Connect with us

জাতীয়

২০২৩ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে দুই হাজার নারী-শিশু

Published

on

সড়ক দুর্ঘটনা

গত বছর সারাদেশে ৬ হাজার ৯১১টি সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনা গেটেছে। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৬ হাজার ৫২৪ জন। নিহতের মধ্যে ৯৭৪ জন নারী ও শিশু রয়েছে ১ হাজার ১২৮ জন। আর আহত হয়েছেন অন্তত আরো ১১ হাজার ৪০৭ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রকাশিত দুর্ঘটনা সংক্রান্ত বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম এবং সংস্থার নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান বলেন, ‘দেশের যানবাহন ও সড়ক—দুটির কোনোটিই শিশুবান্ধব নয়। অনেক স্থানে বাড়ি, স্কুলের একদম ধারেই সড়ক দেখা যায়। সড়ক থেকে নিরাপদ দূরত্বে মেনে এসব তৈরি হয় না। আবার অনেক স্থানে স্কুলের পাশে কোনো সড়ক প্রতিবন্ধকতা বা ওভারপাস থাকে না। তাই এক অপূরণীয় ক্ষতি আমাদের হচ্ছে দিনের পর দিন।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের হিসাব অনুযায়ী, দেশে গত বছর সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬ হাজার ৯১১টি। এতে ৬ হাজার ৫২৪ জন নিহত হয়, আহত হয় ১১ হাজার ৪০৭ জন। মোট নিহতের ১৭ শতাংশের বেশি শিশু। গত বছর দেশে দুর্ঘটনার সংখ্যা এর আগের (২০২২) বছরের চেয়ে বাড়লেও কমেছে মৃত্যুর সংখ্যা। দুর্ঘটনায় শিশুমৃত্যুর সংখ্যাও আগের বছরের তুলনায় সামান্য কমেছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, ৪০ শতাংশের বেশি শিশু মারা গেছে যাত্রী বা পণ্যবাহী বাস, ট্রাক ও প্রাইভেট কারের ধাক্কায়। এরপর আঞ্চলিক বা গ্রামীণ সড়কের যানবাহন, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু হয়েছে। প্রায় ১৬ শতাংশ শিশুর প্রাণ গেছে বেপরোয়া মোটরসাইকেলের ধাক্কায়। স্থানীয়ভাবে তৈরি নছিমন, ভটভটি বা মাহিন্দ্র কেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ শিশুর প্রাণ।

এদিকে বর্তমানে জাতীয় ও আঞ্চলিক সড়কের দৈর্ঘ্য ২২ হাজার কিলোমিটারের বেশি। গ্রামীণ সড়ক ৩ লাখ কিলোমিটারের বেশি। দুর্ঘটনায় শিশু নিহত হওয়া সড়কের ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি ৩৭ শতাংশ শিশুর মৃত্যু হয়েছে আঞ্চলিক সড়কে। এরপরই আছে মহাসড়ক, গ্রামীণ সড়ক ও শহরের সড়ক।

রোড সেফটির বিশ্লেষণে দেখা যায়, গ্রামীণ সড়কে আগের বছরের (২০২২) চেয়ে গত বছরে শিশুমৃত্যু কমেছে। কিন্তু বেড়েছে আঞ্চলিক সড়কে। যেসব দুর্ঘটনার কবলে পড়ে শিশুদের মৃত্যু হয়, এর এক-তৃতীয়াংশের বেশি ঘটে দুপুরের দিকে। তবে সকাল ও বিকেলের দিকেও অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় নিহত শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৪৩ শতাংশেরই বয়স ৬ থেকে ১২ বছরের মধ্যে। এরপরই আছে ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিশু। নিহত শিশুদের মধ্যে ৩৭ শতাংশ এই বয়সী।

দুর্ঘটনায় শিশু নিহত হওয়া সড়কের ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি ৩৭ শতাংশ শিশুর মৃত্যু হয়েছে আঞ্চলিক সড়কে। এরপরই আছে মহাসড়ক, গ্রামীণ সড়ক ও শহরের সড়ক।

