Connect with us

অর্থনীতি

শতকোটি টন ছাড়িয়েছে কয়লার বৈশ্বিক রফতানি

Published

on

কমিশনা

২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে রেকর্ড পরিমাণ কয়লা রফতানি হয়েছে। ওই বছর প্রথমবারের মতো রফতানি ১০০ কোটি টন ছাড়িয়ে যায়। মূলত বিদ্যুৎ গ্রিডে জ্বালানিটির ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের ফলে রফতানিতে এমন উল্লম্ফন দেখা দিয়েছে। খবর রয়টার্স।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জলবায়ু পরিবর্তন রোধের অংশ হিসেবে বিশ্বজুড়ে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার শূন্যে নামিয়ে আনার জোর প্রচেষ্টা চলছে। পরিচ্ছন্ন জ্বালানির দিকে ঝুঁকছে বর্তমান বিশ্ব। জাতিসংঘের জলবায়ুবিষয়ক বৈশ্বিক সম্মেলনে প্রথমবারের মতো তেল, গ্যাস ও কয়লার মতো জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসার জন্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে বহুমুখী প্রচেষ্টার পরও কয়লার ব্যবহার বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। ফলে কার্বন নিঃসরণ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাজার পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কেপলারের দেয়া তথ্যমতে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে ১০০ কোটি ৪০ লাখ টন তাপীয় কয়লা রফতানি হয়েছে। ২০২২ সালের তুলনায় রফতানি ৬ কোটি ২৫ লাখ টন বা ৬ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জলবায়ুবিষয়ক থিংক ট্যাংক এম্বার জানায়, গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর পর্যন্ত বৈশ্বিক কয়লাচালিত বিদ্যুৎ উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ২৯৫ টেরাওয়াট ঘণ্টা। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উৎপাদন বেড়েছে ১ শতাংশ। অন্যদিক অক্টোবর পর্যন্ত কয়লাচালিত বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে কার্বন নিঃসরণও রেকর্ড ছাড়িয়েছে। নিঃসরিত হয়েছে ৭৮৫ কোটি টন কার্বন ডাই-অক্সাইড ও সমজাতীয় গ্যাস, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬ কোটি ৬৭ লাখ টনেরও বেশি।

এশিয়ার দেশগুলো এখনো জ্বালানি হিসেবে কয়লার ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। এটির ব্যবহার রোধে এ অঞ্চলের দেশগুলোয় নীতিগত চাপও কম। ব্যাপক মজুদের পাশাপাশি নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী হওয়ায় এ অঞ্চলের বিদ্যুৎ খাতে জ্বালানি চাহিদার বড় একটি অংশই পূরণ করে কয়লা। ফলে এখানে খনি থেকে কয়লা উত্তোলন ও রফতানি দুটোই বাড়ছে সমানতালে। তবে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকাসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার ব্যবহার বন্ধে কঠোর নীতিমালা গ্রহণ করেছে।

কিন্তু কয়লার ব্যবহার ও বাণিজ্যের ভৌগোলিক অঞ্চল সংকুচিত হয়ে এলেও বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোয় এটির ব্যবহার, রফতানি ও নিষ্কাশন অব্যাহত বাড়ছে। গত বছর তাপীয় কয়লা রফতানিতে বিশ্বের শীর্ষ দেশ ছিল ইন্দোনেশিয়া। বছরজুড়ে দেশটি ৫০ কোটি ৫৪ লাখ টন রফতানি করে, যা ২০২২ সালের তুলনায় ১২ শতাংশ বা ৫ কোটি ৪০ লাখ টন বেশি। কেপলার জানায়, ২০২৩ সালে বৈশ্বিক কয়লা রফতানিতে অর্ধেকেরও বেশি অবদান ছিল ইন্দোনেশিয়ার।

অস্ট্রেলিয়া সমাপ্ত বছরে ১৯ কোটি ৮০ লাখ টন কয়লা রফতানি করেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১ কোটি ২৫ লাখ টন বা ৭ শতাংশ বেশি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় শীর্ষস্থানে দেশটি। অন্যদিকে রাশিয়া ১০ কোটি ৩০ লাখ, দক্ষিণ আফ্রিকা ছয় কোটি ও কলম্বিয়া ৫ কোটি ১০ লাখ টন রফতানি করেছে।

