Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

ঘরে বসেই যেভাবে জানবেন ভোটার নম্বর ও কেন্দ্রের তথ্য

Published

on

সূচক

ভোটার নম্বর, কোন এলাকার ভোটার, ভোট কেন্দ্রের নাম ও ঠিকানা সংবলিত বিস্তারিত তথ্য এখন হাতের মুঠোতেই। নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা–সংক্রান্ত অ্যাপে নির্বাচন সম্পর্কিত সব তথ্যই রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন (ইসি) স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি বা স্মার্ট নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশ নামে একটি অ্যাপ গত নভেম্বরে উদ্বোধন করেছে। গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরে ইসির অ্যাপটি পাওয়া যাচ্ছে। গুগল থেকে অ্যাপটি লাখের বেশিবার নামানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্মার্ট নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশ অ্যাপটিতে প্রবেশ করে প্রথম ভাষা নির্বাচন করতে হবে। এরপর ভোটার নিজের নম্বর জানতে চাইলে প্রথমে জন্মতারিখ ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর দিয়ে যাচাই করতে হবে। সেখানে দেখা যাবে ভোটার নম্বর ও ভোটিং ক্রমিক নম্বর। এরপর ভোটকেন্দ্র সম্পর্কে জানতে চাইলে ওপরের দিকে ডান পাশের সাইবড বারে ভোটার কেন্দ্র অপশনে গিয়ে আবার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও জন্মতারিখ লিখতে হবে। সেখানে ভোটকেন্দ্রের তথ্য আসবে গুগল ম্যাপে ঠিকানাসহ। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট আসনে প্রার্থী কারা, সে তথ্যও আসবে। যদিও এই প্রতিবেদক ৭ জনকে দিয়ে যাচাই করে মাত্র ৩ জনের ভোটকেন্দ্রের তথ্য জানতে পেরেছেন। বাকিদের ব্যাপারে তথ্য পাওয়া যায়নি বলে বার্তা আসছিল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ভোটারের তথ্য ছাড়াও নির্বাচনের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তথ্য, নির্বাচনের ফলাফল নামে দুটি অপশন রয়েছে। সেখানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সরাসরি আপডেট জানা যাবে, নিবন্ধিত দল সম্পর্কেও জানা যাবে। ফলাফল অপশনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তথ্য জানা যাবে ভোট হওয়ার পর। সেখানে একাদশ সংসদ নির্বাচনের ফলাফল দেওয়া আছে। ইসি জানিয়েছে, ভোটের দিন দুই ঘণ্টা পরপর ভোটের প্রাপ্ত ফলাফল অ্যাপে হালনাগাদ করা হবে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

কিডনি ড্যামেজ হওয়ার ৬ লক্ষণ

Published

on

সূচক

কিডনির ক্ষতি প্রাথমিক পর্যায়ে খুব একটা টের পাওয়া যায় না। যে কারণে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ (CKD) হওয়ার আগে এর প্রাথমিক লক্ষণ বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। যেসব লক্ষণ চোখ এড়িয়ে গেলে কিডনি ফেইলিওরের মতো ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে। তবে আগেভাগে সতর্কতা সংকেতগুলো চিনতে পারলে সমস্যার প্রতিকার করা সহজ হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. ফেনা বা বুদবুদযুক্ত প্রস্রাব
কিডনির ক্ষতির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবে ক্রমাগত ফেনা বা বুদবুদ। এই পরিস্থিতির নাম প্রোটিনুরিয়া। এর অর্থ হলো কিডনির ফিল্টারিং ইউনিট গ্লোমেরুলি প্রোটিনকে, যেমন অ্যালবুমিনকে প্রস্রাবে প্রবেশ করতে দিচ্ছে। স্বাভাবিক কিডনি সাধারণত প্রচুর প্রোটিন প্রবেশ করতে দেয় না, তাই খালি চোখে দৃশ্যমান ফেনা একটি সতর্কতা সূচক যা চিকিৎসকের দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. গোড়ালি, পা বা চোখের চারপাশে ফোলাভাব
কিডনি সোডিয়াম এবং তরল ভালোভাবে ফিল্টার করতে সক্ষম না হলে অতিরিক্ত পানি এবং লবণ শরীরে জমা হয়। এটি সাধারণত দৃশ্যমান ফোলাভাব সৃষ্টি করে, বিশেষ করে গোড়ালি, পা এবং চোখের চারপাশের অংশে। বিশেষ করে সকালের সময় এসব স্থানে ফোলাভাব সাধারণত অকার্যকর কিডনি পরিস্রাবণের কারণে পানি ধরে রাখার ফলে হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. প্রস্রাব বৃদ্ধি, বিশেষ করে রাতে
কিডনির কার্যকারিতা হ্রাসের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবের ধরণ পরিবর্তন। এতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা ঘন ঘন প্রস্রাব করার তাগিদ অনুভব করেন, বিশেষ করে রাতে। একে নকটুরিয়া বলা হয়। কিডনি ভালোভাবে প্রস্রাব ঘনীভূত করতে না পারলে এমনটা ঘটে। তাই প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং ঘন ঘন প্রস্রাব করার প্রয়োজন দেখা দেয়।

