জাতীয়
৭৮৫ যাত্রী নিয়ে পর্যটক এক্সপ্রেস কক্সবাজার যাচ্ছে আজ

ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা নতুন রেলপথে যুক্ত হচ্ছে দ্বিতীয় ননস্টপ আন্তঃনগর ট্রেন ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’। বুধবার (১০ জানুয়ারি) ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে নতুন এই ট্রেন ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রথম যাত্রা শুরু করবে। নতুন এই ট্রেনের প্রথম যাত্রায় ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাচ্ছেন ৭৮৫ যাত্রী।
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) রাতে বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, নতুন ট্রেন ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ বুধবার ভোর সোয়া ৬টায় ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ছেড়ে যাবে। এ জন্য স্টেশন কর্তৃপক্ষ সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এছাড়া ভোর সাড়ে ৫টায় এক সংক্ষিপ্ত আনুষ্ঠানিকতার আয়োজনও করা হয়েছে স্টেশনে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, কমলাপুর থেকে কক্সবাজারের নন-এসি শ্রেণির ‘শোভন চেয়ার’ আসনের ভাড়া ৬৯৫ টাকা। এসি শ্রেণির ‘স্নিগ্ধা’ আসনের ভ্যাটসহ ভাড়া এক হাজার ৩২৫ টাকা। বিমানবন্দর স্টেশন থেকেও একই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।
ঢাকা (কমলাপুর) থেকে চট্টগ্রাম স্টেশনের নন-এসি শ্রেণির ‘শোভন চেয়ার’ আসনের ভাড়া ৪৫০ টাকা এবং এসি শ্রেণির ‘স্নিগ্ধা’ আসনের ভ্যাটসহ ভাড়া ৮৫৫ টাকা। একই ভাড়া বিমানবন্দর স্টেশন থেকেও।
এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার স্টেশন পর্যন্ত নন-এসি শ্রেণির ‘শোভন চেয়ার’ আসনের ভাড়া ২৫০ টাকা। এসি শ্রেণির ‘স্নিগ্ধা’ আসনের ভ্যাটসহ ভাড়া ৪৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কক্সবাজার থেকে ফিরতি পথেও একই ভাড়ার হার কার্যকর হবে।
পর্যটক এক্সপ্রেসের ঢাকাগামী ট্রেনের নম্বর ৮১৫ এবং কক্সবাজারগামী ট্রেনের নম্বর ৮১৬। ট্রেনের রেকে থাকবে মোট ১৬টি কোচ। মোট আসন ৭৮৫টি। কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনকে ট্রেনের রেক বেইজ ধরা হয়েছে। সেখানেই ট্রেনের ওয়াটারিং, সার্ভিসিং ও ক্লিনিং করা হবে। ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ রোববার।
পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি
কক্সবাজার স্টেশন থেকে ৮১৫ নম্বর ট্রেন রাত ৮টায় ছেড়ে চট্টগ্রাম স্টেশনে পৌঁছাবে রাত ১০টা ৫০ মিনিটে। ২৫ মিনিট বিরতি দিয়ে ট্রেনটি চট্টগ্রাম স্টেশন ছাড়বে রাত ১১টা ১৫ মিনিটে। এরপর বিরতিহীনভাবে ঢাকা (কমলাপুর) রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে ভোর সাড়ে ৪টায়।
অন্যদিকে ৮১৬ নম্বর ট্রেন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবে ভোর ৬টা ৩৮ মিনিটে। সেখানে ৫ মিনিট বিরতি দিয়ে ভোর ৬টা ৪৩ মিনিটে বিমানবন্দর স্টেশন ছাড়বে। এরপর বিরতিহীনভাবে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে। সেখানে ২০ মিনিট বিরতি দিয়ে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে চট্টগ্রাম স্টেশন ছাড়বে। কক্সবাজার স্টেশনে পৌঁছাবে বিকেল ৩টায়।
এক্ষেত্রে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাত্রাপথে ট্রেনে মোট সময় লাগবে ৯ ঘণ্টা ১৫ মিনিট। কক্সবাজার থেকে ঢাকা যাত্রাপথে সময় লাগবে ৮ ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
গত ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন নির্মাণ করা রেলপথ উদ্বোধন করেন। এরপর ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ নামে প্রথম বাণিজ্যিক ননস্টপ আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু হয়। সেই ধারাবাহিকতায় আজ থেকে কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ নামে দ্বিতীয় বাণিজ্যিক ননস্টপ আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
সবাই একসঙ্গে বসায় মনে সাহস পেলাম: প্রধান উপদেষ্টা

