ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রির নিচে নামলেই বন্ধ হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

দেশে প্রবাহিত মাত্রাতিরিক্ত শীতে নানা রোগে ভুগছে শিশুরা। একইসাথে ঠান্ডাজনিত কারণে হাসপাতালেও বাড়ছে শিশুদের হার। তাতে শীতের তীব্রতার জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল বন্ধে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। নির্দেশনা অনুযায়ী- যেসব জেলায় তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রির নিচে নামবে, সেখানে স্কুল বন্ধ রাখা যাবে।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) বিকেলে মাউশি থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী।
শৈত্যপ্রবাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা সংক্রান্ত এ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন জেলায় তীব্র শৈত্যপ্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে। চলমান এ শৈত্যপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে যেসব জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে (সংশ্লিষ্ট আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়ার পূর্বাভাসের প্রমাণক অনুযায়ী) নেমে যাবে, আঞ্চলিক উপ-পরিচালকরা ওইসব জেলার শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেবেন।
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি না হওয়া পর্যন্ত ওইসব জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে বলেও নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়।
জানতে চাইলে এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী বলেন, টানা এক সপ্তাহ দেশে শৈত্যপ্রবাহ চলছে। এতে শিশুরা চরম কষ্টে স্কুলে আসছে। অনেকে শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ঝুঁকির মধ্যে শিক্ষার্থীদের এভাবে ক্লাসে আনতে চায় না সরকার। সেজ্য আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, অনেক জায়গায় ১৭ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা নেমে যাচ্ছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে আসায় শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। উত্তরাঞ্চলসহ চুয়াডাঙ্গা ও আশপাশের জেলাগুলোর অবস্থা খুবই বেগতিক। শৈত্যপ্রবাহ কেটে গিয়ে তাপমাত্রা বাড়লে (১৭ ডিগ্রির ওপরে উঠলে) স্কুল খুলে দেওয়া হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
হাসিনার বিভাজনের রাজনীতিকে ব্যর্থ প্রমাণ করেছে ছাত্র-জনতা: মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের আমির মাওলানা মো. মামুনুল হক বলেন, শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র হলো বিভাজনের রাজনীতি করা। সকল শিক্ষার্থীরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এক হয়ে সেই ষড়যন্ত্রকে উৎখাত করে দিয়েছে এই ছাত্র সমাজ। জাতি প্রস্তুত পুরো দেশ ইসলামের সমাজ দেখতে। তবে এই যুব সমাজ এখন সুসংগঠিত না। বিভিন্ন ফারাক দেখতে পাচ্ছি।
সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস, ইবি শাখার আয়োজনে ‘জুলাই পরবর্তী করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান আলোচকের বক্তব্য এসব কথা বলেন তিনি।
আমির বলেন, বিগত ১৬ বছর এই ফ্যাসিস্ট সরকার আওয়ামী লীগ যেভাবে জুলুম অত্যাচার করেছে তাদেরকে ক্ষমা করে দেয়া হলে আল্লাহ পাক তাদের ক্ষমা করে দিবে না। অসংখ্য মানুষ গুমের শিকার হয়েছে। সম্প্রতি আয়না ঘরের যে দৃশ্য মাননীয় উপদেষ্টা উন্মোচন করেছে সেই ঘরে আমরা আর ফিরে যেতে চাই না।
এই যাবৎ সবচেয়ে বেশি জুলুমের শিকার হয়েছে ‘ইসলাম’। যারা রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের শুধু জানমালের ক্ষয়ক্ষতিতে সীমাবদ্ধ রাখেনি, বরং চরিত্র হনন করার মতো ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। পশ্চিমা রাষ্ট্রে ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধ করলে বা মানুষ মারলে তাদেরকে জঙ্গিবাদী বলা হয় না, কিন্তু ইসলাম নিয়ে কিছু বললেই জঙ্গিবাদ ট্যাং দিয়ে দেয় তারা।
এসময় শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, আমরা যেখানে যাচ্ছি সেখানে যুব সমাজ যেভাবে বাধঁভাঙ্গার জোয়ার দেখে আমি আশাবাদী। যুবকরা সব ধরনের সমাজ ব্যবস্থা দেখেছে কিন্তু ইসলামের সমাজ ব্যবস্থা দেখেনি। বিপুল উদ্দীপনার মাধ্যমে তারা ইসলামের সমাজ ব্যবস্থা দেখতে চান। বড় কোনো নেতারা যা পারিনি তা ছাত্র সমাজ করে দেখিয়েছে। এই ছাত্র সমাজকে সুসংগঠিত করতে পারলে আগামীর বাংলাদেশ সুন্দর হবে বলে মনে করি। এখানকার সংবিধান হবে আল কুরআন, আইন হবে আল্লাহর।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে তিনি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়, এটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আগাগোড়া পুরো জায়গায় ইসলামকে দেখতে চাই। যদি ইসলামকে ধারণ করতে না পারলে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থকতা থাকবে না। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কপাল জুড়ে ইসলাম রয়েছে। যদি কাজ করতে না পারেন তাহলে নাম পাল্টায় ফেলেন। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেভাবে ইসলাম সম্পর্কে তেমন জ্ঞান রাখে না ঠিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও যদি এরকম অবস্থা হয় তাহলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হওয়ার স্বার্থকতা নাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবকদের প্রতি বিষয়গুলো নজর রাখতে আহ্বান জানান তিনি।
উল্লেখ্য, আমন্ত্রিত অতিথির মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, থিওলজি এ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আ. ব. ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফী, সুবক্তা আব্দুল হাই সাইফুল্লাহ, বাংলাদেশ খেলায়েত যুব মজলিসের যুগ্মমহাসচিব মৌলানা আতাউল্লাহ আমিন-সহ ক্যাম্পাসে অন্যান্য শিক্ষক ও ক্রিয়াশীল সংগঠনের ছাত্র নেতৃবৃন্দ।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ‘টিম ম্যাচাং’

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ইন্ডিপেন্ডেন্ট ২.০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে “টিম ম্যাচাং” এবং রানার্সআপ হয়েছে “সুপার এলিভেন”।
রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদ্দাম হল সংলগ্ন ইবি ক্রিকেট মাঠে ফাইনাল ম্যাচে সুপার এলিভেন ও টিম ম্যাচাং মুখোমুখি হয়।
এসময় পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। এছাড়া বিশেষ অতিথি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, শারীরিক শিক্ষা বিভাগের পরিচালক শাহ আলম কচি, গ্রীন আর্কিটেক্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তোফায়েল আহমেদ সাকিব, চারু ও কারুকলা বিভাগের প্রভাষক রায়হান উদ্দিন ফকির প্রমুখ।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “আজকে একদিকে ক্যাম্পাসে বসন্ত বরণ উৎসব অন্যদিকে খেলা,ক্যাম্পাস আজ প্রানবন্ত হয়ে উঠেছে। “ইন্ডিপেন্ডেন্ট ২.০” যে নতুন স্বাধীনতা এনেছে তারই স্মৃতিচারনায় টুর্নামেন্টটি আয়োজিত হয়েছে। আগামীর জীবন অগ্রগামী, সাফল্যময়, বৈষম্যহীন করতে পড়াশোনার পাশাপাশি এসমস্ত খেলাধুলা চালিয়ে যেতে হবে।
উল্লেখ্য টুর্নামেন্টে গত ২৬শে ফেব্রুয়ারী টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয় লিগ্যাল স্ট্রাইকার্স এবং শহীদ আহাদ স্মৃতি ক্রিকেট দল।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে চারুকলা বিভাগের বসন্ত উৎসব উদযাপন

বর্ণিল আয়োজনে মধ্যে দিয়ে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগ দিনব্যাপী বসন্ত উৎসব উদযাপন করেছে। রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বসন্তকে স্বাগত জানানোর উদ্দেশ্যে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে চারুকলা বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এসময় প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামান সহ চারুকলা বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মুবাশ্বশির আমিন বলেন, এমন একটা আয়োজন উপভোগ করায় অনেক ভালো লাগে কাজ করছেন। তাদের আয়োজন অনেক সুন্দর ছিল। আমাদের মনে বসন্তের সজীবতা দিয়েছে। আজকে চারুকলা বিভাগের উদ্যোগে এটি হলো। সকল বিভাগের আয়োজনের মাধ্যমে এভাবে আমাদের সামাজিক সংস্কৃতিক সবদিক থেকে এগিয়ে যাক।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, বসন্ত উৎসব বাংলা, বাঙালি সংস্কৃতির সাথে এবং আমাদের নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের সাথে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত। চারুকলা বিভাগের এই আয়োজন সত্যিই অবাক করার বিষয় এই কারণেই, যে তারা আসলেই বাংলা, বাঙালি জাতি, বাংলাদেশ, বাংলাদেশের সংস্কৃতির উন্নতি, এর পরিস্ফুটন এবং এর প্রকাশের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, আমি যে ছবি গুলো দেখলাম, এ ছবিগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া লুপ্তপ্রায় সংস্কৃতি, গ্রাম্য সংস্কৃতি, আধুনিক সংস্কৃতি সবকিছুরই সংমিশ্রণ আছে। ছাত্রদের আজকের এ বসন্ত বরণ উৎসব এবং এর পাশাপাশি চিত্র প্রদর্শনী তাদের যোগ্যতাকে তুলে ধরে এবং তারা যে আমাদের সংস্কৃতি নিয়ে আগামী দিনে কাজ করতে পারবে এ প্রত্যাশাও আমাদের মাঝে জাগায়।
উল্লেখ্য, পরিশেষে চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ এবং প্রক্টরকে তাদের নিজেদের তৈরী সরা পেইন্টিং উপহার দেয়।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিকাশে চাকরির সুযোগ, যেভাবে আবেদন করবেন

অর্থ লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস বিভাগ ব্যাংকিং পার্টনারশিপ অ্যান্ড অপারেশনস পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ০৫ ফেব্রুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: বিকাশ লিমিটেড
পদের নাম: ব্যাংকিং পার্টনারশিপ অ্যান্ড অপারেশনস
বিভাগ: ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস
পদসংখ্যা: ০১ টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি
অন্যান্য যোগ্যতা: ব্যাংকিং সেক্টর বা কর্পোরেট ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্টে কাজের দক্ষতা
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ০৮ বছর
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়
কর্মস্থল: ঢাকা
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঢাবির বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তির লড়াইয়ে নেমেছে এক লাখ ৪৬ হাজার ৬৯৪ জন। এবছর এক হাজার ৮৯৬টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন এক লাখ ৪৬ হাজার ৬৯৪ জন শিক্ষার্থী। প্রতি সিটের জন্য ভর্তিতে লড়াই করবেন ৭৭ জন শিক্ষার্থী।
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় শুরু হয়ে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টায় অনুষ্ঠিত হবে এ পরীক্ষা। প্রতিবারের মতো এবারও ৮টি বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের এ ভর্তি পরীক্ষায় এমসিকিউ হবে ৬০ নম্বরে। পরীক্ষার নির্ধারিত সময় ৪৫ মিনিট। লিখিত পরীক্ষা ৪০ নম্বরে হবে ৪৫ মিনিটে।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান সকাল সাড়ে ১১টায় কার্জন হল পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।
এর আগে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট, চারুকলা ইউনিট, ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে (আইবিএ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।