এছাড়া প্রতিবেদনে জানা গেছে, নিহতের মধ্যে ৯৭৪ জন নারী ও শিশু রয়েছে ১ হাজার ১২৮ জন। মোট ২ হাজার ৫৩২টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২ হাজার ৪৮৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা মোট নিহতের ৩৮.১২ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৬.৬৩ শতাংশ।

এ ছাড়া দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৪৫২ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২২.২৫ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৯৪২ জন, অর্থাৎ ১৪.৪৩ শতাংশ।

এই সময়ে ১০৭টি নৌ-দুর্ঘটনায় ১৪৮ জন নিহত, ৭২ জন আহত এবং ৪৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন। ২৮৭টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ৩১৮ জন নিহত এবং ২৯৬ জন আহত হয়েছেন।

দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বাস যাত্রী ২৭৪ জন, ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর ট্রলি-লরি আরোহী ৩৮৪ জন, প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স-জীপ যাত্রী ২২৯ জন, তিন চাকার যানের যাত্রী ১ হাজার ২০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২ হাজার ৩৭৩টি জাতীয় মহাসড়কে, ২ হাজার ৮৮৭টি আঞ্চলিক সড়কে, ৯৯৪ টি গ্রামীণ সড়কে, ৫৮৩ টি শহরের সড়কে এবং অন্যান্য স্থানে ৭৪ টি সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১ হাজার ২৯১টি মুখোমুখি সংঘর্ষ, ৩ হাজার ১৪৯টি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১ হাজার ৪৪৬টি পথচারীকে চাপা/ধাকা দেয়া, ৮১৭টি যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ২০৮ টি অন্যান্য কারণে ঘটেছে।

দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের সংখ্যা ১১ হাজার ৩৬৬টি। এর মধ্যে বাস ১ হাজার ৫০৩, ট্রাক ১ হাজার ৮০৬, কাভার্ডভ্যান ২৮৩, পিকআপ ৪৩২, ট্রলি ১৭৮ ও লরি ১১৪টি অন্যতম। দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, ভোরে ৩২১টি, সকালে ১ হাজার ৯৪৬টি দুপুরে ১ হাজার ৫৭১টি, বিকেলে ১ হাজার ১১৩টি, সন্ধ্যায় ৬১৮টি এবং রাতে ১ হাজার ৩৪২টি
দুর্ঘটনা ঘটেছে।

ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ১ হাজার ৯৬৭টি দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৬৯৪ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ৩৪৭টি দুর্ঘটনায় ৩৮৮ জন নিহত হয়েছে। রাজধানীতে ২৯৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪৩ জন নিহত এবং ৩৩৬ জন আহত হয়েছেন।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

ঈদযাত্রায় ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি শুরু

Published

on

টোটকা

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের টিকিট অগ্রিম বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ঘরমুখো মানুষের এই যাত্রায় চতুর্থ দিনের (৩ জুন) ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে আজ। যাত্রীদের সুবিধার্থে অনলাইনের মাধ্যমে শতভাগ আসনের টিকিট বিক্রি করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (২৪ মে) সকাল ৮টায় বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলে চলাচল করা ট্রেনগুলোর আসনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়। এ ছাড়া দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পূর্বাঞ্চলে চলাচল করা ট্রেনগুলোর আসনের টিকিট।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এবার শুধু ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর মোট আসন সংখ্যা থাকছে ৩৩ হাজার ৩১৫টি। ঈদ উপলক্ষে রেলওয়ের নেওয়া কর্মপরিকল্পনা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কর্মপরিকল্পনার তথ্যমতে, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৩১ মের আসন বিক্রি হয়েছে ২১ মে, ১ জুনের আসন বিক্রি হয়েছে ২২ মে, ২ জুনের আসন বিক্রি হয়েছে ২৩ মে, ৪ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৫ মে, ৫ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৬ মে এবং ৬ জুনের আসন বিক্রি হবে ২৭ মে।

রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদের আগে ৭ দিনের ট্রেনের আসনের টিকিট বিশেষ ব্যবস্থায় অগ্রিম হিসেবে বিক্রি করবে। এ সময় কেনা টিকিটগুলো যাত্রীরা রেলওয়েকে ফেরত দিতে পারবেন না। প্রতিজন টিকিটপ্রত্যাশী ৪টি আসনের টিকিট একবার একসঙ্গে সংগ্রহ করতে পারবেন।

ঈদ পরবর্তী ফেরত যাত্রায় ৯ জুনের অগ্রিম টিকিট ৩০ মে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ১০ জুনের টিকিট ৩১ মে, ১১ জুনের টিকিট ১ জুন, ১২ জুনের টিকিট ২ জুন, ১৩ জুনের টিকিট ৩ জুন, ১৪ জুনের টিকিট ৪ জুন এবং ১৫ জুনের অগ্রিম টিকিট ৫ জুন পাওয়া যাবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ

Published

on

টোটকা

চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বৈঠকে বসছেন। আজ শনিবার (২৪ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর উপদেষ্টা ভবনে এই দুই দলের সঙ্গে পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী দুই দলই শুক্রবার পৃথকভাবে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। নির্দিষ্ট সূত্র জানায়, আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিএনপির প্রতিনিধিদের সঙ্গে এবং রাত ৮টায় জামায়াতে ইসলামী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য শুক্রবার রাতে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বৈঠকে অংশগ্রহণের বিষয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি, পরে জানানো হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের সময় চাওয়া হয়। এরপরই উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে মৌখিকভাবে শনিবার রাতে বৈঠকের সময় জানানো হয় বলে নিশ্চিত করেছেন দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।

তিনি বলেন, “চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলাপের জন্য আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি, এ ধরনের সংলাপ সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুলে দিতে পারে।”

জানা গেছে, বৈঠকে নির্বাচন, বিচারব্যবস্থা, প্রশাসনিক সংস্কার এবং সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক অঙ্গনে বিরাজমান টানাপড়েনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হবে। বিশেষ করে বিরোধী জোটভুক্ত দলগুলোর মধ্যে ঐক্য ফিরিয়ে আনার বিষয়টি গুরুত্ব পাবে।

এদিকে, জামায়াতের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, দলটি মনে করে প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ কোনো সমাধান নয়। বরং তারা চান, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বেই একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক।

এর আগে, জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান এক বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টাকে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান জানান।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বর্তমান উত্তপ্ত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রধান উপদেষ্টার এই উদ্যোগ পরিস্থিতি শান্ত করার ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে। তবে আলোচনার ফলাফল এবং দলগুলোর প্রতিক্রিয়া পরিস্থিতির গতিপথ নির্ধারণ করবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সৌদি বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে জেদ্দা চেম্বার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক

Published

on

টোটকা

সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বাংলাদেশে সৌদি বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে জেদ্দা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জেদ্দা কনস্যুলেট।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (২২ মে) সৌদি আরবে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবিরের সঙ্গে জেদ্দা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধিদের এই বৈঠক হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৈঠকে জেদ্দা চেম্বারের ভাইস চেয়ারম্যান রাঈদ ইব্রাহিম আল-মুদাইহিম, ভাইস চেয়ারম্যান ঈমাদ মোহাম্মাদ আল-আবৌদ এবং চেম্বারের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশের পক্ষে কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সৈয়দা নাহিদা হাবিবা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়ন ও বাংলাদেশে সৌদি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।

এছাড়াও উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের খাত ভিত্তিক সম্ভাবনা ও সম্প্রসারণ এবং দুই দেশের চেম্বার অব কমার্স সমূহের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হয়।

কনসাল জেনারেল আলোচনায় উল্লেখ করেন সৌদি আরবে বাংলাদেশের রপ্তানি উল্লেখ যোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে তার অবস্থান সুদৃঢ় রেখেছে।

