তিনি বলেন, রোড শোতে মার্চেন্ট ব্যাংকসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডার উপস্থিত ছিলেন। দেশি-বিদেশি ইনভেস্টর, যারা আমাদের প্রেজেন্টেশনের পর উৎসাহী হয়ে উঠেছে, ফান্ড ম্যানেজমেন্ট কর্তৃপক্ষ তাদের সাথে কথা বলেছে, কিভাবে কি করা যায়, কিসে তাদের উৎসাহ, কোথায় তাদের ফান্ড আছে, এসব তথ্য বিনিময় হয়েছে। সেখানে রিটেইলার পর্যায়ে অনেক ইনভেস্টমেন্ট আসা শুরু হয়েছে। কিন্তু আমরা তো বড় বিনিয়োগ নিয়ে কথা বলছি, এগুলো আসতে হয়তো আগামী ৬ মাস বা এক বছর সময় লাগবে। কিন্তু আমরা শুরু না করলে রেজাল্ট কখনোই পেতাম না। এবার আমরা রেজাল্ট পাওয়া শুরু করবো। রিটেইল শুরু হয়ে গেছে। হোলসেলগুলো পেতে একটু সময় লাগবে।
শেয়ারবাজারের সঙ্গে অর্থনীতির প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের যোগসূত্র আছে উল্লেখ করে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা যে পরিবর্তিত বাংলাদেশ, সে তথ্য অনেক দেশই জানেন না। এজন্য ইমেজ বিল্ডিংয়ের জন্য রোড শো করা হচ্ছে। দেশে যদি ইনভেস্টমেন্ট, পার্টনারশিপ, বিজনেস, ইকোনোমিক অ্যাক্টিভিটিস বাড়াতে না পারি, তাহলে কিন্তু ক্যাপিটাল মার্কেট বড় হবে না। ক্যাপিটাল মার্কেট অর্থনীতির একটা বড় অংশ। এ বাজার খুবই স্পর্শকাতর। অর্থনৈতিক উন্নয়ন হলে শেয়ারবাজার টেকসই হবে। এজন্য দেশ-বিদেশে বাজারের সম্প্রসারণ, প্রোডাক্ট সম্প্রসারণ, সুনাম বৃদ্ধি, নেটওয়ার্কিং বাড়ানো এবং সহযোগিতার মনোভাব সকল দেশে ছড়িয়ে দেওয়া আমাদের উদ্দেশ্য। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য বাংলাদেশি অধ্যুষিত হওয়ায় এসব দেশ থেকে আমরা আশানুরুপ সাড়া পেয়েছি।’