আবহাওয়া
তীব্র শীতেও দেশের যে স্থানে হতে পারে বৃষ্টি

সারা দেশে আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। একইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও গুঁড়ি গুঁড়ি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে দিনেও ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিকে, আগামীকাল বুধবার সন্ধ্যায় খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়া বার্তায় মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। একইসঙ্গে কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়।
দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) পর্যন্ত আবহাওয়া বার্তায় বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়ে বলা হয়, খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া, দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। রাত থেকে সকল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে বলেও জানানো হয়।
তৃতীয় দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পূর্বাভাসেও বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়ে বলা হয়েছে, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া, দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
তবে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। আর কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে সাময়িকভাবে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
তাপমাত্রা সম্পর্কে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। দেশের কোথাও কোথাও দিনের বেলায়ও ঠান্ডা পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আবহাওয়া
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ অঞ্চলে বজ্রসহ ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব অঞ্চলের নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে সংস্থাটি।
রবিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরসমূহের জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়া অফিস জানায়, রংপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম বা উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কি.মি. বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
রাত ১১টার মধ্যে আট জেলায় পুনরায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের আটটি জেলায় রাত ১১টার মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বা তার বেশি গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে, বজ্রপাত চলাকালীন ঘরের বাইরে না থাকার জন্য জনসাধারণকে সতর্ক করা হয়েছে।
শনিবার (১৭ মে) রাতে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ফেসবুক পেজে এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
পূর্বাভাস অনুযায়ী, সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট থেকে রাত ১১টার মধ্যে চুয়াডাঙ্গা, সিরাজগঞ্জ, ঝিনাইদহ, রাজশাহী, রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও শেরপুর জেলার কিছু স্থানে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বা তার বেশি গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
বজ্রপাত থেকে নিরাপদে থাকতে, বাইরে বজ্রপাত চলাকালীন সময়ে ঘরের বাইরে না যাওয়ার এবং বজ্রপাতের শেষ শব্দ শোনার পর অন্তত ৩০ মিনিট ঘরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে, আগামী পাঁচ দিন সারা দেশে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। আজ শনিবার আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত ১২০ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনাও রয়েছে। এর ফলে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
অন্যদিকে, ঢাকা, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, রাজবাড়ি, সিরাজগঞ্জ, চাঁদপুর, বান্দরবান, খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, যশোর ও ঝিনাইদহ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং কিছু কিছু জায়গা থেকে তা প্রশমিত হতে পারে।
আগামীকাল রবিবার (১৮ মে) রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
সোমবার (১৯ মে) রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
মঙ্গলবার (২০ মে) রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
বুধবার (২১ মে) রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিনে বজ্রবৃষ্টিপাতের প্রবণতা হ্রাস পেতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ভয়াবহ তাণ্ডবের আশঙ্কা

ঘূর্ণিঝড়ের নাম শুনলেই বাংলাদেশের সবার মনে জেগে ওঠে সিডর, আইলা, মহাসেন কিংবা আম্পানের স্মৃতি। তবে, বঙ্গোপসাগরের বুক চিরে আবারও ঘূর্ণিঝড়ের হুমকি এসেছে। আন্দামান সাগরে একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়েছে যা পরিণত হতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’তে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী ১৬ থেকে ২২ মে’র মধ্যে নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। যার ফলে এটি ভারত ও বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল বিশেষত খুলনা, সাতক্ষীরা ও চট্টগ্রাম এলাকায় প্রভাব ফেলতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’র বিবরণ
নিম্নচাপের অবস্থান: আন্দামান সাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে।
সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের সময়সীমা: ১৬ থেকে ২২ মে এই নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ের রূপ ধারণ করতে পারে। ২৩ থেকে ২৮ মে এটি উপকূল বরাবর আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের নাম: ‘শক্তি’ (Shakti), যা শ্রীলঙ্কার পক্ষ থেকে প্রস্তাবিত। এর অর্থ হলো ‘Power’ বা ‘শক্তি’। এটি একটি সংস্কৃত/দ্রাবিড় শব্দ, যা সাধারণত নারী বা দেবী শক্তির রূপক অর্থেও ব্যবহৃত হয়। দক্ষিণ এশিয়ায় এই শব্দটি খুব পরিচিত।
বাতাসের গতি: ঘণ্টায় ৮০ থেকে ১০০ কিমি, যার ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
জলোচ্ছ্বাস: ৩ থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা রয়েছে, যা নিম্নাঞ্চল প্লাবিত করতে পারে।
ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল
খুলনা, সাতক্ষীরা, বরগুনা, পটুয়াখালী ও চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলগুলো ঝড়ের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
করণীয় কী?
ঘূর্ণিঝড় একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এটি এড়ানোর সুযোগ নেই। কিন্তু সার্বিক প্রস্তুতির মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি কমানো অবশ্যই সম্ভব। বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের সম্পদ ও জীবন রক্ষা করতে হলে রাষ্ট্র, সমাজ ও ব্যক্তি পর্যায়ে সক্রিয় ও সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
দুপুরের মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

দেশের ৯ জেলায় দুপুর ১টার মধ্যে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বা তার বেশি গতিবেগে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
শুক্রবার (১৬ মে) সকাল ৯টা ৫০ মিনিট থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জেলাগুলো হলো- কুড়িগ্রাম, রংপুর, গাইবান্ধা, জামালপুর, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও সিলেট।
বজ্রপাত হলে সতর্কতামূলক দুটি নির্দেশনাও দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেগুালো হলো-
* বজ্রপাত চলাকালীন ঘরের বাইরে যাবেন না
* বজ্রপাতের একাধিক শব্দের মধ্যে সর্বশেষ যে শব্দটি শুনবেন সেই সময় থেকে কমপক্ষে ৩০ মিনিট ঘরেই অবস্থান করুন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
তাপমাত্রা নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস

রবিবার দুপুর-বিকেলে যেখানে গরম অনুভূত হচ্ছিল ৪৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে ৫টার দিকে বাতাস শুরু হলে তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো মনে হচ্ছিল। এ অবস্থায় সন্ধ্যায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির ফোঁটা জানান দিচ্ছিল তাপমাত্রা আরও কমবে। আবহাওয়া দফতরও তেমন বার্তাই দিয়েছে।
রাতে আবহাওয়া দফতরের দেয়া বার্তা বলছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস মকমতে পারে।
এতে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
এ অবস্থায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো, বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এ সময় খুলনা বিভাগে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দেশের অন্যত্র ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এছাড়া রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগসহ রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, ময়মনসিংহ, জামালপুর এবং শেরপুর জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ কিছু কিছু এলাকা থেকে প্রশমিত হতে পারে।
আর বর্ধিত পাঁচ দিনে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবনতা অব্যাহত থাকতে পারে।