Connect with us

আন্তর্জাতিক

করোনা টিকা আর জরুরি নয়: রুশ সংস্থা

Published

on

বাংলাদেশে করোনার টিকা বিতরণ ছিলো বৈষম্যহীন

প্রায় দুই বছর ধরে বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেওয়া করোনাভাইরাসের এখন আর আগের মতো মারণক্ষমতা নেই। এই ভাইরাসটির ফলে সৃষ্ট শ্বাসতন্ত্রের রোগ কোভিডও এখন নেমে এসেছে মৌসুমি রোগের পর্যায়ে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তাই এখন এই রোগ থেকে সুরক্ষার জন্য টিকা আর জরুরি নয়। তবে কোনো এলাকায় রোগটির প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে ওই এলাকার বাসিন্দাদের অবশ্যই সতর্ক থাকা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা প্রয়োজন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ভোক্তা অধিকার পর্যবেক্ষক সংস্থা ও কর্তৃপক্ষ রোসপোতরেবনাদজরের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের প্রধান ডা. আনা পোপোভা এক সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য জানিয়েছেন। রাশিয়ার বেতার সংবাদমাধ্যম রোশিয়া ২৪-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পেপোভা বলেন, ‘মহামারির শুরুর দিকে করোনাভাইরাসের যে প্রাণঘাতী ক্ষমতা ছিল, এখন আর তা নেই। গত ৩-৪ বছরে মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহে অজস্র কোটি বার সংক্রমিত হতে হতে সেই ক্ষমতা প্রায় হারিয়েছে ভাইরাসটির।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

‘এক সময়ের প্রাণঘাতী করোনা এখন ইনফ্লুয়েঞ্জা বা শীতকালীন সর্দিজ্বর পর্যায়ের রোগে পরিণত হওয়ার পথে রয়েছে। গত বছর আমরা দেখেছি যে শীতের সময় এই রোগটির প্রাদুর্ভাব ঘটে, আবার শীত কমে গেলে সেই প্রাদুর্ভাব অনেকাংশে কেটেও যায়।’

‘তাছাড়া আগে যেমন হতো…করোনায় আক্রান্ত হলেই মানুষজন ভয় পেতেন এবং হাসপাতালে ছুটে আসতেন— এখন সেই হারও অনেক কমে গেছে। বাজারে এখন করোনার মুখে খাওয়ার ওষুধ মিলছে; তাই এখন করোনায় আক্রান্ত হলে লোকজন বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।’

‘এসব কারণে আমরা মনে করি, করোনা এখন একটি মৌসুমি রোগ এবং এটি থেকে সুরক্ষা নিশ্চিতে টিকার আর প্রয়োজন নেই। তবে এখনও এটি শক্তিশালী, বিশেষ করে বয়স্ক মানুষজন কিংবা যাদের উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস প্রভৃতি শারীরিক জটিলতা রয়েছে— তাদের জন্য।’

‘কিন্তু সেক্ষেত্রে রোগটির প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে সতর্কতা, স্বাস্থ্যবিধি এবং মুখে খাওয়ার ওষুধই সুরক্ষা নিশ্চিতের জন্য যথেষ্ট।’

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম শনাক্ত হয় প্রাণঘাতী সার্স-কোভ-২ ভাইরাস, যা বিশ্বে সাধারণভাবে পরিচিতি পায় করোনাভাইরাস নামে। করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটিও ঘটেছে চীনে।

উহানে শনাক্ত হওয়ার তিন মাসের মধ্যে বিশ্বজুড়ে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে ভাইরাসটি। রোগটির ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে মাসের পর মাস লকডাউন, কোয়ারেন্টাইন, সামাজিক দূরত্ববিধির মতো কঠোর সব পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয় বিশ্বের অধিকাংশ দেশ।

ফলে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে হোঁচট খায়। কর্মসংস্থান হারিয়ে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়েন বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ।

এই পরিস্থিতিতে ২০২০ সালের আগস্টে বিশ্বের প্রথম করোনা টিকা স্পুটনিক ৫ উদ্ভাবন করে রাশিয়ার গামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট। উদ্ভাবনের পর পরই জরুরি প্রয়োজনে সেই টিকাটির ব্যবহারের অনুমোনদও দেয় মস্কোর নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।

