জানা গেছে, ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান হুমকি ও করোনার কারণে এ নির্দেশনা এলো মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের। তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়েছে, রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য সামরিক পদক্ষেপের পরিকল্পনা করছে এমন খবর রয়েছে।
তবে রাশিয়া ইউক্রেনের উপর হামলা চালানোর পরিকল্পনার কথা অস্বীকার করলেও সীমান্তে সেনা উপস্থিতি বাড়িয়েছে। পশ্চিমা দেশগুলোর সামরিক জোট ন্যাটোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রায় এক লাখ রুশ সেনা ইউক্রেন সীমান্তে অবস্থান করছে।
এর আগে ইউক্রেন ইস্যুতে মন্তব্য করে দেশি-বিদেশি তীব্র সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করেন জার্মানির নৌবাহিনীর প্রধান কে আশিম শনবাখ। তিনি বলেন, ক্রিমিয়াকে কখনোই পুনরায় দখলে নিতে পারবে না ইউক্রেন। তার এমন মন্তব্য ছিল ইউক্রেন ইস্যুতে পশ্চিমাদের অবস্থান ও নীতি বিরোধী।
২০১৪ সালে বিপ্লবের মধ্য দিয়ে উতখাত হয় তত্কালীন ইউক্রেন সরকার। ওই সরকার পশ্চিমাবিরোধী এবং রাশিয়ার পক্ষে ছিল। ইউক্রেনের রুশপন্থি সরকারের পতনের পর দেশটির অধীনে থাকা ক্রিমিয়া দখল করে নেয় রাশিয়া।