৪. ক্লান্তি এবং দুর্বলতা
সুস্থ কিডনি এরিথ্রোপয়েটিন তৈরি করে। এটি একটি হরমোন যা লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। ক্ষতিগ্রস্ত কিডনি এই হরমোন কম নিঃসরণ করে, যার ফলে রক্তস্বল্পতা হতে পারে। ত্রুটিপূর্ণ কিডনি কার্যকারিতার কারণে রক্তে টক্সিন জমা হওয়ার ফলে এই লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

৫. অনবরত চুলকানি
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ফলে রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হতে পারে। যার ফলে তীব্র চুলকানি হয়, যাকে প্রুরিটাসও বলা হয়। এই চুলকানি সাধারণত স্থায়ী হয়, টপিকাল লোশন বা ক্রিম প্রয়োগ করলেও উপশম হয় না। এটি রাতে আরও বেশি হতে পারে।

৬. ক্ষুধামন্দা
হঠাৎ ক্ষুধা কমে যাওয়াও হতে পারে কিডনির সমস্যার লক্ষণ। রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হলে তা হজম ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করে। যার ফলে বমি বমি ভাব, মুখে দুর্গন্ধ, এমনকি বমিও হতে পারে, যা খাবারের প্রতি আগ্রহ হ্রাস করে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে এসি কেনার আগে এই ৭টি টিপস জেনে নিন

Published

on

সূচক

গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে এসি আমাদের জীবনে এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। অনেকেই এই সময় নতুন এসি কেনার কথা ভাবছেন। তবে এসি ব্যবহারের সবচেয়ে বড় ভাবনার জায়গা হলো বিদ্যুৎ বিল। যদিও সঠিক ব্যবহার ও পরিকল্পনায় এসি খুব একটা বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি আপনি প্রথমবার এসি কেনার কথা ভাবেন, তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। এতে আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী মানসম্মত একটি এসি কিনতে পারবেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কী কী —

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  1. সঠিক টন ও ঘরের আকার মিলিয়ে নিন
    এসির টন বাছাই করবেন ঘরের আয়তনের ভিত্তিতে। ছোট ঘরের জন্য ১ টন এসি যথেষ্ট হলেও, মাঝারি বা বড় ঘরের জন্য ১.৫ থেকে ২ টন এসি উপযুক্ত।

  2. উইন্ডো না স্প্লিট? বুঝে বেছে নিন
    ছোট ঘরের জন্য উইন্ডো এসি সহজলভ্য ও সহজে ইনস্টলযোগ্য। অন্যদিকে, বড় ঘরের জন্য স্প্লিট এসিই ভালো, কারণ এটি তুলনামূলকভাবে কম শব্দ করে এবং বেশি কার্যকর।

