জাতীয়
নির্বাচনী সহায়তায় প্রস্তুত বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দিতে বুধবার (৩ জানুয়ারি) থেকে মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী।
জরুরি প্রয়োজনে নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আইএসপিআর জানায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী হেলিকপ্টারযোগে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্রগুলোতে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে। এছাড়া জরুরি প্রয়োজনে নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদানের জন্য বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে ইন এইড টু দি সিভিল পাওয়ারের আওতায় সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনী ভোটগ্রহণের আগে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দেশব্যাপী ৩ থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন ও স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করবে।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও মেট্রোপলিটন এলাকার নোডাল পয়েন্ট ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবেন।
আইএসপিআর আরও জানায়, সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে বাহিনীগুলো এলাকাভিত্তিক মোতায়েন সম্পন্ন করছে। সেনাবাহিনী ৬২টি জেলায় নিয়োজিত হয়েছে। সমতলে সীমান্তবর্তী ৪৫টি উপজেলায় বিজিবি এককভাবে দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়া সীমান্তবর্তী ৪৭টি উপজেলায় সেনাবাহিনী বিজিবির সঙ্গে এবং উপকূলীয় ৪টি উপজেলায় কোস্ট গার্ডের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করবে।
উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) সর্বমোট ১৯টি উপজেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।
সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ এবং আইনশৃংখলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে যৌথ সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানে সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে বলেও জানায় আইএসপিআর।

জাতীয়
নতুন সহযোগিতার ক্ষেত্র চিহ্নিতে একমত বাংলাদেশ-কানাডা

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ এবং নতুন সহযোগিতার ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে একমত হয়েছে বাংলাদেশ ও কানাডা।
রবিবার (১৩ জুলাই) ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেছেন কানাডার ইন্দো-প্যাসিফিক সহকারী উপমন্ত্রী ওয়েলডন এপ। এটি তার প্রথম বাংলাদেশ সফর। বৈঠকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং শিক্ষাখাতে অংশীদারত্ব জোরদারে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
রবিবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে সংযোগ বাড়ানোর উপায় নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। ওয়েলডন এপ বাংলাদেশকে দীর্ঘদিনের নির্ভরযোগ্য অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে কানাডার আগ্রহের কথা জানান।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বৈঠকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ করার বিষয়টিতে গুরুত্বারোপ করা হয়। শিক্ষাক্ষেত্রে বিনিময় ও দক্ষতা বাড়াতে ভিসাপ্রক্রিয়া দ্রুত ও সহজ করার ওপর জোর দেন পররাষ্ট্রসচিব।
দুদেশ চলমান বিদেশি বিনিয়োগ সুরক্ষা ও উন্নয়ন চুক্তি নিয়ে আশাবাদ প্রকাশ করে এবং ভবিষ্যতে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরুর সম্ভাবনা নিয়ে মতবিনিময় করেন। কানাডীয় বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে বিদেশি বিনিয়োগ প্রচার ও সুরক্ষা চুক্তির (এফআইপিএ) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে উল্লেখ করেন ওয়েলডন এপ।
রোহিঙ্গা আশ্রয়ে বাংলাদেশের মানবিক ভূমিকার প্রশংসা করেন ওয়েলডন এপ এবং এ ইস্যুতে কানাডার সহায়তা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন।
উভয়পক্ষ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে যৌথ সমৃদ্ধির লক্ষ্যে সহযোগিতা সম্প্রসারণে একমত হয়। সাক্ষাতের শেষে পারস্পরিক অগ্রাধিকারভিত্তিক ক্ষেত্রে একটি দৃঢ়, অগ্রসর এবং ভবিষ্যতমুখী অংশীদারত্বের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে দুদেশ।
জাতীয়
নরেন্দ্র মোদিকে আম পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্য শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে এক হাজার কেজি হাড়িভাঙ্গা আম পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দুই প্রতিবেশী দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদারে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সোমবার (১৪ জুলাই) এই আমের চালানটি ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পৌঁছবে বলে বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
নয়াদিল্লি পৌঁছানোর পর আমগুলো ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, কূটনীতিক এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যেও বিতরণ করা হবে। এছাড়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও আম পাঠাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীসহ সেখানকার বিশিষ্টজনদের জন্য ৩০০ কেজি হাড়িভাঙ্গা আম উপহার পাঠানো হয়। আখাউড়া স্থলবন্দর হয়ে বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটে ৬০টি কার্টনে এসব আম পাঠানো হয়।
এই উদ্যোগকে ‘আম কূটনীতি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়, যা আগের প্রশাসনের সময়েও চলমান ছিল। এখনও এটি সৌহার্দ্য ও পারস্পরিক শুভেচ্ছার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
জাতীয়
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৫৬৮ গ্রেফতার

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আরও ১০৫৭ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন ৫১১ জন।
রবিবার (১৩ জুলাই) পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ১০৫৭ আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় ৫১১ জন। মোট গ্রেফতার করা হয়েছে ১৫৬৮ জনকে।
অভিযানিক কার্যক্রমে উদ্ধার করা হয়েছে দেশীয় লোহার ওয়ান শুটারগান ১টি।
জাতীয়
প্রতীক হিসেবে নৌকা থাকবে, অন্তর্ভুক্ত হবে না শাপলা: ইসি

