ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংকে ডিজিটাল স্বাক্ষর বিষয়ক সেমিনার

বাংলাদেশ ব্যাংক ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের যৌথ উদ্যোগে ডিজিটাল স্বাক্ষর বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংক প্রধান কার্যালয় ও শাখা অফিসের নির্বাহী পরিচালক ও পরিচালকবৃন্দ এবং সিসিএ কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারের শুরুতে নির্বাহী পরিচালক (আইসিটি) দেবদুলাল রায় ইলেক্ট্রনিক ডকুমেন্ট বিনিময়ের সময় এবং বিভিন্ন সিস্টেমে ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যবহারের গুরুত্ব বর্ণনা করে সবাইকে তা অনুশীলন করার আহ্বান জানান। সিসিএ কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রক এ. টি. এম জিয়াউল ইসলাম সিসিএ কার্যালয়ের কর্মপরিধি তুলে ধরেন এবং ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয়ে সবাইকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এ সময় ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান ডিজিটাল স্বাক্ষরের ইতিহাস, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর ব্যবহারের বর্তমান চিত্র তুলে ধরেন।
এছাড়াও ডকুমেন্ট বিনিময় ও তথ্য আদান-প্রদানের সময় ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যবহার করা হলে তা সত্যতা, অবিচ্ছিন্ন এবং নন-রেপুডিয়েশন নিশ্চিত করে বলে সবাইকে অবহিত করেন এবং সেমিনারের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এরপর ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ কর্তৃক ‘ডিজিটাল স্বাক্ষরের আইনগত ভিত্তি’, ‘আর্থিক
খাত এবং সাইবার নিরাপত্তা’, ‘ডিজিটাল স্বাক্ষরের কারিগরি দিক বিশ্লেষণ’ এবং ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের সেবাসমূহে ডিজিটাল স্বাক্ষরের
ব্যবহার’ বিষয়ক চারটি সেশন পরিচালনা করা হয়।
উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ ব্যাংক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীন ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কার্যালয় কর্তৃক অনুমোদিত একটি সার্টিফিকেট প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের আর্থিক খাতে ডিজিটাল স্বাক্ষর ব্যবহারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ব্যাংক
কাঁচাপাট রপ্তানিতে বিশেষ ঋণ সুবিধা

কাঁচাপাট রপ্তানিকারকদের ঋণে বিশেষ সুবিধা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে শতভাগ বিদেশি মুদ্রা অর্জনকারী এসব রপ্তানিকারকদের ঋণ ২ বছরের জন্য স্থগিত করা যাবে।
রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়। এসব সুবিধা নিশ্চিতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে নির্দেশনায়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কাঁচাপাট রপ্তানিকারদের বিরাজমান সমস্যা সমাধানে সরকার কর্তৃক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে যে, ঋণ স্থিতির ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট নিয়ে পুনরায় ২ বছরের মরাটরিয়াম সুবিধা প্রদান করা যাবে। এক্ষেত্রে, গ্রাহকের ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ ভিত্তিক বিদ্যমান ঋণ স্থিতি বিবেচনায় নিতে হবে।
তবে ঋণের অন্যান্য শর্ত অপরিবর্তিত থাকবে। ২০২২ সালের জুনেও এ ধরনের সুবিধা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সুবিধা ফের বাড়ালো আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
আদানির কাছ থেকে পুরো বিদ্যুৎ সরবরাহ চেয়েছে বাংলাদেশ

ভারতে আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ চাইছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের একজন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। গত তিন মাসের বেশি সময় ধরে সক্ষমতার অর্ধেক বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে সেখান থেকে। এর কারণ হলো বকেয়া পরিশোধ ইস্যু ও শীতে চাহিদা কম থাকা।
বকেয়া পরিশোধে দেরি হওয়ার কারণে ভারতীয় কোম্পানিটি ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশে সরবরাহ অর্ধেক করে। এরপর নভেম্বর থেকে একটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ বন্ধ থাকে। সে সময় বাংলাদেশও আদানিকে অর্ধেক বিদ্যুৎ সরবরাহের কথা বলেছিল।
বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) জানিয়েছে, বকেয়া পরিশোধের জন্য আদানিকে মাসে ৮৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হচ্ছে এবং এখন কোম্পানিকে দ্বিতীয় ইউনিট থেকেও সরবরাহ পুনরায় শুরু করতে বলা হয়েছে।
বিপিডিবির চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিম বলেন, আমাদের বর্তমান চাহিদা অনুসারে দ্বিতীয় ইউনিটটি চালুর পরিকল্পনা করেছিল আদানির প্রতিষ্ঠান। তবে উচ্চ কম্পন ও কিছু প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে তা সম্ভব হয়নি।
তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আমরা প্রতি মাসে ৮৫ মিলিয়ন পেমেন্ট করছি। আমরা আরও অর্থ পরিশোধের চেষ্টা করছি। আমাদের উদ্দেশ্য ওভারডিউ কমানো। এখন আদানি নিয়ে বড় কোনো সমস্যা নেই।
ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় অবস্থিত আদানি গোষ্ঠীর কয়লাভিত্তিক এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন সক্ষমতা ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। ৮০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার দুটি ইউনিট আছে এ কেন্দ্রে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়ে ২০১৭ সালে আদানির সঙ্গে ক্রয় চুক্তি করে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। ২০০ কোটি (২ বিলিয়ন) ডলারে নির্মিত ওই কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ২৫ বছর কিনবে বাংলাদেশ। আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে। দ্বিতীয় ইউনিট থেকে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় একই বছরের জুনে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
নীতি সুদহার ১০ শতাংশ রেখেই মুদ্রানীতি ঘোষণা

