পুঁজিবাজার
সিএসইর এমডি পদে সাইফুর রহমানের যোগদান
চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (সিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন সাইফুর রহমান মজুমদার এফসিএ, এফসিএমএ।
সোমবার (০১ জানুয়ারি) সিএসইতে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। সিএসইতে যোগদানের আগে তিনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (ডিএসই)-এর চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) ছিলেন।
তিনি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
এর আগেও সাইফুর রহমান সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে ২০১৬-২০১৯ মেয়াদে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। একজন দক্ষ পেশাদার হিসেবে তিনি গত ২৭ বছর ধরে বেসরকারি খাতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত আছেন। পুঁজিবাজার, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, রপ্তানি ও উৎপাদন ব্যবস্থাপনা, এইচআর ব্যবস্থাপনা, ব্যবস্থাপনা পরামর্শ ইত্যাদি বিষয়ে তাঁর বিস্তৃত অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি বেসরকারি খাতের কর্পোরেট সংস্থায় বিভিন্ন পদ, যেমন- কোম্পানি সচিব, অর্থ নিয়ন্ত্রক, অর্থ পরিচালক, নির্বাহী পরিচালক, সিইও, ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে অত্যন্ত আন্তরিকতা, সততা এবং সুনামের সাথে কাজ করেছেন।
এস.আর. মজুমদার একজন প্রখ্যাত/ সুপরিচিত চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট। তিনি বাংলাদেশ আইসিএবি এবং আইসিএমএবি উভয় শীর্ষ অ্যাকাউন্টিং সংস্থার একজন ফেলো সদস্য। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.কম (সম্মান), এম.কম (হিসাব বিজ্ঞান) ডিগ্রি অর্জন করেছেন। চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্সি কোর্স সম্পাদনের সময় তিনি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অডিট এবং পরামর্শদাতা সংস্থা কেপিএমজি রহমান হকের সাথে কাজ করেছেন।
উল্লেখ্য যে, রহমানের ব্যবসা ও শিল্প প্রতিষ্ঠান ছাড়াও পেশাগত ও বাণিজ্য সংস্থায় নেতৃত্বের ভূমিকা পালনের ট্রেক রেকর্ড রয়েছে। তিনি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট। তিনি ২০১৬-১৮ মেয়াদে আইসিএবির কাউন্সিল সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আইসিএবির চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান এবং আইসিএমএবি চট্টগ্রাম শাখা কাউন্সিলের সাবেক চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএফইএ) এর সাবেক পরিচালক। আইসিএবি, আইসিএমএবি, সাফা, বিএসইসি এবং স্টক এক্সচেঞ্জ আয়োজিত বিভিন্ন সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে রিসোর্স পারসন হিসেবে দেশের পেশাগত উন্নয়নে তাঁর অসামান্য অবদান রয়েছে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম, ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অফ এক্সচেঞ্জ (ডব্লিউএফই) এবং সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অফ এক্সচেঞ্জ (এসএএফই) দ্বারা আয়োজিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তা হিসেবে অংশগ্রহণ করেন তিনি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে লুটেরাদের অর্থ আত্মসাতের তদন্ত চেয়ে দুদকে চিঠি বিনিয়োগকারীদের
দেশের পুঁজিবাজারে গত ৯০ দশক থেকে এখন পর্যন্ত হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। এসব কাজে বিএসইসি, ডিএসই এবং চিহ্নিত মাফিয়া চক্র জড়িত ছিলো বলে অভিযোগ তুলেছেন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা। এসব চক্রের সদস্যদের পরিচয় এবং বিএসইসি, ডিএসইর কর্মকর্তাদের পরিচয়ও তুলে ধরেছেন তারা। লুটপাটে অংশ নেওয়া এসব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিনিয়োগকারীদের পক্ষে হেলাল উদ্দিন আকন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দুদকে পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে গত নব্বই দশক থেকে চলতি বছর পর্যন্ত যে সকল মাফিয়া পুঁজিবাজারকে কুক্ষিগত করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে,তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করছি। বিগত ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে ব্যবহার করে হাজার-হাজার কোটি টাকা লোপাট করেছে ফ্যাসিষ্ট সরকারের বিশ্বস্ত কিছু মাফিয়া চক্র এবং সরকারি সংস্থা। যারা বিএসইসি ও ডিএসইকে ব্যবহার করে পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সর্বশান্ত করে, আইনের তকমা লাগিয়ে বিভ্রান্ত করে রেখেছিলো। ফলে বিএসইসি ও ডিএসই বিনিয়োগকারীদের আস্থার স্থান না হয়ে উল্টো অবৈধ কমিশন বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজির সাথে জড়িত হয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, বিএসইসি ও ডিএসইর কর্মকর্তারা সরাসরি বাজারের মাফিয়া এবং জুয়ারিদের সাথে চুক্তিবদ্ধ। বাজারের দুর্বল, বন্ধ কোম্পানিগুলোকে এনে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে উচ্চ মূল্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীকে শেয়ার গছিয়ে দিয়েছে এবং হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। যা বর্তমানেও চলমান রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা লুটেরা চক্রের কিছু সদস্যের নামও চিঠিতে তুলে ধরেছেন। এদের মধ্যে বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানকে চক্রের মূল হোতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এছাড়া বে লিজিং সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, রেইজ মিচুয়াল ফান্ডের নাফিজ শারাফাত, ইউনাইটেড গ্রুপের চেয়ারম্যান হাসান রাজা, সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান, সোনালী পেপারের চেয়ারম্যান মো. ইউনুস, ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়েদুল করিম, বিকন ফার্মার চেয়ারম্যান এবাদুল করিম, এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শেখ কবির, রেইজ মিচুয়াল ফান্ডের হাসান ইমাম, ইউনাইটেড সিকিরিটিজের পরিচালক রাজিব আল মামুন, সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাদেক হোসেন, ইস্টার্ন ব্যাংক সিকিরিটিজের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদুর রহমান, সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক সিনিয়র এক্সকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়ারেস উল মতিন, সাউথইস্ট ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রাশেদুল