Connect with us

আন্তর্জাতিক

গ্যাস আমদানি বাড়াবে এশিয়ার দেশগুলো

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

সবচেয়ে অপরিচ্ছন্ন জ্বালানি হিসেবে পরিচিত কয়লার ব্যবহারে শীর্ষে এশিয়ার দেশগুলো। পরিবেশ ও জলবায়ুর জন্য ক্ষতিকর জ্বালানিটির ব্যবহার কমিয়ে আনতে তাই প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে অঞ্চলটির দেশগুলো। এরই মধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি বাড়াতে পাইপলাইন প্রকল্পে ঝুঁকছে চীন, ভারত ও পাকিস্তান। খবর আনাদোলু এজেন্সি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ-সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে তুরস্কভিত্তিক সংবাদ সংস্থাটি বলছে, ‘প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহে বিশ্বব্যাপী ৭০ হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত পাইপলাইন নির্মাণাধীন রয়েছে, যার অধিকাংশই স্থাপন করা হচ্ছে এশিয়ায়। এতে মোট খরচ হবে প্রায় ১৯ হাজার ৪০০ কোটি ডলার।’ যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল এনার্জি মনিটরের (জিইএম) বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি। জিইএমের তথ্য বলছে, প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনের ৮৩ শতাংশই নির্মিত হচ্ছে এশিয়ায়। এজন্য নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১১ হাজার ৭২০ কোটি ডলার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এশিয়ায় নির্মাণাধীন পাইপলাইনের বেশিরভাগ অংশই হচ্ছে চীন ও ভারতে। দেশ দুটি সাম্প্রতিক সময়ে কয়লানির্ভরতা কাটাতে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যাপক ব্যবহারের ওপর নজর দিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশ পাকিস্তানও পাইপলাইন নির্মাণ অব্যাহত রেখেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, নির্মাণাধীন পাইপলাইনের দৈর্ঘ্য আগের বছরের তুলনায় ২০২৩ সালের শেষের দিকে এসে ১৮ শতাংশ বেড়েছে। এশিয়ায় নির্মাণাধীন পাইপলাইনের দৈর্ঘ্য মোট ৫৭ হাজার ৬০০ কিলোমিটার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জিইএমের তথ্যমতে, ইউরোপে নির্মাণাধীন ৫ হাজার ৬০০ কিলোমিটার, যুক্তরাষ্ট্রে ৪ হাজার ৭০০ কিলোমিটার ও আফ্রিকায় ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার পাইপলাইন রয়েছে। এসব পাইপলাইনের অংশীদারত্বে থাকা শীর্ষ ১০টি দেশ হলো চীন, ভারত, ইরান, রাশিয়া, পাকিস্তান, যুক্তরাষ্ট্র, নাইজেরিয়া, ইতালি, আর্জেন্টিনা ও কানাডা। সব মিলিয়ে বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নাধীন বৈশ্বিক পাইপলাইনের মোট দৈর্ঘ্য দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৬ হাজার কিলোমিটার।

পাঁচ হাজার কিলোমিটার পাইপলাইন নির্মাণ করছে ইরান, যার ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৮০০ কোটি ডলার। এর মধ্যে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটারের ‘আইজিএটি ১১ পাইপলাইনের’ নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে ২০২৬ সালে। ইরান ও ভারতের প্রতিবেশী পাকিস্তান গ্যাস আমদানির জন্য ৩৭০ কোটি ডলার ব্যয়ে প্রায় ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার পাইপলাইন নির্মাণ করছে। ইরান থেকে গ্যাস আমদানির জন্য পাকিস্তানে পাইপলাইনের পরিকল্পনা প্রায় এক দশক আগের। ইরানের অংশটি সম্পূর্ণ হলেও ২০২৪ সালে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর পাকিস্তান নিজেদের অংশে নির্মাণ বন্ধ রেখেছে।

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা-তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষাপটে ঢাকা ওয়াশিংটনের সঙ্গে বাণিজ্য ভারসাম্য আনার উদ্যোগ নিয়েছে। এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও বেশি পরিমাণে তুলা ও জ্বালানি তেল আমদানি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের কাছে পেশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) টোকিওতে আয়োজিত নিক্কেই এশিয়া ফোরামের ফাঁকে জাপানের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়া-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. ইউনূস বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেহেতু বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাসে আগ্রহী, তাই আমরা তাদেরকে প্রস্তাব দিয়েছি—আমরা যদি আরও বেশি মার্কিন পণ্য কিনি, তবে অন্যান্য দেশ থেকে এ ধরনের পণ্যের আমদানি কমিয়ে আনবো।”