আমদানির দিক থেকে শীর্ষে ছিল চীন। দেশটি রেকর্ড ৩২ কোটি ৫০ লাখ টন তাপীয় কয়লা আমদানি করে, ২০২২ সালের তুলনায় যা ১০ কোটি ৯০ লাখ টন বেশি। ১৭ কোটি ২০ লাখ টন আমদানির মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ভারত, ১০ কোটি ৯০ লাখ টন আমদানির মধ্য দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে জাপান, আট কোটি টন আমদানির মধ্য দিয়ে চতুর্থ অবস্থানে দক্ষিণ কোরিয়া ও ৫ কোটি ১০ লাখ টন আমদানির মধ্য দিয়ে পঞ্চম স্থানে তাইওয়ান। এছাড়া ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামও গত বছর উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কয়লা আমদানি করেছে।

বিশ্লেষকরা জানান, অন্যান্য অঞ্চলে কমলেও এশিয়ার দেশগুলোয় কয়লার ব্যবহার ও আমদানি আরো বাড়বে। বিশেষ করে চীন, ভারত, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলো লম্বা সময় ধরে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে জ্বালানিটি ব্যবহার করবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

শেখ পরিবারসহ ১০ শিল্পগোষ্ঠীর পৌনে ২ লাখ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

Published

on

কমিশনা

লুটপাট ও পাচারের অভিযোগে আইনি প্রক্রিয়ার আওতায় শেখ পরিবারসহ ১০ শিল্পগোষ্ঠীর প্রায় পৌনে দুই লাখ কোটি টাকার অর্থ ও সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। এসব অর্থ দিয়ে ‘লুটের টাকা ব্যবস্থাপনা তহবিল’ গঠন করবে সরকার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৯ মে) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে পাচার টাকা ফেরত আনার বিষয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এসময় উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এ এফ এম শাহিনুর ইসলাম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের পাশাপাশি ১০টি শিল্পগোষ্ঠীর এক লাখ ৩০ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকার অর্থ অ্যাটাচমেন্ট আছে। ১৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার (দেশীয় মুদ্রায় পরিমাণ ২০০০ কোটি টাকা) এবং ৪২ হাজার ৬১৪ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পত্তি স্থিতি (ফ্রিজিং) অবস্থায় রয়েছে। এ ছাড়া বিদেশে ২৫৩ কোটির (২ কোটি ৭ লাখ ডলার) অস্থাবর সম্পত্তি জব্দ আছে। এই অর্থ থেকে একটি ‘লুটের টাকা ব্যবস্থাপনা তহবিল’ গঠন করা হবে, যা সরকারের ব্যবস্থাপনায় থাকবে।

সরকার গঠিত ১১টি তদন্ত দলের অনুসন্ধানে ১০ শিল্পগোষ্ঠীসহ শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে ব্যাংকঋণে অনিয়ম, কর ফাঁকি ও অর্থপাচারসহ বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতির তথ্য উঠে এসেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অনিয়ম ও পাচার করা অর্থের খোঁজ মিলেছে এস আলম গ্রুপের। ইতোমধ্যে এসব ঘটনায় একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে সরকার একটি বিশেষ অধ্যাদেশ প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। সেই সঙ্গে, এই অর্থ উদ্ধারে কোন ধরনের আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে, তা নির্ধারণের কাজও চলছে। এ প্রক্রিয়ায় সহায়তা দিচ্ছেন বিশ্বব্যাংকের উদ্যোগে গঠিত পাচার করা অর্থ উদ্ধারে অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ দল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, আদালতের সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনে আইন সংশোধনের মাধ্যমে ফান্ড (লুটের টাকা ব্যবস্থাপনা তহবিল) গঠন করা হবে। ব্যাংক ক্ষতিপূরণ এবং জনহিতকর কাজে ব্যবহারের জন্য দুই ধরনের ফান্ড গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে।