তিনি সৌদি বাজারে বাংলাদেশের উচ্চ মানের চামড়াজাত পণ্য, প্লাস্টিক সামগ্রী, হিমায়িত মাছ, কৃষি-প্রক্রিয়াজাত পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালস, পাট ও পাটজাত পণ্য, চা এবং হালাল মাংসের মতো বিভিন্ন বৈচিত্র্যময় পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে পণ্য বহুমুখীকরণের সুযোগ রয়েছে বলে উল্লেখ করেন।

এ ছাড়া চেম্বার প্রতিনিধিসহ সৌদি ব্যবসায়ীদেরকে বাংলাদেশে সফরের আমন্ত্রণ জানান মাইনুল কবির এবং দুই দেশের চেম্বারের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব করেন।

জেদ্দা চেম্বারের পক্ষ হতে বাংলাদেশ হতে বাণিজ্যিক প্রতিনিধি দলকে সৌদি আরবে আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং দুই দেশের ব্যবসায়ীগণের মধ্যে সেক্টরভিত্তিক যোগাযোগ বৃদ্ধি ও বি-টু-বি সভা আয়োজনে সহযোগিতা করা হবে মর্মে জানানো হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) খাত এবং একটি বৃহৎ তরুণ জনশক্তির অভ্যন্তরীণ বাজার সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়।

বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিকে স্বাগত জানিয়ে সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ এবং বিভিন্ন মেগা প্রকল্প ও ২০৩৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও প্রযুক্তিগত চাহিদা পূরণে বাংলাদেশের সক্ষমতার কথা তুলে ধরা হয়।

রেড সিগেট ওয়েটার্মিনাল বাংলাদেশ, সৌদি-বাংলাদেশ শিল্প ও কৃষি বিনিয়োগ কোম্পানি লিমিটেড (এসএবিআইএনসিও) ইত্যাদি প্রকল্পের ন্যায় নবায়নযোগ্য জ্বালানিখাতসহ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতে বাংলাদেশে আরও সৌদি বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়।

বাংলাদেশের বিনিয়োগবান্ধব নীতিমালার উল্লেখ করে বাংলাদেশে ইকনমিক জোন-এ সৌদি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। পরিশেষে, বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল জেদ্দা, সৌদি আরবের পক্ষ হতে উভয় দেশের ব্যবসায়ী সংগঠন এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সার্বিক সহায়তা প্রদানের জন্য আশ্বাস প্রদান করা হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করছি, করে যাব: সেনাপ্রধান 

Published

on

টোটকা

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করছি। সহযোগিতা করে যাব। তবে তিনি কিছুটা হতাশা প্রকাশ করে বলেছেন, কী সংস্কার হচ্ছে, কিভাবে হচ্ছে, এ বিষয়ে তার কিছু জানা নেই। এমনকি এ বিষয়ে তার সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা আলোচনা করা হয়নি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (২১ মে) ঢাকা সেনানিবাসের সেনা প্রাঙ্গণে অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান তার বাহিনীর সদস্যদের কাছে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেন, সার্বভৌমত্বের জন্য ক্ষতিকর এমন কোনো কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনো যুক্ত হবে না। কাউকে তা করতেও দেওয়া হবে না। তিনি সব পর্যায়ের সেনাসদস্যকে নিরপেক্ষ থাকার এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনী দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে ওই অনুষ্ঠানে নির্বাচন ছাড়াও মানবিক করিডর, বন্দর, সংস্কারসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে। সেনাপ্রধান জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত বলে জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সেনাপ্রধান বলেন, সার্বিকভাবে দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং এই পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, বেসামরিক প্রশাসনসহ সব সংস্থা প্রত্যাশা অনুসারে পুনর্গঠিত হতে পারছে না। মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডরসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে সেনাপ্রধান বলেন, এটি ক্রিস্টাল ক্লিয়ার না। বিষয়টি স্পর্শকাতর, ঝুঁকিপূর্ণ ও অসম্ভব।

