স্থানীয় সময় শনিবার (২২ জানুয়ারি) সকাল ৭টার দিকে মুম্বাইয়ের তার্দেও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, মুম্বাইয়ের গান্ধী হাসপাতালের বিপরীতে ২০তলা কমলা ভবনের ১৮তলায় আগুন লাগে।
মুম্বাইয়ের মেয়র কিশোরি পেড়নেকর বার্তা সংস্থা এএনআই’কে বলেছেন, আবাসিক ভবনটির ছয়জন বয়স্ক বাসিন্দার অক্সিজেন সহায়তার দরকার হচ্ছে। তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তিনি জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলেও প্রচুর ধোঁয়া বের হচ্ছে। আটকেপড়া সবাইকে উদ্ধার করা হয়েছে।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান যায়। নাগরিক সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেছেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ১৩টি ফায়ার ইঞ্জিন ও সাতটি ওয়াটার জেটি কাজ করেছে। একে তৃতীয় মাত্রার অগ্নিকাণ্ড হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আহতদের দ্রুত নিকটবর্তী তিনটি হাসপাতালে পাঠানো হয়। এদের মধ্যে গুরুতর দগ্ধ পাঁচজন নাইর হাসপাতালে মারা যান, একজন কস্তুরবা হাসপাতালে ও আরেক ভুক্তভোগী ভাটিয়া হাসপাতালে প্রাণ হারান।
অগ্নিকাণ্ডের একটি ভিডিও ক্লিপ টুইটারে শেয়ার করে বিজেপি নেতা প্রীতি গান্ধী বলেছেন, যথারীতি অজুহাত তৈরি করা হবে, অযৌক্তিক কারণ দেওয়া হবে এবং জীবন চলতে থাকবে। এ শহরকে টিকে থাকলে হলে শক্তিশালী রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রয়োজন। একজন মুম্বাইবাসী হিসেবে জবাবদিহিতার অভাব যন্ত্রণা দেয়!