Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অর্থনীতি

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে কারসাজি করলে লাইসেন্স বাতিল

Published

on

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে কোনো ব্যবসায়ী কারসাজি করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। লাইসেন্স বাতিল করা হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যের ছাড়পত্র বন্ধ করা হবে। অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (২১ জানুয়ারি) অর্থ মন্ত্রণালয়ে সভাকক্ষে এ আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে বৈঠকে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৈঠক শেষে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেন, এই বসাটা একটি স্বদিচ্ছার প্রকাশ। আপনাদের, আমাদের সবারই মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা সরকারের একটি রাজনৈতিক অঙ্গিকার- দেশের মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা এবং যাতে সহজলভ্য হয় সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারসাজিতে কিছু কিছু জিনিসের ব্যত্যয় ঘটেছে, সে ব্যত্যয় যাতে আর না ঘটে সে ব্যাপারে যাতে পদক্ষেপ আমরা নিতে পারি, কি কি পদক্ষেপ নিতে পারি, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, মূল কথা হলো, বাজারে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির শর্টেজ নেই। কিন্তু কিছু মধ্যস্বত্ত্বভোগী আছে, কিছু মতলববাজী যারা কারসাজি করে তারা আছে। সেই শ্রেণির কৃত্রিম একটি সংকটের কারণে আমরা এ ধরনের একটি বিপদে পড়ি। সুতরাং আপনারা আজ থেকে আশ্বস্ত হতে পারেন, যেসব মেজার্স আমরা কঠিনভাবে নেবো, ইনশাল্লাহ আমরা আশা করি শিগগিরই আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো।

কারা বাজার ম্যানুপুলেট করছে, তাদের শনাক্ত করা গেছে কি না, এমন প্রশ্নে আব্দুর রহমান বলেন, বের অবশ্যই করছি। সেই পূর্ণাঙ্গ বের করার ব্যাপারটি সময় সাপেক্ষ। আমরা আলোচনা করছি। চিহ্নিতকরণ যখন সুনির্দিষ্ট করা যাবে, তখন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে, লাইসেন্স বাতিল করা হবে, তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ছাড়পত্র বন্ধ করা হবে।

কিসের ভিত্তিতে আপনারা বলছেন রমজানের পণ্যের সংকট নেই? এমন প্রশ্নের উত্তরে আব্দুর রহমান বলেন, সব পরিসংখ্যান আছে, কোনো কিছুতে শর্টেজ নেই। টেকটিক্যাল রিজনে সেই পরিসংখ্যানের বিস্তারিত আপনাদের (সাংবাদিক) দিতে চাই না। অনুমাননির্ভর এক জিনিস, সন্দেহ করা এক জিনিস, সন্দেহের তালিকা এক জিনিস, সেটিকে সুস্পষ্ট করা আরেক জিনিস। সেই সুস্পষ্টকরণ সম্পন্ন হলেই চিহ্নিত করা যাবে কারা এরসঙ্গে জড়িত। এজন্য একটু ধৈর্য ধরতে হবে।

ডলার সংকট নিয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, রজমানের যেসব পণ্য আমদানি করি, গত বছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ৮টি প্রোডাক্টের যত এলসি হয়েছিল, এবার তার থেকে ১০-১৫ শতাংশ বেশি এলসি হয়েছে। এলসি ওপেন করার সমস্যা ঠিক না। পণ্যগুলো সময় মতো দেশে এসে পৌঁছাবে বলে আশা করছি। কোনো মধ্যস্বত্ত্বভোগী সমস্যা না করলে দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। পণ্যের কোনো ঘাটতি হবে না।

রিজার্ভ বাড়াতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, করছি-তো আমরা। আপনারা দেখছেন আমাদের যারা ডেভেলপমেন্ট পার্টনার্স তাদের সঙ্গে মাল্টিকারেন্সি অ্যাপ্রোচ গ্রহণ করছি। শুধু ডলার দিয়ে তো আমরা করছি না।

বেসরকারি খাত সংকটের মধ্যে আছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা কী চলতে পারছে, আপনি কী মনে করেন? এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রাইভেট সেক্টর, প্রাইভেট সেক্টর। সরকারি প্রণোদনা আর মাল্টিপল অ্যাপ্রোচ ছাড়াতো অন্য কিছু করা যায় না। তবে ব্রড সেক্টরগুলো আন্ডার কন্ট্রোলড।