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও বলেন, “উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা প্রচুর তুলা আমদানি করি মধ্য এশিয়া ও ভারত থেকে। এখন আমরা ভাবছি, কেন সেই তুলা যুক্তরাষ্ট্র থেকেই আমদানি করবো না? এতে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি অনেকটাই হ্রাস পাবে।”

চলতি অর্থবছরে গত জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ ৬.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে এবং আমদানি করেছে ২.৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে তুলার পরিমাণ ছিল ৩৬১ মিলিয়ন ডলার।

বিশ্বের অন্যতম প্রধান পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এই অর্থবছরে প্রায় ৭.৯ বিলিয়ন ডলারের তুলা আমদানি করেছে, যার একটি বড় অংশ এসেছে উজবেকিস্তান ও তুর্কমেনিস্তানের মতো দেশ থেকে। মোট আমদানির ১২.৫ শতাংশই ছিল তুলা।

প্রধান উপদেষ্টা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের তুলা উৎপাদনকারীদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়েছে এবং তারা মার্কিন প্রশাসনে বাংলাদেশের পক্ষে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছেন। তার ভাষায়, “তুলা উৎপাদনকারীরা আমাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে উঠেছে, যারা আমাদের কিছু রাজনৈতিক সহায়তা দেয়।”

জ্বালানির বিষয়ে ড. ইউনূস বলেন, “যদিও আমরা বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের ওপর নির্ভরশীল, তবুও যুক্তরাষ্ট্র থেকে তেল কেনার সুযোগ রয়েছে এবং সেটিও বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে।”

তবে কবে নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বাণিজ্য আলোচনা শুরু হবে—সে বিষয়ে এখনো কোনও নির্দিষ্ট সময়সূচি ঠিক হয়নি বলে জানান তিনি। একইভাবে, শুল্ক কতটা কমানো সম্ভব হবে, তা নিশ্চিত নয়। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের হুমকিকে ‘হুমকি নয়, বরং একটি সম্ভাবনা’ হিসেবে দেখছে বাংলাদেশ—বলেই মন্তব্য করেন ইউনূস।

এ সময় তিনি আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালত সাময়িকভাবে ট্রাম্পের শুল্ক কার্যকরের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে। আদালত মনে করে, বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা কংগ্রেসের; প্রেসিডেন্ট এককভাবে এ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না।

সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, সাবেক স্বৈরশাসক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশ থেকে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে। পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরেও ১১-১২ বিলিয়ন ডলার লুটপাটের ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে এবং অর্থ বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

তিনি জানান, এই অর্থ উদ্ধার করা সম্ভব হলে দুটি আলাদা তহবিল গঠন করা হবে, যেখান থেকে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে অর্থায়ন করা হবে। একইসঙ্গে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে উদ্যোক্তায় রূপান্তর করে তাদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে এই অর্থ ব্যবহার করা হবে।

সাম্প্রতিক সময়ে ড. ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা পদ থেকে পদত্যাগ করতে চান—এমন গুঞ্জন ছড়ায়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিক্কেইকে তিনি বলেন, “আমি বাংলাদেশে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেইনি। তাই এখন বিদেশে কিছু বললে সেটা আমার জন্য জটিলতা তৈরি করতে পারে।”

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের শুল্কনীতি আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্রের আদালত

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চলতি বছরের এপ্রিলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর ব্যাপকহারে শুল্ক আরোপের যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, সেটি আটকে দিয়েছে দেশটির এক আদালত। আদালতের এই রায়কে ট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতির ওপর একটি বড় ধাক্কা বলে মনে করা হচ্ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কোর্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড রায় দিয়েছে, যে জরুরি আইনের অজুহাত দেখিয়ে হোয়াইট হাউস এই শুল্ক আরোপ করেছে, সেই আইন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে একচেটিয়াভাবে বিশ্বের প্রায় সব দেশের পণ্যে শুল্ক বসানোর এখতিয়ার দেয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ম্যানহাটন-ভিত্তিক এই আদালত আরও বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের একচেটিয়া ক্ষমতা কংগ্রেসের হাতে। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে রক্ষা করার জন্য প্রেসিডেন্টের হাতে যে ক্ষমতা, কংগ্রেসের ক্ষমতা তার চেয়ে বেশি।

