কর্মশালায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন বিআইবিএমের অধ্যাপক ড. শাহ মো. আহসান হাবীব। সাত সদস্যের গবেষণা দলে অন্যান্যের মধ্যে রয়েছেন বিআইবিএমের সহকারী অধ্যাপক অন্তরা জেরীন ও তোফায়েল আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান, বিএফআইইউর উপ-মহাব্যবস্থাপক কামাল হোসেন, ইসলামী ব্যাংকের এসইভিপি মো. মাহমুদুর রহমান এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এসভিপি এটিএম নেসারুল হক। কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন বিআইবিএমের ড. মোজাফফর আহমদ চেয়ার প্রফেসর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. বরকত-এ-খোদা।
কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন বিআইবিএমের ড. মোজাফফর আহমদ চেয়ার প্রফেসর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. বরকত-এ-খোদা; মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান; ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ কায়সার আলী; শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমতিয়াজ আহমেদ; সিটি ব্যাংক এন.এ বাংলাদেশ-এর ট্রেজারি এবং ট্রেড সলিউশনসের প্রধান মঈনুল হক প্রমুখ।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করে বিআইবিএম নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল বলেন, এ খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেড পেমেন্ট এবং ফাইন্যান্সের ক্ষেত্রে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। অনুমোদিত ডিলারদের রপ্তানি এলসি এবং রফতানি চুক্তির বিপরীতে অর্থায়নের অনুমতি দেয়া হয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংক রফতানি, আমদানি, রেমিট্যান্স এবং অন্যান্য বাণিজ্য সেবার ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার ক্ষেত্রে কিছুটা শিথিল করেছে।
সমাপনী বক্তব্যে বিআইবিএম-এর মহাপরিচালক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, যে সকল সুপারিশ এবং মন্তব্য আসছে তা গবেষণা প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যা বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাগুলোর নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।