গভর্নর বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে একটা ফান্ড প্রতিষ্ঠা করা। যেটার অর্থ দিয়ে আমরা ব্যাংকগুলোকে ক্ষতিপূরণ দিতে পারব। কারণ ব্যাংকগুলো বিশালভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের টাকা তো লুট করা হয়েছে। এছাড়া বাকি টাকা যেগুলো নন ব্যাংক রিলেটেড, যেগুলো দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করা হয়েছে, সেগুলো সরকার আরেকটা ফান্ডে নিয়ে জনহিতকর কাজে ব্যয় করবে। সবই আইনগতভাবে করা হবে। কোনোটাই আইনের বাইরে হবে না।

পাচার হওয়া অর্থ ফেরতের বিষয়ে আহসান এইচ মনসুর বলেন, টাকা কীভাবে ফেরত আনতে হয়, সেটার কোনো অভিজ্ঞতা আমাদের নেই। কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল এক্সপেরিয়েন্সটা আমরা জানি। সাধারণত এটি করতে ৪ থেকে ৫ বছর সময় লাগে। কিন্তু এর মধ্যে ইমিডিয়েট কিছু ব্যবস্থা নেওয়া যায়। বিদেশে তাদের যে সম্পদ আছে, সেটাকে ফ্রিজ করা যায়। সেটা আপেক্ষিকভাবে বছর খানেকের মধ্যে করা সম্ভব। প্রথমে আইনের প্রক্রিয়া আমাদের দেশের সম্পন্ন করতে হবে, তারপর সঠিক প্রণালীতে বিদেশে রিকোয়েস্ট করতে হবে। যেটাকে বলা হয় মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিসট্যান্স (এমএলএ)। আমরা এখন এই প্রক্রিয়ায় আছি। আমরা রিকোয়েস্ট পাঠাচ্ছি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনতে ৪-৫ বছর লেগে যাবে: গভর্নর

Published

on

কমিশনা

আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে চার-পাঁচ বছর লেগে যাবে। তবে এক বছরের মধ্যে বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দ করা যাবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৯ মে) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গভর্নর বলেন, পলাতক পাচারকারীদের লুটের জব্দকৃত টাকা ও শেয়ার দরিদ্রদের জন্য ও জনহিতকর কাজে ব্যয় করা হবে। এ লক্ষ্যে ফান্ড তৈরি করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও বলেন, আইনের সঠিক ধারা মেনেই সবকিছু করা হবে। প্রয়োজনে আইন সংশোধন করা হবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

মে মাসের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

Published

on

কমিশনা

চলতি মে মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহের ধারায় নতুন রেকর্ডের হাতছানি দিচ্ছে। দেশে চলতি মাসের প্রথম ১৭ দিনে বৈধ পথে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ১৬১ কোটি ডলারের। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ প্রায় ১৯ হাজার ৬৪২ কোটি টাকা। এ হিসাবে প্রতিদিন গড়ে আসছে ৯ কোটি ৪৭ লাখ ডলার বা ১১৫৫ কোটি টাকা। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে প্রবাসী আয় ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়াতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র মতে, মে’র প্রথম ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এরমধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ডলারের বেশি। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৯৬ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার আর বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩১ লাখ ৩০ হাজার ডলার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্যদিকে, কোনো রেমিট্যান্স আসেনি এমন ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টি। এরমধ্যে রয়েছে বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বেসরকারি খাতের কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক এবং সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি। বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এরপর আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চে ৩২৯ কোটি ডলার এবং সবশেষ এপ্রিলে রেমিট্যান্স আসে ২৭৫ কোটি ডলারের।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জানার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ: বাণিজ্য উপদেষ্টা

