ব্যাংক
ন্যাশনাল ব্যাংকের নতুন ডিএমডি শেখ আকতার উদ্দিন

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শেখ আকতার উদ্দিন আহমেদ। এর আগে তিনি ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও মানবসম্পদ বিভাগের প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। গত ২৭ ডিসেম্বর তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
শেখ আকতার উদ্দিন আহমেদ ১৯৯৮ সালে ন্যাশনাল ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ২৫ বছরের দীর্ঘ ব্যাংকিং কর্মজীবনে তিনি ফরেন এক্সচেঞ্জ অপারেশন্স, ক্রেডিট অপারেশন্স, ফরেন রেমিট্যান্স, জেনারেল ব্যাংকিংসহ ওভারসিজ অপারেশন্স এর গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বিশেষত, দীর্ঘ এক যুগ তিনি মালয়েশিয়ায় এনবিএল মানি ট্রান্সফার এসডিএন বিএইচডি এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
শেখ আকতার উদ্দিন আহমেদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাববিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া তিনি দেশে-বিদেশে অনেক পেশাগত প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ব্যাংক
এনআরবি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি রাশিদুল হুদা

এনআরবি ব্যাংক পিএলসির নতুন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন এম. রাশিদুল হুদা। এনআরবি ব্যাংকে যোগদানের পূর্বে তিনি আরআর গ্রুপের অর্থ উপদেষ্টা ছিলেন।
ব্যাংকিং এবং কর্পোরেট খাতে তিন দশকেরও বেশি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন রাশিদুল হুদা এনআরবি ব্যাংক পিএলসিতে তার দক্ষতা এবং নেতৃত্বে ব্যাংকের অব্যাহত প্রবৃদ্ধি এবং সাফল্যের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ হবে।
তিনি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে ১৯৮৯ সালে একজন ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার হিসেবে তার ব্যাংকিং কর্মজীবন শুরু করেন, যেখানে তিনি ১৯৯৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তিতে তিনি আমেরিকান এক্সপ্রেস ব্যাংক, এএনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক পিএলসি, মেঘনা ব্যাংক পিএলসি এবং এ বি ব্যাংক পিএলসি সহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
তার কর্মজীবন জুড়ে,হুদা কর্পোরেট ব্যাংকিং এবং ক্রেডিট ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সহ ব্যাংকিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলিতে ব্যতিক্রমী দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। এই গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী সম্পর্কে তার গভীর জ্ঞান ব্যাংকের কৌশলগত উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।
হুদা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাববিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং স্নাতক উভয় ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি ক্রমাগত পেশাদার উন্নয়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিকভাবে অসংখ্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনে অনীহা অনেকের: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বিশ্ব ডিজিটাল লেনদেনের দিকে ঝুঁকলেও বাংলাদেশে এখনো অনেক মানুষ কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন করতে দ্বিধা বোধ করে।
শনিবার (১৭ মে) রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি ও মাস্টারকার্ডের যৌথভাবে আয়োজিত নতুন কার্ড সেবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ড. আহমেদ বলেন, অন্যান্য দেশে যেখানে নগদ লেনদেন প্রায় দেখাই যায় না, সেখানে বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার তুলনামূলকভাবে কম। তিনি নগদবিহীন লেনদেন উৎসাহিত করার বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে আলোচনার কথা উল্লেখ করেন, তবে অনেক লোকের কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা নিতে না চাওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করেছেন। বর্তমানে এই প্রবণতা নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।
তিনি উন্নত দেশগুলোর উদাহরণ টেনে বলেন, সেখানে ছোটখাটো কেনাকাটা ছাড়া তেমন কেউ নগদ ব্যবহার করে না। নগদবিহীন লেনদেনের সুবিধা তুলে ধরে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে লেনদেন স্বচ্ছ থাকে, যেকোনো সময় শনাক্ত করা যায় এবং প্রয়োজনে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়।
অর্থ উপদেষ্টা বেসরকারি খাতের প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে ক্রেডিট কার্ডের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। তিনি সরকারি কর্মকর্তাদের তুলনায় ব্যবসায়ীদের ক্রেডিট কার্ডের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন। দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে এবং রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ছে উল্লেখ করে, সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংকিং ব্যবস্থার সাথে তাল মিলিয়ে চলার আহ্বান জানান তিনি।
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ব্যবসায়ীদের দ্রুত এগিয়ে আসার আহ্বান জানান ড. আহমেদ। তিনি বলেন, উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং এর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি, যাতে দেশ পিছিয়ে না পড়ে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. জাকির হোসেন চৌধুরী ও মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান মো. আনোয়ারুল হক উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিবিও ড. মো. জাহিদ হোসেন ও সিএফও ড. তাপস চন্দ্র পাল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
ফের নগদের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে দুষ্কৃতকারীরা: বাংলাদেশ ব্যাংক

মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’ আবারও দুষ্কৃতকারীদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আদালতের রায়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে নগদে পুনরায় অবৈধ টাকা বা ই-মানি তৈরির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
শনিবার (১৭ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান। তিনি জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন্সিক অডিটে সহায়তা করার অপরাধে নগদের ২৩ জন কর্মকর্তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে আগামী ১৯ তারিখে আদালতে ফুল বেঞ্চের একটি শুনানি রয়েছে। এরপরই নগদের পরবর্তী পদক্ষেপ এবং নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে। তবে, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক আশঙ্কা করছে, এর আগে প্রতিষ্ঠানটিতে যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
উল্লেখ্য, গত ১৫ মে হাইকোর্ট ‘নগদ’-এ প্রশাসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে দেন। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নগদের পরিচালনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিযুক্ত প্রশাসক দল তাদের দায়িত্ব হারায়। ফলে ‘নগদ’-এর উপর বাংলাদেশ ব্যাংক ও ডাক বিভাগ উভয়ের নিয়ন্ত্রণ রহিত হয়।
এদিকে, বাংলাদেশ ব্যাংক ‘নগদ’-এর অর্থ তছরুপের অভিযোগে যাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল, তাদের মধ্যে একজনকে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি হলেন প্রতিষ্ঠানটির সাবেক পরিচালক মো. সাফায়েত আলম। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি নতুন মানবসম্পদ কর্মকর্তা নিয়োগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা শুরু করেছেন। গত দুই দিনে শীর্ষ পর্যায়ের ২৩ জন কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়ের করা মামলার আরও দুই আসামিকে নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে ‘নগদ’-এর পরিচালনায় নতুন করে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে দেওয়া আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আপিল করেছে এবং আগামী ১৯ মে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরও জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ‘নগদ’-এ প্রশাসক নিয়োগ দেয়। প্রশাসক নিয়োগের পর নিরীক্ষায় ‘নগদ লিমিটেড’-এ বড় ধরনের জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া যায়। ভুয়া পরিবেশক ও এজেন্ট দেখিয়ে আর্থিক জালিয়াতি এবং অতিরিক্ত ইলেকট্রনিক অর্থ বা ই-মানি তৈরি করা হয়েছে। এসব কারণে ২ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকার হিসাব অমিল পাওয়া যায়। সাবেক সরকারের আমলে ‘নগদ’ নিয়মের বাইরে গিয়ে গ্রাহক তৈরি এবং সরকারি ভাতা বিতরণে একচেটিয়া সুবিধা পায়। প্রতিষ্ঠানটিতে যখন এসব অনিয়ম ঘটে, তখন আওয়ামী লীগের একাধিক সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী ব্যক্তি এর পরিচালনায় যুক্ত ছিলেন। এই ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের ডাক বিভাগের আটজন সাবেক ও বর্তমান মহাপরিচালক (ডিজি), ‘নগদ’-এর সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (সিইও) ২৪ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে।
আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘জনগণের টাকার নিরাপত্তা দেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্ব। আগে প্রতিষ্ঠানটি যেনতেনভাবে চলেছে। এ জন্য সরকার পরিবর্তনের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক দায়িত্ব নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করে আসছিল। এখন আদালতের আদেশের কারণে সেই দায়িত্ব ছেড়ে দিতে হয়েছে। আমরা সেই আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেছি। আশা করি, জনগণের টাকার নিরাপত্তা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক আবার দায়িত্ব ফিরে পাবে।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
ব্যাংকিং খাতে সংস্কার: প্রত্যেকটা ডিক্লারেশনে স্বচ্ছতা দরকার

ব্যাংকিং খাতে সংস্কার ও প্রত্যেকটা ডিক্লারেশনে স্বচ্ছতা দরকার বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি এনআরবি ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তারেক রিয়াজ খান। বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরের বর্তমান পরিস্থিতি ও সংস্কার নিয়ে অনলাইন বিজনেস পোর্টাল অর্থসংবাদ-এর সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এবি ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান কাইজার এ. চৌধুরী

এবি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কাইজার এ. চৌধুরী। সম্প্রতি ব্যাংকের ৮১৩তম বোর্ড সভায় তিনি নির্বাচিত হয়েছেন।
বিশিষ্ট ব্যাংকার কাইজার এ. চৌধুরীর বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সিইও এবং পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে কাজের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে।
তিনি ১৯৭৫ সালে এএনজেড গ্রিন্ডলেজ ব্যাংকে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। দীর্ঘ ২৪ বছর তিনি ব্যাংকটির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বপালন করেন। পরবর্তীতে তিনি সিইও হিসেবে ওয়ান ব্যাংকে ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ এবং এবি ব্যাংকে ২০০৫ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত দায়িত্বপালন করেন। তিনি মেঘনা ব্যাংকের সিইও হিসেবেও কর্মরত ছিলেন।
এছাড়াও তিনি জিএসপি ফাইন্যান্স কোম্পানি (বাংলাদেশ লিমিটেড) এবং বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টারে (বিআইএসি) বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। কাইজার এ. চৌধুরী প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির একজন স্বতন্ত্র পরিচালক এবং এবি ব্যাংক পিএলসির একজন পরিচালক হিসেবেও দায়িত্বপালন করেন।
একজন শিশু সাহিত্য অনুরাগী হিসেবে সাহিত্যের এ শাখায় তাঁর ৫০টি প্রকাশনা রয়েছে। ২০১৩ সালে শিশু সাহিত্যে তাঁর বিশেষ অবদানের স্বীকৃতস্বরূপ তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী কাইজার এ. চৌধুরী ব্যাপক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন পেশাদার ব্যাংকার যার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবি ব্যাংকের অগ্রযাত্রাকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
এসএম