নীতি সুদহার (১০ শতাংশ) অপরিবর্তিত রেখে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন। এ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত বছরের ২২ অক্টোবর দেশের মুদ্রানীতির অন্যতম টুল নীতি সুদহার (ব্যাংক রেট) ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১০ শতাংশে উন্নীত করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ২৪ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার ৯ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৯ দশমিক ৫ শতাংশ করে। গত ২৫ আগস্ট উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৯ শতাংশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরে এটি ৯ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়। এর আগে ২০২২ সালের মে মাসে নীতি সুদহার ছিল ৫ শতাংশ। সেসময় থেকে এখন পর্যন্ত মোট ১০ বার বাড়ানো হয়েছে নীতি সুদহার।
দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ভোগাচ্ছে দীর্ঘদিন। নানান পদক্ষেপের সঙ্গে সুদহার বাড়িয়েও তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। এরই মধ্যে নীতি সুদহার (রেপো সুদ) আরেক দফা বাড়িয়ে চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতিতে ঘোষণার কথা জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
এতে উদ্যোক্তারা জানান, বর্তমান পরিস্থিতিতে সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানো সম্ভব হবে না, বরং আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর প্রভাব পড়বে বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানে। অর্থনীতিবিদরাও এ নিয়ে পরামর্শ দেন। নীতি সুদহার বাড়িয়ে বিনিয়োগ চাইলে ব্যবসায়ীদের ওপর এর প্রভাব কিছুটা হলেও পড়বে বলে মত দেন তারা। এ পরিস্থিতির মধ্যে গত মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসে। সার্বিক দিক বিবেচনায় এনে নীতি সুদহার অপরিবর্তিত রাখা হলো।
বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অপরিবর্তিত
এদিকে বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। যেটা চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের একই লক্ষ্যমাত্রা (৯ দশমিক ৮ শতাংশ) ছিল। আর সরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগের মুদ্রানীতিতে সরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ২ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত নভেম্বরে বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ, যা ২০২১ সালের মে মাসের (৭.৫৫ শতাংশ) পর সর্বনিম্ন। এ প্রবৃদ্ধি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক নিচে। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথমার্ধের (জুলাই-ডিসেম্বর) জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ৯ দশমিক ৮ শতাংশ ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল, যা গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধের প্রক্ষেপণের তুলনায় সামান্য কম।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
আজ মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ সোমবার বিকেল ৩টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান ভবনের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর, বিএফআইইউয়ের প্রধান, গবেষণা বিভাগের নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও সহকারী মুখপাত্ররা।
তীব্র অর্থনৈতিক চাপের মধ্যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিময়হারের স্থিতিশীলতা, পর্যাপ্ত রিজার্ভ সংরক্ষণ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিকে গুরুত্ব দেওয়া হবে এবারের মুদ্রানীতিতে। জানুয়ারির মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসায় নীতি সুদহার আর না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ছয় মাসে অর্থনীতিতে বড় কোনো স্বস্তি ফেরানো গেছে, তেমন নয়।
তবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ধারাবাহিক যে অবনতি হচ্ছিল, তা ঠেকানো গেছে। বিশেষ করে অর্থপাচারের বিরুদ্ধে কঠোর নীতির কারণে আগের মতো আর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছে না। বরং দীর্ঘদিন ধরে তা ২০ বিলিয়ন ডলারে স্থিতিশীল আছে। গত বুধবার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০.২০ বিলিয়ন ডলারে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমালের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমালের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে সংস্থাটির উপ-পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমান এ আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, এস এম পারভেজ তমাল এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান থেকে পারভেজ তমাল অন্যান্যদের সঙ্গে যোগসাজশে শেয়ারবাজার কারসাজি ও অন্যান্য অপরাধের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন ও মানি লন্ডারিং করেছেন। তার দেশত্যাগের প্রচেষ্টার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তার বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা প্রয়োজন।