বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) অর্থনৈতিক সংক্রান্ত এবং সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এসব তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি এখনও আবেদন পাইনি। পদ্মা ব্যাংকের বর্তমান মালিকানা কাঠামোতে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, অগ্রণী, রূপালী, জনতা ব্যাংকের শেয়ার আছে। ব্যাংকটির পরিচালনা বোর্ডেও তারা আছেন। আমরা অবশ্যই এ প্রস্তাব বিবেচনা করতে পারি। আইনটি আগে হতে হবে, যার পরিপ্রেক্ষিতে এটি হবে।’
‘প্রাথমিকভাবে যারা পদ্মা ব্যাংকের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তারা সুন্দরভাবে সেটা চালাতে পারেননি। সেখানে অনেক দুর্নীতি হয়েছে আপনারা জানেন। বিভিন্ন পেপার পত্রিকায় আপনারা দেখেছেন আমরাও শুনেছি। কী কারণে দুর্নীতি হয়েছে আমরা এখনো জানতে পারিনি। যারা অন্যায় করেছে দুর্নীতি করেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া সরকারের আর কী করার আছে? যারা অন্যায় করবে অপরাধ করবে, আমাদের যে আইনি প্রক্রিয়া সেই পথেই আমাদের চলতে হবে। আইনি প্রক্রিয়ায় আমরা তাদের সোপর্দ করেছি এবং তারা জেলে আছে।’
তিনি বলেন, ব্যাংকটিতে যারা শেয়ারহোল্ডার আছেন মানে যারা টাকা রেখেছেন ও ঋণ নিয়েছেন তাদের দিকও আমাদের দেখতে হবে। সে জন্য ব্যাংকটি যাতে বন্ধ না হয়ে যায় সেই ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। ব্যাংকটি চলমান রাখা হয়েছে। ব্যাংকটি চলমান রাখার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো এগিয়ে এসেছে।