এর আগে বৈঠকের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, রমজান আসছে। আমরা সর্বশেষ পরিস্থিতি দেখলাম, কোনো শর্টেজ নেই। রজমানের সময় যেসব আইটেম লাগে। চিন্তার কোনো কারণ নেই। শর্টেজেরও কোনো কারণ নেই। কিছু মহল চেষ্টা করে কীভাবে সিচুয়েশনকে ডিস্টাবলাইজ করা যায়। যেখানে মার্কেট ইকোনমি অপারেট করছে সেখানে সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে।

তিনি বলেন, যেভাবে প্রাইস লেভেলকে ধরে রাখা যায় সে কাজগুলো সরকার করছে। আমরা মনে করি চিন্তার কোনো কারণ নাই। দরকার হলে আমরা অনেক কঠোর পদক্ষেপের দিকে চলে যাবো। দরকার হলে শাস্তিমূলক পদক্ষেপের দিকে যাবো, কাউকে ছাড় দেবো না।

এখনো শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, না। এখনো হয়নি।

তাহলে জরুরি বৈঠকের কারণ কী? সাংবাদিকরা এমন পাল্টা প্রশ্ন করলে অর্থমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের পর ন্যাচারালি সবাই বলছে কী করছেন, কী করলেন?

আপনাদের টার্গেট কি শুধু রমজান? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, শুধু রমজান না, রমজান নিয়ে চিন্তা আছে মানুষের মধ্যে, সেজন্য।

চালের দাম বাড়ানোর পর সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে, এটি জানানোর পর অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি। আলোচনা করছি, দেখছি। দেখেন আপনারা। এরই মধ্যে দাম কমেছে।

ব্যবসায়ীরা এখন ট্রাক নিয়ে জমি থেকে আলু তুলছে। তাদের লাভ হচ্ছে। বাজারে মনোপলি হচ্ছে, সেখানে কী ব্যবস্থা নিচ্ছেন, এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা অ্যাকশনে যাচ্ছি।

জিনিসপত্রের দাম কত দিনের মধ্যে কমবে, এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, সেভাবে এটা কখনোই বলা সম্ভব না।

আমদানিকে প্রাধান্য দেবেন কি না, এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, দরকার হলে আমদানি করতে হবে, এখনো এ রকম কিছু হয় নাই।

শেয়ার করুন:-

অর্থনীতি

পাঁচ কার্যদিবসে বিদেশি-প্রবাসীদের সঙ্গে স্থানীয় বিও কমেছে ৪ হাজার

Published

on

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর

কয়েক কার্যদিবস দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব বাড়ার পর এখন আবার কমতে দেখা যাচ্ছে। শেষ পাঁচ কার্যদিবসেই বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব কমেছে পাঁচশোর বেশি। সেই সঙ্গে মাত্র পাঁচ কার্যদিবসে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব কমেছে ৪ হাজার ১২৯টি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দীর্ঘদিন ধরেই ধারাবাহিকভাবে দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীর সংখ্যা কমছিল। ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ধারাবাহিকভাবে শেয়ারবাজার ছাড়তে থাকেন। যা অব্যাহত থাকে চলতি বছরের ২০ মে পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে বিদেশি ও প্রবাসীদের বিও হিসাবে কমে ৯ হাজার ১৭৬টি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে ২০ মে থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত শেয়ারবাজারে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব বাড়তে দেখা যায়। এই সময়ের মধ্যে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব বাড়ে ৭৪টি। এখন মাত্র পাঁচ কার্যদিবসেই ৫০০-এর বেশি বিও হিসাব কমে গেলো। শুধু বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারী নয়- এই পাঁচ কার্যদিবসে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবও বড় অঙ্কে কমেছে।

বিও হলো শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য ব্রোকারেজ হাউজ অথবা মার্চেন্ট ব্যাংকে একজন বিনিয়োগকারীর খোলা হিসাব। এই বিও হিসাবের মাধ্যমেই বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে লেনদেন করেন। বিও হিসাব ছাড়া শেয়ারবাজারে লেনদেন করা সম্ভব না। বিও হিসাবের তথ্য রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল)।