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত হলেও ইসির প্রতীকের তফসিলে নৌকা আপাতত থাকবে এবং শাপলা প্রতীক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আব্দুর রহমানেল মাছউদ।
এরআগে, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত থাকায় ‘নৌকা’ প্রতীক নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তফসিল থেকে বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। একই সঙ্গে ‘শাপলা’ প্রতীক তফসিলভুক্ত করার আবেদন জানিয়েছে দলটি।
রবিবার (১৩ জুলাই) এ কথা জানিয়ে ইসি মাছউদ আরও বলেন, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ হলেও নির্বাচনী প্রতীকের তফসিলে নৌকা প্রতীক আপাতত থাকবে। কারণ, প্রত্যেকটা রাজনৈতিক দলের জন্যই আমরা একটা প্রতীক বরাদ্দ দিয়ে থাকি। এ প্রতীকগুলো ইসির সংরক্ষিত।
‘এখন কোনো দলকে নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হলে প্রতীক বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। আপাতত আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক থাকছে।’
এনসিপির শাপলা প্রতীক প্রসঙ্গে আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, যে কোনো দল যে কোনো প্রতীক চাইতে পারে। তবে যেহেতু নির্বাচন কমিশনের তফসিলে এ প্রতীক নেই, সেহেতু শাপলা এখন অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না। এনসিপি দল হিসেবে পরে নিবন্ধন পেলে এসব পর্যালোচনা করে দেখা হবে।
রবিবার (১৩ জুলাই) এনসিপির প্রতিনিধিদল আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে শাপলা প্রতীক বরাদ্দের দাবি জানায়।
প্রতিনিধিদলে ছিলেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মূসা।
এসময় নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও ইসি সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। বেলা ১১টা থেকে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে সিইসির সঙ্গে প্রতিনিধিদলটির বৈঠক চলে।
সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে জহিরুল ইসলাম মূসা বলেন, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত থাকাবস্থায় নৌকা তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়নি। আমরা এ বিষয়টি ইসির নজরে এনেছি। আইনগতভাবে নৌকা প্রতীক তালিকায় রাখতে পারে না ইসি।
শাপলাকে প্রতীক হিসেবে তালিকাভুক্ত ও ইসি পুনর্গঠন ছাড়া বিকল্প নেই উল্লেখ করে ব্রিফিংয়ে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, নির্বাচনের আগে ইসি পুনর্গঠন করতে হবে। এটা স্ট্রেট ফরোয়ার্ড। ‘শাপলা’ প্রতীক পেতে আইনি কোনো বাধা নেই। যদি বাধা দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে আমরা রাজনৈতিকভাবে লড়াই করবো।
জাতীয়
আরও চার পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ভেঙে পড়ে পুলিশ বাহিনী। অনেক পুলিশ সদস্য কর্মস্থলে যোগদান করার পরও ছুটি না নিয়ে উধাও হয়ে যান। দীর্ঘদিন কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া এমন আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।
ছুটি না নিয়ে কর্মস্থলে যোগদান না করায় এখন পর্যন্ত ২১ পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হলো।
রবিবার (১৩ জুলাই) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে দেওয়া পৃথক চার প্রজ্ঞাপনে তাদের বরখাস্তের আদেশ জারি করা হয়। ১২ জুলাই প্রজ্ঞাপনে সই করেন উপসচিব নাসিমুল গনি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. রওশানুল হক সৈকত (র্যাবে বদলির আদেশপ্রাপ্ত) গত বছরের ২৫ আগস্ট থেকে কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা, ২০১৮ এর ২(খ) ও ২ (চ) অনুযায়ী অসদাচরণ ও পলায়নের শাস্তিযোগ্য অপরাধে অভিযুক্ত হওয়ায় যেদিন থেকে অনুপস্থিত সেদিন থেকে সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
ডিএমপির সাবেক অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. তৌহিদুল ইসলাম গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর থেকে কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ৩(গ) অনুসারে পলায়নের অপরাধে অভিযুক্ত হওয়ায় যেদিন থেকে অনুপস্থিত সেদিন থেকে সরকারি চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
ডিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. গোলাম রুহানী গত বছরের ১১ আগস্ট থেকে কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ২(চ) অনুসারে পলায়নের অপরাধে অভিযুক্ত হওয়ায় যেদিন থেকে অনুপস্থিত সেদিন থেকে সরকারি চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
এছাড়াও ডিএমপির মিরপুর ট্রাফিক জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মফিজুর রহমান পলাশ গত বছরের ৬ আগস্ট থেকে কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ৩(গ) অনুসারে পলায়নের অপরাধে অভিযুক্ত হওয়ায় যেদিন থেকে অনুপস্থিত সেদিন থেকে সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
প্রজ্ঞাপনগুলোতে বলা হয়, সাময়িক বরখাস্তকালীন তারা খোরপোষ ভাতা পাবেন।