অর্থনীতি
ভ্যাটের লটারিতে ১০১ জন জিতলেন ১১ লাখ টাকা

দেশের রাজস্ব সংগ্রহ বাড়াতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাটদাতাদের পুরস্কার দেয়। অনেকে না জানলেও প্রতি মাসে ১০১ জনকে দেওয়া হচ্ছে এই পুরস্কার। গতকাল সোমবার ডিসেম্বর মাসে ভ্যাট রশিদের ওপর করা লটারির ফল ঘোষণা করে এনবিআর।
এনবিআর থেকে জানানো হয়েছে, এই লটারিতে প্রথম হওয়া কুপন বা ইনভয়েস নম্বর হলো ০০২৮২৩জিবিভিডিওবিকিউ৪৩৩।
তিনি পাবেন এক লাখ টাকা। একইভাবে দ্বিতীয় বিজয়ীর কূপন নম্বর হলো ০০১৭২৩জেডওয়াইওএসজিকেএন২৩৯, পুরস্কার হিসেবে তিনি পাবেন ৫০ হাজার টাকা। তৃতীয় বিজয়ী হয়েছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন ০০১৬২৩বিকিউএক্সইএফএপি৫৪৭, ০০৩৩২৩জিআইবিডাব্লিউকেডাব্লিউসি৮৭৪, ০০১৩২৩কিউজিডিটিইউআইপি৩৮৭, ০০২০২৩জেজিএলএনওজেডও০৯৫, ০০৩২২৩এলওওয়াইএলজেডএএ৩৮৯।
এসব বিজয়ী সবাই পাবেন ২৫ হাজার টাকা করে। বাকি ৯৩ জন ১০ হাজার টাকা করে পাবেন। তবে পুরস্কার গ্রহণের জন্য এনবিআর কার্যালয়ে যাওয়ার সময় পণ্য ক্রয়ের ভাউচার সঙ্গে নিতে হবে। বিজয়ীদের চলতি মাসের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে পুরস্কারের জন্য নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করতে হবে।
যাতে আবেদনকারীর নাম, ঠিকানা, স্বাক্ষর, ফোন নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, চালান নম্বর ইত্যাদি উল্লেখ করতে হয়।
২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে এই পুরস্কার চালু করে এনবিআরের ভ্যাট বিভাগ। এর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) মেশিন ব্যবহারে ক্রেতা-বিক্রেতাকে উৎসাহিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কোনো পণ্য কেনা বা সেবা নেওয়ার পর ইএফডি মেশিন থেকে যে আদায় রশিদ পাওয়া যায়, তার ওপর লটারি করা হয়। এ জন্য ক্রেতাদের ভ্যাট রশিদ সংগ্রহ করে সংরক্ষণ করতে হবে।

অর্থনীতি
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৬৫ বিলিয়ন ডলার

বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ৩০ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
অর্থনীতি
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৪৭ টাকা

দেশের বাজারে আবারও রেকর্ড গড়লো সোনার দাম। একদিনের ব্যবধানে প্রতি ভরিতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ১৩৭ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৪৭ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। যা দেশের ইতিহাসে সোনার সর্বোচ্চ দাম।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
কাফি
অর্থনীতি
এইচএস কোডে ভিন্নতা থাকলেও মালামাল খালাসে জটিলতা কাটছে