পরে ওই বছর নভেম্বরে বাজারে আসে মার্কিন ওষুধ ও টিকা প্রস্তুতকারী কোম্পানি ফাইজার ও জার্মান ওষুধ কোম্পানি বায়োটেকের উদ্ধাবিত টিকা ফাইজার এন বায়োটেক। তারপর একে একে বাজারে আসে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, মডার্না, জনসন অ্যান্ড জনসনসহ আরও বেশ কিছু করোনা টিকা।

করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণকারী ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটার্সের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে করোনা মহামারির পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে এই রোগটিতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৭০ কোটি ১৯ লাখ ৭৫ হাজার ৫৯০ জন, মারা গেছেন ৬৯ লাখ ৭০ হাজার ৭১৮ জন এবং সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬৭ কোটি ২৯ লাখ ৫১ হাজার ৩৪১ জন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে দিতে হবে ৫ শতাংশ কর

Published

on

কমিশনা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে হলে এখন থেকে ৫ শতাংশ কর গুনতে হবে। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি বিল যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা কংগ্রেসে পাঠিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ‘বড় সুন্দর’ এই বিলটি গত শুক্রবার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ বা প্রতিনিধি পরিষদের বাজেট বিষয়ক পার্লামেন্টারি কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল। রোববার সেটির ওপর ভোট হয়েছে বাজেট কমিটিতে। ভোটের পর দেখা গেছে একেবারেই অল্প ব্যবধানে, ১৬-১৭ ভোটে পাস হয়েছে বিলটি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাজেট কমিটিতে পাস হওয়ার পর এবার প্রতিনিনিধি পরিষদের ভোটের দিকে অগ্রসর হচ্ছে সেই বিল। যদি প্রতিনিধি পরিষদ ও উচ্চতর কক্ষ সিনেটে পাস হয়— তাহলে কার্যকরী আইনে পরিণত হবে বিলটি এবং সেক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী প্রবাসীদের জন্য তাদের নিজ দেশে অর্থ পাঠানো আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন— এমন সব অভিবাসীকে করের আওতায় আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিলটিতে। এমনকি গ্রিনকার্ড কিংবা এইচ-১বি ভিসাধারী অভিবাসীদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি।

১ হাজার ১১৬ পাতার এই বিলে করের ব্যাপারে কোনও ছাড় সীমার কথা উল্লেখ করা হয়নি। অর্থাৎ কম-বেশি যত অঙ্কের রেমিট্যান্স পাঠানো হোক না কেন, ৫ শতাংশ কর দিতেই হবে। তবে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হন, তবে তার ক্ষেত্রে এই আইন প্রযোজ্য হবে না।

নতুন বিলটি নিয়ে অবশ্য ট্রাম্পের নিজ দলের মধ্যেই মতভেদ রয়েছে। গত শুক্রবার বিলটির ওপর যখন বাজেট কমিটির ভোট হচ্ছিল, সময় ডেমোক্রেটিক পার্টির এমপিদের পাশাপাশি পার্লামেন্টের পাঁচ রিপাবলিকান সদস্যও বিলের বিপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন। প্রতিনিধি পরিষদ বা সিনেটের ভোটেও এর পুনরাবৃত্তি ঘটবে বলে মনে কারছেন রাজনীতি বিশ্লেষকরা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

নিজের রাইফেলের গুলিতেই প্রাণ গেলো ভারতীয় সেনার

Published

on

কমিশনা

নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১৮ মে) দেশটির জম্মু ও কাশ্মীরের সাম্বা জেলার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ওই সেনার পরিচয় প্রকাশ করেনি কর্তৃপক্ষ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কর্মকর্তাদের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীর সীমান্তে একটি পোস্টের ভেতরে ওই সেনা সদস্য তার নিজের সার্ভিস রাইফেল থেকে ছোড়া গুলিতে মারা গেছেন। তেলেঙ্গানার বাসিন্দা ২৮ বছর বয়সি এই সেনা সীমান্ত ফাঁড়ির সরোজে সেন্ট্রি ডিউটিতে ছিলেন। সার্ভিস রাইফেল থেকে গুলি লেগে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্যমতে, ঘটনাটি বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঘটে।

