নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের ১৫ জন সদস্য করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আর করোনা উপসর্গ দেখা দেয়ায় র্যাবের ২০ সদস্যকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
তবে পুলিশ সদস্যরা করোনায় আক্রান্ত হলেও সকলেই সুস্থ রয়েছেন এবং প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশনে রয়েছেন।
বুধবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) জায়েদুল আলম ও র্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম জানান, জেলা পুলিশের ১৫ জন সদস্য করোনা আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে রয়েছেন। এদের মধ্যে তিনজন পরিদর্শক ও বাকিরা কনস্টেবল পদমর্যাদার।
জেলা পুলিশ লাইনসে বিশেষভাবে ও বাসায় ১২ জনকে আইসোলেশন রাখা হয়েছে এবং তিনজনকে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে (সিপিএইচ) আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। এদের সকলেই সুস্থ রয়েছেন।
র্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন বলেন, আমাদের কয়েকজন সদস্যের করোনা উপসর্গ দেখা দেয়ায় তাদের সংস্পর্শে থাকা ২০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এদের সকলের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার ফলাফল আসলে জানা যাবে কেউ আক্রান্ত কিনা।
তবে পুলিশ সদস্যরা করোনায় আক্রান্ত হলেও সকলেই সুস্থ রয়েছেন এবং প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশনে রয়েছেন।
বুধবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) জায়েদুল আলম ও র্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম জানান, জেলা পুলিশের ১৫ জন সদস্য করোনা আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে রয়েছেন। এদের মধ্যে তিনজন পরিদর্শক ও বাকিরা কনস্টেবল পদমর্যাদার।
জেলা পুলিশ লাইনসে বিশেষভাবে ও বাসায় ১২ জনকে আইসোলেশন রাখা হয়েছে এবং তিনজনকে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে (সিপিএইচ) আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। এদের সকলেই সুস্থ রয়েছেন।
র্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন বলেন, আমাদের কয়েকজন সদস্যের করোনা উপসর্গ দেখা দেয়ায় তাদের সংস্পর্শে থাকা ২০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এদের সকলের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার ফলাফল আসলে জানা যাবে কেউ আক্রান্ত কিনা।
