Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

ইসলামে যেসব প্রাণীর গোশত খাওয়া হালাল ও হারাম

Published

on

ইসলামে যেসব প্রাণীর গোশত খাওয়া হালাল ও হারাম

আল্লাহ তাআলা মানুষের জন্য যেসব পশু-প্রাণী ও পাখির গোশতে কল্যাণ ও উপকার রেখেছেন, তাই বান্দার জন্য হালাল করেছেন। তাই পবিত্র, স্বাস্থ্যসম্মত ও উপকারি সবধরনের খাবার গ্রহণে ইসলাম উৎসাহ দিয়েছে। যেসব খাবার অপবিত্র ও অবৈধ তা ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে। এ কারণে সব পশু-প্রাণী বা পাখির গোশ্‌ত খাওয়া ইসলামে বৈধ নয়। কোরআন ও হাদিসের আলোকে মাছ ছাড়া অন্য কোন জলজ প্রাণী খাওয়া হারাম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

একনজরে গোশত নিয়ে ইসলামের বিধি-নিষেধ

১. কিছু কিছু প্রাণী যেমন শুকর, গৃহপালিত গাধা, মৃত প্রাণীর গোশত, প্রাণীর রক্ত ইত্যাদিকে সরাসরি কোরআন ও হাদিসে নিষেধ করা হয়েছে। সুরা মায়েদা-এর ৫৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘মৃত প্রাণীর গোশত, রক্ত এবং শুকরের গোশত তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে’।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. মাছ ব্যাতীত সকল জলজ প্রাণী খাওয়া হারাম। প্রাকৃতিকভাবে মারা যাওয়া মাছ খাওয়াও হারাম। তবে বাহ্যিক কারণ যেমন ঠাণ্ডা, গরম, পাথরের আঘাত ও পানির ঝাপটায় মারা যাওয়া মাছ খাওয়া হালাল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. যেসব স্থলচর প্রাণীর রক্ত নেই বা রক্ত সাদা সেসব প্রাণী যেমন ভিমরুল, মাছি, মকড়সা, গোবরে পোকা, বিষ্ণু, পিঁপড়া ইত্যাদি খাওয়া হারাম। ‘তিনি (আল্লাহ্ তায়ালা) তাদের (মানুষের) জন্যে পবিত্র বস্তুসমূহ হালাল করে দিয়েছেন এবং অপবিত্র ও খারাপ বস্তুকে তাদের জন্য হারাম করে দিয়েছেন। সুরা আরাফ, আয়াত নম্বর ১৫৭।

৪. যেসব প্রাণীর রক্ত প্রবাহিত হয় না (শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণী) যেমন সাপ, গিরগিটি, টিকটিকি, রক্তচোষা, গুইসাপ ইত্যাদি খাওয়া হারাম।

৫. ইঁদুর এবং ইঁদুর জাতীয় প্রাণী ভক্ষণ করা হারাম। কারণ এগুলোর মাংস মানুষের জন্য ক্ষতিকর।

৬. যেসব উষ্ণরক্তবিশিষ্ট স্থলচর তৃণভোজী প্রাণী (যারা ঘাস, লতাপাতা খেয়ে বেঁচে থাকে), অন্য প্রাণী শিকার করে না, সেসব প্রাণীর গোশত খাওয়া হালাল। যেমন- উট, গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হরিণ, খরগোশ ইত্যাদি। এছাড়াও হানাফি মাজহাব অনুসারে ঘোড়ার গোশত খাওয়া কিছু কিছু ক্ষেত্রে হালাল। তবে এসবের মধ্যে গৃহপালিত গাধা অন্তর্ভুক্ত নয়। কারণ, গৃহপালিত গাধার মাংস হারাম। তবে কারো কারো মতে বন্য গাধার গোশত খাওয়া হালাল।

সুরা নাহ্ল-এর ৫ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তিনি (আল্লাহ) চতুষ্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছেন: তোমাদের জন্যে এতে শীত নিবারক উপকরণ ও বহুবিধ উপকার রয়েছে এবং এসব থেকে তোমরা আহার্য পেয়ে থাক। সুরা মুমিনের ৭৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আল্লাহই তোমাদের জন্যে চতুষ্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছেন, এর মধ্যে কিছু জন্তুতে তোমরা আরোহণ করে থাকো এবং কিছু আহারও করে থাকো।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হালাল মাংস রপ্তানি করতে চায় মেক্সিকো