প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে যে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে, তার এই পদক্ষেপের পেছনের উদ্দেশ্য তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ক্যান্সারে আক্রান্ত জো বাইডেন

Published

on

কমিশনা

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত বলে তার কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। ক্যান্সার তার শরীরের হাড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। শুক্রবার ৮২ বছর বয়স্ক মি. বাইডেনের শরীরে এই রোগ শনাক্ত হয়। তিনি প্রস্রাব জনিত সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চিকিৎসক জানিয়েছেন তার ক্যান্সার কিছুটা আগ্রাসী ধরনের এবং গ্লিসন মাত্রা দশের মধ্যে নয়। এর মানে হলো এটি একটি উচ্চ ধাপের ক্যান্সার, যা শরীরে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। মি. বাইডেন ও তার পরিবার চিকিৎসার সম্ভাব্য উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন। তার কার্যালয় বলছে, যে ক্যান্সার শনাক্ত হয়েছে তা কিছুটা হরমোন সংবেদনশীল হওয়ায় এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ক্যান্সারের খবর প্রকাশের পর সাবেক প্রেসিডেন্টকে সমর্থন করে অনেকে বিবৃতি দিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন যে, তিনি এবং ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প এই খবর শুনে দু:খ পেয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

“আমরা জিল ও পরিবারের প্রতি আন্তরিক শুভকামনা জানাচ্ছি। আমরা দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি,” লিখেছেন তিনি।

সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিস সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ লিখেছেন, তিনি ও তার স্বামী বাইডেন পরিবারের জন্য প্রার্থনা করছেন।

সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, ক্যান্সারের জন্য চিকিৎসা খুঁজে পেতে বাইডেনের চেয়ে বেশি কেউ কিছু করেননি। তিনি ও তার স্ত্রী মিশেল ওবামা মি. বাইডেনের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন।

জো বাইডেন ২০১৬ সালে ‘ক্যান্সার মুনশট’ কর্মসূচির সূচনা করেছিলেন এবং তিনি নিজেই এর নেতৃত্বে থাকবেন বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন।

স্বাস্থ্য ও বয়স নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হবার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে ২০২৪ সালে নিজেকে সরিয়ে নেয়ার এক বছর পর এ ধরনের একটি খবর এলো। তিনিই সবচেয়ে বেশি বয়সে দেশটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেছেন।

একটি টেলিভিশন বিতর্কে দুর্বল পারফরম্যান্সের কারণে সমালোচিত হবার পর সমালোচনা জোরদার হলে এক পর্যায়ে দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।

এক পর্যায়ে তার জায়গায় কমালা হ্যারিস ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নির্বাচন করেন।

ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের তথ্য মতে, বিশ্বব্যাপী পুরুষদের ক্ষেত্রে ত্বকের ক্যান্সারের পর প্রোস্টেট ক্যান্সারেই বেশি মানুষকে আক্রান্ত হতে দেখা যায়।

দ্যা ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন বা সিডিসি বলছে, প্রতি ১০০ জন পুরুষের মধ্যে ১৩ জনই জীবনের একটা পর্যায়ে প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। তাদের মতে বয়সের সাথে এই রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডঃ উইলিয়াম ডাহুট বিবিসিকে বাইডেনের ডায়াগনোসিসের যেসব তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে তার ভিত্তিতে বলেছেন, এই ক্যান্সারটির চরিত্রই অনেকটা আগ্রাসী।

“সাধারণত ক্যান্সার হাড়ে ছড়িয়ে পড়লে সেটাকে আমরা নিরাময়যোগ্য ক্যান্সার মনে করি না,” বলেছেন তিনি।

তিনি অবশ্য বলেছেন প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসায় অনেক রোগীর মধ্যেই ভালো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়। “এবং অনেকে চিকিৎসা নিয়ে অনেক বছর বাঁচতে পারেন,” বলেছেন তিনি। বাইডেন হোয়াইট হাউজ ছাড়ার পর জনসম্মুখে এসেছেন কমই। তিনি গত এপ্রিলে শিকাগোতে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে আয়োজিত একটি সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।

মে মাসে বিবিসিকে একটি সাক্ষাতকার দিয়েছিলেন তিনি, যেখানে তিনি বলেছিলেন যে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া ছিলো তার জন্য কঠিন। এতে স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন ‘এর সমর্থনে কোনো ধরনের প্রমাণ নেই’।

