গেল সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। টাকার অংকে বেড়েছে ৫৬২ টাকা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১৮০ টাকা ২০ পয়সা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ২ হাজার ৬১৮ টাকা ২০ পয়সা।
শেয়ারের এমন দাম হলেও কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২০ সালে বিনিয়োগকারীদের ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। তার আগে ২০১৯, ২০১৮, ২০১৭ এবং ২০১৬ সালে ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
আর সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত নয় মাসের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানটি শেয়ার প্রতি মুনাফা করেছে ৩৭ টাকা ৬৯ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয় ৬ টাকা ৯ পয়সা।
শেয়ার দাম বাড়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ গেল সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৪৩ লাখ ৭ হাজার টাকা। আর প্রতি কার্যদিবসে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৬০ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
দাম বাড়ার শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সোনালী পেপার। গেল সপ্তাহজুড়ে এ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর পরের স্থানটিতে রয়েছে লিব্রা ইনফিউশন। সপ্তাহজুড়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ১৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ।
এছাড়া দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা এরামিট সিমেন্টের ১৮ দশমিক ২৯ শতাংশ, ফরচুন সুজের ১৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ, রেকিট বেনকিজারের ১৫ দশমিক ৮০ শতাংশ, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের ১৫ দশমিক ২২ শতাংশ, রহিম টেক্সটাইলের ১৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ, ইউনিলিভার কনজুমার কেয়ারের ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং এএমসিএল প্রাণের ১১ দশমিক ৬৭ শতাংশ দাম বেড়েছে।