Published

on

কমিশনা

বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য, পোশাকসহ প্রায় সাত ধরনের পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। তবে বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেছেন, আনুষ্ঠানিকভাবে জানার পর প্রয়োজনে সকল কিছু করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ রোববার (১৮ মে) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এসব কথা বলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারত গতকাল যে পদক্ষপটা নিলো সেই পরিপ্রেক্ষিতে আপনারা কী করছেন- এমন প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, আমরা এখনো অফিসিয়ালি ভারতের পদক্ষেপের বিষয়ে কিছু জানি না। তবে সোস্যাল মিডিয়া ও নিউজ থেকে আমরা জানি তারা স্থলবন্দর বিশেষ করে আখাউড়া, ডাউকিসহ কিছু সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বিষয়ে কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা ফর্মালি জানার পর ব্যবস্থা নিতে পারবো। আমাদের বিশ্লেষণ চলছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা সেটা করছে। আমরা উপলব্ধি করার চেষ্টা করছি, তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা করণীয় নির্ধারণ করবো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আমরা ভারতের যে সিদ্ধান্তের কথা জানতে পারছি তাতে আমাদের বাণিজ্য বড় ধরনের প্রভাব পড়বে, বিশেষ করে গার্মেন্টস পণ্য, আসবাবপত্র, ফলের জুসসহ বিভিন্ন পণ্যে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমাদের দেশ থেকে খুব বেশি যে সবকিছু যায় তা কিন্তু না। গার্মেন্টস শিল্পের একটা বড় পরিমাণ যায়। আপনারা এটা জানেন যে প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা অর্জনই আমাদের বড় লক্ষ্য৷ এটা দুইজনের জন্য লাভজনক বিষয়। আমরা নিশ্চয়ই মনে করি ভারত নিজেও একটা টেক্সটাইল বা বস্ত্রশিল্পে সমৃদ্ধ দেশ। এরপরও যখন আমাদের দেশ থেকে এসব পণ্য রপ্তানি হয় সেটা আমাদের সক্ষমতার ওপর ভিত্তি করেই। তবে আমরা আশা করি উভয় দেশের ভোক্তা ও উৎপাদনের স্বার্থে এটা চলমান থাকবে।

এর আগেও ট্রান্সশিপমেন্ট, এখন রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা; এই দুইটা বিষয় ভারত কেন করেছে বলে আপনি মনে করেন- এমন প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ট্রান্সশিপমেন্টের প্রভাব আমাদের নেই। আমরা নিজেদের সক্ষমতা ব্যবহার করে নিজস্বভাবেই এই সমস্যার সমাধান করেছি।

ভারতীয় ব্যবসায়ীরা কি এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে আপনার মনে হয়- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, অবশ্যই, এটাতো প্রতিযোগিতার সক্ষমতার বিষয়। বিভিন্ন সময় আপনারা দেখেছেন আমরা যেহেতু ভৌগোলিকভাবে কানেক্টেড একটা দেশ। আমাদের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা, পরিবহন ব্যয়সহ অন্যান্য জিনিস নির্দিষ্ট। এক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন সময় আমাদের কৃষিপণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করি, ভারতও করে। সেটা চলমান একটা প্রক্রিয়া। এটা বাণিজ্য ব্যবস্থাপনার প্রক্রিয়া আমরা সেটা বিষয়ে কাজ করছি। সেখানে যদি সমস্যা দেখা দেয় বা তৈরি হয় তাহলে উভয়পক্ষ আলোচনা করে সমাধানের চেষ্টা করবো।

আরেক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমাদের বেশ কিছু বন্দর এখনো চালু আছে। যে কয়টা বন্ধ হয়েছে সেখানে ৯০ শতাংশ নয়। আমাদের সংস্থাগুলো কাজ করছে। আমি এখনো রিপোর্টটা দেখিনি। আপনারা যেমন সোস্যাল মিডিয়াতে দেখেছেন আমিও সোস্যাল মিডিয়ায় দেখেছি। আমাদের আরও দু-একদিন সময় লাগবে পুরো পরিস্থিতিটা জানার জন্য আমরা তথ্য সংগ্রহ করছি। আজ না হয় কালের মধ্যে তথ্য পেয়ে যাবো, তখন আমরা আরও ভালোভাবে জানতে পারবো।

ভারতের সাথে কি তাহলে আলোচনায় যাবেন- এমন প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, প্রয়োজনে সকল কিছু করবো। তবে এ বিষয়টি আমাদের এখনো অফিসিয়ালি জানানো হয়নি।

যে দুইটি সিদ্ধান্ত আমরা দেখলাম সেটা সাম্প্রতিক দুই দেশের সম্পর্কের কারণে হয়েছে কি না- এমন প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, আমার কাজ বাণিজ্য আমি এটাতেই সীমাবদ্ধ থাকতে চাই। সবসময় যেটা বলে এসেছি আমি উদার বাণিজ্যে বিশ্বাসী। আমার কাছে বাণিজ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আমার দেশের ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বাণিজ্য উদারীকরণ ও বাণিজ্য ইনক্লুশন ছাড়া আর কোনো রাস্তা আমি দেখি না।

