যুক্তরাজ্য সরকার বলেছে যে এই চুক্তিটি দ্রুত বর্ধনশীল ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের একটি গেটওয়ে হবে। এর ফলে ট্রান্স-প্যাসিফিক অংশীদারত্বে যোগদানের জন্য যুক্তরাজ্যের অবস্থান শক্ত হবে। যা বিশ্বের বৃহত্তম মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি।
অস্ট্রেলিয়াও এই চুক্তির বিষয়ে ব্যাপক আশাবাদ প্রকাশ করেছে। অন্য দেশের সঙ্গে এটি দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য চুক্তি। অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী ড্যান তেহান বলেছেন, ‘এটি সত্যিই একটি ঐতিহাসিক চুক্তি-এটি একটি সত্যিকারের মুক্ত-বাণিজ্য চুক্তি। প্রত্যেকেই জয়ী হয়েছে।’
যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যসচিব অ্যান-মেরি ট্রেভেলিয়ানের নেতৃত্বে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। সাক্ষর শেষে ট্রেভেলিয়ান এটিকে দুটি কমনওয়েলথ দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত" হিসাবে বর্ণনা করেন। আগামী বছর এটি কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। ট্রেভেলিয়ান বলেন, স্বাধীন সার্বভৌম বাণিজ্য জাতি হিসাবে যুক্তরাজ্য কী অর্জন করতে পারে তা এটি প্রদর্শন করেছে।