ঘোড়ার মাংস ভক্ষণের ব্যপারে যতদূর জানা যায়, যেহেতু ঘোড়া যুদ্ধের (জিহাদ) কাজে ব্যবহৃত হয় সেহেতু এর সম্মানার্থে অনেকে খায় না। তবে ইমাম আবু ইউসুফ এবং ইমাম মুহাম্মদ (রহ.) একে হালাল বলে মত দিয়েছেন। ঘোড়ার মাংস খাওয়া ক্ষেত্রবিশেষে হালাল হলেও পারতপক্ষে না খাওয়াই উত্তম।

সূরা নাহল-এর ৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমাদের আরোহণের জন্যে ও শোভার জন্যে তিনি (আল্লাহ) ঘোড়া, খচ্ছর, গাধা সৃষ্টি করেছেন’। হজরত আবু তালাবা (রাযি.) বলেছেন, ‘হজরত মুহাম্মদ (সা.) গাধার মাংস খাওয়া থেকে নিষেধ করেছেন’।

৭. যেসব হিংস্র ও শিকারী প্রাণী দাঁত ও থাবা দ্বারা শিকার করে সেসব প্রাণী যেমন- সিংহ, চিতা, বাঘ, নেকড়ে, হায়েনা, শিয়াল, কুকুর, বিড়াল, ইত্যাদির মাংস খাওয়া হারাম।

৮. যেসব শিকারী পাখি থাবা বা নখর দিয়ে শিকার করে সেসব পাখি যেমন- ঈগল, চিল, শকুন, কাক, পেঁচা, বাঁজ পাখি ইত্যাদির মাংস ও ডিম খাওয়া হারাম। আবদুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত, হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘সকল লম্বা ছেদন ও বিষদাঁতবিশিষ্ট শিকারী প্রাণী এবং থাবা বা লম্বা তীক্ষ্ন ঠোঁট ও নখরবিশিষ্ট শিকারী পাখির মাংস খাওয়া নিষেধ’। সহিহ মুসলিম শরিফ, ১৯৩৪।

৯. অন্যদিকে যেসব পাখি থাবা দিয়ে শিকার করে না, বরং শস্যদানা, ফসল ইত্যাদি খেয়ে জীবন ধারণ করে তাদের গোশত খাওয়া হালাল। যেমন- কবুতর, হাঁস, মুরগী, হুদহুদ, বক, সারস, চড়ুই, ঘুঘু, ময়ুর, তিতির, কোয়েল, রাজহাঁস, পানকৌড়ি ইত্যাদি।

১০. যদি কোনো পশু-পাখি পচা গলা খাবার খায় এবং তাদের মাংসে ও দুধে ঐ দুর্গন্ধ চলে আসে তবে তাদের মাংস ও দুধ খাওয়া মাকরুহ। কিন্তু পচা গলা খাবার খাওয়ার পরেও যদি ঐসব পশু-পাখির মাংস ও দুধ থেকে দুর্গন্ধ না আসে তাহলে তাদের মাংস ও দুধ খাওয়া হালাল। সূত্র : রাদ্দুল মুহ্তার, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৩৪০।

যেসব পশু পাখির মাংস হালাল

হালাল-হারাম সম্পর্কিত কোরআন ও হাদিসের আলোকে প্রণীত মূলনীতি অনুসারে যেসব পশু পাখির গোশত খাওয়া হালাল তা হলো- উট, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হরিণ, খরগোশ, গরু (বন্য গরুসহ), বন্য গাধা, হাঁস, মুরগী, তিতির, হুদহুদ, রাজহাঁস, বক, সারস, উটপাখি, ময়ুর, চড়ই, কোয়েল, ঘুঘু, কবুতর, পানকৌড়ী এবং মাছ (চিংড়িসহ), ইত্যাদি।