বন্ডেড ওয়্যারহাউস লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানের মালামাল খালাস প্রক্রিয়ায় এইচএস কোড অথবা পণ্যের বর্ণনার ভিন্নতায় দীর্ঘসূত্রতা এড়াতে শর্তসাপেক্ষে পণ্য ছাড় করতে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) এনবিআর থেকে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল আমিন শেখ জানিয়েছেন।
এনবিআর জানায়, বন্ড লাইসেন্স বা প্রাপ্যতা শিট অনুযায়ী আমদানি করা পণ্যের ঘোষণায় প্রদত্ত এইচএস কোড বা বর্ণনার সঙ্গে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত এইচএস কোড বা বর্ণনা অনেক সময় ভিন্ন হয়। এর ফলে শুল্কায়ন বিলম্বিত হয় ও সময়মতো রপ্তানি আদেশ অনুযায়ী জাহাজীকরণ ব্যাহত হয়।
জটিলতা নিরসনে এনবিআরের নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে–
যদি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত এইচএস কোডের প্রথম ৪ ডিজিট বন্ড লাইসেন্সে অন্তর্ভুক্ত এইচএস কোডের প্রথম ৪ ডিজিটের সঙ্গে মিলে যায়, তবে অঙ্গীকারনামা দাখিলের শর্তে দ্রুত পণ্যচালান খালাস করা যাবে।
ভিন্ন এইচএস কোড নিরূপিত হলে বন্ড লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠান কাস্টমস বন্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ওই এইচএস কোডের প্রাপ্যতায় অন্তর্ভুক্ত করে সর্বোচ্চ দুই দিনের মধ্যে পণ্য খালাস করতে পারবে।
এনবিআর মনে করে, এ নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করলে বন্ডেড প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি কার্যক্রম আরও সহজ, দ্রুত ও সাশ্রয়ী হবে। পাশাপাশি রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
অর্থনীতি
ব্যাংক আমানত ৩ মাসে বেড়েছে ৭৩ হাজার কোটি টাকা