  3. স্টার রেটিং দেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করুন
    এসির এনার্জি ইফিশিয়েন্সি রেটিং (স্টার রেটিং) অবশ্যই দেখে নিন। ৫-স্টার রেটিংয়ের এসি বিদ্যুৎ কম খরচ করে এবং দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমায়।

  4. বাজেট ও ইনস্টলেশনের খরচ বিবেচনা করুন
    আপনার বাজেটের মধ্যে থেকেই এসি নির্বাচন করুন। শুধু মূল দামের দিকেই নয়, ইনস্টলেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচের বিষয়েও আগে থেকেই ধারণা রাখুন। উৎসবকালীন সময়ে ডিসকাউন্ট বা অফারের সুযোগও নিতে পারেন।

  5. বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড বেছে নিন
    ভালো ব্র্যান্ডের এসি কিনলে মানসম্পন্ন পারফরম্যান্স, দীর্ঘমেয়াদি ওয়ারেন্টি এবং সঠিক বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতের ঝামেলা কমায়।

  6. আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার দেখুন
    আধুনিক এসিগুলোতে ওয়াই-ফাই কানেক্টিভিটি, অটো-ক্লিন, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টারসহ নানা স্মার্ট ফিচার থাকে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার যুক্ত এসি বেছে নিন।

  7. রিভিউ ও রেটিং দেখে কিনুন
    এসি কেনার আগে অনলাইনে ব্যবহারকারীদের রিভিউ ও রেটিং দেখে নিন। এতে প্রোডাক্টের কার্যকারিতা ও মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

 

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এমএস

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে দুপুরে ঘুম পায় কেন, পেলে করণীয় কী

Published

on

সূচক

গ্রীষ্মকালের দুপুর হলেই চোখে ঘুম নেমে আসে। এ সময় একটু চোখ বন্ধ করলেই ঘুমে ডুবে যাওয়া হয়। কিন্তু বাসা-বাড়ির বাইরে ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান কিংবা অফিসে অবস্থান করায় তো সেই ঘুম আর দেয়া সম্ভব হয় না। আবার চোখ থেকে ঘুম ঘুম ভাবও দূর হয় না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দুপুর বেলার এই ঘুম ঘুম ভাবের পেছনে কারণও রয়েছে। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গরমের সময় দুপুরে শরীর নিস্তেজ হয়ে আসার কারণেই ঘুম পেতে থাকে। এছাড়াও এর পেছনে অন্যান্য কয়েকটি কারণ তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। একইসঙ্গে এর সমাধানও তুলে ধরা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীরের তাপমাত্রা ও ঘুমের মধ্যাকার সম্পর্ক: বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, শরীরে একটি স্বাভাবিক সার্কাডিয়ান রিদম থাকে, যা দিন ও রাতের ভিত্তিতে পরিবর্তন হয়। দুপুরের সময় শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কমে যাওয়ার ফলে ঘুমের প্রবণতা বেড়ে যায়। গ্রীষ্মে অতিরিক্ত তাপ ও শরীরের ভেতরের তাপমাত্রার এ পরিবর্তন ঘুম ঘুম ভাব বাড়িয়ে তোলে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পানিশূন্যতা: গরমের সময় অনেক বেশি ঘাম ঝরে। এ কারণে শরীরের তারল্যের পরিমাণ কমে গিয়ে পানিশূন্যতা তৈরি হয়। ফলে শরীরে শক্তি কমে যায় এবং ঘুম ভাব আসতে থাকে। কখনো কখনো মাথাব্যথা বা অবসাদও হয়।

খাবারের প্রভাব: গ্রীষ্মে অনেক সময় ভারী বা অতিরিক্ত মশলাদার খাবার খাওয়া হয়। এসব খাবার হজম করতে শরীরের অনেক বেশি শক্তি ব্যয় হয়। এ কারণে শরীর ক্লান্ত হয় ও ঘুম আসে।