সবাই একসঙ্গে বসায় মনে সাহস পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
রবিবার (২৫ মে) সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বরেন বরে উপদেষ্টার বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
বৈঠক শেষে রাতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন আমরা বড় যুদ্ধ অবস্থার ভেতরে আছি। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ার পরে দেশকে যত রকমভাবে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে, এটা থেকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না। বিভাজন থেকে উদ্ধার পেতে হবে। ঐকমত্য থাকতে হবে। আত্মমর্যাদাপূর্ণ জাতি হিসেবে যতটুকু দাঁড়াতে পেরেছি, এটা যেন সামনের দিকে যায়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে না পারলে আমি অপরাধ অনুভব করবো। অভ্যুত্থানের কারণে মহা সুযোগ পেয়েছি। ধ্বংস হয়ে যাওয়া দেশকে টেনে আনা এবং আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দেশের ভেতরে এবং বাইরে, যেন আমরা এগোতে না পারি, যেন সবকিছু কলাপস হয়ে যায়, আবার যেন গোলামিতে ফিরে যাই।
তিনি বলেন, যারা এই কন্সপাইরেসি করছে, তাদের উদ্দেশ্য যেন গোলামিতে ফিরে যাই। আমি যতদিন আছি, দেশের অনিষ্ট হবে এমন কোনো কাজ আমাকে দিয়ে হবে না, নিশ্চিত থাকেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে বয়সসীমা থাকছে না

দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করে বেসরকারি শিক্ষক নিববন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। বয়সসীমার জটিলতায় অনেক প্রার্থী নিয়োগবঞ্চিত হন। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীর কোনো বয়সসীমা না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রবিবার (২৫ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ‘বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা’ সংশোধনে এ সভা ডাকা হয়েছিল।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী-এখন থেকে শিক্ষক নিবন্ধন বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীর বয়স গণনা করা হবে। গণবিজ্ঞপ্তির সময় কারও বয়সসীমা বিবেচনা করা হবে না। যারা নিবন্ধন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সনদ অর্জন করতে পারবেন, তারা সবাই গণবিজ্ঞপ্তিতেও আবেদন করতে পারবেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভায় অংশ নেওয়া মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সভা শেষে একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এনটিআরসিএর মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগে নিবন্ধন পরীক্ষা ও গণবিজ্ঞপ্তি-উভয় ক্ষেত্রে বয়সসীমা দেখা হয়। এটি গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ নিবন্ধন সনদ অর্জনের সময় যার বয়স ছিল, তিনি কেন সনদ অর্জনের পর বয়সসীমা অতিক্রম হওয়ায় গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে পারবেন না? তাহলে তার সনদ অর্জনের প্রয়োজনটা কী?
তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পর দেখা যায়, দুই ক্ষেত্রে বয়সসীমা দেখা অযৌক্তিক। সেজন্য শুধুমাত্র নিবন্ধন পরীক্ষায় আবেদনের সময় প্রার্থীর বয়স দেখা হবে। আর গণবিজ্ঞপ্তিতে বয়সসীমার কোনো বাধা থাকবে না। যারা নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন, তারা সবাই গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে পারবেন।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের বিধিমালা সংশোধন প্রসঙ্গে মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা জানান, বিধিমালা সংশোধনের সুপারিশ করে তা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত নেওয়া হবে। দুই মন্ত্রণালয় থেকে ছাড় পাওয়ার পর বিধিমালাটি প্রকাশ করা হবে।
তবে তার আগেই যদি কোনো গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়, তাহলে তা নতুন সংশোধিত বিধিমালার আওতায় পড়বে না বলেও জানান তিনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এখনো পদ্মা সেতুর জন্য মোবাইল রিচার্জে কাটছে টাকা