নানা অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি ও লুটপাটের খবর বেরিয়ে আসতে থাকায় অস্থিরতায় ভুগছে দেশের ব্যাংক খাত। তবে এর মধ্যেও বেড়েছে আমানতের পরিমাণ। চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) ব্যাংক খাতে আমানত বৃদ্ধি পেয়েছে ৭৩ হাজার ৭৯ কোটি টাকা বা ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে আমানতের পরিমাণ ছিল ১৯ লাখ ২৩ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। আর জুন শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে ব্যাংক খাতে আমানত বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে শহরের তুলনায় গ্রামীণ এলাকায় আমানতের প্রবৃদ্ধি বেশি হয়েছে। গ্রামীণ এলাকায় আমানতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ, যেখানে একই সময়ে শহরাঞ্চলে প্রবৃদ্ধি ছিল ৩ দশমিক ৬ শতাংশ।
চলতি বছরের জুন শেষে ব্যাংক খাতের মোট ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকার আমানতের মধ্যে শহরাঞ্চলের আমানত ছিল ১৬ লাখ ৮০ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকা। আর গ্রামীণ এলাকার আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ১৬ হাজার ২৪ কোটি টাকা। মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে যত আমানত ছিল, তার ৮৪ দশমিক ১৭ শতাংশ ছিল শহরাঞ্চলের এবং ১৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ গ্রামীণ এলাকার।
বিশ্লেষকদের মতে, গ্রামীণ এলাকায় ব্যাংকিং সেবা ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় সেখানে আমানতের প্রবৃদ্ধি কিছুটা বেশি হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন সঞ্চয়পত্র ও প্রণোদনা প্রকল্পও গ্রামীণ আমানত বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে।
অমানত বৃদ্ধির পেছনে সুদের হারও বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করছেন খাত-সংশ্লিষ্টরা। চলতি বছরের মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে আমানতের গড় সুদহার ছিল ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ। জুন শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৩১ শতাংশে। সুদের এই সামান্য বৃদ্ধি আমানতকারীদের ব্যাংকের প্রতি আগ্রহ বাড়িয়েছে।
ব্যাংকাররা বলছেন, ব্যাংক খাতে আস্থা কিছুটা ফিরতে শুরু করলেও মূলত সুদের হারের ঊর্ধ্বগতি মানুষকে আমানত বাড়াতে উৎসাহিত করেছে। বিশেষ করে নগদ অর্থ ধরে রাখার বদলে ব্যাংকে জমা করলে অতিরিক্ত মুনাফা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় অনেকে ব্যাংকে অর্থ জমাতে আগ্রহী হচ্ছেন।
তিন মাসের ব্যবধানে আমানতের পাশাপাশি ঋণ প্রবাহও বেড়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিক শেষে ব্যাংক খাতে মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ১৭ লাখ ১২ হাজার ৬১৮ কোটি টাকা। জুন শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ১৭২ কোটি টাকা। এই সময়ে ঋণ বেড়েছে ২১ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ২৬ শতাংশ।
তথ্য অনুযায়ী, জুন শেষে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে ১৬ লাখ ৩ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা বা ৯২ দশমিক ৪৬ শতাংশই গেছে শহরাঞ্চলে। অপরদিকে, গ্রামীণ অঞ্চলে বিতরণ হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা বা ৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
বিশ্লেষকদের মতে, শহরাঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প কার্যক্রম বেশি হওয়ায় ঋণ প্রবাহও মূলত সেখানেই কেন্দ্রীভূত। গ্রামীণ এলাকায় কিছু কৃষি ও ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি থাকলেও তা মোট ঋণের তুলনায় খুবই সীমিত।
ব্যাংকাররা বলছেন, ব্যাংক খাতে সামগ্রিক সংকট, খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি এবং অনিয়মের মধ্যেও অল্প কিছু ভালো ব্যাংকের কারণেই আমানত প্রবৃদ্ধি বজায় আছে। তারা বলছেন, সাধারণ আমানতকারীরা তুলনামূলক সুনামধন্য ও আর্থিকভাবে স্থিতিশীল ব্যাংকের দিকেই বেশি ঝুঁকছেন। ফলে দুর্বল ব্যাংকগুলো এখনো আমানত বৃদ্ধিতে তেমন সাফল্য পাচ্ছে না।
একই সঙ্গে তারা সতর্ক করছেন, শুধু আমানত বৃদ্ধি দিয়ে ব্যাংক খাতের সংকট কাটবে না। সুদের হার সামান্য বাড়লেও যদি ঋণ পুনঃপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা না যায় এবং খেলাপি ঋণ কমানো না যায়, তবে আমানত প্রবৃদ্ধি টেকসই হবে না।
গবেষণা সংস্থা চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের রিসার্চ ফেলো ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষক এম হেলাল আহমেদ জনি কালবেলাকে বলেন, ‘ব্যাংক খাতে আমানত বৃদ্ধিকে অবশ্যই ইতিবাচক সংকেত বলা যায়। বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় আমানতের প্রবৃদ্ধি বেড়ে যাওয়া অর্থনীতির জন্য শুভ লক্ষণ। তবে শুধু সুদের হার বৃদ্ধির কারণে আমানত বেড়েছে—এটাকে দীর্ঘমেয়াদি সমাধান বলা যাবে না। আসল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ব্যাংক খাতে আস্থা ফিরিয়ে আনা, ঋণ পুনঃপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা এবং খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে আনা। আমানত বৃদ্ধি টেকসই করতে হলে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’
বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংক খাতে আমানত বৃদ্ধি এক ইতিবাচক দিক হলেও এর পেছনে মূল কারণ ছিল সুদের হার বৃদ্ধি এবং কিছু ব্যাংকের কার্যকর পদক্ষেপ। তবে শহরাঞ্চলেই মূলত আমানত ও ঋণ প্রবাহ বেশি কেন্দ্রীভূত হওয়ায় গ্রামীণ এলাকার অংশগ্রহণ সীমিত রয়ে গেছে। ব্যাংক খাতের প্রতি আস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে শুধু আমানত বৃদ্ধি নয়, বরং ঋণ পুনরুদ্ধার, দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ন্ত্রণ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তবেই ব্যাংক খাত প্রকৃত অর্থে স্থিতিশীল হবে এবং দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারবে।
অর্থনীতি
৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৯ হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা

চলতি মাসের প্রথম ৭ দিনে দেশে এসেছে ৭৭ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। যা টাকার অঙ্কে ৯ হাজার ৩৭৮ কোটি ৩৫ লাখ ৯৪ হাজার ৯৮৪ টাকা। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ১১ কোটি ০১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরের প্রথম ৭ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৭৭ কোটি ১০ লাখ ডলার। আর গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ৫৮ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বছর ব্যবধানে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ৩১ দশমিক ৯০ শতাংশ।
এ ছাড়া গত ৭ সেপ্টেম্বর একদিনে প্রবাসীরা দেশে ২৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে এসেছে ৫৬৭ কোটি ১০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ২০ দশমিক ১০ শতাংশ।
এর আগে, গত আগস্টে দেশে এসেছে ২৪২ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত জুলাইয়ে দেশে এসেছিল ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
এদিকে গত ২০২৪-২৫ অর্থবছর জুড়ে দেশে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স, যা দেশের ইতিহাসে কোনো নির্দিষ্ট অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড।