সাহিত্য
বইমেলায় রাশেদুল মওলার ‘লকডাউনের লকারে’

করোনা মহামারিতে ঘটে যাওয়া নানাবিধ বিষয়কে রম্যভাবে উপস্থাপন করে প্রকাশিত হয়েছে একটি কবিতার বই। ‘লকডাউনের লকারে’ শিরোনামের বইটি লিখেছেন ডা. রাশেদুল মওলা। ঢাকা অমর একুশে বইমেলা ২০২২-এ বইটি প্রকাশিত হয়েছে ‘অদম্য প্রকাশ’ থেকে।
বইটি প্রসঙ্গে এর রাশেদুল মওলা বলেন, করোনা মহামারিতে সারা পৃথিবী আজ বিপর্যস্ত। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং টিকা নেয়ার গুরুত্ব নিয়ে অনেক কথা বলা হচ্ছে। সিরিয়াস কথাবার্তার পাশাপাশি রম্য লেখার মাধ্যমেও মানুষকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ দেয়া যায়। এই বইটি তেমনি একটি প্রয়াস। করোনা প্রসঙ্গ ছাড়াও এই বইয়ে সমসাময়িক অনেক বিষয় হাস্যরসাত্মক ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এই বইয়ের কিছু কিছু ছড়ার আবৃত্তি অনলাইনে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
বইটি প্রকাশের পর বইমেলা প্রাঙ্গনে বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন লেখক ও সাহিত্যিক আনিসুল হক। বইটিতে কবিতাগুলোর পাশাপাশি যুক্ত করা হয়েছে কিছু স্কেচ।
ডা. রাশেদুল মওলা রংপুর মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৮৪ সালে এমবিবিএস ও ১৯৯৪ সালে চক্ষু বিজ্ঞান বিষয়ে এফসিপিএস ডিগ্রি অর্জন করেন। রংপুর মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ এবং দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে বিভিন্ন পদে চাকুরী শেষে ২০১০ সালে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে স্বেচ্ছা অবসর গ্রহণ করে বর্তমানে তিনি ব্যক্তিগতভাবে চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করছেন। এটি তাঁর প্রকাশিত প্রথম কবিতার বই।
লকডাউনের লকারে বইটির প্রচ্ছদ করেছেন নিশাদুল ইসলাম ও আব্দুল্লাহ আল নোমান। বইমেলায় অদম্য প্রকাশ-এ (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, স্টল নম্বর ১৬) বইটি পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া এটি কেনা যাবে বইয়ের জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইট রকমারি ডট কমসহ দেশের সকল প্রধান বইঘর থেকে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

সাহিত্য
রাস্তায় হাঁটতে গেলেও আমার বই কিনতে চায়: টিপু সুলতান

বইমেলায় নিজের বই নিজেই বিক্রি করছেন আলোচিত টিপু সুলতান
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সাহিত্য
সোহেল মাহমুদের থ্রিলার-উপন্যাস ‘অ-নির্বাণ’

মানুষের মন এক অদ্ভুত গোলকধাঁধাঁ। আজন্ম মুক্তির আকাঙ্ক্ষায় সে এই গোলক ধাঁধাঁর অলিতে-গলিতে ছুটে চলে। গল্পের প্রতিটি মুহূর্তে যেন মুক্তির আকাঙ্ক্ষা, ব্যাকুলতা লেখক তার প্রকাশিত বই ‘অ-নির্বাণ’ এ গল্পের চরিত্রগুলোর মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছেন। কিন্তু সত্যিই কি সেই মুক্তি সম্ভব? বইটি পাঠক সমাজে প্রশংসিত হলেই লেখকের এই সৃষ্টির সার্থকতা।
বইটির লেখক সোহেল মাহমুদ। জন্ম ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯০, রাজবাড়ীতে। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ থেকে তড়িৎ প্রকৌশল বিষয়ে স্মাতক (সম্মান) শেষ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবসায় অনুষদের ব্যাবস্থাপনা বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন।
সোহেল মাহমুদ বিগত ১০ বছর ফটোগ্রাফি পেশার সাথে জড়িত। শখের বসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু থেকে ফটোগ্রাফির সাথে জড়িত থাকলেও পড়াশােনা শেষ করে ২০১৫ সাল থেকে একেই পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। বর্তমানে কে, নাসিফ ফটোগ্রাফিতে একজন ফটোগ্রাফার হিসেবে কর্মরত আছেন। এই পর্যন্ত দেশ এবং বিদেশ মিলে প্রায় ৫০ টি আলােকচিত্র প্রদর্শনীতে সম্মানের সাথে অংশগ্রহণ করেছেন।ফটোগ্রাফির পাশাপাশি তিনি অবসর সময়ে কবিতা, ছােট গল্প লিখতে ভালােবাসেন। তার লেখা ছােটগল্প থেকে বাছাইকৃত ৭টি গল্প নিয়েই প্রথমবারের মতাে প্রকাশিত বই ‘ঘুণ পােকাদের গল্প’।
এবারের বই মেলায় প্রকাশিত হয়েছে তার লেখা নতুন বই ‘অ-নির্বাণ’। বইটি প্রকাশ করেছে অনার্য পাবলিকেশন। বইটির মুদ্রিত মূল্য ৫০০ টাকা।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সাহিত্য
একুশে বইমেলায় আলতামিশ নাবিলের ‘অস্কারনামা’

