ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
নিকাব না খোলায় মৌখিক পরীক্ষা দেয়া হলো না ইবি ছাত্রীর
![নিকাব না খোলায় মৌখিক পরীক্ষা দেয়া হলো না ইবি ছাত্রীর ইবি](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/08/ইসলামী-বিশ্ববিদ্যালয়-ইবি-১.jpg)
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সেমিস্টার ফাইনালের ভাইভা পরীক্ষায় নেকাব খুলতে বলায় ভাইভায় নেওয়া হয়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তুবার। সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার ভাইভায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
বিভাগটির এক সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ ডিসেম্বর বিভাগটির ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষের ভাইভায় নেকাব পরে অংশ নেয় এক ছাত্রী। এ সময় ভাইভা বোর্ডের শিক্ষকরা তার পরিচয় নিশ্চিতের জন্য নেকাব খুলতে বলেন। এ সময় তিনি নেকাব খুলতে অস্বীকৃতি জানান এবং প্রয়োজনে নারী শিক্ষকের মাধ্যমে তার পরিচয় নিশ্চিত করতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ভাইভা বোর্ডের সকল শিক্ষকদের সিদ্ধান্তে নেকাব পরিধানরত অবস্থায় ভাইভা নিতে অস্বীকৃতি জানায় শিক্ষকগণ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, ১৩ ডিসেম্বর আমাদের ফার্স্ট ইয়ারের ফাইনাল পরীক্ষার ভাইভা ছিল। আমি আগে থেকেই নেকাব পড়ি তো ওইদিন নেকাব পড়েই ভাইভায় গিয়েছিলাম। তো স্যাররা বলল আমাকে নেকাব না খুললে ভাইভা দিতে দিবে না। তারপর আমি নেকাব খুলতে অসম্মতি জানাই। আইডিন্টিফিকেশনের জন্য নারী শিক্ষক দিয়ে আইডেন্টিফাই এর ব্যাপারে বলেছিলাম। একজন ম্যাম উপস্থিত থাকার পরেও আমাকে আলাদাভাবে নারী শিক্ষক দিয়ে আইডিন্টিফাই করতে অসম্মতি জানায় ভাইবা বোর্ড।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আরো জানান, শিক্ষকরা এমনও বলছে যে নেকাব না খুলে ভাইবা নিতে দিবে না এবং পরীক্ষায় ফেইলও করতে পারো সেজন্য। আমি বারবার রিকুয়েষ্ট করার পরও স্যাররা এ বিষয়ে সম্মত হয় নি। স্যারদের মূলত উদ্দেশ্য ছিল যেনো আমি নেকাব খুলে ভাইভা দেই। তাদের আইডিন্টিফিকেশনের কোনো ইনটেনশনও ছিল না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম বলেন, ভাইভা বোর্ডে তাকে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান থেকে একাধিকবার বোঝানো হয়েছে। প্রথম দফায় প্রায় ২৫ মিনিট অতিবাহিত হওয়ার পর দ্বিতীয় দফায় এসেও সে নেকাব খুলতে অস্বীকৃতি জানায়৷ পরবর্তীতে আমরা তার বাবাকেও ইনফর্ম করি। তিনি তার সন্তানকে আরেকটি সুযোগ দিতে বলেন। সে অনুযায়ী ক্যাম্পাস খোলার পর ১৭ জানুয়ারি সে ৩ জন বান্ধুবী নিয়ে ভাইভা দিতে এলেও পরিচয় শনাক্তে অস্বীকৃতি জানায়। সেদিনও সে চাইলে ভাইভা দিতে পারত কিন্তু সে রাজি না হওয়ায় তার ভাইভা নেওয়া হয়নি।
বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক শিমুল রায় বলেন, রেজাল্ট দেওয়ার আগ পর্যন্ত তার ভাইভা দেওয়ার সুযোগ থাকবে। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে চেষ্টা করেছি কিন্তু তাকে রাজি করাতে পারিনি। আমরা তাকে বলেছিলাম যে ভবিষ্যতে যদি নারী শিক্ষিকা কেও না থাকে, তখন তাকে সেভাবেই ভাইভা দিতে হবে। আমাদের উদ্দেশ্য কখনোই তার নেকাব খোলানো ছিল না। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল তাকে শিক্ষর্থী হিসেবে চিহ্নিত করা।
পরীক্ষা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক উম্মে সালমা লুনা বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা তো এডমিশন টেস্টে মুখ, কান খুলেই এক্সাম দিয়েছেন। আমাদের ক্লাসরুমেও অনেক শিক্ষার্থী নেকাব পড়ে। আমরা কখনোই তাদের বিরূপ কিছু বলি না। এখন, ভাইবার দিন ওই শিক্ষার্থীকে দুই দফায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট বোঝানো হয়েছে। কিন্তু সে রাজি হয়নি।
ফিমেল টিচার দিয়ে আইডিন্টিফাই করার প্রশ্নে তিনি বলেন, প্রশাসন কাছ থেকে এমন লিখিত কোন নির্দেশনা পায়নি। প্রশাসন যদি এ ব্যপারে কোন নির্দেশনা দেয় তবে আমরা অবশ্যই তা পালন করবো।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শেলিনা নাসরিন বলেন, মানুষ ধর্ম কর্ম করবে আমরা সেখানে বাধা দিবো না। তবে যে-কোনো ফ্যাকাল্টি ই হোক না কেনো তাকে ভাইভায় আইডিন্টিফাই করার ব্যবস্থায় আসতে হবে। যেভাবেই হোক না কেনো। অনেকে আছে যারা নারী শিক্ষক ছাড়া করতে চায় না সেক্ষেত্রে নারী শিক্ষক দিয়ে করানো হবে।
