পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার ও বীমা সংশ্লিষ্টদের নির্বাচনে বাজিমাত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুঁজিবাজার ও বীমা সংশ্লিষ্ট ২১ প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছে। তারা হলেন-
ঢাকা- ১ আসন থেকে ফারইস্ট ইসলামী লাইফের পরিচালক ও বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস-চেয়ারম্যান সালমান এফ রাহমান, কুমিল্লা-১০ আসন থেকে এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সাবেক উদ্যোক্তা পরিচালক আ হ ম মুস্তফা কামাল এফসিএ, চট্টগ্রাম-৭ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছে মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সাবেক উদ্যোক্তা ড. হাসান মাহমুদ।
কুমিল্লা-৯ আসন থেকে যমুনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সাবেক উদ্যোক্তা মো. তাজুল ইসলাম, ঝালকাঠি-২ আসন থেকে দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক আমির হোসেন আমু, নারায়নগঞ্জ-১ আসন থেকে যমুনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সাবেক পরিচালক গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক, ঢাকা- ৯ আসন থেকে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক সাবের হোসেন চৌধুরী বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসন থেকে জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের উপদেষ্টা সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ, টাঙ্গাইল- ৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বর্তমান উপদেষ্টা আহাসানুল হক টিটো।
এছাড়া ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রথম মেয়র সাঈদ খোকন, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক ও সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান পরিচালক আনোয়ার হোসন খান, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান মিতা, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোরশদ আলম, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের উদ্যোক্তা পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম চেীধুরী, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক খাদিজাতুল আনোয়ার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বীর প্রতীক, ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্সের উদ্যোক্তা পরিচালক শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের সাবেক পরিচালক নাহিম রাজ্জাক, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক জাহিদ মালিক স্বপন এবং ফরিদপুর- ৩ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রাথী হিসেবে সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সাবেক পরিচালক এ কে আজাদ বিজয়ী হয়েছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৭৬ শতাংশ।
হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৪-সেপ্টেম্বর’২৪) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে তা ১ টাকা ৩১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৫ টাকা ১৯ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিলকো ফার্মার আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ।
সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৮৪ পয়সা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসানে এনার্জিপ্যাক, দেবে না লভ্যাংশ
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোন লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৩৭ টাকা ৪৫ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য অনুমোদনের জন্য আগামী ২২ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৫ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এসকে ট্রিমসের লভ্যাংশ ঘোষণা
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার প্রতি পৌনে ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৯৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৬ টাকা ৬৫ পয়সা।
ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১২ ডিসেম্বর।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের ক্যাটাগরি পরিবর্তন নিয়ে ডিএসইর নয়-ছয়!
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন নিয়ে ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) বিরুদ্ধে দেরি করার অভিযোগ উঠেছে। লেনদেনের শুরুতে কোন কোম্পানির ক্যাটাগরি পরিবর্তনের তথ্য জানানোর নিয়ম থাকলেও এ ক্ষেত্রে লেনদেনের সময় শেষে জানানো হয়। এতে লেনদেনের শুরুতে আগের ক্যাটাগরি বহাল থাকায় কারসাজিতে ডিএসইর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের যোগসাজসের অভিযোগ তুলেছেন বিনিয়োগকারীরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেডের গতকাল (২০ নভেম্বর) পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কোম্পানিটি।