দেশে বর্তমানে ১৯ কোটি গ্রাহক আছে চারটি মোবাইল অপারেটরের। ভয়েস কল, ইন্টারনেটসহ সব সেবা পেতে টাকা রিচার্জ করেন এসব গ্রাহক। তবে গ্রাহকের রিচার্জের একটি অংশ এখনো চলে যাচ্ছে পদ্মা সেতুর জন্য। ২০১৬ সালের মার্চ থেকে শুরু হয় পদ্মা সেতুর জন্য সারচার্জ।
সেতুটি ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়। পদ্মা সেতু চালুর তিন বছর পার হলেও এখনো সারচার্জ দিচ্ছেন মোবাইল ফোনের গ্রাহকরা। প্রতি ১০০ টাকা রিচার্জে নেওয়া হয় ১ টাকা। ২০১৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সরকার সারচার্জ বাবদ প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছে।
তবে এই সারচার্জ বন্ধ চান মোবাইল অপারেটররা। আগামী বাজেটে এটি তুলে নেওয়ার আহ্বান তাদের। তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এই খাতে কোনো প্রকার ভর্তুকি দিতে রাজি নয় সরকার। সারচার্জের যৌক্তিকতা নিয়েও ভাববে তারা।
রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার সাহেদ আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ১ শতাংশ যে সারচার্জ পদ্মা সেতুর জন্য কালেক্ট করা শুরু হয়েছিল, সেটা এখনো চালু আছে।
সূত্র জানিয়েছে, ২০১৬ সাল থেকে মোবাইল অপারেটরদের দেওয়া রাজস্বের পরিমাণ ২ লাখ ৫৩ হাজার কোটি টাকা। যার এক শতাংশ প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।
এর আগে যমুনা সেতু নির্মাণ তহবিলের জন্য বাস, ট্রেন ও সিনেমার টিকিটে সারচার্জ আরোপ করা হয়েছিল। প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষে যা তুলে নেওয়া হয়।
চলমান সারচার্জ তুলে দেওয়া ও টেলিকম খাতের কর কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন মোবাইল অপারেটররা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
চট্টগ্রাম বন্দর কাউকে দিচ্ছি না, সংস্কার করতে চাচ্ছি: প্রেস সচিব

চট্টগ্রাম বন্দরকে আমরা সংস্কার করতে চাচ্ছি। বন্দর কাউকে দিচ্ছি না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
রবিবার (২৫ মে) দুপুরে রাজধানীর ক্যাপিটাল মার্কেট সাংবাদিক ফোরামের আয়োজিত সিএমজেএফ টক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বড় কোম্পানিগুলো চট্টগ্রাম বন্দরকে যেন ম্যানেজ করতে পারে, আমরা তা চাচ্ছি। আমরা চট্টগ্রাম বন্দর কাউকে দিচ্ছি না। আমরা চাই টার্মিনালে যেন তারা বিনিয়োগ করেন, ম্যানেজ করেন। ইতোমধ্যে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়েছি, তারা তিন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সবার জন্য সতর্কবার্তা দিলো পুলিশ সদরদপ্তর

প্রতারক চক্রের ব্যাপারে সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। আজ রবিবার (২৫ মে) পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি প্রতারক চক্র বাংলাদেশ পুলিশের সদস্য পরিচয় দিয়ে পুলিশ অফিসারদের নাম ও ছবি ব্যবহার করে নানাভাবে প্রতারণা করছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। সবার এ ধরনের প্রতারক চক্রের ব্যাপারে সজাগ ও সতর্ক থাকতে এবং তাদের ফাঁদে পা না দিতে অনুরোধ জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
এতে আরো বলা হয়, প্রতারকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। জনগণের নিরাপত্তা বিধানে বাংলাদেশ পুলিশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।