একইসঙ্গে চীন, মেক্সিকো ও কানাডার ওপর ট্রাম্প প্রশাসন পৃথকভাবে যে শুল্ক আরোপ করেছিল, সেটিকেও স্থগিত করেছেন আদালত। তখন হোয়াইট হাউস বলেছিল, অগ্রহণযোগ্য মাদক প্রবাহ ও অবৈধ অভিবাসন ঠেকানোই এই শুল্ক আরোপের প্রধান কারণ।

এদিকে, আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।

আদালতের এই রায়ের পর হোয়াইট হাউসের ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি কুশ দেশাই এক বিবৃতিতে বলেন, “কোনও জাতীয় জরুরি অবস্থা কীভাবে যথাযথভাবে মোকাবিলা করা হবে, তা নির্ধারণ করা অনির্বাচিত বিচারকদের কাজ নয়।”

তিনি আরও বলেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমেরিকাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। আর ট্রাম্প প্রশাসন প্রতিটি নির্বাহী ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে সমস্ত সংকট মোকাবিলা ও আমেরিকান মহত্ব পুনরুদ্ধারের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য আমদানিকারক পাঁচটি ক্ষুদ্র ব্যবসার পক্ষে মামলাটি দায়ের করেছিল রাজনৈতিক সংস্থা লিবার্টি জাস্টিস সেন্টার। যে দেশগুলো থেকে তারা পণ্য আমদানি করে, ওই দেশগুলোর পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করা হয়েছে।

এই মামলাই হলো ডোনাল্ড ট্রাম্পের তথাকথিত “লিবারেশন ডে” ট্যারিফের বিরুদ্ধে প্রথম বড় ধরনের কোনো আইনি চ্যালেঞ্জ। এই মামলাটি ছাড়াও ট্রাম্প প্রশাসনের বাণিজ্য নীতির বিরুদ্ধে আরও ছয়টি মামলা চলছে। আর এগুলো করেছে ১৩টি মার্কিন অঙ্গরাজ্য এবং আরও অনেক ছোট ব্যবসায়ী গোষ্ঠী।

সর্বশেষ রায়ে তিন বিচারকের প্যানেল থেকে বলা হয়েছে, ট্যারিফ বা শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৯৭৭ সালের “ইন্টারন্যাশনাল ইমার্জেন্সি ইকোনমিক পাওয়ারস অ্যাক্ট” (আইইইপিএ)-এর দোহাই দিলেও ওই আইন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে একচেটিয়াভাবে এই ধরনের বিস্তৃত ট্যারিফ আরোপের ক্ষমতা দেয় না।

বিচারকরা লিখেছেন, “আইইইপিএ আইনে শুল্ক আরোপের বিষয়ে প্রেসিডেন্টকে যে ক্ষমতা দেওয়া আছে, ডোলান্ড ট্রাম্প আরোপিত ‘বিশ্বব্যাপী ও প্রতিশোধমূলক শুল্ক আদেশগুলো’ সেই ক্ষ্মতার পরিধিকে ছাড়িয়ে গেছে। ‘ট্রাফিকিং ট্যারিফ’ ব্যর্থ, কারণ এগুলো আদেশে উল্লিখিত হুমকির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।”

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এপ্রিলের ২ তারিখে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। আর সেই ট্যারিফ ঘোষণার পর থেকে বিশ্ববাজারে টালমাটাল পরিস্থিতি দেখা দেয়। যদিও এরপর ওই ঘোষণা পুনর্বিবেচনা করা হয় এবং কিছু শর্ত তুলে নিয়ে অন্যান্য দেশের সাথে দর কষাকষিও করে হোয়াইট হাউস।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিশ্ববাজারে হঠাৎ দাম বাড়লো জ্বালানি তেলের

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

চাহিদা বাড়তে থাকায় আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তে স্থগিতাদেশ আসার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে তেলের বাজারে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্রিটিশ বার্তাসংস্থাটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তে মার্কিন আদালতের স্থগিতাদেশের ফলে বৈশ্বিক বাণিজ্যে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত মিলেছে, যা জ্বালানির চাহিদা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। পাশাপাশি নজরে আছে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের প্রবাহ সীমিত করতে সম্ভাব্য নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও আসন্ন ওপেক প্লাসের বৈঠকে উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্তও।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ৮১ সেন্ট বা ১ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে ব্যারেলপ্রতি দাঁড়িয়েছে ৬৫ ডলার ৭১ সেন্টে। আর মার্কিন ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ৮৩ সেন্ট বেড়ে প্রতি ব্যারেল হয়েছে ৬২ ডলার ৬২ সেন্ট।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে, বুধবার বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপ করা শুল্ক স্থগিত করেছেন দেশটির আদালত। আদেশে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ করে নিজের ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করেছেন ট্রাম্প।