রক্তচাপের পরিবর্তন: উচ্চ তাপমাত্রার জন্য রক্তনালী প্রসারিত হয়। এ থেকে রক্তচাপ হ্রাস পায়। ফলে শরীর অলস ও ভারী অনুভূত হতে পারে এবং এ কারণে ঘুমের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

দুপুরে ঘুম কমানোর উপায়:
পর্যাপ্ত পানি পান: গ্রীষ্মকালে দিনের বেলায় শরীর আর্দ্র রাখার জন্য কিছুক্ষণ পর পর পানি করতে হবে।

হালকা খাবার গ্রহণ: ভারী খাবার না খেয়ে হালকা ও সহজপাচ্য খাবার খেতে পারেন।

ছায়াযুক্ত ও ঠান্ডা জায়গায় থাকা: গরমের সময় রোদ এড়িয়ে ছায়া বা এসিযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করুন।

হালকা বিশ্রাম নেয়া: অনেক বেশি ক্লান্ত লাগলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য একটি ‘পাওয়ার ন্যাপ’ নিতে পারেন। তবে দীর্ঘ ঘুম দেয়া যাবে না।

ঢিলেঢালা পোশাক: শরীর শীতল রাখার জন্য পোশাকের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এ জন্য হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

দ্রুত হাঁটলে কমবে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনের ঝুঁকি

Published

on

সূচক

হাঁটার গতি বাড়ালে হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব—এমনটাই জানিয়েছে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার ‘হার্ট’ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা ধীরগতিতে হাঁটেন তাঁদের তুলনায় মাঝারি গতিতে হাঁটাদের মধ্যে হৃৎস্পন্দনের অনিয়মজনিত সমস্যার ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ কম। আর দ্রুত হাঁটার ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি কমে ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গবেষণায় যে অনিয়মগুলোর কথা বলা হয়েছে, তা হলো অ্যারিদমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ হলো অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বা এ-ফিব, যেখানে হৃৎযন্ত্রের উপরের অংশে (অ্যাট্রিয়া) অনিয়মিত ও দ্রুত গতিতে স্পন্দন শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্র্যাডি-অ্যারিদমিয়া হলো অত্যন্ত ধীরগতির হৃৎস্পন্দন, যেখানে হার্টরেট প্রতি মিনিটে সাধারণত ৬০-এর নিচে নেমে যায় (যেখানে স্বাভাবিক হার ৬০ থেকে ১০০)। আর ভেনট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া ঘটে হৃৎযন্ত্রের নিচের অংশে (ভেনট্রিকল) খুব দ্রুত স্পন্দনের ফলে।

গবেষকদের মতে, হাঁটার গতি যত বেশি, হৃৎযন্ত্র তত ভালোভাবে কাজ করতে পারে এবং অনিয়মিত স্পন্দনের ঝুঁকি ততটাই কমে যায়।

গবেষণাটির জ্যেষ্ঠ লেখক, গ্লাসগো ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডা. জিল পেল বলেন, ‘হাঁটা এমন এক শারীরিক কার্যকলাপ, যা সবার নাগালে রয়েছে। এতে জিমে যাওয়ার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কেনার প্রয়োজন নেই—শুধু দরজা খুলে হাঁটা শুরু করলেই হয়।’

২০২৪ সালের এক গবেষণার বরাতে তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে (এ-ফিব) ভুগছেন। যদিও অন্যান্য অ্যারিদমিয়ার সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানা না গেলেও, সাধারণভাবে এই সমস্যাগুলো হৃৎরোগ, স্ট্রোক এবং অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যার জন্য ওষুধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা আগেভাগেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে পারি।’

তিনি আরও জানান, হাঁটার গতি ও হৃৎযন্ত্রের ছন্দপতনের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আগে মাত্র একটি গবেষণা হয়েছে, তাও ছিল শুধু একধরনের অ্যারিদমিয়াকে ঘিরে। তবে আগের গবেষণাগুলো থেকে জানা গেছে, হাঁটার গতি হৃৎরোগসহ অন্যান্য শারীরিক জটিলতার সঙ্গেও সম্পর্কযুক্ত। সেই ধারাবাহিকতায় তারা জানতে চেয়েছেন, হাঁটার গতি হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকির ক্ষেত্রেও একইভাবে কার্যকর কি না।