সরকার বলছে আমরা বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়ন করবো, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবো অথচ পরিস্থিতি উল্টো দেখা যাচ্ছে- এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা এই জিনিসগুলোই আলোচনায় নিয়ে আসবো। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন ভারতের সাথে আমাদের যে বাণিজ্য সেটা ভারতের দিকেই অধিক ভারী। আমরা নিশ্চয়ই এই অবস্থানগুলো তুলে ধরবো। একই সঙ্গে আশা করছি এই সমস্যার সমাধান করতে পারবো।

এ ধরেনর সিদ্ধান্তে ভারতের সাথে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি বাড়বে সেটা কীভাবে কমিয়ে আনবেন- এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এটা দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া, একদিনে তো আর বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারবেন না। আমরা যেটা ভারত থেকে রিসোর্স করি সেটা পার্শ্ববর্তী অঞ্চল হিসেবে, ভারতও সেটা করে। সেটা প্রাকৃতিক বিষয়ের কারণেই হয়ে আসছে। আমরা আমাদের বৈচিত্র্যকরণের মাধ্যমে ও প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা বাণিজ্য বৃদ্ধি করবো।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত

Published

on

কমিশনা

আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপির আকার ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা। উন্নয়ন বাজেটে বরাবরের মতো এবারও বড় ৫ খাতেই ৭০ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ রোববার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এনইসি সভায় উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এডিপির খসড়া জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় অনুমোদন দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ এনইসি সভা শেষে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে চলতি অর্থবছরের মূল এডিপি থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে এবার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি এবং বৈদেশিক ঋণ থেকে ৮৬ হাজার কোটি টাকা। এডিপিতে মোট ২ লাখ ১৫ হাজার ৫১৪ কোটি টাকা এক হাজার ১৪২ প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, বরাবরের মতো এবারও অর্থ বরাদ্দের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে পরিবহণ ও যোগাযোগ খাতে। মোট বরাদ্দের ২৫.৬৪ শতাংশ বা ৫৮ হাজার ৯৭৩ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকছে পরিবহণ ও যোগাযোগ খাতে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪.০৮ শতাংশ বা ৩২ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে। ১২.৪২ শতাংশ বা ২৮ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা বরাদ্দ পাচ্ছে শিক্ষা খাত। গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাবলী খাতে ৯.৯০ শতাংশ বা ২২ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে। আর স্বাস্থ্য খাত পেয়েছে ৭.৮৯ শতাংশ বা ১৮ হাজার ১৪৮ কোটি টাকা ।

এছাড়া স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ১৩ হাজার ৪৭২ কোটি, কৃষি খাতে ১০ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকা, পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ১০ হাজার ৬৪১ কোটি টাকা, শিল্প ও অর্থনীতিক সেবা খাতে ৫ হাজার ৩৮ কোটি টাকা, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, ধর্ম, সংস্কৃতি ও বিনোদন খাতে ৩ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা, জনশৃঙ্খলা ও সুরক্ষা খাতে ২ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা, সামাজিক সুরক্ষা খাতে ২ হাজার ১৮ কোটি টাকা, সাধারণ সরকারি সেবা খাতে এক হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা ও প্রতিরক্ষা খাতে ৪৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের এডিপিতে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। তবে সংশোধিত এডিপিতে তা কমিয়ে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরের উন্নয়ন বাজেট মূল এডিপির তুলনায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা কম হলেও সংশোধিত এডিপির তুলনায় ১৪ হাজার কোটি টাকা বেশি। চলতি অর্থবছরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো চাহিদা দিয়েছে ২ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকা।

চলতি অর্থবছরের মূল এডিপিতে সরকারের অর্থায়ন ছিল ১ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, আর বিদেশি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ কোটি টাকা। আগামী অর্থবছর উন্নয়ন কর্মসূচিতে সরকারের অর্থায়ন কমে ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকায় নেমেছে, আর বিদেশি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ১৪ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ৮৬ হাজার কোটি টাকায় নামানো হয়েছে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার7 hours ago

‘কমিশনার মোহসিনের সঙ্গে একই টেবিলে বসছেন রাশেদ মাকসুদ, পালানোর পথ পাবে না’

পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের প্রতিবাদে রবিবার লেনদেনে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরনো ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার9 hours ago

ব্লকে ২৮ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১ কোটি ৬ লাখ...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুঁজিবাজার সংস্কার কমিশনের নামে চা-বিস্কুট খাচ্ছে আর বিল জমা দিচ্ছে

পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের প্রতিবাদে রবিবার লেনদেনে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরনো ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার10 hours ago

হিমাদ্রির লোকসান কমেছে

পুঁজিবাজারে এসএমই প্ল্যাটফর্মে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হিমাদ্রি লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার10 hours ago

আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার10 hours ago

দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৯ এপ্রিল বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ...