মূলত, আদালতে দায়েরকৃত দুটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয়েছে। একটি মামলা করেছিল লিবার্টি জাস্টিস সেন্টার নামের একটি আইনি সংস্থা। ট্রাম্পের শুল্কের নিশানা হওয়া দেশগুলো থেকে পণ্য আমদানি করে-এমন পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে মামলাটি করেছিল তারা। অপর মামলাটি করা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি অঙ্গরাজ্যের পক্ষ থেকে।

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালতের তিনজন বিচারকের একটি প্যানেল আদেশে বলেন, কংগ্রেসকে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করার বিশেষ ক্ষমতা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির সুরক্ষার জন্য প্রেসিডেন্টের জরুরি ক্ষমতার মাধ্যমে তা বাতিল করা যায় না।

অবশ্য, আদালতের আদেশের পর এর বিরুদ্ধে আপিলের একটি নোটিশ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রয়টার্সের কাছে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি হোয়াইট হাউস।

বিশ্লেষকরা বলছেন, যেহেতু ট্রাম্প প্রশাসন এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা বলেছে, তাই এই স্বস্তি হয়তো সাময়িক হতে পারে। ব্রিসবেনের সিটি ইনডেক্সের বিশ্লেষক ম্যাট সিম্পসন বলেন, বিনিয়োগকারীরা এমন এক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা থেকে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন, যেটাকে তারা অপছন্দ করলেও সবসময় গুরুত্ব দিয়ে দেখে থাকেন।

এদিকে, অপরিশোধিত তেলের সরবরাহ দিক থেকে রাশিয়ান তেলের উপর সম্ভাব্য নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। একই সময়ে পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক দেশগুলোর জোট ও তাদের মিত্ররা আগামী শনিবার জুলাই মাসের জন্য তেল উৎপাদন আরও বাড়ানোর বিষয়ে একমত হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদিতে ঈদুল আজহার তারিখ ঘোষণা

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

সৌদি আরবের তামির অঞ্চলে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আগামী শুক্রবার (৬ জুন) দেশটিতে উদযাপিত হবে ঈদুল আজহা। মঙ্গলবার (২৭ মে) সৌদি কর্তৃপক্ষের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সৌদি সুপ্রিম কোর্টের ঘোষণা অনুযায়ী, ইসলামী বর্ষপঞ্জির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাস জিলহজ শুরু হচ্ছে বুধবার (২৮ মে) থেকে। এই তারিখ অনুযায়ী আরাফাহ দিবস হবে ৫ জুন (বৃহস্পতিবার) এবং এর পরদিন ৬ জুন (শুক্রবার) উদযাপিত হবে ঈদুল আজহা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সৌদি আরবের আগেই বেশ কিছু দেশ ঈদের তারিখ ঘোষণা করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্রুনাই
ব্রুনাইয়ের চাঁদ দেখা কমিটি ঘোষণা করেছে যে, ২৮ মে (বুধবার) হবে জিলকদ মাসের শেষ দিন। কারণ ২৭ মে চাঁদ দেখা যায়নি। সে হিসেবে ২৯ মে (বৃহস্পতিবার) থেকে জিলহজ মাস শুরু হবে এবং ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে ৭ জুন, শনিবার।

মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়াও একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২৮ মে হবে জিলকদর শেষ দিন, ২৯ মে থেকে জিলহজ শুরু হবে। সে অনুযায়ী, ঈদুল আজহা পড়বে ৭ জুন।

ইন্দোনেশিয়া
গালফ নিউজের খবরে বলা হয়েছে, ইন্দোনেশিয়া ২৮ মে (বুধবার) থেকে জিলহজ গণনা শুরু করবে এবং ঈদুল আজহা উদযাপন করবে ৬ জুন (শুক্রবার)।

ওমান
ওমান সরকার জানিয়েছে, আগামী ২৮ মে (বুধবার) থেকে জিলহজ মাস শুরু হবে। সেই অনুযায়ী দেশটিতে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে ৬ জুন (শুক্রবার)।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশে সামরিক অবকাঠামো নির্মাণ করতে চায় চীন: যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