গবেষণায় যুক্তরাজ্যের ৫ লাখের বেশি মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনযাত্রা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২০০৬ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ৪০ থেকে ৬৯ বছর বয়সীদের এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের হাঁটার গতি তিন ভাগে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন—ধীর (প্রতি ঘণ্টায় ৪.৮ কিমি-এর কম), মাঝারি (৪.৮–৬.৪ কিমি) এবং দ্রুত (৬.৪ কিমি-এর বেশি)।

১৩ বছরের অনুসরণকালীন সময়ে অংশগ্রহণকারীদের ৯ শতাংশের মধ্যে অ্যারিদমিয়া দেখা গেছে।

পেল জানান, ‘আমাদের হাতে ৪ লাখ ২০ হাজার মানুষের স্বয়ংপ্রকাশিত তথ্য থাকলেও প্রায় ৮২ হাজার অংশগ্রহণকারীর অ্যাকসেলরোমিটার ডেটাও ছিল। এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল এমন স্মার্ট ডিভাইস থেকে, যা ব্যবহারকারীর হাঁটার গতি পরিমাপ করে।

তিনি বলেন, ‘ওই ডিভাইসের তথ্য থেকে দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১৫ মিনিট মাঝারি গতিতে (প্রতি ঘণ্টায় ৩ থেকে ৪ মাইল) হাঁটলেই হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।’

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, এই সুফল সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে ৬০ বছরের নিচে, উচ্চ রক্তচাপ বা একাধিক দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন—এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে। এছাড়া নারীদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব দেখা গেছে।

ড. পেল বলেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ নারীরা পুরুষদের তুলনায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনে কম আক্রান্ত হলেও, একবার আক্রান্ত হলে তাদের হৃৎরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা পুরুষদের চেয়ে বেশি থাকে।’

এ গবেষণায় অংশ নেননি, তবে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই মেডিকেল সেন্টারের স্মিড হার্ট ইনস্টিটিউটের প্রিভেন্টিভ কার্ডিওলজির পরিচালক কার্ডিওলজিস্ট ড. মার্থা গুলাটি বলেন, এই গবেষণা আগের অনেক গবেষণার ফলাফলকেই আরও শক্ত ভিত্তি দিয়েছে। তিনি নিজেও অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ঝুঁকি কমাতে শারীরিক কর্মকাণ্ডের উপকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন।

ড. গুলাটি বলেন, ‘এই গবেষণা আরও একবার দেখিয়ে দিল—হৃৎস্পন্দনের অনিয়ম ঠেকাতে একটি কার্যকর প্রতিরোধমূলক উপায় হলো দ্রুত গতিতে হাঁটা।’

গবেষণার শুরুতে যাদের কোনো ধরনের হৃৎরোগ ছিল না, কেবল তাদের তথ্যই বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এরপরও গবেষকরা মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে আরও হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।

ড. জিল পেল বলেন, এই ধরনের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় সবসময়ই আশঙ্কা থাকে যে, ধীরগতিতে হাঁটা মানুষরা হয়তো আগেই কোনো না কোনো রোগে আক্রান্ত, আর সে কারণেই ধীরে হাঁটছেন।

তবে এ ধরনের আশঙ্কা কমাতে গবেষকরা শুরুতেই নিশ্চিত হন, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কেউ যেন পূর্বে কোনো ধরনের হৃৎরোগ বা রক্তনালির রোগে আক্রান্ত না থাকেন। তবুও পেল মনে করেন, এখন সময় এসেছে আরও এক ধাপ এগোনোর—এবার দরকার হস্তক্ষেপমূলক গবেষণা। অর্থাৎ, যারা ধীরে হাটেন, তাদের একাংশকে বলা হবে হাঁটার গতি বাড়াতে, আর বাকিদের বলা হবে আগের মতোই হাঁটতে—এর ফলাফল তুলনা করলেই স্পষ্ট হবে সম্পর্কের প্রকৃতি।

নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর দ্য প্রিভেনশন অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ-এর কার্ডিওভাসকুলার ফিটনেস ও নিউট্রিশনের পরিচালক ড. শন হেফরন বলেন, অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের সঙ্গে একাধিক ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় জড়িত—যেমন হৃৎরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও স্থূলতা। যদিও তিনি গবেষণায় যুক্ত ছিলেন না, তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন।

তিনি বলেন, যারা দ্রুত হাঁটেন তারা সাধারণত পুরুষ, তুলনামূলক কম দরিদ্র এলাকায় থাকেন, তাদের জীবনযাপন স্বাস্থ্যকর হয় এবং ওজনও কম থাকে। এ ছাড়া, তাদের হাতের মুঠোর শক্তি বেশি, কোমরের পরিধি কম, শরীরে প্রদাহ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বা ব্লাড সুগার—এসব বিপাকজনিত ঝুঁকিও কম থাকে।

তবে ড. হেফরনের মতে, ব্র্যাডি অ্যারিদমিয়া ও ভেন্ট্রিকুলার অ্যারিদমিয়া তুলনামূলকভাবে কম সুস্পষ্ট এবং এগুলোর সঙ্গে জীবনযাত্রার ধরন ও অভ্যাসের সম্পর্ক তেমন শক্ত নয়, যতটা অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তিনি বলেন, সবগুলো অ্যারিদমিয়াকে একসঙ্গে বিবেচনা করাটা গবেষণায় একটি ব্যতিক্রমধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি।

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, হাঁটার গতি বাড়ালে যে উপকার মেলে, তার এক-তৃতীয়াংশের পেছনে কাজ করে কোলেস্টেরল, গ্লুকোজ ও রক্তচাপ কমে যাওয়া এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা—যা হৃৎস্পন্দনের অনিয়মের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

তবে ডা. গুলাটি মনে করেন, হাঁটার গতি যাই হোক, শুরুটা হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ধীরে হাঁটাই প্রথম ধাপ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গতি বাড়বে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় যে ফল

Published

on

সূচক

বেল একটি পুষ্টিকর ও উপকারী ফল। কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবেই বেল শরীরের জন্য উপকারী। পাকা বেলের শরবত সুস্বাদু এবং এটি একটি সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। গ্রীষ্মকালে পাওয়া এই ফল শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করে এবং তাপমাত্রা কমানোর কাজ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেলের বাইরের অংশ শক্ত হলেও এটির ভিতরের অংশ অত্যন্ত মিষ্টি। এর উপকারিতা সম্পর্কে জানুন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শরীর ঠান্ডা রাখে বেল ফলের প্রাকৃতিক শীতল প্রভাব শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এতে উপস্থিত পানি ডিহাইড্রেশন থেকেও রক্ষা করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পুষ্টিগুণে ভরপুর বেল ফল ভিটামিন সি, প্রোটিন, বিটা-ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

হাড় মজবুত করে বেলের ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়া ক্ষতজনিত রক্তক্ষরণ কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি বেল ফলটি হজমের জন্য উপকারী এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি অ্যাসিডিটি প্রতিরোধেও কার্যকর।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বেলে উপস্থিত ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং শক্তির জোগান দেয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার26 minutes ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৯৫ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দুই...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

ব্লু-চিপ কোম্পানির স্বীকৃতি পেল লাভেলো আইসক্রিম

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি তাওফিকা ফুডস্ অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসিকে সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মর্যাদাপূর্ণ ‘ডিএস৩০’ সূচকে...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার3 hours ago

গ্রামীণফোনের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ১৬ জুলাই বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার23 hours ago