যেসব পশু পাখির মাংস হারাম

যেসব পশু-পাখির মাংস খাওয়া হারাম তা হলো- শুকর, হায়না, নেকড়ে কুকুর, বিড়াল, বানর, চিতা, সিংহ, বাঘ, জারবয়া, ভাল্লুক, সাপ, কাঠ বিড়ালী, কচ্ছপ, বেজী, শিয়াল, গৃহপালিত গাধা, হাতি। সূত্র : রাদ্দুল মুহ্তার, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৩০৬।

ইঁদুর, ব্যাঙ, গুইসাপ, গিরগিটি, শকুন, বাঁজ, চিল, বাদুর, ঈগল, পেঁচা, কীটপতঙ্গ যেমন- মশা, মাছি, বিচ্ছু, বোলতা, মাকড়সা এবং মাছ ব্যাতিত অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী যেমন- অক্টোপাস, শামুক, ঝিনুক, হাঙ্গর, শীল, কুমির ইত্যাদি।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

কাগজের কাপে চা কফি খেলে হতে পারে বিপদ

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

চা–কফি ছাড়া আমাদের দিন যেন শুরুই হয় না। আবার অফিসে মনোযোগ রাখতে বা ঘুম কাটাতে ক্যাফে বা রাস্তার পাশের দোকানে অনেকেই কাগজের কাপে চা-কফি পান করেন। তবে কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে – কাগজের কাপে পানি দিলেও তা ভিজে যায় না কেন? কারণ, কাগজের কাপগুলোর গায়ে থাকে অত্যন্ত পাতলা একটি প্লাস্টিকের আবরণ। আর এতে গরম পানীয় ঢাললে সেখান থেকে আপনার পানীয়তে মিশে যায় মাইক্রোপ্লাস্টিক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মাইক্রোপ্লাস্টিক নিয়ে গবেষণা যা বলছে

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০২১ সালে ভারতের গবেষক রঞ্জন ভিপি জার্নাল অব হ্যাজার্ডাস ম্যাটেরিয়ালস-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখান, কাগজের কাপ গরম পানির সংস্পর্শে এলে এর ভেতরের প্লাস্টিক কোটিং থেকে বিপুল পরিমাণ ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণা বা মাইক্রোপ্লাস্টিক পানিতে মিশে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এরপর ২০২৩ সালে জোসেফ এ কেমোস্ফিয়ার জার্নালে প্রকাশিত আরেক গবেষণায় দেখান, নিয়মিত কাগজের কাপে চা–কফি খেলে একজন মানুষ জীবদ্দশায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মাইক্রোপ্লাস্টিক শরীরে ঢুকে যায়। অর্থাৎ, প্রতিদিনকার অভ্যাসই দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াতে পারে।

কেন এটি চিন্তার বিষয়?

মাইক্রোপ্লাস্টিক সরাসরি চোখে দেখা যায় না। কিন্তু এগুলো শরীরে জমতে থাকলে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়া, অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা কমে যাওয়া কিংবা নানা ধরনের দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

বিকল্প কী হতে পারে?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গরম পানীয় পান করার জন্য স্টেইনলেস স্টিল, সিরামিক বা কাঁচের কাপ ব্যবহার করা ভালো। এমনকি পুনঃব্যবহারযোগ্য কাপ বহন করার অভ্যাস গড়ে তুললেও ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়।

এক কাপ চা বা কফি আমাদের প্রাণ জুড়ায় বটে, তবে কোন পাত্রে তা খাচ্ছি — সেটিও ভেবে দেখার সময় এসেছে। আন্তর্জাতিক গবেষণাগুলো বলছে, আজকের ছোট্ট অসাবধানতা ভবিষ্যতে বড় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পরিণত হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

চার ভুলেই বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

আন্তর্জাতিক গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতে, সকাল ৭টা থেকে ১১টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। অথচ ঘুম থেকে উঠে এই সময়টাতেই আমরা ছোট ছোট ভুল করে বসি। সকালে এমন চারটি ভুলের কারণে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে ক্যালিফোর্নিয়ার কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয় ভোজরাজের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে কর্টিসল নামের স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায়, রক্তের প্লেটলেটগুলো আঠালো হয়ে ওঠে এবং রক্তচাপ দ্রুত বাড়ে। ফলে হঠাৎ করেই হার্টের ওপর চাপ তৈরি হয়। এই সময় যদি খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া, পানি না খাওয়া, ওষুধ বাদ দেয়া বা সরাসরি ব্যস্ততায় ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো অভ্যাস গড়ে ওঠে, তাহলে ঝুঁকি বহুগুণে বেড়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সকালের ৪টি ক্ষতিকর অভ্যাস
খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া
পানি না খাওয়া বা নিয়মিত ওষুধ এড়িয়ে যাওয়া
ঘুম থেকে উঠেই কাজ বা ইমেইলে ডুবে যাওয়া
শরীরকে সময় না দিয়ে তাড়াহুড়োয় ব্যস্ত হয়ে পড়া

