পুঁজিবাজার
এল আর গ্লোবাল ফান্ডের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এল আর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান। গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত সময়ের জন্য ঘোষিত এই লভ্যাংশ পাঠানো হয়।
মঙ্গালবার (০৯ জানুয়ারি) ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিনিয়োগকারীদের কাছে বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি ইউনিট হোল্ডারদের শেয়ার প্রতি ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল।
সূত্র অনুযায়ী, সমাপ্ত হিসাববছর শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২৮ পয়সা।
কাফি

পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স

বিদায়ী সপ্তাহে (২০ জুলাই থেকে ২৪ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর কমেছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির দর কমেছে ১৫.৭৫ শতাংশ। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর কমেছে ৬ টাকা ৯০ পয়সা।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
সপ্তাহের পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দেশ গার্মেন্টস। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির দর ছিল ১৩৩ টাকা ৪০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১২১ টাকা ২০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে ১২ টাকা ২০ পয়সা বা ৯.১৫ শতাংশ।
তালিকার তৃতীয় স্থানে ৮.৭০ শতাংশ পতন নিয়ে অবস্থান করছে এসইএমএলএলইসি মিউচুয়াল ফান্ড। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির দর ছিল ১১ টাকা ৫০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৫০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর কমেছে ১ টাকা।
এছাড়া, সাপ্তাহিক পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে স্টাইলক্রাপ্টের ৮.৬০ শতাংশ, অ্যারামিট সিমেন্টের ৮.৩৩ শতাংশ, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের ৭.৩০ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ৬.৭৫ শতাংশ, অ্যাপেক্স ট্যানারির ৬.৭১ শতাংশ, রহিম টেক্সটাইলের ৬.৪৭ শতাং এবং হামি ইন্ডাষ্ট্রিজের ৬.১২ শতাংশ।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে উত্তরা ফাইন্যান্স

বিদায়ী সপ্তাহে (২০ জুলাই থেকে ২৪ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে উত্তরা ফাইন্যান্সের। সপ্তাহের ব্যবধানে উত্তরা ফাইন্যান্সের দর বেড়েছে ৫২.৬৩ শতাংশ। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর বেড়েছে ৬ টাকা।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এনসিসি ব্যাংক। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে প্রতিষ্ঠানটির দর ছিল ১০ টাকা ১০ পয়সা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর বেড়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ১৮.৮১ শতাংশ।
তালিকার তৃতীয় স্থানে ১৮.৭৫ শতাংশ দর বৃদ্ধি নিয়ে অবস্থান করছে ব্যাংক এশিয়া। আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে কোম্পানিটির দর ছিল ১৬ টাকা। বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে যার ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর বেড়েছে ৩ টাকা।
এছাড়া, সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ১৮.৪২ শতাংশ, আইডিএলসির ১৮.২১ শতাংশ, প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের ১৭.৮৫ শতাংশ, প্রাইম ফাইন্যান্সের ১৭.০৭ শতাংশ, প্রাইম ব্যাংকের ১৬ শতাংশ, আইপিডিসির ১৫.৯৫ শতাংশ এবং প্রিমিয়ার লিজিংয়ের শতাংশ।
কাফি
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২০ জুলাই থেকে ২৪ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকার। যা ছিল ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩.১২ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন (বিএসসি)। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন গড়ে ২৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২.৯৮ শতাংশ।
লেনদেনের তৃতীয় স্থানে জায়গা করে নিয়েছে সিটি ব্যাংক। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির ২৩ কোটি ০৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ছিল ডিএসইর লেনদেনের ২.৬৯ শতাংশ।
এছাড়া, সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে বৃটিশ অ্যামেরিকান টোব্যাকোর ২১ কোটি টাকা, খান ব্রাদার্সের ১৮কোটি ২০ লাখ টাকা, স্কয়ার ফার্মার ১৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা, বেক্মিমকো ফার্মাার ১৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১২ কোটি ৯৯ লাখ টাকা, সী পার্ল রিসোর্টের ১২ কোটি ৪৭ লাখ টাকা এবং লাফার্জহোলসিমের ১২ কোটি ৩২ লাখ টাকার।
কাফি
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো আরও ২০ হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (২০ জুলাই থেকে ২৪ জুলাই) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার ৫০৯ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সমাপ্ত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। আর সপ্তাহ শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৮ হাজার ৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার ৫০৯ কোটি টাকা বা ২ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
বিদায়ী সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২৫৯ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বা ৫ দশমিক ০৬ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১৫৩ দশমিক ১১ পয়েন্ট বা ৭ দশমিক ৯১ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৫২ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বা ৪ দশমিক ৭২ শতাংশ।
সূচকের উত্থানের পাশাপশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ২৯৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৪০৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৮৮৯ কোটি ১১ লাখ টাকা।
প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ১৭৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা বা ২৬ দশমিক ০৯ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৮৫৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৬৮১ কোটি ৬২ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২১৫টি কোম্পানির, কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
পুঁজিবাজার
বিএটিবিসির ইপিএস কমেছে ৫৫ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বৃটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (বিএটিবিসি) গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২৫-জুন’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানির সমাপ্ত প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-জুন’২৫) গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ৫৫ দশমিক ১৩ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জানুয়ারি’২৫-জুন’২৫) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ টাকা ৬৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ছিল ১৭ টাকা ১৪ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৯ টাকা ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে তা ছিল মাইনাস ২০ টাকা ৮৭ পয়সা।
গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯৯ টাকা ৫৭ পয়সা।
এসএম