এই সিডিবিএলের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে (৩ জুলাই পর্যন্ত) শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ৯৯৭টি। যা গত ২৬ জুন ছিল ১৬ লাখ ৮৮ হাজার ৭০২টি। এ হিসাবে মাত্র পাঁচ কার্যদিবসে শেয়ারবাজারে বিও হিসাব কমেছে ৪ হাজার ৭০৫টি।

বর্তমানে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব আছে ৪৫ হাজার ৯০৩টি। গত ২৬ জুন বিদেশি ও প্রবাসীদের নামে বিও হিসাব ছিল ৪৬ হাজার ৪১০টি। অর্থাৎ পাঁচ কার্যদিবসে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব কমেছে ৫০৭টি।

বিদেশিদের বাংলাদেশের শেয়ারবাজার ছাড়ার প্রবণতা শুরু হয় ২০২৩ নভেম্বর থেকে। ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবর বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব ছিল ৫৫ হাজার ৫১২টি। এ হিসাবে ২০২৩ সালের ২৯ অক্টোবরের পর দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি ও প্রবাসীদের নামে বিও হিসাব কমেছে ৯ হাজার ৬০৯টি।

এদিকে হাসিনা সরকার পতনের পর স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়তে দেখা যায়। তবে শেষ পাঁচ কার্যদিবসে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবও কমেছে। সিডিবিএলের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশি বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব আছে ১৬ লাখ ২০ হাজার ৩৮৬টি, যা গত ২৬ জুন ছিল ১৬ লাখ ২৪ হাজার ৫১৫টি। অর্থাৎ শেষ পাঁচ কার্যদিবসে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব কমেছে ৪ হাজার ১২৯টি।

অন্যদিকে হাসিনা সরকার পতনের সময় স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব ছিল ১৬ লাখ ৩ হাজার ৮২২টি। এ হিসাবে সরকার পতনের পর দেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব এখনো ১৬ হাজার ৫৬৪টি বেশি আছে।

হাসিনা সরকারের পতনের পর শেয়ারবাজারে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা বাড়লেও তার আগে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগকারী শেয়ারবাজার ছেড়েছেন। ২০২৪ সালের শুরুতে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ১৭ লাখ ৭৩ হাজার ৫৫১টি। আর বর্তমানে বিও হিসাব আছে ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ৯৯৭টি। অর্থাৎ ২০২৪ সালের শুরু থেকে এ পর্যন্ত বিও হিসাব কমেছে ৮৯ হাজার ৫৫৪টি।

এদিকে বর্তমানে শেয়ারবাজারে যে বিনিয়োগকারীরা আছেন, তার মধ্যে পুরুষ বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব আছে ১২ লাখ ৬৩ হাজার ৯৫১টি। গত ২৬ জুন এই সংখ্যা ছিল ১২ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮৪টি। অর্থাৎ পাঁচ কার্যদিবসে পুরুষ বিনিয়োগকারীদের হিসাব কমেছে ৩ হাজার ৫৩৩টি।

অপরদিকে বর্তমানে নারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব দাঁড়িছে ৪ লাখ ২ হাজার ৩৩৮টি। গত ২৬ জুন এই সংখ্যা ছিল ৪ লাখ ৩ হাজার ৪৪১টি। এ হিসাবে শেষ পাঁচ কার্যদিবসে নারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব কমেছে ১ হাজার ১০৩টি।

নারী ও পুরুষ বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি শেষ পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানির বিও হিসাবও কমছে। বর্তমানে কোম্পানি বিও হিসাব রয়েছে ১৭ হাজার ৭০৮টি। গত ২৬ জুন এই সংখ্যা ছিল ১৭ হাজার ৭৭৭টি। এ হিসাবে পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানি বিও হিসাব কমেছে ৬৯টি।

বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের যে বিও হিসাব আছে তার মধ্যে একক নামে আছে ১২ লাখ ৫ হাজার ৩৪৭টি, যা গত ২৬ জুন ছিল ১২ লাখ ৮ হাজার ৫৩১টি। অর্থাৎ পাঁচ কার্যদিবসে একক নামে বিও হিসাবে কমেছে ৩ হজার ১৮৪টি।

