প্রতিবেদন মতে, ২০২১ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হার হবে ৫৩ শতাংশ। একই সময়ে কানালিস প্রত্যাশা করছে, ২০১৯ সালে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের যে দাম ছিল তা ২০২৪ সালে অর্ধেকে নেমে প্রায় এক হাজার ডলারে চলে আসবে। ২০২১ সালে ফোল্ডেবল সেগমেন্টে গত বছরের তুলনায় ১৪৮ শতাংশ বেড়েছে। গত বছর সর্বমোট ৮৯ লাখ ইউনিট ফোল্ডেবল ডিভাইস সরবরাহ হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, একই সময়ে স্মার্টফোন বাজারের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২১ সালে প্রিমিয়াম অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সরবরাহ ১৮ শতাংশ কমেছে। ফলে অ্যান্ড্রয়েড নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো বাজারের চাহিদানুযায়ী ফোল্ডেবলের দিকে নজর বাড়াবে।
২০২৪ সাল নাগাদ ফোল্ডেবল ফোনের বিশাল বাজারের সম্ভাবনা দেখিয়েছে। কানালিসের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে এ বাজার বার্ষিক তিন কোটি ইউনিট হবে।
প্রতিবেদন মতে, ২০২১ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হার হবে ৫৩ শতাংশ। একই সময়ে কানালিস প্রত্যাশা করছে, ২০১৯ সালে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের যে দাম ছিল তা ২০২৪ সালে অর্ধেকে নেমে প্রায় এক হাজার ডলারে চলে আসবে। ২০২১ সালে ফোল্ডেবল সেগমেন্টে গত বছরের তুলনায় ১৪৮ শতাংশ বেড়েছে। গত বছর সর্বমোট ৮৯ লাখ ইউনিট ফোল্ডেবল ডিভাইস সরবরাহ হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, একই সময়ে স্মার্টফোন বাজারের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২১ সালে প্রিমিয়াম অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সরবরাহ ১৮ শতাংশ কমেছে। ফলে অ্যান্ড্রয়েড নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো বাজারের চাহিদানুযায়ী ফোল্ডেবলের দিকে নজর বাড়াবে।
প্রতিবেদন মতে, ২০২১ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হার হবে ৫৩ শতাংশ। একই সময়ে কানালিস প্রত্যাশা করছে, ২০১৯ সালে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের যে দাম ছিল তা ২০২৪ সালে অর্ধেকে নেমে প্রায় এক হাজার ডলারে চলে আসবে। ২০২১ সালে ফোল্ডেবল সেগমেন্টে গত বছরের তুলনায় ১৪৮ শতাংশ বেড়েছে। গত বছর সর্বমোট ৮৯ লাখ ইউনিট ফোল্ডেবল ডিভাইস সরবরাহ হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, একই সময়ে স্মার্টফোন বাজারের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২১ সালে প্রিমিয়াম অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সরবরাহ ১৮ শতাংশ কমেছে। ফলে অ্যান্ড্রয়েড নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো বাজারের চাহিদানুযায়ী ফোল্ডেবলের দিকে নজর বাড়াবে।
আর্কাইভ থেকে