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হৃদয়বান্ধব সকাল কেমন হওয়া উচিত: কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয়ের মতে, কিছু ছোট পরিবর্তন হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রেখে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখে। এসব হলো:

ঘুম ভাঙার পর প্রথমেই পানি পান করা
নির্ধারিত ওষুধ সময়মতো খাওয়া
হালকা ও প্রোটিনসমৃদ্ধ নাশতা গ্রহণ
১০-১৫ মিনিট স্ট্রেচিং, হাঁটা বা যোগব্যায়ামের মতো হালকা ব্যায়াম

দিনের শুরুটা যদি অগোছালো, তাড়াহুড়ো আর ভুল অভ্যাসে ভরা হয় তাহলে তার প্রভাব পড়ে সরাসরি হার্টের ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুম ভাঙার পর শরীরকে একটু সময় দেয়া, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, সময়মতো ওষুধ সেবন, হালকা নাশতা ও অল্প ব্যায়াম এসব ছোট পদক্ষেপই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

নবজাতকের চোখে পুঁজ হলে করণীয়

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

নবজাতকের চোখ থেকে নানা কারণে পানি বা পুঁজ পড়তে পারে। এ ধরনের সমস্যায় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন, যাতে পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ না করে। এমন দুটি রোগ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক, যা এমন পরিস্থিতির জন্য দায়ী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আমাদের চোখে একটা বিশেষ নালি থাকে। এর নাম নেত্রনালি বা ন্যাসোলেক্রিমাল ডাক্ট। এই নালি দিয়ে চোখের পানি নাকের ভেতর দিয়ে নেমে যায় স্বাভাবিক নিয়মে। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে জন্মের সময় এই নালিপথ পুরোপুরি খোলা থাকে না। একে বলা হয় কনজেনিটাল ন্যাসোলেক্রিমাল ডাক্ট অবস্ট্রাকশন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উপসর্গ
চোখে বারবার পানি আসা
চোখের কোনায় ঘন ঘন পুঁজ বা সাদা স্রাব জমা হওয়া
চোখের পাপড়ি বারবার ভিজে যাওয়া
চোখ লাল হয়ে যাওয়ার সমস্যাও দেখা দিতে পারে

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

করণীয়
জন্মের সময় নেত্রনালির নিচের অংশে পাতলা পর্দা রয়ে গেলে এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা সাধারণত এক বছরের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়।

তবে চিকিৎসা হিসেবে চোখের ভেতরের কোনায় (যেখানে নাকের পাশ দিয়ে পানি বের হয়) চিকিৎসকের পরামর্শমতো আঙুল দিয়ে হালকা চাপ দিয়ে মালিশ করতে হয়।

মালিশের দিক হয় ওপর থেকে নিচে। রোজ ৮-১০ বার ম্যাসাজ করতে হয়। তবে তা করতে হয় খুব সাবধানে। নইলে নালির ভেতরের পর্দা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

এ ছাড়া ভেজা, পরিষ্কার, নরম কাপড় বা জীবাণুমুক্ত তুলা দিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হয়। চোখ লাল হলে বা সংক্রমণের অন্য উপসর্গ থাকলে চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ দিতে পারেন।

এক বছর পরও যদি না সারে, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসক প্রযুক্তির সহায়তায় নেত্রনালি ছিদ্র করার ব্যবস্থা করতে পারেন। তাতেও না সারলে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।