এছাড়া বিনিয়োগকারীদের যৌথ নামে বিও হিসাব আছে ৪ লাখ ৬০ হাজার ৯৪২টি। গত ২৬ জুন যৌথ বিও হিসাব ছিল ৪ লাখ ৬২ হাজার ৩৯৪টি। অর্থাৎ শেষ পাঁচ কার্যদিবসে যৌথ বিও হিসাব কমেছে ১ হাজার ৪৫২টি।

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোতে বেড়েছে সোনা কেনার পরিমাণ, মে মাসে ২০ টন

Published

on

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোনা কেনা বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো মে মাসে আরও ২০ টন সোনা কিনেছে। এই পরিমাণ আগের তুলনায় অনেকটা বেশি। খবর ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনার চাহিদা বেড়েছে। কাজাখস্তানের ন্যাশনাল ব্যাংক মে মাসে সাত টন সোনা কিনেছে। এতে ব্যাংকটির মোট মজুতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯৯ টন। এ ছাড়া বছরের শুরু থেকে কাজাখস্তানের ন্যাশনাল ব্যাংকের মজুত বেড়েছে ১৫ টন। গোল্ড কাউন্সিল অবশ্য বলছে, সামগ্রিকভাবে সোনা মজুতের গতি কিছুটা শ্লথ হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংক মে মাসে ছয় টন সোনা কিনেছে। এতে চলতি বছর ব্যাংকটির মোট ক্রয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫ টন। চলতি বছর সোনার সবচেয়ে বড় নিট ক্রেতা দেশ পোল্যান্ড। চলতি বছর দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৬৭ টন সোনা কিনেছে। মে মাসে দেশটির ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ছয় টন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চীনের পিপলস ব্যাংক ও চেক রিপাবলিকের ন্যাশনাল ব্যাংক, উভয়ই মে মাসে দুই টন করে সোনা কিনেছে। এ ছাড়া মে মাসে বিক্রির ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল সিঙ্গাপুরের মুদ্রানীতি কর্তৃপক্ষ। তারা পাঁচ টন সোনা বিক্রি করেছে। এরপর উজবেকিস্তান ও জার্মানির ডয়চে বুন্ডেসব্যাক উভয়ই এক টন করে বিক্রি করেছে।

চলতি বছরের হিসাবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নিট সোনা বিক্রেতা দেশ উজবেকিস্তান। এ সময় দেশটি ২৭ টন সোনা বিক্রি করেছে। সিঙ্গাপুরের বিক্রির পরিমাণ ছিল ১০ টন।

সম্প্রতি প্রকাশিত ‘সেন্ট্রাল ব্যাংক গোল্ড রিজার্ভ সার্ভে ২০২৫’-এ দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারী কেন্দ্রীয় ব্যাংকারদের ৪৩ শতাংশ জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে সোনা মজুত বৃদ্ধি করা হবে। এ ছাড়া ৯৫ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, আগামী ১২ মাসে সারা বিশ্বে সরকারি পর্যায়ে সোনা মজুত বাড়বে। অর্থনৈতিক সংকট ও মূল্যস্ফীতির সময়ে বিকল্প সম্পদ ও ঝুঁকি প্রতিরোধী হিসেবে সোনার কার্যকারিতা—এই সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রভাব ফেলেছে বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।

এই মনোভাবই প্রতিফলিত হয়েছে ‘অফিশিয়াল মনিটারি অ্যান্ড ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস ফোরামের গ্লোবাল পাবলিক ইনভেস্টর ২০২৫ প্রতিবেদনে। ৩২ শতাংশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, আগামী ১২ থেকে ২৪ মাসের মধ্যে তারা সোনা মজুদ বাড়াতে চায়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

আলোচনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত বাড়তি শুল্ক কার্যকর নয়, আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