বিশ্বে চলচ্চিত্র বিষয়ক অন্যতম সেরা বার্ষিক পুরস্কার একাডেমি অ্যাওয়ার্ড বা অস্কারের সেরা চলচ্চিত্রগুলোর উপর বিশ্লেষণধর্মী একটি গবেষণাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে এবারের ঢাকা অমর একুশে বইমেলায়। ‘অস্কারনামা’ শিরোনামের বইটি লিখেছেন মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল যা প্রকাশিত হয়েছে ‘শোভা প্রকাশ’ থেকে।
বইটি প্রসঙ্গে এর লেখক আলতামিশ নাবিল বলেন, “১৮৯৫ সালে ফ্রান্সে লুমিয়ের ব্রাদার্সের বানানো প্রামাণ্য ধাঁচের স্বল্পদৈর্ঘ্য বড়পর্দায় প্রদর্শনের মাধ্যমে পৃথিবীতে চলচ্চিত্র নামক নতুন এক শিল্পমাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়। এরপর চলচ্চিত্রের ইতিহাসে কেটে গেছে একশো বছরের বেশী সময়। আইএমডিবির এক তথ্যমতে যেই ১৯০০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বিশ্বে প্রতিবছর গড়ে ২,৫৭৭ টি চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। ক্ষুদ্র এই জীবনে সাধারণ দর্শকের পক্ষে এর ১ শতাংশ চলচ্চিত্র দর্শনও বাস্তবিকঅর্থে সম্ভব নয়। বিশ্বে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকে পুরস্কৃত করতে চালু আছে নানা চলচ্চিত্র পুরস্কার। তন্মধ্যে অস্কার বা অ্যাকাডেমি পুরস্কার সর্বজনস্বীকৃত। অস্কারনামা বইটিতে ১৯২৯ সালে অস্কারের প্রথম আসরের সেরা ছবি ‘উইংস’ থেকে বইটি প্রকাশকাল পর্যন্ত সর্বশেষ অস্কারজয়ী সেরা ছবি ‘কোডা’ পর্যন্ত বিজয়ী সমস্ত সেরা চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।“
উল্লেখ্য, সিনেমাগুলো নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি লেখাগুলোর শেষে যুক্ত করা হয়েছে কিউআর কোড যার মাধ্যমে মোবাইলে স্ক্যান করেই পাঠকেরা দেখতে পারবে অস্কারজয়ী কালজয়ী চলচ্চিত্রগুলোর ট্রেলার। আলতামিশ নাবিল নিয়মিত লেখালেখি ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের পাশাপাশি বিভাগীয় প্রধান হিসেবে বর্তমানে কর্মরত আছেন মিয়াকি নামের একটি বহুজাতিক আইসিটি বিষয়ক প্রতিষ্ঠানে। এছাড়া তিনি আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সামাজিক দ্বায়বদ্ধতা থেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন বি পজেটিভ ফাউন্ডেশন। অস্কারনামা তাঁর প্রকাশিত পঞ্চম একক বই। এর আগে তিনি প্রকাশ করেছেন ‘মহারাজা তোমারে সেলাম’, ‘লুমিয়ের থেকে হীরালাল’, ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ এবং ‘বাংলার চলচ্চিত্রপাঠ’। বইটির প্রচ্ছদ করেছেন সাজ্জাদুল ইসলাম সায়েম। বইমেলায় শোভা প্রকাশ (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, প্যাভিলিয়ন নম্বর ১১) বইটি পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া এটি কেনা যাবে বইয়ের জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইট রকমারি ডট কমসহ দেশের সকল প্রধান বইঘর থেকে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
‘কাব্যরাগে অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইয়ের মোড়ক উম্মোচন

সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের স্পন্সরে প্রকাশিত হয়েছে কবি মনজুরুল হকের রচিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ‘কাব্যরাগে অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ নামে একটি গ্রন্থ। বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) বাংলা একাডেমীর বই মেলায় মোড়ক উন্মোাচন মঞ্চে ‘কাব্যরাগে অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইয়ের মোড়ক উম্মোচন করেন ব্যাংকের সিইও এন্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আতাউর রহমান প্রধান।
এসময় তিনি বলেন ,আজ এমন একটি দিনে এই বইয়ের মোড়ক উন্মোাচন হলো যেদিন জাতির পিতার শুভ জন্মদিন। সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর স্পন্সরে প্রকাশিত এ বইয়ের মোড়ক উন্মোাচন বরতে পেরে তিনি নিজেকে গর্বিত মনে করছেন। এই বইটিতে লেখক বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থকে কাব্যিক ভাষায় তুলে ধরে সাহিত্যিক ও কাব্যিক রূপ দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, প্রত্যন্ত একটি গ্রাম থেকে উঠে আসা একজন কবি ও মুক্তিযোদ্ধার অসামান্য মৌলিক রচনা এ গ্রন্থতি।এটি সকল শ্রেণীর পাঠকের মাঝে বঙ্গবন্ধুকে নতুন করে পরিচিতি করে তুলবে।
কবি মনজুরুল হক ১৯৫৪ সালে লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলায় ধবলবতী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেছেন। তিনি ৬ নং সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংগঠক। তিনি সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর সিনিয়র অফিসার হিসেবে অবসর গ্রহণ করেছেন। ছাত্র জীবন থেকেই কবি মনজুরুল হক সাহিত্যাঙ্গনের সাথে সম্পৃক্ত। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থ অবলম্বনে ‘কাব্যরাগে অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটি রচনা করেছেন। এটি তাঁর চতুর্থ কাব্যগ্রন্থ। বইটি প্রকাশ করেছে ঢাকার বাংলাবাজারের অবধূত বইঘর। এছাড়া তিনি পাটগ্রাম উপজেলা প্রশাসনের সাথে যৌথভাবে প্রকাশ করেছেন ‘৭১ এ পাটগ্রাম ’ শীর্ষক স্মারকগ্রন্থ।
মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কবি,সাহিত্যিক,প্রকাশক,মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও ব্যাংকের নির্বাহীবৃন্দসহ সকল স্তরের কর্মকর্তা ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সাহিত্য
বইমেলায় আলতামিশ নাবিলের ‘বাংলার চলচ্চিত্রপাঠ’

দুইবাংলার শ্রেষ্ঠ দুই চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায় এবং জহির রায়হানের চলচ্চিত্রকর্মের উপর প্রকাশিত হয়েছে একটি গবেষণাগ্রন্থ। ‘বাংলার চলচ্চিত্রপাঠ’ শিরোনামের বইটি লিখেছেন মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল। ঢাকা অমর একুশে বইমেলা ২০২২-এ বইটি প্রকাশিত হয়েছে ‘আদী প্রকাশন’ থেকে।
বইটি প্রসঙ্গে এর লেখক আলতামিশ নাবিল বলেন, “এপার বাংলা কিংবা ওপার বাংলা। কাঁটাতারে আটকে ফেললেও দুই অঞ্চলের ভাষাকে কেউ বদলাতে পারেনি। বাংলা ভাষায় রচিত সাহিত্যকর্ম কিংবা নির্মিত সিনেমার আবেদনটা দুই বাংলাতেই তাই সমান। দুই বাংলার সেরা দুই চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায় এবং জহির রায়হানের। চলচ্চিত্রকর্ম নিয়ে বাঙ্গালী পাঠকদের জন্য বইটি রচিত হলো। সামনে প্রচেষ্টা থাকবে বাংলার চলচ্চিত্রপাঠের পরবর্তী অনেকগুলো পর্ব প্রকাশের যেখানে আলোচিত হবে দুই বাংলার বাকী খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকারদের চলচ্চিত্রকর্মের বিস্তারিত।“
বইটিতে সিনেমাগুলোনিয়ে আলোচনার পাশাপাশি লেখাগুলোর শেষে যুক্ত করা হয়েছে কিউআর কোড যার মাধ্যমে মোবাইলে স্ক্যান করেই পাঠকেরা দেখতে পারবে সত্যজিৎ রায় এবং জহির রায়হানের কালজয়ী চলচ্চিত্রগুলো। বাংলার চলচ্চিত্রপাঠের ইয়ুথ এনগেজমেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে জেসিআই ঢাকা ওয়েষ্ট ও বাংলাদেশ পজেটিভ ফাউন্ডেশন।
আলতামিশ নাবিল নিয়মিত লেখালেখি ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের পাশাপাশি ডিজিটাল সার্ভিস বিশেষজ্ঞ হিসেবে বর্তমানে কর্মরত আছেন মিয়াকি নামের একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে। এ ছাড়া তিনি আন্তর্জাতিক সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) এর ঢাকা ওয়েস্ট শাখার বর্তমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এটি তাঁর প্রকাশিত চতুর্থ একক বই। এর আগে তিনি প্রকাশ করেছেন ‘মহারাজা তোমারে সেলাম’, ‘লুমিয়ের থেকে হীরালাল’ এবং ‘লেট দেয়ার বি লাইট’।
বাংলার চলচ্চিত্রপাঠ বইটির প্রচ্ছদ করেছেন নিশাদুল ইসলাম ও আব্দুল্লাহ আল নোমান। বইমেলায় আদী প্রকাশনে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, স্টল নম্বর ৫১৭- ৫১৮) বইটি পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া এটি কেনা যাবে বইয়ের জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইট রকমারি ডট কমসহ দেশের সকল প্রধান বইঘর থেকে।