বহু বছর ধরেই জো বাইডেন ক্যানসার গবেষণার পক্ষে প্রচার চালিয়ে আসছেন। ২০২২ সালে তিনি ও তাঁর স্ত্রী জিল বাইডেন ‘ক্যানসার মুনশট’ উদ্যোগ পুনরায় শুরু করেন, যার মূল লক্ষ্য ছিলো ২০৪৭ সালের মধ্যে ৪০ লাখের বেশি ক্যানসারের মৃত্যু প্রতিরোধে গবেষণার গতি বাড়ানো।

বাইডেনের বড় ছেলে বাউ বাইডেন ২০১৫ সালে মস্তিষ্কের ক্যানসারে মারা গিয়েছিলেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

গাজায় ‘ব্যাপক’ স্থল হামলা শুরু করল ইসরায়েল

Published

on

কমিশনা

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ‘ব্যাপক’ স্থল হামলা শুরু করেছে দখলদার ইসরায়েল। রোববার (১৮ মে) এ তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তারা বলেছে, হামাসের বিরুদ্ধে বড় হামলার অংশ হিসেবে স্থল হামলা শুরু হয়েছে। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “গতকাল, অপারেশন গিডিয়ন চ্যারটের অংশ হিসেবে আমাদের দক্ষিণ কমান্ডের স্যান্ডিং এবং রিজার্ভ সেনারা উত্তর ও দক্ষিণ গাজা উপত্যকায় ব্যাপক স্থল হামলা শুরু করেছে।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিরক্ষা বাহিনী আরও জানিয়েছে, স্থল হামলায় সহযোগিতা ও হামাসের পাল্টা হামলা প্রতিহতে গত এক সপ্তাহে তাদের বিমানবাহিনী হামাসের ৬৭০টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। যার মধ্যে ছিল হামাসের বিভিন্ন সেল, সুড়ঙ্গ এবং ট্যাংক বিধ্বংসী সাইট।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এখন পর্যন্ত হামাসের কয়েক ডজন সদস্য এবং বেশ কিছু অবকাঠামো ধ্বংস করা হয়েছে বলে দাবি করেছে তারা। এছাড়া গাজার গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলো দখল করে রাখার তথ্য জানিয়েছে দখলদারদের প্রতিরক্ষা বাহিনী।

বসতি (অবৈধ) স্থাপনকারী ইসরায়েলিদের রক্ষায় এই হামলা প্রয়োজন অনুযায়ী অব্যাহত থাকবে এবং বিমানবাহিনী এতে সহায়তা করবে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। গত এক সপ্তাহে ইসরায়েলিদের বিমান হামলায় গাজায় পাঁচশর বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। যার মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। দখলদার ইসরায়েল হামাসের সদস্যদের হত্যার দাবি করলেও; তাদের হামলায় নিহতদের বেশিরভাগই বেসামরিক মানুষ।

শুধুমাত্র আজ রোববার গাজায় অন্তত ১৩৫ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি সেনারা। ইসরায়েলিদের হামলার কারণে গাজার উত্তরাঞ্চলের সব হাসপাতাল বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এতে করে আহত মানুষ চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যুবরণ করছেন। ইসরায়েলিদের এ বর্বরতা বন্ধে কাতারের রাজধানী দোহায় মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে হামাসের আলোচনা চলছে। আজও সেখানে যুদ্ধবিরতি নিয়ে কথা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত এ আলোচনা সফলতার মুখ দেখেনি।

এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে হামাসের এক কর্মকর্তা বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেন, “ইসরায়েলের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে। তারা যুদ্ধ বন্ধের প্রতিশ্রুতি না দিয়ে জিম্মিদের মুক্ত করতে চায়। কিন্তু আমরা বলেছি গাজা থেকে ইসরায়েলের সব সেনাকে প্রত্যাহার করে নিতে হবে, গাজার অবরোধ তুলে নিতে হবে এবং ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিতে হবে তাহলে তাদের সব জিম্মিকে আমরা একসঙ্গে মুক্তি দেব।”

যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত দখলদারদের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু আজ বলেছেন, তারা হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির জন্য চেষ্টা করছেন। তবে হামাস যদি গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চায় তাহলে সংগঠনটির যোদ্ধাদের গাজা ছেড়ে চলে যেতে হবে এবং এ উপত্যকাকে সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণ করতে হবে বলে শর্ত দিয়েছেন তিনি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

স্থলপথে কেন বাংলাদেশি পণ্যে নিষেধাজ্ঞা, জানাল ভারত

Published

on

কমিশনা

বাংলাদেশ থেকে স্থলপথে পণ্য আমদানিতে নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ভারত। শনিবার (১৭ মে) দেশটি জানায়, বাংলাদেশের নির্দিষ্ট কিছু পণ্য আর স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলসহ কয়েকটি রাজ্যে প্রবেশ করতে পারবে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ নিষেধাজ্ঞা মূলত পোশাকসহ কয়েকটি জনপ্রিয় পণ্যের ওপর কার্যকর হবে, যা ভারতীয় আমদানিকারকদের এখন বাধ্যতামূলকভাবে সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করতে বাধ্য করবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতের এই সিদ্ধান্তের ফলে প্রায় ৭৭০ মিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য ঝুঁকিতে পড়বে বলে মনে করছে গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ (জিটিআরআই)। এ পরিমাণ বাংলাদেশের ভারতের সঙ্গে মোট রপ্তানির প্রায় ৪২ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (১৮ মে) ভারতীয় প্রভাবশালী দৈনিক দ্য ইকোনমিক টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি, আর আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরামের সীমান্ত শুল্ক পয়েন্টগুলো দিয়ে এখন থেকে ফলমূল, কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার, তুলার বর্জ্য, কাঠের আসবাবপত্র ও নির্দিষ্ট কিছু প্লাস্টিক পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

জিটিআরআই বলছে, ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্ত কেবল অর্থনৈতিক নয়, এতে কূটনৈতিক বার্তাও নিহিত। সংস্থাটির ভাষ্যমতে, বাংলাদেশ সম্প্রতি ভারতীয় পণ্যের ওপর একাধিক বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, যার পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসেবেই ভারত এ পদক্ষেপ নিয়েছে।

বিশেষ করে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস সম্প্রতি চীন সফরে গিয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে ‘সমুদ্রপথ থেকে বিচ্ছিন্ন’ বলে অভিহিত করেন। সফরে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ চুক্তি হয়। বিষয়গুলো ভারতের কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থে প্রভাব ফেলেছে বলে জিটিআরআই মনে করছে।

এএনআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ গত এক বছরে ভারতীয় সুতা, চাল, কাগজ, মাছ, গুঁড়া দুধ এবং তামাকজাত পণ্যের আমদানিতে একাধিক বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে এসব পণ্যের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ কার্যকর হবে।

তাছাড়া বাংলাদেশ তাদের ভূখণ্ড দিয়ে ভারতের পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে টনপ্রতি ১.৮ টাকা করে ট্রানজিট ফি আরোপ করেছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষের মতে, এসব পদক্ষেপে ভারতের রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন এবং এটি ‘দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভারসাম্য নষ্ট করছে’।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ প্রতিবছর প্রায় ৭০০ মিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করে ভারতে। এতদিন এসব পণ্য মূলত স্থলবন্দর দিয়ে যেত। কিন্তু ভারতের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন থেকে কেবল কলকাতা ও নাভা শেভা (মহারাষ্ট্র) বন্দরের মাধ্যমে এসব পোশাক আমদানি করতে পারবে ভারতীয় ক্রেতারা।

জিটিআরআই বলছে, এতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে সময় ও খরচ উভয়ই বাড়বে, ফলে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে উঠতে পারে। সংস্থাটি স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, ভারতের এই পদক্ষেপ সরাসরি বাংলাদেশি সুতা আমদানিতে আরোপিত নিষেধাজ্ঞার জবাব।

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলেও সাম্প্রতিক ঘটনাগুলোতে নতুন উত্তেজনার ইঙ্গিত স্পষ্ট। দুই দেশই একে অপরের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক বাধা সৃষ্টির অভিযোগ করছে। ফলে ভবিষ্যতে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আরও জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার6 hours ago