Published

on

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর

বেশ কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য থাকায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের শুল্ক চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত হয়নি। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্ক যাতে আরোপ না হয়, তার জন্য সম্ভাব্য এ চুক্তির বিষয়ে দর-কষাকষি অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ। আগামী ৯ জুলাইয়ের মধ্যে সবকিছু চূড়ান্ত করে চুক্তি করা না গেলেও ঢাকার ওপর বাড়তি শুল্ক কার্যকর না করার আশ্বাস দিয়েছে ওয়াশিংটন। গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির (ইউএসটিআর) সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের বৈঠকে এ আশ্বাস দেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। সব দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপের ওপর তিন মাসের স্থগিতাদেশ শেষ হচ্ছে ৯ জুলাই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইউএসটিআরের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশিরউদ্দীন, প্রধান উপদেষ্টার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানসহ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত ২ এপ্রিল বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বিভিন্ন দেশের ওপর ‘পাল্টা শুল্ক’ আরোপ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বাংলাদেশের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক ঘোষণা করা হয় ৩৭ শতাংশ। তবে ৯ এপ্রিল পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন প্রেসিডেন্ট। যদিও সব দেশের ওপর ন্যূনতম ১০ শতাংশ বাড়তি শুল্ক কার্যকর করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শুল্ক ইস্যুতে চুক্তির খসড়া নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলছে। যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে বাজেটে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে ইউএসটিআরের সঙ্গে বৈঠক হয়। বৈঠকে চুক্তির খসড়া নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। তবে ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে যে, উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বাড়তি শুল্ক কার্যকর করা হবে না। এ ছাড়া বৈঠকে ইউএসটিআর আশ্বাস দিয়েছে যে, ছাড় পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিযোগীদের চেয়ে পিছিয়ে থাকবে না বাংলাদেশ।

বৈঠকে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে কোন কোন পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায়, তার একটি তালিকা চেয়েছে। সূত্র জানায়, তালিকা হাতে পেলে সেটি সরকারের অন্য অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে চূড়ান্ত করবে বাংলাদেশ এবং তারপর যুক্তরাষ্ট্রে পাঠাবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রিটার্ন জমায় পাঁচ খাতে মিলবে করছাড়

Published

on

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম দিন অর্থ্যাৎ ১ জুলাই থেকে বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমা দেওয়া যাচ্ছে। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত রিটার্ন দেওয়া যাবে। এবার করমুক্ত আয়সীমা বাড়েনি। তবে এবার রিটার্ন দেওয়ার সময় বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। কেননা রিটার্ন জমার সময় করের হিসাবের ক্ষেত্রে বাজেটে অনেকগুলো পরিবর্তন আনা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আপন ভাইবোন দান করলে কর নেই
আপন ভাইবোনের দানকে করমুক্ত হিসেবে এবার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রিটার্ন নথিতে ভাইবোনের দান করা অর্থ বা সম্পদ করমুক্ত থাকবে। এ উদ্যোগের ফলে পারিবারিক জমি, ফ্ল্যাটসহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর আরও সহজ হবে। এমনকি বিদেশে থাকা ভাইবোনের অর্থ পাঠালেও তা করমুক্ত থাকবে। এত দিন শুধু স্বামী-স্ত্রী, মা-বাবা ও সন্তানেরা দান করলেই করমুক্ত থাকত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কৃষি খাতের আয় পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত
শহরের মানুষও জমিজমা কিনে শাকসবজির উৎপাদন করেন। অনেকে জমি লিজ নিয়ে কৃষিকাজ করেন। বাণিজ্যিক কৃষিকে উৎসাহিত করতে কর ছাড় দেওয়া হয়েছে। কোনো করদাতার কৃষি থেকে আয় পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত রাখা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেসরকারি চাকরিজীবীর আয় গণনায় বাড়তি সুবিধা
বেসরকারি চাকরিজীবীদের করযোগ্য আয় গণনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বাদযোগ্য অঙ্কের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। নানা ধরনের ভাতাসহ এত দিন সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত আয় বাদ দেওয়া যেত। এটি এখন থেকে পাঁচ লাখ টাকা হবে।

পেনশনের আয় করমুক্ত
জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের আয় ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের সর্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে প্রাপ্ত সুবিধাভোগীর কোনো আয় করমুক্ত থাকবে। সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় এখন প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার গ্রাহক আছেন।