জন্মের পর চোখ ওঠা
চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয় নিওন্যাটাল কনজাংটিভাইটিস (অফথ্যালমিয়া নিওন্যাটোরাম)। শিশুর জন্মের ২৮ দিনের মধ্যে চোখ লাল হওয়া, চোখ থেকে পুঁজ বা স্রাব বের হওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিলে ধরে নেওয়া হয় এ রোগ হয়েছে। বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এ রোগ হয়ে থাকে।

উপসর্গ
চোখ লাল হওয়া
চোখ ফুলে যাওয়া
প্রচুর পানি ও ময়লা আসা
গুরুতর ক্ষেত্রে কর্নিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তাতে দাগ পড়ে যায়, যাতে শিশু অন্ধও হয়ে যেতে পারে

করণীয়
এটি জরুরি অবস্থা, অবহেলা করা যাবে না। যত দ্রুত সম্ভব চক্ষুবিশেষজ্ঞ/শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিতে হবে।

চোখ সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে (চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ দিতে হবে এবং ফুটানো ঠান্ডা করা পানি বা জীবাণুমুক্ত স্যালাইন দিয়ে মুছে দিতে হবে)।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জাপানিদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য কী?

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

জাপানে ১০০ বছর বা তারও বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা এখন রেকর্ড সর্বোচ্চ, প্রায় এক লাখ। এই তথ্য জানিয়েছে দেশটির সরকার। টানা ৫৫ বছর ধরে এ বিষয়ে রেকর্ড করে চলেছে জাপান। চলতি সেপ্টেম্বরে জাপানে শতবর্ষী মানুষের সংখ্যা ৯৯ হাজার ৭৬৩ জন, যাদের ৮৮ শতাংশই নারী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাকামারো ফুকোকা ৮৭ হাজার ৭০৪ জন নারী এবং ১১ হাজার ৯৭৯ জন পুরুষকে শতবর্ষী হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং সমাজের উন্নয়নে তাদের বহু বছরের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জাপান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আয়ুষ্কালের মানুষের দেশ। প্রায়ই দেশটির নাম বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তির আবাসস্থল হিসেবে উঠে আসে। যদিও কিছু গবেষণায় বিশ্বব্যাপী শতবর্ষী মানুষের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এটি বিশ্বের দ্রুততম গতিতে বয়স্ক হয়ে ওঠা সমাজের একটি, যেখানে বাসিন্দারা স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করেন এবং জন্মহার যেখানে বেশ কম।

জাপানের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হলেন ১১৪ বছর বয়সী শিগেকো কাগাওয়া, তিনি নারা শহরের উপকূলবর্তী ইয়ামাতোকোরিয়ামায় বসবাসকারী একজন নারী। অন্যদিকে, দেশটির সবচেয়ে বয়স্ক পুরুষ, ১১১ বছর বয়সী কিয়োতাকা মিজুনো উপকূলীয় শহর ইওয়াতার বাসিন্দা।

জাপানে ১৫ সেপ্টেম্বর প্রবীণ দিবসের আগে এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়, যেখানে নতুন শতবর্ষী ব্যক্তিরা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে অভিনন্দনপত্র ও রূপার কাপ পান।

এ বছর ৫২ হাজার ৩১০ জন ব্যক্তি এই অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন বলে জানিয়েছে সেখানকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

জাপানে ১৯৬০-এর দশকে, শতবর্ষীদের সংখ্যা জি-সেভেন দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম থাকলেও পরবর্তী দশকগুলোতে এই সংখ্যায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে। দেশটির সরকার ১৯৬৩ সালে যখন শতবর্ষী মানুষের জরিপ শুরু করে, তখন সেখানে ১০০ বা তার বেশি বয়সীর সংখ্যা ছিল ১৫৩ জন। তবে, ১৯৮১ সালে এই সংখ্যা বেড়ে এক হাজার হয় এবং ১৯৯৮ সালের মধ্যে তা ১০ হাজারে দাঁড়ায়।

অধিক আয়ুষ্কালের পেছনে মূলত হৃদরোগসহ সাধারণ ধরনের ক্যান্সার-বিশেষ করে স্তন ও প্রোস্টেট ক্যান্সারে মৃত্যু কম হওয়ার মতো কারণ থাকে।