তিনি বলেন, মানবিক করিডর বিষয়ে সিদ্ধান্ত একটি নির্বাচিত সরকার থেকেই আসতে হবে এবং তা বৈধ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই হতে হবে। এখানে জাতীয় স্বার্থ দেখতে হবে, যা করার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করেই করতে হবে। যা-ই করা হোক না কেন, পলিটিক্যাল কনসেনসাসের (রাজনৈতিক ঐকমত্য) মাধ্যমে সেটা হতে হবে।

সেনাপ্রধান বলেন, আগস্ট থেকে সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কিছু মহল তাকে ও সেনাবাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে।

‘মব ভায়োলেন্স’ বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খলা বা আক্রমণের বিরুদ্ধেও কঠোর বার্তা দেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বুধবারের অফিসার্স অ্যড্রেসে সেনাপ্রধানের বক্তব্য সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ায় বেশি। বিশিষ্টজনদের অনেকেরই ধারণা, সেনাপ্রধান সঠিক কথাই বলেছেন।

সামিরক বিশেষজ্ঞ মে. জে. (অব.) ড. মো. নাঈম আশফাক চৌধুরী সংস্কার এবং রাষ্ট্রের নিরাপত্তাগত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা সম্পর্কে বলেন, সবাইকে একটি লক্ষ্যে কাজ করা দরকার। তা হচ্ছে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা। নিজ নিজ অবস্থানে থেকে যার যে দায়িত্ব সে দায়িত্ব পালন করতে হবে। যার যে দায়িত্ব তাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে দিতে হবে। কাউকে অবজ্ঞা করা উচিত না। দেশের অগ্রগতি চাইলে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে সবাইকে নিয়েই কাজ করা উচিত।

তিনি আরও বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশি ও বিদেশি অনেকে চায় সার্বিক সংকট থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ যেন না হয়। এ ধরনের একটি অপচেষ্টা চলছে। সেই অপচেষ্টা যেন কোনোভাবেই সফল হতে না পারে সেভাবেই সবার কাজ করা দরকার।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বীর আহমেদ বলেন, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের সময় সেনাপ্রধানের দূরদর্শী ইতিবাচক ভূমিকা অবিস্মরণীয়। সার্বিক বিষয় চিন্তা করে তার নেতৃত্বে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। এখনও দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ নানা বিপর্যয় মোকাবেলায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। একইসঙ্গে নৌ ও বিমান বাহিনীও প্রশংসা পাচ্ছে। কিন্তু এই সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রেখে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে স্পর্শকাতর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার উদ্যোগ অবিবেচনাপ্রসূত। এ ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার বিচক্ষণতার পরিচয় দেয়নি। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত, তাদের মতামত না নিয়ে মানবিক করিডর বা ত্রাণ সহায়তা দিতে যাওয়ার উদ্যোগ যুক্তিযুক্ত না। এ ক্ষেত্রে সেনাপ্রধান যে কনসার্ন ব্যক্ত করেছেন, তা যথার্থ। রাষ্ট্রের সংস্কারে সশস্ত্র বাহিনীকে যুক্ত করা যেত। কারণ সশস্ত্র বাহিনীরও সংস্কার প্রয়োজন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

নির্বাচন নয়, সংস্কার ও বিচারেও আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ”—রিজওয়ানা হাসান

Published

on

টোটকা

পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। এই সময়সীমার বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৩ মে) রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা এরইমধ্যে পরিষ্কারভাবে বলেছেন, নির্বাচন হবে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে। আমাদের পক্ষ থেকে এই সময়সীমার একদিন এদিক-সেদিক হওয়ার সুযোগ নেই। কাজেই এ নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি ছড়ানোর অবকাশ নেই।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. ইউনূসের পদত্যাগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “কিছু দায়িত্বের সঙ্গে সময়গত সম্পর্ক থাকতে পারে। যদি এ বিষয়ে কিছু বলার থাকে, সেটা আপনারা প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকেই শুনবেন। আমি নির্বাচন কিংবা দায়িত্ব পালনের প্রসঙ্গেও আগেই বলেছি—উনি যা বলছেন, সেটাই আমাদের অবস্থান।”