চীন হয়তো বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও মিয়ানমারসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে সামরিক স্থাপনা প্রতিষ্ঠার কথা বিবেচনা করছে। সম্প্রতি ‘২০২৫ ওয়ার্ল্ডওয়াইড থ্রেট এসেসমেন্ট’ বা ‘বার্ষিক হুমকি মূল্যায়ন’ শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন দাবিই করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিআইএ)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে এসব দেশে চীন ঠিক কী ধরনের সামরিক উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে, তা নিয়ে প্রতিবেদনে কোনো তথ্য উল্লেখ করেনি ডিআইএ। চীনের পক্ষ থেকেও যুক্তরাষ্ট্রের এই দাবির বিপরীতে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানা ধরনের হুমকি নিয়ে প্রতি বছর প্রতিবেদন প্রকাশ করে ডিআইএ। সম্প্রতি ২০২৫ সালের ১১ মে পর্যন্ত পাওয়া তথ্য নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে তারা। প্রতিবেদনে দক্ষিণ এশিয়া অংশে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও ভারতের বিভিন্ন হুমকির কথা বলা হলেও বাংলাদেশের কোনো উল্লেখ নেই। তবে চীনের যেসব পরিকল্পনা বা হুমকির বিষয়ে বলা হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারও রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চীনের বিষয়ে সতর্ক করে প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার এই প্রতিবেদনে বলা হয়, পূর্ব এশিয়ায় প্রধান শক্তিধর দেশ হওয়ার কৌশলগত লক্ষ্য বজায় রেখেছে চীন। তাইওয়ানকে মূল ভূখণ্ড চীনের সঙ্গে একীভূত করা, চীনের অর্থনীতির উন্নয়ন ও স্থিতিস্থাপকতাকে এগিয়ে নেওয়া ও মধ্য শতাব্দীর মধ্যে প্রযুক্তিগতভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে দেশটি বিশ্ব নেতৃত্বের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জও জানাচ্ছে।

প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, কূটনৈতিক, তথ্যগত, সামরিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের মোকাবিলা করার জন্য চীন তার বৈশ্বিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করে চলেছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ইন্দো-প্যাসিফিক অর্থাৎ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ও তার আশপাশের অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। এই প্রতিযোগিতায় চীনকে আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করতে তিনি নানা উদ্যোগ নিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছে মার্কিন সামরিক জোট ও তার নিরাপত্তা অংশীদারত্বের জন্য যে সমর্থন রয়েছে, সেটিকে দুর্বল করা।

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিতে চীন কোন কোন অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতির কার্যক্রম শুরু করেছে এবং কোন দেশগুলোতে শুরু করার চিন্তা করছে, তা মার্কিন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। প্রতিবেদনে চীনের ‘গ্লোবাল মিলিটারি অপারেশনস’ শীর্ষক অনুচ্ছেদে বলা হয়, চীনে থেকেই টানা লম্বা সময় কার্যক্রম চালানোর জন্য পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) বা গণমুক্তি বাহিনীর ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত করছে দেশটি। এছাড়া আরও শক্তিশালী বিদেশি সরবরাহ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করছে চীন।

ডিআই’র দাবি, পিএলএ সেনাদের আরও বেশি দূরত্বে মোতায়েন বজায় রাখার জন্য অবকাঠামোও তৈরি করছে জিনপিং সরকার। এই প্রচেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক কার্যক্রম কিংবা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন সম্ভবত মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), কিউবা, কেনিয়া, গিনি, সেশেলস, তানজানিয়া, অ্যাঙ্গোলা, নাইজেরিয়া, নামিবিয়া, মোজাম্বিক, গ্যাবন, বাংলাদেশ, পাপুয়া নিউগিনি, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ ও তাজিকিস্তানে পিএলএ’র সামরিক উপস্থিতির কথা বিবেচনা করছে।

গত ৫ এপ্রিল কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী ও চীনের পিএলএ বাহিনীর একটি প্রতিনিধিদল কম্বোডিয়ার রিম নৌ ঘাঁটিতে যৌথ লজিস্টিকস ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্বোধন করে বলেও উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়, চীনের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জোর দিয়ে বলেছে, কেন্দ্রটি সন্ত্রাসবাদ দমন, দুর্যোগ প্রতিরোধ, মানবিক সহায়তা ও প্রশিক্ষণের মতো ক্ষেত্রে যৌথ অভিযান কার্যক্রমকে সহযোগিতা করবে।

