পুঁজিবাজার
পর্ষদ সভা করবে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড প্রান্তিক সংক্রান্ত পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩০ জানুয়ারি দুপুর আড়ইটায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বসবে ড. আনিসুজ্জামান ও বিএসইসি চেয়ারম্যান

পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের ফলে পুঁজি হারিয়ে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তাই বর্তমান অবস্থা বিবেচনা করে পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় সভা করবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সভায় উপস্থিত থাকবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
আগামী ২৯ মে বেলা ১২টায় এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। বিএসইসির জনসংযোগ কর্মকর্তা ও সহকারী মুখপাত্র মো. মোহাইমিনুল হকের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য বিএসইসি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিএসইসির সাথে সাথে বর্তমান সরকারও দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কারের বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক। পুঁজিবাজারের অংশীজনদের মতামত এবং তাদের সাথে নিয়েই বাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করে বিএসইসি। সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দেশের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত, অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে বিএসইসি বদ্ধপরিকর। সাধারণ বিনিয়োগকারী দেশের পুঁজিবাজারের প্রাণ।
এতে আরও বলা হয়, দেশের পুঁজিবাজারের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে বিএসইসির উদ্যোগে পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় সভা করবে। অনুষ্ঠিতব্য সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এছাড়াও বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ উক্ত সভায় উপস্থিত থাকবেন। তারা পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে পুঁজিবাজারের বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করবেন।
সভায় পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ একান্ত কাম্য। মতবিনিময় সভাটিতে বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে অংশগ্রহণ করার অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। তবে মতবিনিময় সভাটি সুষ্ঠু ও সফলভাবে সম্পাদনের নিমিত্ত বিনিয়োগকারীদের সংগঠনগুলোর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক-কে সভায় অংশগ্রহণের সম্মতি প্রকাশ করে তাদের নাম-পরিচয় ও যোগাযোগের ফোন নম্বরসহ বিস্তারিত উল্লেখ করে সংগঠনের প্যাডে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বরাবর কমিশনের দাপ্তরিক ইমেইল ঠিকানায় (info@sec.gov.bd) পত্র প্রেরণের অনুরোধ করা যাচ্ছে।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লক মার্কেটে ২৩ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৩১টি কোম্পানির ২৩ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর মোট ৯৩ লাখ ০৭ হাজার ১১৩ টি শেয়ার ৫৯ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ২৩ কোটি ৫১ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি ওরিয়ন ইনফিউশনের ১১ কোটি ৩৭ লাখ টাকার , দ্বিতীয় স্থানে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের ৪ কোটি ৭৫ লাখটাকার ও তৃতীয় স্থানে এনসিসি ব্যাংকের ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
মিউচুয়াল ফান্ড-পাবলিক ইস্যু রুলস সংক্রান্ত চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দিলো টাস্কফোর্স

সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (মিউচুয়াল ফান্ড) বিধিমালা এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস সংক্রান্ত চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দিয়েছে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে গঠিত সংস্কার টাস্কফোর্স।
সোমবার (১৯ মে) মিউচুয়াল ফান্ড ও পাবলিক ইস্যু রুলস সংক্রান্ত চূড়ান্ত সুপারিশসমূহ আনুষ্ঠানিকভাবে বিএসইসির কমিশনার মো. আলী আকবরের উপস্থিতিতে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের কাছে হস্তান্তর করেন পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স।
সুপারিশসমূহ হস্তান্তরের সময় টাস্কফোর্সের সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টারের (বিয়াক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কে এ এম মাজেদুর রহমান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল-আমিন উপস্থিত ছিলেন।
সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (মিউচ্যুয়াল ফান্ড) বিধিমালার বিষয়ে ‘পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স’ পেশকৃত চূড়ান্ত সুপারিশমালার বিশেষভাবে উল্লেখ্যযোগ্য বিষয়গুলো হলো- সকল মেয়াদি (ক্লোস্ড-এন্ড) ফান্ডকে অবশ্যই ট্রাস্ট ডিডে নির্ধারিত প্রাথমিক মেয়াদ শেষে অবসায়ন (রেডিম) করতে হবে। তবে, যদি কোনো বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) উপস্থিত ইউনিটহোল্ডারদের তিন-চতুর্থাংশ (ইউনিটের মালিকানার শতাংশের ভিত্তিতে) ফান্ডটি ওপেন-এন্ড ফান্ডে রূপান্তরের পক্ষে ভোট দেন, তাহলে উক্ত ফান্ড রূপান্তরিত হতে পারবে। যেসব মেয়াদি ফান্ডের মেয়াদ ইতোপূর্বে বৃদ্ধি করা হয়েছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে সংশোধিত বিধিমালার কার্যকর হওয়ার তারিখ থেকে ছয় মাসের মধ্যে একটি ইজিএম আহ্বান করতে হবে, যেখানে ইউনিটহোল্ডারদের রূপান্তরের বিষয়ে ভোট নেওয়া হবে। যদি ইউনিটহোল্ডারদের ৭৫% রূপান্তরের পক্ষে ভোট দেন, তাহলে ফান্ডটি রূপান্তরিত হবে; অন্যথায় উক্ত সময় থেকে তিন মাসের মধ্যে ফান্ডটি মেয়াদ শেষ বিবেচনায় অবলুপ্ত (রেডিম) করতে হবে।
গ্রোথ, ব্যালান্সড, শরিয়াহ-অনুবর্তী, ফিক্সড ইনকাম ও মানি মার্কেট ফান্ডের জন্য ভিন্ন ভিন্ন বাধ্যতামূলক সম্পদ বরাদ্দ (অ্যাসেট অ্যালোকেশন) নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। বিনিয়োগ সংক্রান্ত সীমাবদ্ধতায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন: ক) একক শেয়ারে বিনিয়োগের সীমা ১০% থেকে বাড়িয়ে ১৫% করা হয়েছে এবং একক শিল্প খাতে বিনিয়োগের সীমা ২৫% থেকে বাড়িয়ে ৩০% করা হয়েছে; খ) তালিকাভুক্ত নয় এমন কোন ইক্যুইটি সিকিউরিটিতে বিনিয়োগ করা যাবে না। তবে শুধুমাত্র মেইন বোর্ডে তালিকাভুক্ত ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি কর্তৃক ইস্যুকৃত বন্ড বা প্রেফারেন্স শেয়ারে বিনিয়োগ করা যাবে।
মোট বার্ষিক ব্যয় অনুপাত (টোটাল অ্যানুয়াল এক্সপেন্স রেশিও) সর্বোচ্চ ৩% নির্ধারণ করা হয়েছে; ফিক্সড ইনকাম অথবা মানি মার্কেট ফান্ডের ক্ষেত্রে এই হার হবে ২%। মেয়াদি ফান্ডের ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট বছরে অর্জিত লাভের কমপক্ষে ৭০% ইউনিটহোল্ডারদের মধ্যে লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ করতে হবে। বেমেয়াদি বা ওপেন-এন্ড ফান্ডের ক্ষেত্রে, প্রতি ইউনিটে ন্যূনতম লভ্যাংশ হবে ঐ বছরের অর্জিত লাভ অথবা ভার আরোপিত গড় আয় (ওয়েটেড অ্যাভারেজ এয়ার্নিংস পার ইউনিট) এই দুটির মধ্যে যেটি কম তার কমপক্ষে ৩০%।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস এর বিষয়ে ‘পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স’ পেশকৃত চূড়ান্ত সুপারিশমালার বিশেষভাবে উল্লেখ্যযোগ্য বিষয়গুলো হলো- আইপিও অনুমোদন প্রক্রিয়ায় স্টক এক্সচেঞ্জ প্রাথমিক অনুমোদন প্রদান করবে এবং স্টক এক্সচেঞ্জের সুপারিশের ভিত্তিতে বিএসইসি চূড়ান্ত অনুমোদন প্রদান করবে।
আইপিও বা পাবলিক ইস্যুর ক্ষেত্রে যারা নিরীক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন তাদের উপযুক্ত ও সঠিক (ফিট এন্ড প্রপার) মানদণ্ড (ক্রিটেরিয়া)সুপারিশমালায় দেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে আইপিও অনুমোদন প্রক্রিয়ায় নিরীক্ষা কার্য এর স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি পাবে। আইপিও ভ্যালুয়েশন বা প্রাইসিং এর জন্য সুগঠিত (অর্গানাইজ) মডেল তৈরি করা হয়েছে যার মাধ্যমে তালিকাভুক্তিতে আগ্রহী কোম্পানিসমূহের ন্যায্য প্রাইসিং নিশ্চিত হবে। এর ফলে আগামীতে ভালো ও মৌল ভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানিসমূহ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তিতে উৎসাহিত হবে।
আইপিও অনুমোদন প্রক্রিয়ায় ইস্যু ম্যানেজারদের সুনির্দিষ্ট দায়দায়িত্ব ও ভূমিকা (রোল) এর বিষয়ে সুপারিশমালায় বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে যার ফলে তাদের জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি পাবে। ইস্যুয়ার কোম্পানিসমূহে কর্পোরেট গভর্নেন্স বা প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন নিশ্চিতের বিষয়েও সুপারিশমালায় বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে যার মাধ্যমে কোম্পানিসমূহে সুশাসন বাড়বে এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের চূড়ান্ত সুপারিশমালার আলোকে আইনী সংস্কারের প্রক্রিয়া দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করা হবে। টাস্কফোর্সের সুপারিশমালা বাস্তবায়নের মাধ্যমে পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত হবে বলে বিএসইসি আশা করে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের প্রয়াত উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর

পুঁজিবাজারের বিমা খাতে তালিকাভুক্ত পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রয়াত উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সৈয়দ মনজুর এলাহীর কোম্পানিতে ধারণকৃত সকল শেয়ার তার নমিনিদের মধ্যে হস্তান্তর করে দেয়া হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সৈয়দ মনজুর এলাহীর নামে থাকা কোম্পানিটির মোট ৬৫ লাখ ২০ হাজার ২৩৬টি শেয়ারের মধ্যে তার ছেলে সৈয়দ নাসিম মনজুরকে (কোম্পানিটির পরিচালক) ৩২ লাখ ৬০ হাজার ১১৮টি এবং মেয়ে মুনিজে মনজুরকে (সাধারণ শেয়ারহোল্ডার) ৩২ লাখ ৬০ হাজার ১১৮টি শেয়ার সমানভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে।
পুঁজিবাজারে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড তালিকাভুক্ত হয় ২০০১ সালে। ‘এ’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৯৭ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার টাকা। সেই হিসেবে কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৯ কোটি ৭৮ লাখ ১ হাজার ৪২০টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে ৪৫ দশমিক ৬২ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৭ দশমিক ৩১ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৭ দশমিক ০৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার নতুন তারিখ নির্ধারণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ নতুন ঘোষণা করেছে। আগামী ২৮ মে বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে কোম্পানিটির পর্ষদ সভা নির্ধারণ করা হয়েছিলো আগামী ২৯ মে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সভায় ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। সভায় সমাপ্ত হিসাববছরের বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এছাড়া, একই সভায় ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
এসএম