জাপানে স্থূলতার হারও কম, যা এসব রোগের একটি প্রধান কারণ।

খাদ্যাভ্যাসে লাল মাংস কম থাকা এবং মাছ ও শাকসবজি বেশি থাকাও মানুষকে দীর্ঘায়ু পেতে সাহায্য করেছে। বিশেষ করে, দেশটিতে নারীদের ক্ষেত্রে স্থূলতার হার বেশ কম, যা জাপানি নারীদের আয়ুষ্কাল পুরুষদের তুলনায় বেশি হওয়ার একটি অন্যতম কারণ বলে ধরা যেতে পারে।

বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে খাদ্যতালিকায় যখন চিনি ও লবণের পরিমাণ বেড়েই চলেছে, জাপান তখন বিপরীত দিকে এগিয়ে যাচ্ছে – জনস্বাস্থ্য সচেতনতার বার্তা দিয়ে মানুষের খাবারে লবণের ব্যবহার কমাতে সফল হয়েছে দেশটি।

কিন্তু এটি কেবল খাদ্যতালিকার বিষয় নয়। জাপানিরা সক্রিয় থাকার প্রবণতাও ধরে রাখে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বয়স্ক ব্যক্তিদের তুলনায় বেশি হাঁটাচলা এবং গণপরিবহনের ব্যবহারও বেশি করে জাপানিরা।

রেডিও তাইসো, যেটি মূলত প্রতিদিন শরীরচর্চা বা ব্যয়াম করার একটি গ্রুপ, এটি ১৯২৮ সাল থেকে জাপানি সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। জনস্বাস্থ্যের পাশাপাশি জাপানি সম্প্রদায়ের অনুভূতিকেও উৎসাহিত করতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এটি। শরীরচর্চার তিন মিনিটের এই রুটিন টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয় এবং সারা দেশে বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠীতে ছোট ছোট দলে যুক্ত হয়ে এর অনুশীলন হয়ে থাকে।

তবে বেশ কয়েকটি গবেষণায় বিশ্বব্যাপী শতবর্ষীদের সংখ্যার বৈধতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে তথ্যের ত্রুটি, অবিশ্বস্ত পাবলিক রেকর্ড এবং জন্ম সনদ না থাকাটাও শতবর্ষীর সংখ্যা বৃদ্ধির নেপথ্য কারণ হতে পারে।

জাপানে পারিবারিক রেজিস্ট্রিগুলোর ওপর ২০১০ সালে পরিচালিত এক সরকারি নিরীক্ষায় ১০০ বছর বা তার বেশি বয়সী দুই লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষের নাম পাওয়া গেছে, তবে তাদের মধ্যে কেউ কেউ কয়েক দশক আগেই মারা গেছেন। ফলে অসংগত রেকর্ড রাখাকেই এমন ভুল গণনার জন্য দায়ী করা হয়।

পাশাপাশি এমন সন্দেহও করা হয় যে কিছু পরিবার হয়তো তাদের পেনশন দাবি করার জন্য বয়স্ক আত্মীয়দের মৃত্যুর খবর গোপন করার চেষ্টাও করেছে। জাপানে এসংক্রান্ত একটি জাতীয় তদন্ত শুরু করা হয়, যখন টোকিওর সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃত ১১১ বছর বয়সী সোগেন কোটোর মৃত্যুর ৩২ বছর পর পারিবারিক বাড়িতে তার দেহাবশেষ পাওয়া যায়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

সকালের চার ভুলেই বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

Published

on

শেয়ারহোল্ডার

আন্তর্জাতিক গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতে, সকাল ৭টা থেকে ১১টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। অথচ ঘুম থেকে উঠে এই সময়টাতেই আমরা ছোট ছোট ভুল করে বসি। সকালে এমন চারটি ভুলের কারণে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে ক্যালিফোর্নিয়ার কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয় ভোজরাজের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরে কর্টিসল নামের স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায়, রক্তের প্লেটলেটগুলো আঠালো হয়ে ওঠে এবং রক্তচাপ দ্রুত বাড়ে। ফলে হঠাৎ করেই হার্টের ওপর চাপ তৈরি হয়। এই সময় যদি খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া, পানি না খাওয়া, ওষুধ বাদ দেয়া বা সরাসরি ব্যস্ততায় ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো অভ্যাস গড়ে ওঠে, তাহলে ঝুঁকি বহুগুণে বেড়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সকালের ৪টি ক্ষতিকর অভ্যাস