যদি বোর্ডে ফিমেল টিচার না থাকে সেক্ষেত্রে জানতে চাইলে বলেন, সেজন্য বিকল্প ব্যবস্থা আছে। তার বান্ধবীরা থাকবে বা কোনো ম্যামকে এনে তা করা যাবে। এইজন্য যে আমরা পরীক্ষা নিবো না বা পরীক্ষা নেয়া যাবে না বিষয়টা এমন না।
এদিকে, ২১ জানুয়ারি (রবিবার) দুপুর ১২ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবন চত্বরেউক্ত ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ইবি শাখা।
এ সময়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ইবি শাখার সভাপতি মুহাম্মাদ আল-আমিন বলেন, ইসলামের মৌলিক বিধান পর্দাকে অবমাননা করা হয়েছে যেখানে আল্লাহ পর্দাকে ফরজ বিধান বলে গণ্য করেছেন। যে এ বিধান অমান্য করবে সে মুসলিম থাকতে পারে না। নামাজ, রোজা যেমন ইসলামের বিধান তেমনই পর্দা নারীদের জন্য করণীয় বিধান। এটাকে আমরা অপদস্ত হতে দিতে পারি না।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের নিকট আবেদন থাকবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য যেন বজায় থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় যে উদ্দশ্য নিয়ে গঠিত হয়েছিল ইসলামী ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে তা যেনো বজায় থাকে। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে যাতে পরবর্তীতে এ ধরনের ঘটনা কেউ যেন ঘটাতে না পারে।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ করছে সরকার
![আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ করছে সরকার ইবি](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/mausi.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতায় সারাদেশে কতগুলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তার তালিকা তৈরি করছে শিক্ষা প্রশাসন। সেই ধারাবাহিকতায় ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য চেয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
এই তথ্য ২৯ জুলাইয়ের মধ্যে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের এক চিঠিতে বলা হয়েছে, গত কয়েক দিনে দেশে উদ্ভূত সহিংস পরিস্থিতিতে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের তালিকা উল্লিখিত ছক মোতাবেক সফট কপি dd-admin@dshe.gov.bd- এই ই-মেইলে এবং হার্ডকপি অধিদপ্তরের উপপরিচালকের (প্রশাসন) দপ্তরে পাঠানোর জন্য বলা হলো।
অধিদপ্তরের নির্দেশিত ছকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা, প্রতিষ্ঠানের ধরন, ক্ষয়-ক্ষতির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা, সম্ভাব্য ক্ষতির পরিমাণ (টাকায়) ইত্যাদি বিষয় লিখে পাঠাতে হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
আন্দোলনে ঢাবির হলের ৩০০ কক্ষ ভাঙচুর হয়েছে: উপাচার্য
![আন্দোলনে ঢাবির হলের ৩০০ কক্ষ ভাঙচুর হয়েছে: উপাচার্য ইবি](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/06/DU-VC-maksud-kamal1.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ রোকেয়া হল এবং স্যার এ এফ রহমান হল পরিদর্শন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। আজ শুক্রবার তিনি হল দুটি পরিদর্শন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পরিদর্শন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে প্রায় ৩০০ কক্ষ ভাঙচুর করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হলসমূহের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের কাছ থেকে আর্থিক বরাদ্দ পাওয়া সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্নের মাধ্যমে বিভিন্ন হলের কক্ষগুলো সংস্কার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হবে বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন, অর্থপ্রাপ্তির বিষয়টি আমাদের হাতে নেই। এটা ইউজিসি থেকে আসবে। এরপর পিপিআর মেনে টেন্ডার হবে। সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল হলে হলগুলো খুলে দেওয়া হবে।
গত ১৬ জুলাই সংঘর্ষের শুরুর ব্যাপারে উপাচার্য বলেন, সেদিন ৩টার দিকে শিক্ষার্থীদের একটি মিছিল হলপাড়াখ্যাত বঙ্গবন্ধু হল, কবি জসীমউদ্দিন হলের দিকে আসে। দুপুরের সময় প্রভোস্টরাও হলে ছিল না, প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যদের জানা ছিল না। বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমি প্রভোস্টদের টেলিফোন করেছি। প্রক্টরিয়াল টিমকেও বলি সেখানে যাওয়ার জন্য। ততক্ষণে সেখানে মারামারি শুরু হয়ে যায়। এরপর আমরা দেখলাম, সবার হাতে লাঠি। এ সময় প্রক্টরিয়াল টিম সেখানে পৌঁছাতে পারেনি। প্রভোস্টরা বিভিন্ন জায়গায় আটকা পড়ে গেছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপে ফটোগ্রাফার পদে চাকরির সুযোগ