‘কমিশনার মোহসিনের সঙ্গে একই টেবিলে বসছেন রাশেদ মাকসুদ, পালানোর পথ পাবে না’

পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের প্রতিবাদে রবিবার লেনদেনে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরনো ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার9 hours ago

ব্লকে ২৮ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১ কোটি ৬ লাখ...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুঁজিবাজার সংস্কার কমিশনের নামে চা-বিস্কুট খাচ্ছে আর বিল জমা দিচ্ছে

পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের প্রতিবাদে রবিবার লেনদেনে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরনো ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার9 hours ago

হিমাদ্রির লোকসান কমেছে

পুঁজিবাজারে এসএমই প্ল্যাটফর্মে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হিমাদ্রি লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার10 hours ago

আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার10 hours ago

দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৯ এপ্রিল বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার10 hours ago

ঘাড় ত্যাড়া রাশেদ মাকসুদ, কারো কথা শুনতে চায় না

পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের প্রতিবাদে রোববার লেনদেনে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরনো ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
কমিশনা
আন্তর্জাতিক3 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে দিতে হবে ৫ শতাংশ কর

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশে ফ্লাইট চালানোর অনুমতি পেল পাকিস্তানের এয়ারসিয়াল

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

টিকিট ছাড়াই বিমানে ওঠার চেষ্টা, যুবক আটক

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে আগ্রহী আলজেরিয়া

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ইশরাককে শপথ না পড়ানোর কারণ জানালেন উপদেষ্টা আসিফ

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ভাঙ্গা-কুয়াকাটা ৬ লেন সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন

কমিশনা
অন্যান্য5 hours ago

নিজের রাইফেলের গুলিতেই প্রাণ গেলো ভারতীয় সেনার

কমিশনা
রাজনীতি6 hours ago

ক্ষমা চাইলেন ইশরাক হোসেন

কমিশনা
জাতীয়6 hours ago

একযোগে পুলিশের ১৭ এসপিকে বদলি

কমিশনা
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

খেলার মাঠ ও পার্ক উন্নয়নে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও ইউসিবির চুক্তি

কমিশনা
আন্তর্জাতিক3 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে দিতে হবে ৫ শতাংশ কর

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশে ফ্লাইট চালানোর অনুমতি পেল পাকিস্তানের এয়ারসিয়াল

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

টিকিট ছাড়াই বিমানে ওঠার চেষ্টা, যুবক আটক

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে আগ্রহী আলজেরিয়া

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ইশরাককে শপথ না পড়ানোর কারণ জানালেন উপদেষ্টা আসিফ

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ভাঙ্গা-কুয়াকাটা ৬ লেন সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন

কমিশনা
অন্যান্য5 hours ago

নিজের রাইফেলের গুলিতেই প্রাণ গেলো ভারতীয় সেনার

কমিশনা
রাজনীতি6 hours ago

ক্ষমা চাইলেন ইশরাক হোসেন

কমিশনা
জাতীয়6 hours ago

একযোগে পুলিশের ১৭ এসপিকে বদলি

কমিশনা
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

খেলার মাঠ ও পার্ক উন্নয়নে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও ইউসিবির চুক্তি

কমিশনা
আন্তর্জাতিক3 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে দিতে হবে ৫ শতাংশ কর

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশে ফ্লাইট চালানোর অনুমতি পেল পাকিস্তানের এয়ারসিয়াল

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

টিকিট ছাড়াই বিমানে ওঠার চেষ্টা, যুবক আটক

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে আগ্রহী আলজেরিয়া

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ইশরাককে শপথ না পড়ানোর কারণ জানালেন উপদেষ্টা আসিফ

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ভাঙ্গা-কুয়াকাটা ৬ লেন সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন

কমিশনা
অন্যান্য5 hours ago

নিজের রাইফেলের গুলিতেই প্রাণ গেলো ভারতীয় সেনার

কমিশনা
রাজনীতি6 hours ago

ক্ষমা চাইলেন ইশরাক হোসেন

কমিশনা
জাতীয়6 hours ago

একযোগে পুলিশের ১৭ এসপিকে বদলি

কমিশনা
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

খেলার মাঠ ও পার্ক উন্নয়নে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও ইউসিবির চুক্তি