ইসলাম, সাউথইস্ট ব্যাংকের সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট জেসমিন সুলতানা লাকী, সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের সিনিয়র অ্যাসিস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজীব আহমেদ, সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের এমডি মো. আবু বকর , শাকিল রিজভী স্টকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিল রিজভী, এস এস স্টিলের চেয়ারম্যান জাভেদ অপেনহেগেন, ডিএসইর সাবেক পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী, লংকা বাংলা ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী, শেলটেক ব্রোকারেজের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার কুতুবুদ্দিন আহমেদ, শেলটেক ব্রোকারেজের পরিচালক মইন উদ্দিন এবং সমবায় মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি রেজিস্টার আবুল খায়ের হিরুকে মাফিয়া চক্রের সদস্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এছাড়াও সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটালের কয়েজন কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করা হয়।
লুটেরা চক্রকে খোদ বিএসইসির কর্মকর্তারা সহায়তা করতেন বলেও চিঠিতে জানানো হয়। যাদের মাধ্যমে চক্রটি দুর্বল কোম্পানির শেয়ার কারসাজি করে উচ্চমূল্যে লেনদেন করতো। এতে পুঁজি হারাতো সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। চক্রটিকে সহায়তা করার অভিযোগ বিএসইসির সাবেক দুই চেয়ারম্যানসহ সাবেক কমিশনার ও বর্তমান কমিশনার এবং নির্বাহী পরিচালকদের বিরুদ্ধে।
বিএসইসির পাশাপাশি ডিএসইর ৭ কর্মকর্তাও লুটপাটে অংশ নিয়েছিলেন বলে চিঠিতে বলা হয়। এসব কর্মকর্তারা হলেন- ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, চিফ রেগুলারিটি অফিসার খায়রুল বাশার আবু তাহের, মনিটরিং বিভাগের ম্যানেজার ইকরাম হোসেন, অ্যাসিস্টেন্ট জেনারেল ম্যানেজার বজলুর রহমান, সিনিয়র এক্সকিউটিভ জাকির হোসেন, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আব্দুর রাজ্জাক এবং ম্যানেজার ফাহমিদা খাতুন।
বিনিয়োাগকারীরা চিঠিতে জানায়, বিগত সরকারের প্রভাব খাটিয়ে এবং বিএসইসি-ডিএসই কর্মকর্তাদের সহায়তায় এ লুটেরা চক্র শেয়ারবাজারে ১৩০টি দুর্বল কোম্পানি তালিকাভুক্ত করেছে। আবার এসব কোম্পানির শেয়ার অভিনব কারসাজির মাধ্যমে প্রলোভন দেখিয়ে তারা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এছাড়া ব্রোকারেজ হাউস থেকে এ চক্র সাপ্তাহিক চাঁদা উত্তোলন করতো বলে জানানো হয়। কোন প্রতিষ্ঠান চাঁদা দিতে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ করে হেনস্তা করা হতো। পাশাপাশি কারসাজিতে শেয়ারদর বৃদ্ধিতে এ চক্র ছিলো বেশ সক্রিয়। নিজেদের চাওয়া চাহিদামতো তারা নির্দিষ্ট কোম্পানির দাম বাড়ানোর ইন্ধন দিতো। শেয়ারবাজারকে অস্থিতিশীল করে তোলা এ চক্র ও বিএসইসি-ডিএসই কর্মকর্তাদের নাম উল্লেখ করে চিঠিতে তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের তদন্ত অনুসন্ধানের আবেদন জানানো হয়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
জেড ক্যাটাগরিতে গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিএসইসির শর্ত অনুযায়ী টানা দুই বছরের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করতে ব্যর্থ হওয়ায় কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়। আগামী রবিবার (২৪ নভেম্বর) থেকে কোম্পানিটি ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।
এদিকে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে কোম্পানিটিকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই। যা আগামী ২৪ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, গত ২০ মে বিএসইসির জেড শ্রেণি নিয়ে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়- পরপর দুই বছর বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ না দিলে, আইন অনুযায়ী নিয়মিত এজিএম না করলে, সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়া ছয় মাসের বেশি উৎপাদন বা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে, পুঞ্জীভূত লোকসান পরিশোধিত মূলধনের বেশি হলে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ না করলে কোনো কোম্পানিকে ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করা যাবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিবিএস কেবলসের এজিএমের সময় পরিবর্তন
পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত কোম্পানি বিবিএস কেবলস পিএলসির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৩ ডিসেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। যা আলোচ্য দিনের সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আজ এজিএমের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় ছাড়া অন্যান্য তথ্য অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ, গত ৩০ জুন ২০২৪ তারিখে শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১ শতাংশ নগদ ঘোষণা করেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নাহি অ্যালুমিনিয়ামের এজিএমের সময় পরিবর্তন
পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত কোম্পানি নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) আগামী ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১১ টায় অনুষ্ঠিত হবে। যা আলোচ্য দিনের বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আজ এজিএমের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) সময় ছাড়া অন্যান্য তথ্য অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ, গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৩টি কোম্পানির মধ্যে ২৬৩ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটদর কমেছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ দরপতন হয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (২১ নভেম্বর) প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ৪ টাকা ২০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ডরিন পাওয়ারের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে শাইনপুকুর সিরামিকস।
এদিন দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- এমারেল্ড অয়েল, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স, আইসিবি, শাশা ডেনিমস, অগ্নি সিস্টেমস এবং ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স।
এসএম