চাকরিজীবীদের মরণব্যাধির চিকিৎসার খরচ করমুক্ত
চাকরিজীবী করদাতাদের মরণব্যাধির চিকিৎসা খরচকে করমুক্ত রাখা হয়েছে। চাকরিরত কর্মচারীদের জন্য কিডনি, লিভার, ক্যানসার, হার্টের চিকিৎসার পাশাপাশি মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার ও কৃত্রিম অঙ্গ প্রতিস্থাপনসংক্রান্ত চিকিৎসা বাবদ প্রাপ্ত অর্থ করমুক্ত থাকবে। এসব চিকিৎসায় বিপুল অর্থ খরচ হয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

হালাল পণ্যের বাজার বিকাশে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে: শিল্প সচিব

Published

on

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর

শিল্প মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) হালাল পণ্যের বাজার বিকাশে সব ধরনের সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন শিল্প সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (৫ জুলাই) বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই) আয়োজিত “হালাল পণ্যের বাজার, হালাল পণ্য উৎপাদনে অনুসরণীয় পদ্ধতি এবং হালাল সার্টিফিকেট সংগ্রহ পদ্ধতি” বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে তিনি এ কথা বলেন। বিসিআই বোর্ডরুমে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিসিআই এর সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ)-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন (বিসিসি) এর সাবেক পরিচালক মো. খালেদ আবু নাছের, হালাল সার্টিফিকেশন, বিএসটিআই এর উপ-পরিচালক (সিএম) এস এম আবু সাঈদ, এবং বিএসটিআইয়ের সিএম উইং সহকারী পরিচালক (সিএম) মোছা. রেবেকা সুলতানা। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন বিসিআই এর সেক্রেটারি জেনারেল ড. মো. হেলাল উদ্দিন। এতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সেক্টরের ২২ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শিল্প সচিব মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, হালাল পণ্যের বাজার বিশ্বব্যাপী দ্রুত বর্ধনশীল একটি খাত। শুধু মুসলিম নয়, অমুসলিম ভোক্তারাও স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তার কারণে হালাল পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এটি শুধু খাদ্য নয়, বরং প্রসাধনী, ওষুধ, পোশাক, পর্যটনসহ বহু খাতে বিস্তৃত। বিশ্বে বৃহত্তম হালাল ভোক্তা দেশগুলো হলো ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, পাকিস্তান, তুরস্ক। ইউরোপেও এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। হালাল পণ্যের বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হচ্ছে ব্রাজিল, অস্ট্রেলিয়া, থাইল্যান্ড।

তিনি আরও বলেন, মুসলিম প্রধান বাংলাদেশের হালাল পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে একটি ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ এই বাজারে বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শুধুমাত্র পরিকল্পিত উদ্যোগ, মানসম্পন্ন উৎপাদন ও সঠিক বিপণনের মাধ্যমে আমরা এই বিশ্ববাজারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান নিতে পারি। হালাল পণ্য হতে পারে বাংলাদেশের পরবর্তী রপ্তানিযোগ্য সোনালী খাত।

সভাপতির বক্তব্যে আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ) বলেন, বিসিআই নিয়মিতভাবে দেশের শিল্পায়ন, বৈদেশিক বাণিজ্য এবং অন্যান্য শিল্প ও ব্যবসা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ আইন ও নীতিমালা বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন/প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন করে আসছে, আর তারই ধারাবাহিকতায় হালাল পণ্য নিয়ে আজকের এই কর্মশালা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে হালাল পণ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এখন আর হালাল পণ্য খাদ্য পণ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; আমাদের নিত্য ব্যবহার্য সব পণ্য হালাল হতে পারে যেমন, পোশাক, কলম, চশমা ইত্যাদি।

তিনি উল্লেখ করেন, হালাল পণ্যের চাহিদা বিশ্বে প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেখানে তৈরি পোশাকের বিশ্ব বাজার ১.৮ ট্রিলিয়ন ডলার, সেখানে হালাল পণ্যের বাজার ৩.৩ ট্রিলিয়ন ডলার, যা প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ হালাল পণ্য রপ্তানি করছে মাত্র ৮৪৩.০৩ মিলিয়ন ডলার, যার বেশিরভাগই কৃষিভিত্তিক পণ্য। তিনি বলেন, “আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের একটা বড় সম্ভাবনা রয়েছে হালাল পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে, আমাদের সেটা কাজে লাগানোর জন্য সকলে মিলে কাজ করতে হবে।”

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার15 minutes ago

রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৩টির দর কমেছে। আজ সবচেয়ে...