ইয়াকিন পলিমারের দর কমেছে ৮ শতাংশ

বিদায়ী সপ্তাহে (০৭ জুলাই-১০ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ইয়াকিন...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার24 hours ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে রহিম টেক্সটাইল

বিদায়ী সপ্তাহে (০৭ জুলাই-১০ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে রহিম...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার1 day ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (০৭ জুলাই-১০ জুলাই) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির প্রতিদিন...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  
সূচক
আইন-আদালত3 minutes ago

আবু সাঈদ হত্যা ও আশুলিয়া গণহত্যার আসামিরা আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে

সূচক
পুঁজিবাজার26 minutes ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৯৫ কোটি টাকার লেনদেন

সূচক
মত দ্বিমত1 hour ago

যোগ্যতা, নিষ্ঠা ও সততা: সত্যিকারের গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি

সূচক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

সংবাদ সংগ্রহকালে ইবি সাংবাদিকদের উপর হামলা

সূচক
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

শ্রবণ-বাকপ্রতিবন্ধী নারীকে সেলাই প্রশিক্ষণ দেবে ব্র্যাক ব্যাংক-বিএনএফডি

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

ব্লু-চিপ কোম্পানির স্বীকৃতি পেল লাভেলো আইসক্রিম

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

সূচক
পুঁজিবাজার3 hours ago

গ্রামীণফোনের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচক
রাজধানী3 hours ago

ঢাকাস্থ নলছিটি উপজেলা সমিতির সভাপতি হাজী মহসীন, সম্পাদক দেলোয়ার

সূচক
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ ১১ জেলায় ঝড়ের আভাস

সূচক
আইন-আদালত3 minutes ago

আবু সাঈদ হত্যা ও আশুলিয়া গণহত্যার আসামিরা আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে

সূচক
পুঁজিবাজার26 minutes ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৯৫ কোটি টাকার লেনদেন

সূচক
মত দ্বিমত1 hour ago

যোগ্যতা, নিষ্ঠা ও সততা: সত্যিকারের গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি

সূচক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

সংবাদ সংগ্রহকালে ইবি সাংবাদিকদের উপর হামলা

সূচক
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

শ্রবণ-বাকপ্রতিবন্ধী নারীকে সেলাই প্রশিক্ষণ দেবে ব্র্যাক ব্যাংক-বিএনএফডি

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

ব্লু-চিপ কোম্পানির স্বীকৃতি পেল লাভেলো আইসক্রিম

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

সূচক
পুঁজিবাজার3 hours ago

গ্রামীণফোনের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচক
রাজধানী3 hours ago

ঢাকাস্থ নলছিটি উপজেলা সমিতির সভাপতি হাজী মহসীন, সম্পাদক দেলোয়ার

সূচক
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ ১১ জেলায় ঝড়ের আভাস

সূচক
আইন-আদালত3 minutes ago

আবু সাঈদ হত্যা ও আশুলিয়া গণহত্যার আসামিরা আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে

সূচক
পুঁজিবাজার26 minutes ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৯৫ কোটি টাকার লেনদেন

সূচক
মত দ্বিমত1 hour ago

যোগ্যতা, নিষ্ঠা ও সততা: সত্যিকারের গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি

সূচক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

সংবাদ সংগ্রহকালে ইবি সাংবাদিকদের উপর হামলা

সূচক
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

শ্রবণ-বাকপ্রতিবন্ধী নারীকে সেলাই প্রশিক্ষণ দেবে ব্র্যাক ব্যাংক-বিএনএফডি

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

ব্লু-চিপ কোম্পানির স্বীকৃতি পেল লাভেলো আইসক্রিম

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

সূচক
পুঁজিবাজার3 hours ago

গ্রামীণফোনের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচক
রাজধানী3 hours ago

ঢাকাস্থ নলছিটি উপজেলা সমিতির সভাপতি হাজী মহসীন, সম্পাদক দেলোয়ার

সূচক
আবহাওয়া3 hours ago

ঢাকাসহ ১১ জেলায় ঝড়ের আভাস