![প্রাণ-আরএফএল গ্রুপে ফটোগ্রাফার পদে চাকরির সুযোগ ইবি](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/PRAN-RFL-GROUP-1.jpg)
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ফটোগ্রাফার পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ১৭ জুলাই থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ০১ আগস্ট পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, দুপুরের খাবারের সুবিধা (আংশিক ভর্তুকি), প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসসহ প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
এক নজরে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
প্রতিষ্ঠানের নাম: প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ
পদের নাম: ফটোগ্রাফার
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি
অন্যান্য যোগ্যতা: ফটোশুট, ফটোগ্রাফি সরঞ্জাম রক্ষণাবেক্ষণ, ছবি এডিটিং এবং ফটোগ্রাফি সেশন পরিচালনায় দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৪০ বছর
কর্মস্থল: ঢাকা
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, দুপুরের খাবারের সুবিধা (আংশিক ভর্তুকি), প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাস।
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: ০১ আগস্ট ২০২৪
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসির আরো চার পরীক্ষা স্থগিত
![এইচএসসির আরো চার পরীক্ষা স্থগিত ইবি](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2022/03/SSC_exams-1.jpg)
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশজুরে সহিংস কর্মকাণ্ডের কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় চলমান এইচএসসির আগামী সপ্তাহের আরো চারটি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরীক্ষাগুলো আগামী ২৮, ২৯, ৩১ জুলাই ও ১ আগস্ট হওয়ার তারিখ ছিল। এ নিয়ে চলমান এইচএসসি পরীক্ষার ৮টি পরীক্ষা স্থগিত করা হলো।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) দুপুরে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার। তিনি ঢাকা পোস্টকে জানান, দেশের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে পরীক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
নতুন করে চারটি পরীক্ষা স্থগিত হওয়ার আগে এসব পরীক্ষার বিষয়ে তপন কুমার সরকার জানান, আগামী ১১ আগস্টের পর এসব পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে তারিখ জানানো হয়নি।
এর আগে, কোটা সংস্কার নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় প্রথমে ১৮ জুলাইয়ের, পরে ২১, ২৩ ও ২৫ জুলাইয়ের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত করে আন্তঃশিক্ষাবোর্ড সমন্বয় কমিটি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষা ১১ আগস্টের পরে
![এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষা ১১ আগস্টের পরে ইবি](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/HSC-exam-1.jpg)
কোটা আন্দোলনকে ঘিরে দেশের চলমান পরিস্থিতির কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় এইচএসসি ও সমমানের ৪ দিনের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত হওয়া পরীক্ষাগুলো আগামী ১১ আগস্টের পর থেকে নতুন সময়সূচিতে অনুষ্ঠিত হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকালে এ তথ্য জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
তিনি বলেন, ৯টি সাধারণ এবং মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে চলমান এইচএসসি ও সমমানের স্থগিত হওয়া সব পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর অনুষ্ঠিত হবে।
আর কোনো পরীক্ষা স্থগিত হতে পারে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। কোনো সিদ্ধান্ত হলে সেটা আজ জানানো হবে।’
ঢাকা বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, আগামী ২৮ জুলাই থেকে যথারীতি সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সূচি অনুযায়ী ১১ আগস্ট এইচএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা ছিল।
কাফি