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার30 minutes ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দুই কোম্পানি

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির মধ্যে ২৭৮টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে।...

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার49 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)...

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার1 hour ago

সূচক বাড়লো ৮২ পয়েন্ট, লেনদেন ৫৭৩ কোটি টাকা

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আগের কার্যদিবসের তুলনায় এদিন প্রধান...

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার2 hours ago

বোনাস বিওতে পাঠিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত লভ্যাংশের বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে...

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার3 hours ago

এসিআই ফরমুলেশনের নাম সংশোধনে সম্মতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এসিআই ফরমুলেশনের প্রস্তাবিত নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।...

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার4 hours ago

দেড় ঘণ্টায় ২৫৩ শেয়ারদর বৃদ্ধি, লেনদেন ২৩৫ কোটি

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড়...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  
রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার15 minutes ago

রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের সর্বোচ্চ দরপতন

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার30 minutes ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দুই কোম্পানি

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার49 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার1 hour ago

সূচক বাড়লো ৮২ পয়েন্ট, লেনদেন ৫৭৩ কোটি টাকা

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
জাতীয়1 hour ago

৩৮ শতাংশ বিএনপি, ২১ শতাংশ ভোট পাবে জামায়াত: সানেম

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার2 hours ago

বোনাস বিওতে পাঠিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
মত দ্বিমত2 hours ago

গণতন্ত্রের সঠিক পথে: সংসদ নয়, স্থানীয় সরকার হোক উন্নয়নের প্রধান বাহক

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
জাতীয়3 hours ago

সংশোধনী প্রস্তাব আনছে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার3 hours ago

এসিআই ফরমুলেশনের নাম সংশোধনে সম্মতি

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
আইন-আদালত3 hours ago

হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি শেষ, আদেশ বৃহস্পতিবার

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার15 minutes ago

রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের সর্বোচ্চ দরপতন

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার30 minutes ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দুই কোম্পানি

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার49 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার1 hour ago

সূচক বাড়লো ৮২ পয়েন্ট, লেনদেন ৫৭৩ কোটি টাকা

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
জাতীয়1 hour ago

৩৮ শতাংশ বিএনপি, ২১ শতাংশ ভোট পাবে জামায়াত: সানেম

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার2 hours ago

বোনাস বিওতে পাঠিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
মত দ্বিমত2 hours ago

গণতন্ত্রের সঠিক পথে: সংসদ নয়, স্থানীয় সরকার হোক উন্নয়নের প্রধান বাহক

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
জাতীয়3 hours ago

সংশোধনী প্রস্তাব আনছে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার3 hours ago

এসিআই ফরমুলেশনের নাম সংশোধনে সম্মতি

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
আইন-আদালত3 hours ago

হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি শেষ, আদেশ বৃহস্পতিবার

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার15 minutes ago

রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের সর্বোচ্চ দরপতন

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার30 minutes ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে দুই কোম্পানি

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার49 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার1 hour ago

সূচক বাড়লো ৮২ পয়েন্ট, লেনদেন ৫৭৩ কোটি টাকা

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
জাতীয়1 hour ago

৩৮ শতাংশ বিএনপি, ২১ শতাংশ ভোট পাবে জামায়াত: সানেম

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার2 hours ago

বোনাস বিওতে পাঠিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
মত দ্বিমত2 hours ago

গণতন্ত্রের সঠিক পথে: সংসদ নয়, স্থানীয় সরকার হোক উন্নয়নের প্রধান বাহক

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
জাতীয়3 hours ago

সংশোধনী প্রস্তাব আনছে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
পুঁজিবাজার3 hours ago

এসিআই ফরমুলেশনের নাম সংশোধনে সম্মতি

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর
আইন-আদালত3 hours ago

হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি শেষ, আদেশ বৃহস্পতিবার