বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান কর্তকর্তা হলেন মো. মাসুদ বিশ্বাস। মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ (সংশোধন) আইন, ২০১৫ এর ৯ (১)(ঘ) ধারা এবং মানিলন্ডারিং বিধিমালা, ২০১৯ এর বিধি ২২ অনুযায়ী যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর পর্যন্ত তাঁকে বিএফআইইউ'র ‘প্রধান কর্মকর্তা’ পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর আগে তিনি ডেপুটি হেড অব বিএফআইইউ ও ভারপ্রাপ্ত হেড অব বিএফআইইউ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
বিএফআইইউ’র প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে মো. মাসুদ বিশ্বাস চট্টগ্রাম ও বগুড়া বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া নির্বাহী পরিচালক থাকাকালীন সময়ে প্রধান কার্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন, ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি এন্ড কাস্টমার সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট, ডিপার্টমেন্ট অব কমিউনিকেশন্স এন্ড পাবলিকেশন্স এবং বৈদেশিক মুদ্রা পরিদর্শন বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন।
এছাড়াও তিনি ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর সাপোর্ট এন্ড স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং ডিপার্টমেন্ট, গভর্নর সচিবালয় এবং সচিব বিভাগসহ বাংলাদেশ ব্যাংক পরিচালক পর্ষদের সচিব পদের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর সাপোর্ট প্রজেক্ট (এফএসএসপি) এর প্রজেক্ট ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
উল্লেখ্য, মহাব্যবস্থাপক হিসেবে তিনি বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ, হিউম্যান রিসোর্সেস ডিপার্টমেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া চাকুরির বিভিন্ন পর্যায়ে তিনি পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট, ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ, কৃষি ঋণ ও স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ, ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ, ইন্টারন্যাশনাল ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে ফরেক্স রিজার্ভ এন্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট), ডিপোজিট একাউন্টস বিভাগসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন।
মহাব্যবস্থাপক থাকাকালীন সময়ে তিনি অত্যন্ত দক্ষতা ও সুনামের সাথে মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড ও এনআরবিসি ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদে বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ব্যাংক দুটিকে প্রবলেম ব্যাংক থেকে বের করে আনতে সমর্থ হন। তিনি বিগত প্রায় দুই বৎসর বাংলাদেশ মিউনিসিপ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের (বিএমডিএফ) পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মো. মাসুদ বিশ্বাস ১৯৬৩ সালের ১৮ই জানুয়ারী চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলায় নওলামারী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মো. আব্দুল জব্বার এবং মাতার নাম মোছাঃ মনোয়ারা বেগম।
তিনি ব্যবস্থাপনায় স্নাতকোত্তর ও এমবিএ (ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং) ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও মাসুদ বিশ্বাস ইনস্টিটিউট অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ থেকে ডিএআইবিবি সম্পন্ন করেছেন। তিনি ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক (জেনারেল) পদে যোগদান করেন। মো. মাসুদ বিশ্বাস বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকুরিকালে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, এডিবি, আপ্রাকা সেন্ট্রাব কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন সেমিনার, প্রশিক্ষণ ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, ভারত, চীন, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, নেপাল, ভুটান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ সফর করেন। তিনি দেশে বিদেশে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনারে অতিথি বক্তা ও প্যানেলিস্ট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক। বড় মেয়ে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে এমবিএ শেষ সেমিষ্টারে ও পুত্র সেন্ট যোসেফ কলেজে অধ্যয়নরত। তার সহধর্মিনী একজন গৃহিনী।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ (সংশোধন) আইন, ২০১৫ এর ৯ (১)(ঘ) ধারা এবং মানিলন্ডারিং বিধিমালা, ২০১৯ এর বিধি ২২ অনুযায়ী যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর পর্যন্ত তাঁকে বিএফআইইউ'র ‘প্রধান কর্মকর্তা’ পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর আগে তিনি ডেপুটি হেড অব বিএফআইইউ ও ভারপ্রাপ্ত হেড অব বিএফআইইউ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
বিএফআইইউ’র প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে মো. মাসুদ বিশ্বাস চট্টগ্রাম ও বগুড়া বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া নির্বাহী পরিচালক থাকাকালীন সময়ে প্রধান কার্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন, ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি এন্ড কাস্টমার সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট, ডিপার্টমেন্ট অব কমিউনিকেশন্স এন্ড পাবলিকেশন্স এবং বৈদেশিক মুদ্রা পরিদর্শন বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন।
এছাড়াও তিনি ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর সাপোর্ট এন্ড স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং ডিপার্টমেন্ট, গভর্নর সচিবালয় এবং সচিব বিভাগসহ বাংলাদেশ ব্যাংক পরিচালক পর্ষদের সচিব পদের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর সাপোর্ট প্রজেক্ট (এফএসএসপি) এর প্রজেক্ট ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
উল্লেখ্য, মহাব্যবস্থাপক হিসেবে তিনি বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ, হিউম্যান রিসোর্সেস ডিপার্টমেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া চাকুরির বিভিন্ন পর্যায়ে তিনি পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট, ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ, কৃষি ঋণ ও স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ, ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ, ইন্টারন্যাশনাল ডিপার্টমেন্ট (বর্তমানে ফরেক্স রিজার্ভ এন্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট), ডিপোজিট একাউন্টস বিভাগসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন।
মহাব্যবস্থাপক থাকাকালীন সময়ে তিনি অত্যন্ত দক্ষতা ও সুনামের সাথে মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড ও এনআরবিসি ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদে বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ব্যাংক দুটিকে প্রবলেম ব্যাংক থেকে বের করে আনতে সমর্থ হন। তিনি বিগত প্রায় দুই বৎসর বাংলাদেশ মিউনিসিপ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের (বিএমডিএফ) পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মো. মাসুদ বিশ্বাস ১৯৬৩ সালের ১৮ই জানুয়ারী চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলায় নওলামারী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মো. আব্দুল জব্বার এবং মাতার নাম মোছাঃ মনোয়ারা বেগম।
তিনি ব্যবস্থাপনায় স্নাতকোত্তর ও এমবিএ (ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং) ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও মাসুদ বিশ্বাস ইনস্টিটিউট অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ থেকে ডিএআইবিবি সম্পন্ন করেছেন। তিনি ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক (জেনারেল) পদে যোগদান করেন। মো. মাসুদ বিশ্বাস বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকুরিকালে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, এডিবি, আপ্রাকা সেন্ট্রাব কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন সেমিনার, প্রশিক্ষণ ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, ভারত, চীন, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, নেপাল, ভুটান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ সফর করেন। তিনি দেশে বিদেশে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনারে অতিথি বক্তা ও প্যানেলিস্ট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক। বড় মেয়ে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে এমবিএ শেষ সেমিষ্টারে ও পুত্র সেন্ট যোসেফ কলেজে অধ্যয়নরত। তার সহধর্মিনী একজন গৃহিনী।