কমিশনা কমিশনা
পুঁজিবাজার10 hours ago

ঘাড় ত্যাড়া রাশেদ মাকসুদ, কারো কথা শুনতে চায় না

পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের প্রতিবাদে রোববার লেনদেনে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরনো ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
কমিশনা
আন্তর্জাতিক3 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে দিতে হবে ৫ শতাংশ কর

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশে ফ্লাইট চালানোর অনুমতি পেল পাকিস্তানের এয়ারসিয়াল

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

টিকিট ছাড়াই বিমানে ওঠার চেষ্টা, যুবক আটক

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে আগ্রহী আলজেরিয়া

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ইশরাককে শপথ না পড়ানোর কারণ জানালেন উপদেষ্টা আসিফ

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ভাঙ্গা-কুয়াকাটা ৬ লেন সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন

কমিশনা
অন্যান্য5 hours ago

নিজের রাইফেলের গুলিতেই প্রাণ গেলো ভারতীয় সেনার

কমিশনা
রাজনীতি6 hours ago

ক্ষমা চাইলেন ইশরাক হোসেন

কমিশনা
জাতীয়6 hours ago

একযোগে পুলিশের ১৭ এসপিকে বদলি

কমিশনা
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

খেলার মাঠ ও পার্ক উন্নয়নে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও ইউসিবির চুক্তি

কমিশনা
আন্তর্জাতিক3 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে দিতে হবে ৫ শতাংশ কর

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশে ফ্লাইট চালানোর অনুমতি পেল পাকিস্তানের এয়ারসিয়াল

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

টিকিট ছাড়াই বিমানে ওঠার চেষ্টা, যুবক আটক

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে আগ্রহী আলজেরিয়া

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ইশরাককে শপথ না পড়ানোর কারণ জানালেন উপদেষ্টা আসিফ

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ভাঙ্গা-কুয়াকাটা ৬ লেন সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন

কমিশনা
অন্যান্য5 hours ago

নিজের রাইফেলের গুলিতেই প্রাণ গেলো ভারতীয় সেনার

কমিশনা
রাজনীতি6 hours ago

ক্ষমা চাইলেন ইশরাক হোসেন

কমিশনা
জাতীয়6 hours ago

একযোগে পুলিশের ১৭ এসপিকে বদলি

কমিশনা
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

খেলার মাঠ ও পার্ক উন্নয়নে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও ইউসিবির চুক্তি

কমিশনা
আন্তর্জাতিক3 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে দিতে হবে ৫ শতাংশ কর

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশে ফ্লাইট চালানোর অনুমতি পেল পাকিস্তানের এয়ারসিয়াল

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

টিকিট ছাড়াই বিমানে ওঠার চেষ্টা, যুবক আটক

কমিশনা
জাতীয়3 hours ago

বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে আগ্রহী আলজেরিয়া

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ইশরাককে শপথ না পড়ানোর কারণ জানালেন উপদেষ্টা আসিফ

কমিশনা
জাতীয়4 hours ago

ভাঙ্গা-কুয়াকাটা ৬ লেন সড়ক প্রকল্পের অনুমোদন

কমিশনা
অন্যান্য5 hours ago

নিজের রাইফেলের গুলিতেই প্রাণ গেলো ভারতীয় সেনার

কমিশনা
রাজনীতি6 hours ago

ক্ষমা চাইলেন ইশরাক হোসেন

কমিশনা
জাতীয়6 hours ago

একযোগে পুলিশের ১৭ এসপিকে বদলি

কমিশনা
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

খেলার মাঠ ও পার্ক উন্নয়নে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও ইউসিবির চুক্তি