পর্যন্ত কেবল কেএএম মাজেদুর রহমানই ডিএসইর এমডি হিসেবে তার পূর্ণ তিন বছর মেয়াদ শেষ করেছেন। তার পরবর্তী এমডিরা কেউই পূর্ণ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করতে পারেননি, যার ফলে ডিএসইর নেতৃত্বে স্থায়িত্ব বিঘ্নিত হয়েছে।
কাফি
পুঁজিবাজার
মেঘনা লাইফের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি মেঘনা লইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদেরকে ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ।
সোমবার (৩০ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচারলনা পরিষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত বছরও কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আগামী (২৮ আগস্ট) বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ জুলাই।
কাফি
পুঁজিবাজার
ইসলামিক ফাইন্যান্সের লোকসান কমেছে ৬২ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পিএলসি ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি লোকসান কমেছে ৬১ দশমিক ৭২ শতাংশ।
সোমবার (৩০ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচিত প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ৬২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি অর্থের প্রবাহ বা ক্যাশ-ফ্লো ছিলো মাইনাস ২ পয়সা। আগের বছরে যা ছিলো মাইনাস ৭১ পয়সা। গত ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ৪২ পয়সা।
কাফি
পুঁজিবাজার
হতাশ চার্টার্ড লাইফের বিনিয়োগকারীরা, জালিয়াতির অভিযোগ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসির বিরুদ্ধে ঠকানোর অভিযোগ তুলেছে প্রতিষ্ঠানটির সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। প্রাতিষ্ঠানটি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদনে গোঁজামিল দিয়ে লোকসান দেখিয়ে ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকেই বিমা কোম্পানিটির আয় বৃদ্ধি পাওয়ায় লাইফ ফান্ড বা জীবনবিমা তহবিলের আকার বাড়লেও বছর শেষে শেয়ারপ্রতি লোকসান ও নতুন বছরের প্রথম প্রান্তিকে আবারও মুনাফা বিনিয়োগকারীদের মনে সন্দেহ ও বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। এটিকে লভ্যাংশ না দেওয়ার জন্য জালিয়াতি ও বিনিয়োগকারীদের ঠকানো হয়েছে বলে দাবি করে নিয়ন্ত্রক সংস্থার তদন্ত চেয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বীমা খাতের কোম্পানি চার্টার্ড লাইফের সমাপ্ত ২০২৪ হিসাববছরের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকে লাইফ ফান্ডের আকার উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। আবার চলতি ২০২৫ হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকেও কোম্পানিটির আয় বেড়েছে। অথচ এরমধ্যে ২০২৪ হিসাববছরের শেষ প্রান্তিক বা বছর শেষে শেয়ারপ্রতি ১১ পয়সা লোকসান দেখানো হয়েছে। যার ফলে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এটিকে লভ্যাংশ না দেওয়ার জন্য জালিয়াতি ও বিনিয়োগকারীদের ঠকানো হয়েছে বলে দাবি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের।
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বলছে, আমাদের ঠকানো হয়েছে। বছরের প্রথম ৯ মাসে ব্যয়ের তুলনায় অধিক আয় হয়েছে। জীবনবিমা তহবিলের আকার বেড়েছে। কিন্ত বছর শেষে ইপিএস লোকসান দেখানো হয়েছে লভ্যাংশ না দেওয়ার জন্য। এমন জালিয়াতি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য হতাশার। নিয়ন্ত্রক সংস্থার উচিৎ বিষয়টি তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পেলে কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।
এবিষয়ে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসির কোম্পানি সচিব জিএম রাশেদ এসিএস অর্থসংবাদকে বলেন, জীবনবিমা তহবিলের আকার ক্রমেই বাড়তে থাকে এ স্বাভাবিক, তবে সেই হিসাবে ইপিএস হিসাব করা হয় না। বছরে একবারই ইপিএস হিসাব করা হয় সেটি এক্সপেরিয়েন্স ভ্যালুয়েশনের মাধ্যমে। সেই অনুযায়ী গত বছরের সাথে তুলনা করে এ বছরে লোকসান হয়েছে।
এবিষয়ে সোমবার (৩০ জুন) রাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম অর্থসংবাদকে বলেন, কমিশন থেকে বিষয়টি খতিয়ে দেখে কোনো ধরনের জালিয়াতির প্রমাণ মিললে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বিএসইসি।
কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে, সমাপ্ত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ হিসাববছরে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে আয় ছিলো ১৬ পয়সা। এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৯৪ পয়সায়। লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ২৫ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে। রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৪ জুলাই।
এরআগে, হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) শেষে কোম্পানিটির জীবন বীমা তহবিল ছিলো ৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা, আগের হিসাববছরের একই সময় শেষে যা ছিল ৫০ কোটি ২৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির জীবন বীমা তহবিলের আকার বেড়েছে ৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। আর দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির জীবন বীমা তহবিলের আকার বাড়ে ৯ কোটি ১০ লাখ টাকা। এছাড়া, তৃতীয় প্রান্তিক শেষে জীবন বীমা তহবিলের আকার বাড়ে ১১ কোটি ০৪ লাখ টাকা। সব প্রান্তিকে আয় বাড়লেও বছর শেষে শেয়ারপ্রতি ১১ পয়সা লোকসানে কোম্পানিটি।
এদিকে, সব প্রান্তিকে আয় বাড়লেও বছর শেষে লোকসান দেখানো প্রতিষ্ঠানটির নতুন বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫’-মার্চ’২৫) আবারও আয় বেড়েছে। গত ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানিটির জীবন বীমা তহবিলের আকার দাড়িয়েছে ৬৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, আগের হিসাববছরের একই সময় শেষে যা ছিল ৫৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। সে হিসাবে বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির জীবন বীমা তহবিলের আকার বেড়েছে ৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২৫০ কোটি টাকা। বর্তমানে পরিশোধিত মূলধন ৩৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ৩৭ কোটি ৫০ লাখ। এর মধ্যে ৬০ শতাংশ উদ্যোক্তা-পরিচালক, ১০ দশমিক ১৬ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বাকি ২৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ সোমবার কোম্পানিটির শেয়ার সর্বশেষ ৫২ টাকায় লেনদেন হয়েছে। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ২৭ টাকা থেকে ৫৫ টাকা ৬০ পয়সার মধ্যে উঠা-নামা করেছে।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৬ জুলাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮৩০তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। আইপিওর মাধ্যমে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে পুঁজিবাজার থেকে ১৫ কোটি উত্তোলন করেছে চাটার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স। উত্তোলিত অর্থ সরকারি ট্রেজারি বন্ড, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ ও ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে কোম্পানিটি। উল্লেখ্য, কোম্পানিটিকে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের আইন পরিপালনের স্বার্থে পাবলিক ইস্যু রুলস ২০১৫-এর ৩(২)(পি) বিধি পরিপালনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর থেকে স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানিটির শেয়ারের লেনদেন শুরু হয়।
এসএম
You must be logged in to post a comment Login