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  • খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া
  • পানি না খাওয়া বা নিয়মিত ওষুধ এড়িয়ে যাওয়া
  • ঘুম থেকে উঠেই কাজ বা ইমেইলে ডুবে যাওয়া
  • শরীরকে সময় না দিয়ে তাড়াহুড়োয় ব্যস্ত হয়ে পড়া

হৃদয়বান্ধব সকাল কেমন হওয়া উচিত: কার্ডিওলজিস্ট ডা. সঞ্জয়ের মতে, কিছু ছোট পরিবর্তন হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রেখে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখে। এসব হলো:

  • ঘুম ভাঙার পর প্রথমেই পানি পান করা
  • নির্ধারিত ওষুধ সময়মতো খাওয়া
  • হালকা ও প্রোটিনসমৃদ্ধ নাশতা গ্রহণ
  • ১০-১৫ মিনিট স্ট্রেচিং, হাঁটা বা যোগব্যায়ামের মতো হালকা ব্যায়াম

দিনের শুরুটা যদি অগোছালো, তাড়াহুড়ো আর ভুল অভ্যাসে ভরা হয় তাহলে তার প্রভাব পড়ে সরাসরি হার্টের ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুম ভাঙার পর শরীরকে একটু সময় দেয়া, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, সময়মতো ওষুধ সেবন, হালকা নাশতা ও অল্প ব্যায়াম এসব ছোট পদক্ষেপই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার31 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আনলিমা ইয়ার্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে।...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার40 minutes ago

বিএসআরএম স্টিলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিএসআরএম স্টিলস গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার21 hours ago

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ইন্টারন্যাশনাল...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার22 hours ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে আইসিবি...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার22 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ডমিনেজ স্টিল

বিদায়ী সপ্তাহে (১২ অক্টোবর-১৬ অক্টোবর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকার শীর্ষে উঠেছে ডমিনেজ স্টিল। সপ্তাহজুড়ে...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার1 day ago

লিন্ডে বিডির আয় কমেছে ৯৮ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।...

শেয়ারহোল্ডার শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার1 day ago

ইনডেক্স এগ্রোর লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  
শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার31 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আনলিমা ইয়ার্ন

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার40 minutes ago

বিএসআরএম স্টিলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি57 minutes ago

এনসিপির প্রতীক বাছাইয়ে আজই শেষ দিন

শেয়ারহোল্ডার
অর্থনীতি1 hour ago

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছি: বিজিএমইএ সভাপতি

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি14 hours ago

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান তারেক রহমানের

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়15 hours ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

শেয়ারহোল্ডার
সারাদেশ15 hours ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি16 hours ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়17 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়17 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার31 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আনলিমা ইয়ার্ন

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার40 minutes ago

বিএসআরএম স্টিলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি57 minutes ago

এনসিপির প্রতীক বাছাইয়ে আজই শেষ দিন

শেয়ারহোল্ডার
অর্থনীতি1 hour ago

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছি: বিজিএমইএ সভাপতি

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি14 hours ago

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান তারেক রহমানের

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়15 hours ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

শেয়ারহোল্ডার
সারাদেশ15 hours ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি16 hours ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়17 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়17 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার31 minutes ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না আনলিমা ইয়ার্ন

শেয়ারহোল্ডার
পুঁজিবাজার40 minutes ago

বিএসআরএম স্টিলসের লভ্যাংশ ঘোষণা

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি57 minutes ago

এনসিপির প্রতীক বাছাইয়ে আজই শেষ দিন

শেয়ারহোল্ডার
অর্থনীতি1 hour ago

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছি: বিজিএমইএ সভাপতি

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি14 hours ago

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান তারেক রহমানের

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়15 hours ago

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে : সিইসি

শেয়ারহোল্ডার
সারাদেশ15 hours ago

শরীয়তপুরের বালা পরিবারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

শেয়ারহোল্ডার
রাজনীতি16 hours ago

রমনায় জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়17 hours ago

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

শেয়ারহোল্ডার
জাতীয়17 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৯