চাপের প্রসঙ্গে রিজওয়ানা হাসান বলেন, “সবচেয়ে বড় চাপ হলো পারফর্ম করতে পারছি কি না—এই প্রত্যাশা। এর বাইরের কোনো চাপ আমাদের নেই।”

তিনি আরও বলেন, “ঢাকায় এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়া যাচ্ছে না, রাস্তাঘাট বন্ধ থাকে। কেন এমন হচ্ছে? এসব সমস্যার সমাধান হতে পারে আলোচনার মাধ্যমে। আমাদের মূল চাপ হচ্ছে নিজেদের সক্ষমতা প্রমাণ করা।”

তিনি স্পষ্ট করেন, “আমরা যদি দায়িত্ব পালন করতে পারি, তাহলে আমাদের দায়িত্বে থাকা যৌক্তিক। যদি না পারি, তবে আমাদের যার যার জায়গায় ফিরে যাওয়া উচিত। দায়িত্বে থাকা তখন আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না।”

‘আপনারা দায়িত্ব পালন করতে পারছেন কি?’— এমন প্রশ্নের জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, “বহু প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে অনেকদূর এগিয়েছি। সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদন এসেছে, রাজনৈতিক ঐক্য গড়ার উদ্যোগ শুরু হয়েছে, সব রাজনৈতিক দল তাতে অংশ নিচ্ছে। এটাও আমাদের সফলতা। নির্বাচন সময়সীমার মধ্যে হবে—এটাও একটা অগ্রগতি।”

তিনি আরও জানান, “বিচার ট্রাইব্যুনাল আগে একটি ছিল, এখন দুটি হয়েছে। আগামীকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচার কার্যক্রম শুরু হবে। এসব কাজ যেন সুষ্ঠুভাবে এগোয়, তা নিশ্চিত করতে চাই। প্রতিবন্ধকতা ছাড়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান বরাবরই ছিল।”

তিনি বলেন, “গতকালের বৈঠকে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। আমাদের মূল দায়িত্ব তিনটি—সংস্কার, বিচার, এবং নির্বাচন। শুধু নির্বাচন নয়, আমরা এই তিনটি গুরুতর দায়িত্ব পালনের জন্যই এসেছি।”

রাস্তায় আন্দোলন ও দাবিদাওয়ার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই নানা দাবি নিয়ে মানুষ রাস্তায় বসছে, ঢাকা শহর অচল হয়ে পড়ছে। এ অবস্থার সমাধান আমরা করতে পারছি কি না—সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বলেছি, ক্ষমতায় নয়, দায়িত্বে আছি। এই দায়িত্ব তখনই যথাযথভাবে পালন সম্ভব, যদি আমরা সবার সহযোগিতা পাই। প্রত্যাশা আর বাস্তব দায়িত্ব পালনের মধ্যে ফারাক আছে।”

এমএস

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

টোটকা টোটকা
পুঁজিবাজার16 minutes ago

টোটকা ওষুধ দিয়ে পুঁজিবাজারকে ঠিক করা যাবে না: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো ও অর্থনীতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি...

টোটকা টোটকা
পুঁজিবাজার1 hour ago

দুই ঘণ্টায় সূচক নিম্নমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দুই...

টোটকা টোটকা
পুঁজিবাজার17 hours ago

অর্থসংবাদের নামে ভুয়া ফটোকার্ডে আইসিবি চেয়ারম্যানের অব্যাহতির গুজব

অনলাইন বিজনেস নিউজ পোর্টাল অর্থসংবাদের নাম ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভুয়া ফটোকার্ড দিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে একটি কুচক্রী...

টোটকা টোটকা
পুঁজিবাজার19 hours ago

লেনদেন বাড়লেও বাজার মূলধন কমেছে শেয়ারবাজারে

বিদায়ী সপ্তাহে (১৭ মে-২২ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব সূচক বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে টাকার অংকে...