এদিকে আজ লেনদেনের শুরুতে ডিএসই ওয়েবসাইটে কোম্পানিটির লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রকাশ করে ডিএসই। তবে লভ্যাংশ না দেওয়ায় কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরের সংবাদটি ট্রেডিং আওয়ার বা লেনদেনের সময় শেষে প্রকাশ করা হয়। তাতে কোন লভ্যাংশ না ঘোষণা করেও গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের শেয়ার পুরো কার্যদিবস ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে লেনদেন করেছে। ডিএসইর এমন হঠকারী কর্মকাণ্ডে যোগসাজস ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ তুলেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তবে এ ঘটনাই প্রথম নয়, সম্প্রতি আরেকটি কোম্পানির শেয়ারের ক্যাটাগরি পরিবর্তন নিয়েও বিতর্ক তৈরি করেছে ডিএসই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুর রহমান মুঠোফোনে অর্থসংবাদকে বলেন, গতকালকে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলেও এটা আমাদের আইটি সফটওয়্যারে একদিন আগে ইনপুট দিয়ে ট্রেড চালাতে হয়। অথবা এ সংবাদটা অফিস আওয়ারের পরে আসছে বিধায় এ তথ্যটা পরে প্রকাশ করা হয়েছে।
তবে ডিএসই একদিন পরে আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য ট্রেডিং আওয়ারের শুরুতে জানাতে পারলেও ক্যাটাগরি পরিবর্তন নিয়ে কেন গড়িমসি করেন এবং কেন লেনদেন শেষ হওয়ার পরে কেন ক্যাটাগরি পরিবর্তনের খবর প্রকাশ করে থাকেন- তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিনিয়োগকারীরা। কারণ, লেনদেনের শুরুতে কোম্পানিটির শেয়ার ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত না হলে সেখানে কারসাজির আশঙ্কা থাকে।
বিএসইসির সিকিউরিটিজ অ্যান্ড একচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯ এর ১৭ ধারা অনুযায়ী, কোন কোম্পানি পরপর দুই বছর লভ্যাংশ না দিলে সেসব কোম্পানিকে দ্রুতই ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করতে হবে। কিন্তু গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেড টানা দুই বছর লভ্যাংশ না দেওয়ার পরেও তাদের ক্যাটাগরি পরিবর্তনের সংবাদ ট্রেডিং আওয়ারের পরে প্রকাশ করা হয়। এতে ডিএসইর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্টতা খতিয়ে দেখার দাবি তুলেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএসইসির এক ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা বলেন, সাধারণত কোন কোম্পানি আগের দিন ডিএসই কর্মঘণ্টার মধ্যে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে ওদিন ক্যাটাগরি পরিবর্তনের তথ্য জানানো যায়। কিন্তু ট্রেডিং আওয়ারের পরে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলে তা পরেরদিন লেনদেনের শেষে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের সংবাদ প্রকাশ করা হয়। প্রযুক্তিগত কারণে সকালে কোম্পানিটির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা যায় না। তবে এখানেও আইনের ফাঁকফোকর রয়েছে।
এদিকে বিএসইসির নিয়ম অনুযায়ী, কোন কোম্পানির বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের দিন লেনদেনের ক্ষেত্রে শেয়ারের দামে সার্কিট ব্রেকারের সীমা আরোপিত হয় না। তাতে কোম্পানিটির শেয়ারদর স্বাভাবিক নিয়মের চেয়ে বেশি বাড়তে বা কমতে পারে। দুর্বল কোম্পানির ক্ষেত্রে এ সুযোগটাই ব্যবহার করে থাকেন কারসাজি চক্র।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, লভ্যাংশ না দেওয়ার ঘোষণায় আজ লেনদেনের শুরুতে গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের শেয়ারের দাম কমে ২০ টাকা ৪০ পয়সায় দাঁড়ায়। তবে লেনদেন শুরুর দেড় ঘণ্টা পার হতেই এর দাম বাড়তে শুরু করে। তাতে লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ২৪ শতাংশ।
বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালের আজকের দরবৃদ্ধিতেও কারসাজি চক্রের হাত থাকতে পারে। কারণ টানা লভ্যাংশ না দেওয়ার পরেও কোনো কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি অস্বাভাবিক বিষয়। তবে লেনদেনের শুরুতে কোম্পানিটির ক্যাটাগরি পরিবর্তনের সংবাদটি ডিএসই প্রকাশ করলে শেয়ারদর হয়তো এতটা বাড়তো না। একইসঙ্গে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হলে শেয়ার কেনাবেচায় কিছু সুবিধা হারাতো কারসাজি চক্র।
এমআই