চীনের এ ধরনের কার্যক্রম কেমন হতে পারে, এ নিয়েও প্রতিবেদনে ধারণা দেওয়া হয়। এতে জানানো হয়, চীন বিভিন্ন দেশে একটি মিশ্র ব্যবস্থায় এসব কার্যক্রম চালায়। এতে গ্যারিসন বাহিনী অর্থাৎ নির্দিষ্ট স্থানে অবস্থানরত সেনা ও ঘাঁটি রাখা হয়। এছাড়া যেসব দেশে এসব কার্যক্রম চালানো হয়, সেসব দেশের বাহিনীও তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় ও সুবিধা পায়। এর বাইরে বাণিজ্যিক অবকাঠামোও থাকে এতে। গত বছর তানজানিয়ায় এমনই করেছে চীন।

ডিআইএ’র প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, গত বছর তানজানিয়ায় একটি অত্যন্ত সুপরিকল্পিত মহড়া পরিচালনা করে পিএলএ, যা আফ্রিকায় চীনের সর্ববৃহৎ সামরিক মহড়া। এই মহড়ায় সমুদ্র ও আকাশপথে ১ হাজারেরও বেশি সেনা মোতায়েনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী নিজেদের শক্তিমত্তার জানান দেয় চীনের সামরিক বাহিনী।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার59 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আইএফআইসি ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে।...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার14 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো রূপালী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি রূপালী ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। ব্যাংকটি...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার14 hours ago

রূপালী ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি রূপালী ব্যাংক পিএলসি ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার14 hours ago

এনআরবি ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে ২০০ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি এনআরবি ব্যাংক পিএলসি ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার15 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার15 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো প্রিমিয়ার ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কোম্পানিটি...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
শেয়ারহোল্ডার
সারাদেশ13 minutes ago

খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের শঙ্কা, ঝুঁকিতে ৩৫ হাজার পরিবার

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়28 minutes ago

ঢাকায় টানা ১৮২ মিমি বৃষ্টি, জনজীবন বিপর্যস্ত

শেয়ারহোল্ডার
কর্পোরেট সংবাদ42 minutes ago

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সে ভর্তি আবেদন শুরু ২ জুন

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়53 minutes ago

ট্রেনে ফিরতি যাত্রা: আজ মিলবে ৯ জুনের টিকিট

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার59 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আইএফআইসি ব্যাংক

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়1 hour ago

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়2 hours ago

বাংলাদেশকে এক বিলিয়নের বেশি বাজেট সহায়তা দিল জাপান

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি2 hours ago

জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী আজ

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়2 hours ago

সব দল নয়, ডিসেম্বর নির্বাচন চায় একটি নির্দিষ্ট দল: ড. ইউনূস

শেয়ারহোল্ডার
সারাদেশ13 minutes ago

খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের শঙ্কা, ঝুঁকিতে ৩৫ হাজার পরিবার

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়28 minutes ago

ঢাকায় টানা ১৮২ মিমি বৃষ্টি, জনজীবন বিপর্যস্ত

শেয়ারহোল্ডার
কর্পোরেট সংবাদ42 minutes ago

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সে ভর্তি আবেদন শুরু ২ জুন

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়53 minutes ago

ট্রেনে ফিরতি যাত্রা: আজ মিলবে ৯ জুনের টিকিট

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার59 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আইএফআইসি ব্যাংক

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়1 hour ago

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়2 hours ago

বাংলাদেশকে এক বিলিয়নের বেশি বাজেট সহায়তা দিল জাপান

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি2 hours ago

জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী আজ

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়2 hours ago

সব দল নয়, ডিসেম্বর নির্বাচন চায় একটি নির্দিষ্ট দল: ড. ইউনূস

শেয়ারহোল্ডার
সারাদেশ13 minutes ago

খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের শঙ্কা, ঝুঁকিতে ৩৫ হাজার পরিবার

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়28 minutes ago

ঢাকায় টানা ১৮২ মিমি বৃষ্টি, জনজীবন বিপর্যস্ত

শেয়ারহোল্ডার
কর্পোরেট সংবাদ42 minutes ago

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সে ভর্তি আবেদন শুরু ২ জুন

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়53 minutes ago

ট্রেনে ফিরতি যাত্রা: আজ মিলবে ৯ জুনের টিকিট

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার59 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আইএফআইসি ব্যাংক

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার1 hour ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়1 hour ago

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়2 hours ago

বাংলাদেশকে এক বিলিয়নের বেশি বাজেট সহায়তা দিল জাপান

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি2 hours ago

জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী আজ

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়2 hours ago

সব দল নয়, ডিসেম্বর নির্বাচন চায় একটি নির্দিষ্ট দল: ড. ইউনূস