টোটকা টোটকা
পুঁজিবাজার22 hours ago

অর্থসংবাদের নামে ভুয়া ফটোকার্ড ব্যবহার করে বিএসইসি চেয়ারম্যানকে নিয়ে গুজব

অনলাইন বিজনেস নিউজ পোর্টাল অর্থসংবাদের নাম ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভুয়া ফটোকার্ড দিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে একটি কুচক্রী...

টোটকা টোটকা
পুঁজিবাজার2 days ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না ফিনিক্স ফাইন্যান্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফিনিক্স ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত...

টোটকা টোটকা
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্র্যাক ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
টোটকা
পুঁজিবাজার16 minutes ago

টোটকা ওষুধ দিয়ে পুঁজিবাজারকে ঠিক করা যাবে না: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

টোটকা
পুঁজিবাজার1 hour ago

দুই ঘণ্টায় সূচক নিম্নমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

টোটকা
আইন-আদালত1 hour ago

সারজিস আলমকে লিগ্যাল নোটিশ

টোটকা
রাজনীতি1 hour ago

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দুটি বিষয়ে রোডম্যাপ ঘোষণা অনিবার্য: জামায়াত আমির

টোটকা
টেলিকম ও প্রযুক্তি2 hours ago

বিশ্বে ৮৩ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ভিডিও গেমস খেলেন

টোটকা
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

টোটকা
বীমা3 hours ago

১৫ বীমা কোম্পানির তথ্য চেয়ে আইডিআরএ’র চিঠি

টোটকা
জাতীয়3 hours ago

ঈদযাত্রায় ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি শুরু

টোটকা
রাজধানী4 hours ago

শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

টোটকা
জাতীয়4 hours ago

বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ

টোটকা
পুঁজিবাজার16 minutes ago

টোটকা ওষুধ দিয়ে পুঁজিবাজারকে ঠিক করা যাবে না: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

টোটকা
পুঁজিবাজার1 hour ago

দুই ঘণ্টায় সূচক নিম্নমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

টোটকা
আইন-আদালত1 hour ago

সারজিস আলমকে লিগ্যাল নোটিশ

টোটকা
রাজনীতি1 hour ago

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দুটি বিষয়ে রোডম্যাপ ঘোষণা অনিবার্য: জামায়াত আমির

টোটকা
টেলিকম ও প্রযুক্তি2 hours ago

বিশ্বে ৮৩ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ভিডিও গেমস খেলেন

টোটকা
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

টোটকা
বীমা3 hours ago

১৫ বীমা কোম্পানির তথ্য চেয়ে আইডিআরএ’র চিঠি

টোটকা
জাতীয়3 hours ago

ঈদযাত্রায় ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি শুরু

টোটকা
রাজধানী4 hours ago

শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

টোটকা
জাতীয়4 hours ago

বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ

টোটকা
পুঁজিবাজার16 minutes ago

টোটকা ওষুধ দিয়ে পুঁজিবাজারকে ঠিক করা যাবে না: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

টোটকা
পুঁজিবাজার1 hour ago

দুই ঘণ্টায় সূচক নিম্নমুখী, লেনদেনে ধীরগতি

টোটকা
আইন-আদালত1 hour ago

সারজিস আলমকে লিগ্যাল নোটিশ

টোটকা
রাজনীতি1 hour ago

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দুটি বিষয়ে রোডম্যাপ ঘোষণা অনিবার্য: জামায়াত আমির

টোটকা
টেলিকম ও প্রযুক্তি2 hours ago

বিশ্বে ৮৩ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ভিডিও গেমস খেলেন

টোটকা
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

টোটকা
বীমা3 hours ago

১৫ বীমা কোম্পানির তথ্য চেয়ে আইডিআরএ’র চিঠি

টোটকা
জাতীয়3 hours ago

ঈদযাত্রায় ট্রেনের ৩ জুনের টিকিট বিক্রি শুরু

টোটকা
রাজধানী4 hours ago

শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

টোটকা
জাতীয়4 hours ago

বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